নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিচরী স্বর্গ মর্ত পাতাল , উড়ি গাছের ডালে ডালে ঘুরী সামুর পাতায় পাতায় , মন খুলে করি অশ্বেশন যা চাই কিছু নিয়ে যাই , কিছু ফিরিয়ে দিয়ে যাই ।
কি করে লিখব এ কথা ভাবি তাই
ব্লগ বাড়ী যেন মামা বাড়ী টাই
জনে জনে যেন এক চৌহালী
একজন বাজায় অন্য দেয় তালি ।
হয়না বলা কথা ঘষেটি বেগমের
মিত্রতা যার বেশী জঙ্গী সাথীদের
জানান দেয়া হল তা দিনে দিনে
নিয়েছেন তিনি অনেকেরে কিনে ।
গুলশান -শোলাকিয়ার এর
পরে এরা হয়ে যায় বেহুস
করবে কি ভেবে পায় না দিশ
শাস্তনা পেত যদি থাকত পিছ ।
রাতের ঘুম হয়েছে অনেকের হারাম
ধর পাকরের জন্য মনে নেই আরাম
ভেবে ভেবে ধরেছে দারুন বেমার
দোষটা চাপাতে চায় রাণীর দরবার।
দেখা যায় কৌশলী কথার বাহার
বিশেষ কাওকে করতে উদ্ধার
যবনের নাম ধরে সাম্প্রদায়ীকতা
উসকে দেয়ার চক্রান্ত শুরু এবার।
ইচ্ছেটি যেন হানাহানি লাগাবার
ম্লেচ্ছ নাম ধরি চায়টা কি করবার
জঙ্গী বিরোধিদের পরিচিতিটার
করে দিতে চায় কীটের সমহার ।
কি সুন্দর টু - বাই- টু সুচনা
দেখা যায় আক্রমন রচনা
কৌশল করে প্রতিবেশী টানা
ষড়যন্ত্রের এটাই শেষ নিশানা ।
ইষ্ট ইন্ডিয়া নাম ধরে কথার ছলনা
ফেনী পর্যন্ত হবে কারোর সীমানা
মসজিদ মন্দিরে হবেনা আজান
সকলেই বুঝে তা ছিল মিথ্যা রটনা।
নীচ থেকে নীচ মনা যারা কবিতায়
মানূষকে চাষা-পোষা বলে তারাই
ফারাক্কার পানি কম পাওয়ার ষড়যন্ত্র
বনকে করল ধংস পচানব্বই পর্যন্ত ।
বনকে সুন্দর করতে হলে আগে
মনকে সুন্দর করতে হবে সর্বাজ্ঞে
বন ধংসের বড় হাতিয়ার রাজনীতির নরে
নরকে বেধে কল কে সরাও যতপার দুরে।
ঘরে ঘরে এখন রয়েল বেঙ্গল টাইগার
যেখানে খুশী সেখান হতেই দেয় হুংকার
এক বিন্দু হতে জন্ম হয় শত শত জঙ্গীর
দেখা যাক কত দাম হয় এদের চামরার ।
উন্নতিবিমুখ মুখে কিছু আটকায়না আর
উন্নতি দেখলে পরিবেশকে টানে বারবার
যেখানে সেখানে আবল তাবল কথা বলে
মুখে ফেনা তুলাই এখন তাদের কারবার ।
আকাশে বাতাশে দেখলে সেতু
আচমকা অনেকের ঘুরে মাথা
সেতুর টাকা যোগাবেন কার দ্বারা
করায়নকে চাকু বলে এরা কারা ।
সেতুটা না করে সব টাকাই
যেন এমনিতেই পেটে যায়
এমন হলেই যেন খুশী হয়
দেখা যায় অনেক কবিতায় ।
গ্যাস পানি বিদ্যুতের দাম দিনে দিনে বাড়ে
একথাটি জানেনা কি তা কবিতার বাজিকরে
দিতে হলে সেতুর জন্য টেক্স একটু বেশী করে
ইশারায় বলে মানুষ যেন দেয় কাজ বন্ধ করে ।
দেশের উন্নতি টেনে ধরতে কতকের বাসনা
দেখে কোথায় মুখ লোকাই ভেবে তা পাইনা
দেশের উন্নতি বন্ধের যন্ত্রনা গীত গাথনে
দেখতে পাই বাজায় যেন আনন্দ বাজনা ।
এখানেই যেন তার শেষ নয়
ঠোট মুখ বাকিয়ে চোখ রাঙ্গিয়ে
মাল বাবু নাম ধরে বাঁকা সুরে কয়
টেক্স না নিয়ে বসে ডিম পার হেথায়।
কোন কোন কবিতায় দেখা যায় আবার
জনগনকে চাষা-পোষা চামার তুল্য করে
সুবিধা যেন তাদেরকে না দেয়া হয়
সে কথাটাই ভনিতা করে বলতে চায় ।
কবিতায় দেখা যায় কি সুন্দর কথারে
উন্নতিতে যারা থাকবে প্রকারান্তরে
তাদেরে ধরে ভর একসাথে খোয়ারে
কিছু মুর্খ যেন নেমে গেছে ভাগারে ।
চেনাও মিথ্যুক ঘসেটি বেগমদের
জঙ্গীদের নিয়ে নিত্য কারবার যাদের
দেশকে পিছনে নেয়ার ফন্দী যাদের
মিথ্যার মুখোষ খুলে দাও তাদের ।
মিথ্যুকদের ফচর ফচরে
দৃস্টি দিতে নাই কভুরে
আপাতত শেষ এটুকুতেই
জানি আসবে তারা অচিরেই ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
বিলুনী বলেছেন: কবিতাটি ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: : ওয়াও,আপু,ওয়াও।কি করে এত সুন্দর করে লেখেন আপনি???চালিয়ে যান ভাউ।কেউ পুরষ্কার না দিলেও আমি আপনাকে নুপেল দিব।আপনি যেভাবে লিখছেন সেভাবে লিখতে থাকলে আগামী ১০বছরে জাতি একটা ব্র্যন্ড নিউ রবীঠাকুর পেয়ে যাবে।আমরা আপনার হাতে নুপেল দেখতে চাই।
২১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ নুপেলের নিমিত্ত মনোনয়ন দেয়ার জন্য । চালিয়ে যেতে মনে হয়না পারব না । দেখে যাবেন সুযোগ পেলে , যাদের জন্য লিখা সেই ব্র্যন্ড নিউ রবীঠাকুরেরা কেমন নুপেল দিয়ে যায় । নুপেলের ঠেলায় বাপ বাপ করে কবিতার আসর ছেড়ে সুন্দর বনে নির্বাসনে যেতে হবে ।
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
সাম্প্রতিক কবিতা।
২১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ । ঠিকই ধরেছেন কবিতাটি কিছু সাম্প্রতিক কবিতার প্রেক্ষিতেই জন্ম নিয়েছে । অবশ্য মুল ভাবটি একটুখানি উল্টে গেছে । সেগুলির দৃস্টি ছিল রাণীমাতার দিকে এটার গতি ঘষেটিদের দিকে । সেগুলির গতি ছিল উন্নয়ন বিমুখীতার দিকে এটার গতি উন্নয়নের দিকে। এরকম আরো আনেক কিছুর সাথেই একটু ব্যতিক্রমী এই হলো সাম্প্রতিকতার কিছু নমুনা ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: মেধাবী কবি। ভালো লাগলো।