নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সব কিছুই প্রথমে দেখি ভাল লাগার দৃস্টি নিয়ে , অনুভব করি তার গুনাগুণে, সত্যটুকু করি গ্রহণ আর মিথ্যাটুকু বর্জন ।

বিলুনী

বিচরী স্বর্গ মর্ত পাতাল , উড়ি গাছের ডালে ডালে ঘুরী সামুর পাতায় পাতায় , মন খুলে করি অশ্বেশন যা চাই কিছু নিয়ে যাই , কিছু ফিরিয়ে দিয়ে যাই ।

বিলুনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৩


আজ ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর দেশে দেশে শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষানুরাগী বিভিন্ন স্তরের মানুষ, বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীরা নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে দিনটি পালন করছেন।
শিক্ষকদের অধিকার, করণীয় ও মর্যাদা সংক্রান্ত ইউনেস্কো-আইএলওর ১৯৬৬ সালের ১৪৫টি সুপারিশ আজকের দিনে গৃহীত হওয়ার ঘটনাকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৯৯৪ সাল থেকে ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়ে আসছে।

আগের বছরগুলোর মতো এবারও কেন্দ্রীয় প্রধান কর্মসূচী থাকছে শহীদ মিনারে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, শিক্ষাকর্মী ও অভিভাবকদের র্যালি।

এ বছর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে উথ্থাপিত দাবীগুলির মধ্যে একটি দাবী হল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় শিক্ষকের অধিনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা ও পাবলিক এ্যাডুকেশনে সর্বোচ্চ বরাদ্দের প্রসঙ্গ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক নেতৃত্ব জরুরী। আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বলতে স্কুলে প্রধান শিক্ষক ও কলেজে অধ্যক্ষকে মনে করা হয়। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে কার্যত তারা আর প্রতিষ্ঠান প্রধান নেই। তাদের ভূমিকা গৌণ বললেও কম বলা হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে ভূমিকাই নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় এখন মুখ্য ভূমিকায় জনপ্রতিনিধি পরিচয়ে দলীয় রাজনীতিক ও প্রশাসনের কর্মকর্তা।

শিক্ষায় বিনিয়োগ শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ হলেও বাংলাদেশের বাজেটে শিক্ষা বরাদ্দ কমে যাচ্ছে। ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে আগের চেয়ে খানিকটা বেশি হলেও আশানুরূপ নয়। শিক্ষা অধিকার আইন পাস ও ন্যায্য কর ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষায় প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ
সময়ের দাবি।

শিক্ষাক্ষেত্রে এখনো বৈষম্যের অবসান হয়নি। নারী-পুরুষ, গ্রাম-শহর, সাধারণ ও কারিগরি শিক্ষার মধ্যে, সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষকদের মধ্যে বৈষম্য কমেনি। তা এখনও পাহাড় সমান।

এ মুহূর্তে বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে যা সবচেয়ে বেশি দরকার তা হলো শিক্ষার্থীর শিক্ষা অধিকার ও উন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দান। শিক্ষার্থীর প্রকৃত জ্ঞান অর্জন ও তার মূল্যায়নকে অগ্রাধিকারভিত্তিক বিবেচনায় নেয়া। ওপর থেকে চাপিয়ে দেয়া ক্ষমতাবানদের পরিবর্তে ইউনেস্কোর সুপারিশের আলোকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনার আমূল সংস্কার করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক ও অভিভাবকদের কার্যকর অবস্থানকে যথোচিত স্বীকৃতি দান এবং জাতিসংঘে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষায় বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধে উদ্যোগ গ্রহণ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.