![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সভ্যতা রক্ষার নামে মার্কিনী ও অন্যান্য পরাশক্তি যেসব কর্মকাণ্ড চালায় তা এক কথায় বিস্ময়কর । বিশ্বের দেশে দেশে এর বিরুধে মানুষের যে ক্ষোভ তাকে কখনো কাজে লাগানো যায়নি । একসময় পশ্চিমা পরাশক্তি কমিউনিজম জুজুর ভয় দেখিয়েছে, এখন যেমন দেখাচ্ছে “ইসলাম জুজুর” ভয় । তারা মূলত প্রমাণ করতে চায় ইসলামের নয় তারা যুদ্ধ করছে সন্ত্রাসের বিরুধে । এখন তারা প্যারিসে চোখে কালো কাপড় বাঁধা “আমি মুসলিম কিন্তু সন্ত্রাস নই” প্ল্যাকার্ড ধারণকারী সাজানো যুবককে পর্যায়ক্রমে আলিঙ্গন করে । তারা মুসলমানদের মধ্যযুগীও, বর্বর এবং সভ্যতার শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করতে চায় । তাদের চোখে শ সন্ত্রাসীর সংজ্ঞাও বড় অদ্ভুত । দ্বিতীয় ইন্তিফাদায় আমরা দেখেছি , গুলতি দিয়ে যে ফিলিস্তিনি কিশোর ইসরাইলি ট্রাংকের বিরুধে লড়ছে, পশ্চিমাদের চোখে সে সন্ত্রাসী । কিন্তু যুদ্ধের নামে রাসায়নিক অস্র ইরাকে ফেলে নিরীহ মানুষকে হত্যা করা কোন সন্ত্রাসী কাজ নয় । আফগানিস্থান থেকে সোভিয়েত রাশিয়ার সামরিক বাহিনী উচ্ছেদের জন্য যখন তারা লাদেন এবং তালেবান বাহিনী তৈরি করে, সেটা সন্ত্রাস নয় । আবার আফগানিস্থানের ভিতর দিয়ে তেল ও গ্যাসের লাইন পেতে হবে তখন আফগানিস্থান সন্ত্রাসী আর তারই জন্য ৯/১১ এর আগমন । সুতরাং যুদ্ধটা আসলে তেল ও গ্যাসক্ষেত্র দখলের ।তেল ও গ্যাসের মুল ক্ষেত্রগুলো যদি সিরিয়া, ইরাক,আফগানিস্থান, উসবেকিস্থান না হত তাহলে হয়ত মুসলমানরা সভ্যই থেকে যেত পশ্চিমাদের চোখে । তেলই বর্তমান সমাজ সভ্যতার ঈশ্বর ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কি বুঝেন, কি লেখেন, বুঝা সম্ভব নয়।