নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখিটা পেশা নয় এক প্রকার ক্ষুদ্র নেশার মতো আমি মনে করি। ভালো লাগা থেকে কাগজে কলমে যে শব্দ আসে তার ব‍্য‍খ‍্যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। আমি সাধারণ মানুষ, তাই লেখালেখির মতো সাধারণ ভালো লাগাটাই আমার কাছে অসাধারণ মনে হয়।

দেয়ালিকা বিপাশা

দেয়ালিকা বিপাশা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার কবিতায় সারা

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২৩



ছবি : নেট


প্রথম অংশ


স্বপ্ন যদি সত্যি হতো তোমায় খুঁজে পেতাম,
ভালোবাসা যদি নিখুঁত হত তোমায় ছুঁয়ে যেতাম।
হয়তো তোমায় বলার ছিল কে তুমি আমার,
জানি, সে বলাটা আমায় ভেঙে করবে চুরমার।
সামলে নিয়েছি আজ নিজেকে নতুন করে,
হঠাৎ আবার দেখে তোমায় সামলাবো কেমন করে?
দূর থেকে দেখব তোমায় এই অপেক্ষাই করি,
কাছে তুমি এসে দাঁড়ালে ততই ভয়ে মরি!
চেয়েছি কতটা তোমায় জানবে না কোনদিন তুমি,
আমার অব্যক্ত কথা ভুলবো না আমি।



একটু কি বেশি হয়ে গেল নাকি? যাইহোক, বেশি হলেও ক্ষতি নেই। কারণ এই কবিতার পেছনে একটা গল্প আছে ।আজ সে গল্প বলতেই চলে এলাম। তাহলে শুরু করা যাক,
ক্লাসের মধ্যমনিরা এবং ঘনিষ্ঠ বান্ধবীরা সকলে মিলে সবে মাত্র তখন নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছি। স্কুলের পুরনো বান্ধবীদের সঙ্গে কলেজের নতুন বন্ধু-বান্ধব মন্দ লাগছিল না।পুরনো বন্ধুদের পাশাপাশি নতুন বন্ধু-বান্ধবদের সাথে তাল মিলিয়ে চলার অনুভূতিটায় যেন একটা অ্যাডভেঞ্চার কাজ করতো। কি দিন ছিল সেগুলো ! বন্ধুবান্ধব, নতুন মোবাইল ফোন এবং নতুন কলেজ পেয়ে আনন্দেই শুরুর দিকের কিছুটা সময় নষ্ট করে ফেলি। পড়ালেখার প্রতি আমার আগ্রহ এবং দুশ্চিন্তা সর্বদাই কাজ করত। যখন ভাবলাম এবার তো নড়েচড়ে বসতে হবে তখন পুরনো বান্ধবীরা মিলে প্রাইভেট কোচিং এ পড়া শুরু করলাম। সবচেয়ে অদ্ভুত ছিল ইংরেজি কোচিংটি! স্যারের নাম নিরব হলেও হয় যদি সে কভু নিরব! মুখে কথার ফুলঝুরি! মাগগো মা! কথা তো কয়না যেন বজ্রপাতের বিজলি! কথা কান দিয়ে মাথায় যাবার পথে যেন মাথায় আগুন জ্বলে উঠত। যদিও স্যারের এডাল্ট কৌতুকের পুরো মজা নিত অধিকাংশরাই। কথার এমন ফুলঝুরি ফুটতো যে লজ্জায় পাশের বান্ধবীর দিকেই তাকাতে পারতাম না। তাও আবার কম্বাইন্ড কোচিং! যেই আমরা আজীবন গার্লস স্কুলে পড়ে, গার্লস কলেজে ভর্তি হয়ে নিজেকে আদর্শ নারী গঠনের ব্রতচারী সেখানে ছেলেদের পাশের সারিতে বসে স্যারের মুখের উদ্ভট ফুলঝুরি! স্যারের কথা শুনে যেন মাঝে মাঝে লজ্জায় পালিয়ে যেতে চাইতাম। কিন্তু হায়! পালাবো কি করে? দুজনের বেঞ্চে তিনজন গায়ে লেগে লেগে বসতাম এত ছাত্র-ছাত্রী।
স্যারের যোগ্যতা অবশ্য প্রশংসনীয় কিন্তু সমস্যা এক জায়গাতেই। তিনি ওভার ম্যাচিউর! যে কথাগুলো শুনলে লজ্জায় কান ঝলসে মাথায় আগুন জ্বলে উঠত সে কথায় অ্যাডভান্স ছেলেমেয়েরা আনন্দে গর্জে উঠত! ভয়ে তো স্যারকে কোন প্রশ্নই করতাম না। না জানি উত্তর দিতে গিয়ে কি থেকে কি উদাহরণ দিয়ে বসেন আর লজ্জায় মাথা কাটা যাক। তারপরও স্যারের সকল উপদ্রব সহ্য করে যেতাম। কারণ শিক্ষক হিসেবে উনি অসাধারণ। কিন্তু হায়! একি পড়ায়! ইংরেজি একাডেমিক কোর্স রেখে ফার্স্ট ইয়ারেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কোর্স পরাচ্ছেন!তাহলে এইচএসসি পরীক্ষায় কি লিখব? ভর্তি পরীক্ষার উত্তর! সবাই তো বাহবা দিতে দিতে অজ্ঞান! কি অ্যাডভান্সড মাস্টার! আমার তো এক্কেবারে আন্ডা মনে হল। আজও যদি কোথাও স‍্যারকে পাই তো পচা ডিম ছুড়ে মারবো! অবশেষে একমাস উপদ্রব সয়ে ইতি টেনে বাঁচলাম। বাপরে! সে কি বিচিত্র অভিজ্ঞতা! কিন্তু এখানেই শেষ নয় বিচিত্র অভিজ্ঞতার মাত্র শুরু হল।
নিরব স্যারের কোচিং ছেড়ে বেরিয়ে পড়লাম ইংরেজি কোচিং এর খোঁজে। কিন্তু একি! যেখানেই যাই সেখানেই দেখি বিজ্ঞপ্তি, নিবিড় স‍্যারের ইংরেজি কোচিং! নিবিড় স্যারের ইংরেজি কোচিং!! কি মুশকিল! নিবিড় দেখলেই তো নিরব স‍্যারের কথা মনে পড়ে যায়। কেননা সেই কোচিংয়ে বিখ্যাত দুজন ছিলেন, একজন নিরব স‍্যার আরেকজন নিবিড় নামের একটি ছেলে। নিরব স‍্যার যেমন কথার ফুলঝুরি দিয়ে সাঁড়াশে আক্রমণ করতেন তেমনি নিবিড় নামের ছেলেটির বিচিত্র জীবনযাপন দেখে যেন আকাশ থেকে পড়তাম। অর্থাৎ চরিত্রের বিশাল গোলযোগ চোখে পড়ার মতো। এত্তগুলো ছেলেমেয়ের মাঝে কারো সাথে কথাই কয়না! শুধুমাত্র একটা বান্ধবী ছাড়া! ওইটা বান্ধবী না গার্লফ্রেন্ড না বউ তা ওরাই ভাল জানে! পড়তে আসে না কি করতে আসে কে জানে! সব ছেলেমেয়ে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকতো ওদের ঢং দেখে। এক্কেবারে আহ্লাদে আটখানা! তবুও ওরা নাকি জাস্ট ফ্রেন্ড! হায়রে! কি বড় মাপের বাটপার! এদের ঢং দেখলে যেন লজ্জায় আরো মরে যেতে চাইতাম। এক্কেবারে গলায় পরেই কথা বলতো।

যাই হোক অবশেষে কলেজের স্যারের কাছে নিয়মিত ইংরেজি পড়া শুরু করলাম। পড়াশোনা, বন্ধুবান্ধব ভালোই চলছে দিনকাল। এরই মধ্যে খেলাম এক ধাক্কা! আগেই বলে রাখি আমার জীবনে বন্ধুবান্ধব বলতে আমার স্কুলের বান্ধবীরাই সবচেয়ে ক্লোজ। যাদের সাথে আজও যোগাযোগ রাখি। তখন নতুন মোবাইল ফোন পেয়ে ভাইবার এ দোদারসে গ্রুপ চ্যাট চলত! সে কি চ্যাট! সময় পেলেই মোবাইল নিয়ে বসে পড়তাম। যেই আমরা বাবা-মায়ের ভয়ে মোবাইল ফোন ছুয়েও দেখতাম না সেই আমরাই নতুন সেলফোন পেয়ে যেন আকাশের চাঁদ হাতে পেলাম! এক রাতে ঘুম ফাঁকি দিয়ে বান্ধবীর সাথে চ্যাটে মশগুল। এমনই সময় সে একটা ছবি ফরোয়ার্ড করল। বাপরে! ছবি দেখে মাথায় বজ্রপাত হলো! নিরব স্যারের কোচিং এর সেই নিবির নামের ছেলেটি! সাথে আর কেউ না আমারই সবচেয়ে কাছের বান্ধবী সারা! তাও আবার ক্লোজ পিকচার! যেন প্রেমিক-প্রেমিকা! ফিট হতে হতে যেন হুঁশ ফিরে পেলাম। সেদিনও সারার সঙ্গে কথা হলো আর কিছুই জানি না! আচমকা সেই উদ্দীপনা সামলাতে না পেরে বান্ধবীকে রেখেই সারাকে জরুরি তলব করে ফেললাম। ও ফোন রিসিভ করতেই আমি সরাসরি বলে উঠলাম,

- দোস্ত , কবে! কীভাবে! মানে তুই কি আর কোন ছেলে খুঁজে পেলি না? মানে শেষ পর্যন্ত এই নিবিড়?

বলেই আমি হাসিতে ফেটে পড়লাম। ওদিকে আমার বান্ধবী প্রথমটা থতমত খেয়ে রাগে গজগজ করে উঠল। আমাকে এবার ধমক মেরে বলে,

- তুই থামবি? কি শুরু করলি? নিবির আমার জাস্ট ফ্রেন্ড!

কিন্তু কে শুনে কার কথা। আমার হাসি দেখে কে! যে ছেলের ছায়া দেখলেও পচা ডিম ছুড়ে মারতে ইচ্ছা করে সেই ছেলে আমার বান্ধবীর সঙ্গে! পরে ব্যাপারটা একটু সিরিয়াস হয়েই গেল। কেননা ফোনের ওপাশ থেকে সারার রাগে গজগজানির শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম। আমিতো অট্টহাসিতে অজ্ঞান আর সারা ভীষণ রেগে যায়। তাই নিজেকে সংযত করে ফেলি। কারণ ব্যাপারটাকে এবার না সামলালেই নয়।

- না মানে দোস্ত নিবিড়ের বেস্ট ফ্রেন্ড ঈশিতার সঙ্গে ওর আচরণ দেখে আমার মনে হয় না যে ছেলে হিসেবে সে তেমন একটা সুবিধার।তাই তোর সাথে ওকে হঠাৎ করে দেখেই শক খেয়ে যাই।

-তো? আমি কি করবো? এটা তোর চিন্তা ভাবনা। জরুরি না সবাই তোর মতই চিন্তা করবে। আর তাছাড়াও তোর তো পৃথিবীর সব ছেলেকে এমন মনে হয়। ( যদিও সত্যি ছেলেদের তখন অসম্ভব রকমের বিরক্ত লাগত। সো কোন আইডিয়াও ছিল না।) তোর চিন্তা ভাবনার সঙ্গে তো আর বাস্তবতা মিলবে না। ও খুব ভালো ছেলে। আর ঈশিতা শুধুই ওর ভালো বন্ধু এন্ড আই এম অল সো হিস ফ্রেন্ড। নাও লিভ মি অ্যালোন অ্যান্ড স্টপ স্মাইল লাইট ফুল।

বলেই ক্যাচ করে ফোন কেটে দিল। আমি তো হতভম্ব! হায় হায়! এত লম্বা ইংরেজি ! এই ইংরেজির জ্বালায় তো জীবনটাই তেজপাতা ! যাইহোক ধমক খেয়ে কৌতুহল সংবরণ করে লম্বা একটা হাই তুলে ঘুমাতে চলে গেলাম। কেননা তখন রাত একটা বাজে এবং সকালে ক্লাস। সো নো কম্প্রোমাইজ উইথ স্টাডি। পরদিন দৈনন্দিন জীবনের মতই কলেজ, কোচিং আর পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। তিন-চারদিন পর হঠাৎ করেই সারা আমার বাসায় চলে এলো। যেটা সে সবসময়ই করে। বলা কওয়া ছাড়াই হঠাৎ টপকে পড়ে। অবশ্য ঘনিষ্ঠ বান্ধবী বলে কথা। তবুও সেদিন ধমক খেয়ে ভেবেছিলাম এ জন্মে আর আমার মুখও দেখবে না কিন্তু সে অত্যন্ত লক্ষীমেয়ে। বেশিক্ষণ কারো সাথে রাগ করে থাকতে পারে না এবং দুটো কঠিন কথা বলে শান্তিও পায়না। সেদিন আমাকে ধমকে সে এ কয়টা দিন যে অশান্তিতে ছিল তা বুঝতে আমার বাকি ছিল না। কারণ সারা আমার ছোটবেলার বান্ধবী। আমার সঙ্গে রাগ করে থাকা ওর জন্য অসম্ভব। তাই আমি ওকে পেয়ে আগের মতোই মিলেমিশে একাকার। অনেকক্ষণ গল্পগুজব করে কফি খেতে বেরুলাম। গল্পে গল্পে হঠাৎ সারা বলে উঠলো,

- তুই সেদিন নিবিড়ের সঙ্গে আমার ছবি দেখে অমনভাবে হেসে উঠলি কেন? ব্যাপারটা আমার একদমই পছন্দ হয়নি। তাই তোর উপর ভীষণ রেগে গিয়েছিলাম।

আমিতো হঠাৎ এই কথায় হতচকিত। আমি ভাবিনি ওর মনে এখনও সেই প্রশ্ন থাকতে পারে। কারণ কোন কিছুকেই ও এত বেশি পাত্তা দেয় না যে পুনরায় জিজ্ঞেস করবে। মানে এই কয়টা দিন সে এই ব্যাপারটা নিয়েই ভাবছিল! আমি তাই ব্যাপারটাকে একটু স্বাভাবিক করতে চাইলাম,

- একই কোচিংয়ে পড়েছি বলে নিবিড় সম্পর্কে অনেক কিছুই শুনেছি। তাই কিছুটা ধারনা আমার ছিল। তাছাড়া ঈশিতার সাথে ওর আচরণ দেখে ওকে কোনো সহজ ছেলে বলে আমার মনে হয় না। তাই তোর সাথে ওর ছবি দেখে প্রথমে ব্যাপারটাকে নিতে পারিনি।

সারা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আমাকে বলে উঠল,

- না দোস্ত, তুই ভুল করছিস। সে এমন ছেলে না আর তাছাড়া আমি জানি ও খুব ভালো ছেলে। কারন ও আমার ভালো বন্ধু এবং ঈশিতা শুধুই ওর বেস্ট ফ্রেন্ড। অনেক সময় আমাদের ধারণা ভুলও তো হতে পারে, তাই না?

একই কোচিংয়ে পড়ার সুবাদে আমি নিবিড় কে চিনলেও সে আমাকে চেনে না। আর কোন দিন কথাও হয় নি কিন্তু নিবিড় সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা আমার মধ্যে ছিল। ততক্ষণে আমি বুঝে গেছি সারার চোখে কাঠের চশমা লেগে গেছে। অথচ ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর এমন নেতিবাচক মনোভাবে সারা ব্যথিত। সারা বুদ্ধিমতি মেয়ে তাই অন্ধবিশ্বাসের ডুবে যাবে সেটিও অবাস্তব। নিবিড় সম্পর্কে আমার ধারণা এবং শোনা কথা ভুলও হতে পারে ভেবে আমি আর কোনো তর্ক করিনি। কেননা অ্যাডভান্স ছেলেমেয়েদের মহলে হয়তো বন্ধুত্ব নামক অতি ঘনিষ্ঠতা স্বাভাবিক বিষয়। তাই নিজের অযোগ্যতা দিয়ে এসব যোগ্য ম্যাচিওর ছেলেমেয়েদের বিচার-বিবেচনা না করাই উত্তম মনে করে আমি সারাকে বলি,

- আমি নিবিড় সম্পর্কে কি মনে করি তা নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না। হতে পারে তোর কথাই সঠিক আমি ভুল। কেননা নিবিরের সঙ্গে কোনদিন কথা হয়নি। ও তোর ভালো বন্ধু হতেই পারে। ব্যাপারটাকে আমার স্বাভাবিক ভাবেই নেয়া উচিত। আমার মনে কোন অভিযোগ নেই। তবে হ্যাঁ যদি আমার কাছে কোনদিনও কিছু খটকা লাগে আমি তোকে সতর্ক করবই এবং আমি তা-ই করেছি। এখন এসব চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেল। নিবিড়ের সঙ্গে আমাকেও পরিচয় করিয়ে দিস, কেমন ?

আমার কথাগুলো শুনে মুহূর্তেই সারার উদ্বিগ্নতা কেটে প্রাণোচ্ছল হাসি চলে এলো।

- অবশ্যই! একদিন আমরা সবাই মিলে অনেক গল্পগুজব করব!

সেদিন কফি খেয়ে যে যার বাড়িতে নিশ্চিন্ত মনে ফিরে এলাম। তারপর মাসখানেক সারার সঙ্গে আর কোন যোগাযোগ নেই। থাকবেই বা কি করে? সামনে এইচএসসি ফাইনাল পরীক্ষা পড়াশোনা নিয়ে এত ব্যস্ত হয়ে পড়েলাম যে, কোন দিকে তাকানোর সুযোগ নেই। আর এমনিতেও আমি পড়াশোনা নিয়ে একটু বেশি কন্সার্ন। যাই হোক পরীক্ষা শুরু হয়ে গেল। এদিকে আমাদের পরিবারের মধ্যমনী 'আমার দাদি' অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এবার যেন মনে হল এ যাত্রায় তাকে আর ফিরিয়ে আনা যাবেনা। পারিবারিক এসকল টানাপোড়েনে মন-মানসিকতা এমনভাবে ভেঙে গেল যে বিভ্রান্তিতে পড়ে গেলাম পরীক্ষা দেবো কিনা? তবুও সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও পরীক্ষা দেয়া সম্পূর্ণ হলো। পরীক্ষার এক সপ্তাহ পরেই দাদী আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। মানসিকভাবে যেন আরো ভেঙ্গে পড়লাম।


বিশেষ দ্রষ্টব্য : গল্পের পরবর্তী অংশটি আগামী দুই দিনের মধ্যেই পোস্ট করা হবে।
আশা করি গল্পটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ধন্যবাদ জানাই প্রিয় ব্লগারদের যারা গল্পটি জন্য আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন। উৎসর্গ করা হল @ আহমেদ জী এস,@ পদাতিক চৌধুরী,@ সাড়ে চুয়াত্তর এবং@ শায়মা আপু

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কবিতাটা অনেক ভালো লেগেছে। আর গল্পটাকে সত্যি ঘটনা অথবা সত্যি ঘটনার আলোকে লেখা গল্প মনে হচ্ছে। লেখার ধরনে এটাকে আপনার জীবনের বর্ণনা মনে হয়েছে।

অনেক ছেলে মেয়েদের দেখলে ওভার স্মার্ট হয়ে যায়। আপনার লেখায় নীরব স্যার ক্লাসে প্রাপ্ত বয়স্ক কৌতুক বলেন তার উদ্দেশ্যে এই কথা বললাম। এটা রুচি বিকৃতির পর্যায়ে পড়ে। অবশ্য এই যুগে অনেক মেয়ে পছন্দ করলেও আশ্চর্য হবো না। আপনার লেখা থেকে শিক্ষকদের নৈতিক দৈন্য দশা প্রত্যক্ষ করলাম। ব্যাপারটা আমাদের সমাজের জন্য কল্যাণকর নয়। শিক্ষকদের উঁচু নৈতিকতা থাকা প্রয়োজন। আমার জীবনে আমি এই ধরণের কিছু শিক্ষক পেয়েছি। তাদের কয়েকজন কিছুটা রাগী হলেও অনেক সৎ এবং উন্নত চরিত্রের অধিকারী ছিলেন।

নিবিড় কি একাধারে শিক্ষক এবং ছাত্র? বুঝতে পারলাম না। এইরকম নিবিড় অনেক আছে। এরা ভালো খেলারি।

সারা না ইশিতা কে নিবিড়কে পায় এটা জানার জন্য আপনার পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি। বান্ধবীদের প্রেম সম্পর্কেই শুধু লিখলেন।

সর্বোপরি যাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছেন তার মধ্যে আমার নাম দেখে খুব ভালো লাগছে। আপনার সাহিত্য চর্চার সাফল্য কামনা করছি। সাহিত্য চর্চার জন্য শায়মা আপুর মত রাত জেগে বেশী চোখের জল বিসর্জন দেবেন না। চোখের জল অনেক মূল্যবান ও দরকারি জিনিস। তবে বাল্য প্রেম সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের প্রয়োজন হলে ওনার সাহায্য নিতে পারেন। :)

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:১৩

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর ,





কবিতাটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব আনন্দিত হলাম। আপনি ঠিক বুঝতে পেরেছেন গল্পটি একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা কিন্তু সত্য ঘটনা অবলম্বন হলেও গল্প লেখার উদ্দেশ্য বিচিত্র কিছু ব্যক্তিত্বের পরিচয় ঘটানো। যেটা সবার সঙ্গে শেয়ার না করলেই নয়।

আমার জীবনে পাওয়া সকল শিক্ষকেরাই ছিলেন সম্মানিত এবং শ্রদ্ধার পাত্র। শুধুমাত্র এই একটি ক্ষেত্রে বিচিত্র কারো দেখা পেয়েছিলাম। আসলে ছোটবেলায় পড়েছিলাম , "শিক্ষক হচ্ছেন মানুষ তৈরীর কারিগর" সেখান থেকে এমন মানসিকতার একজন শিক্ষকের দেখা পাওয়া আমার জন্য অন্য রকম এক অভিজ্ঞতা। শিক্ষককের নৈতিকতা বোধ এবং ব্যক্তিত্ব আমাদের চারিত্রিক গুণাবলী গঠনে বিশেষ প্রভাব ফেলে। আপনি জানতে চেয়ে ছিলেন , "নিবিড় কি একাধারে শিক্ষক এবং ছাত্র?" - আপনি মনে হয় নিরব স্যারের কথা জানতে চাইছিলেন। তিনি সদ্য পড়াশোনা শেষ করে অ-প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিক্ষকতায় প্রবেশ করেন। সেজন্যই হয়তো বা তার ব্যক্তিত্বের গভীরতা ঘাটতি দেখা যায়। যাইহোক সৃষ্টিকর্তা তাকে সঠিক জ্ঞান দান করুক।

গল্পের পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জানতে পেরে খুবই আনন্দিত হয়েছি। গল্পটি আসলে বান্ধবীর প্রেম সম্পর্কে লেখা উদ্দেশ্য নয়। এর উদ্দেশ্য উপলব্ধি! গল্পটি শেষ অব্দি না পড়া পর্যন্ত তা বোঝা যাবে না।

সবশেষে বলতে চাই গল্পটি পোস্ট করার আগে শায়মা আপু এবং আপনাকে আমার ব্লগে এসে নতুন লেখার অপেক্ষায় ঘুরে যেতে দেখেছি। তখনই ভেবে নিয়েছিলাম লেখাটি আপনাদের উৎসর্গ না করলেই নয়। কারণ আপনাদের অপেক্ষা যে আমার প্রেরনা!
অবসর সময় পেয়ে রাতে গল্পটি টাইপ করে ফেললাম। এর জন্য যেন আবার আমার চোখের জলকে দোষ দেবেন না! তাহলে আর পালানোর পথ খুঁজে পাবো না! রসিকতার ছলে হলেও মূল্যবান একটি কথা বলেছেন, চোখের জল অনেক মূল্যবান! সেটি শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার জন্যেই ঝরাতে হয়। আর" বাল্যপ্রেম সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের প্রয়োজনে... ' -ব্যাপারটার উত্তর না হয় শায়মা আপু নিজেই দিবেন আমি আর এখন চায়ের কাপে ঝড় না-ই তুলি।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি প্রথমেই পড়ে সুন্দর মন্তব্য এবং লাইক দেয়ার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।


- দেয়ালিকা বিপাশা

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:১৪

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটি পড়ে মন্তব্য এবং লাইক দেয়ার জন্য।

শুভেচ্ছান্তে,

- দেয়ালিকা বিপাশা

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০২

শায়মা বলেছেন: গল্পটা পড়েছি। নেক্সট পর্বও পড়বো বিপাশামনি!

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৬

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ আপু। সাথে থাকার জন্য খুবই খুশি হয়েছি!

শুভ কামনায়,
- দেয়ালিকা বিপাশা

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৩

শায়মা বলেছেন: ওহ অনেক অনেক থ্যাংকস।

তবে আমাকে অনেকে এখন থেকে আর মনি মনি করতে নিষেধ করেছে।

কারণ মনি মনি শুনলে নাকি তাদের প্রান ভয়ে উড়ে যাচ্ছে ইদানিং

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:
শায়মা আপু,




মনি শব্দটা তো ভালবাশার ডাক! আমি কিন্তু মোটেও ভয় পাই না তুমি নিশ্চিন্ত মনে আমাকে মণি ডাকতে পারো। অনেক অনেক ভালোবাসা।

- দেয়ালিকা বিপাশা

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: [link|https://www.somewhereinblog.net/blog/farihanmahmud/30200189|বাংলা কবিতার ছন্দ

আমি ধীরে ধীরে দেয়ার চেষ্টা করছি।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নবীন লেখক লেখিকাদের জন্য - কিভাবে বই বের করবেন

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রমিত বাংলা বানান রীতি

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলা একাডেমী - প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগার এবং বই মেলা ২০১৯

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগারদের বই

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: [link|https://www.somewhereinblog.net/blog/Samiaety/30271022|আমাদের বই আমাদের বইমেলা
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৯
আপনাদের জন্য আমার কিছু উপকারী ব্লগ পোস্ট
লেখালেখি সংক্রান্ত কিছু ভালো পোস্ট

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: [link|https://www.somewhereinblog.net/blog/Rako12/30279731|বাংলা লেখার নিয়ম কানুন
ব্লগিয় লেখালেখি
শুদ্ধ বাংলা বানানের নিয়ম
শুদ্ধ বানান শিক্ষা
বাংলা লেখার নিয়ম কানুন
বানান শেখার ২০ টি বইয়ের তালিকা

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর ,




অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে লিঙ্ক গুলো শেয়ার করার জন্য। সময় করে পড়ে নেব। সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।


- দেয়ালিকা বিপাশা

১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: দেয়ালিকা বিপাশা,




কবিতাটিতে এক কথায় যা বলতে চেয়েছেন তা বোধহয় এই - "আমার মনের বীনায় তুলুক ঝংকার তোমার ভঙ্গীমার আঙুলখানি........"
ভালো হয়েছে কবিতা। লাইকড। তবে ৮ম লাইনে "................দাঁড়ালে ততই ভয় মরি" র ওখানে ভয়ে মরি হবে হয়তো।

আর কলেজ জীবন শুরুর প্রথমে বন্ধুত্বের যে ছবি এঁকেছেন এবং "সারা" কে নিয়ে আপনার কাহিনী যে দিকে গড়াতে পারে বলে ধারনা করছি তাতে বলে রাখি - বন্ধুত্ব একবার ছিঁড়ে গেলে পৃথিবীর সমস্ত সুতো দিয়েও তা রিপু করা যায় না ।

এটা ঠিক বলেছেন- শিক্ষককের নৈতিকতা বোধ এবং ব্যক্তিত্ব আমাদের চারিত্রিক গুণাবলী গঠনে বিশেষ প্রভাব ফেলে।

শেষে এসে উৎসর্গে নিজের নামটি দেখে হোচট খেয়েছি। উৎসর্গের যোগ্য কিনা বুঝে উঠতে পারছিনে।

সাথেই আছি..................

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৫৮

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আহমেদ জী এস,




কবিতার অর্থটি যথার্থই বলেছেন!

কবিতার অষ্টম লাইনের ভুলটি সংশোধন করা হয়েছে। আপনার ভুল ধরিয়ে দেবার জন্যই যেন আমার প্রতিবার ভুল করে যাওয়া। এ যেন এক অবিরাম প্রক্রিয়া, চলেই যাচ্ছে!! শুরু থেকে আজ অবধি যেন এটাই চলে আসছে ! হিহিহি...ভেরি ইন্টারেস্টিং!! তবে ভালো ছিল ব্যাপারটা।

কবিতা ভালো হয়েছে জেনে খুব আনন্দিত হলাম। সবশেষে বলতে চাই গল্প এখনো শেষ হয়নি। যদিও জানি শেষ অব্দি সাথেই থাকবেন তাই আগেই কিছু বলবো না।

এই যে ভুল সঠিক এর যেই অবিরাম প্রক্রিয়া চলছে সেজন্যই আপনাকে উৎসর্গ করা! যোগ্যতার বিবেচনা যদি করেন লেখক হিসেবে তাহলে আমি যে একেবারে আনাড়ি। আপনার মত সম্মানিত একজন কে উৎসর্গ করাই যে আমার জন্য দুঃসাহসের ব্যাপার!!

শুভকামনায়,


- দেয়ালিকা বিপাশা

১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত উপস্থিতির জানান দিলাম।বড্ড লেট করে ফেলেছি।ম্যাডামের কাছে ক্লাসে ঢোকার অনুরোধে অপেক্ষায় রইলাম।হেহে হে.

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৪০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী,




হিহিহি...... দেরি তো করেছেনই! নিয়ম অনুসারে শাস্তি দেয়া উচিত কিন্তু ম্যাডাম উদার মনের মানুষ। তাই শাস্তি ছাড়াই ক্লাসে ঢোকার আমন্ত্রণ প্রদান করা হলো!
আশা করি ভাল আছেন।

- দেয়ালিকা বিপাশা

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নিরবের নিরাবতা ভঙ্গ করে কথার ফুলঝুরি বেমানান তবে নিবিড়ের নিবিড়ভাবে অবস্থান স্বাভাবিক। ঈশিতা ও সারাকে তাই বন্ধু হিসেবে নিবিড়ভাবে আগলে রাখার মধ্যে সে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করেছে। তবে জীবনের গল্পে আপনার জন্য আমরা পেলাম নিঃশব্দে পদচারণা..
নিবিড় নাই বা আসুন অন্তত ব্রাত্য জনের হৃদয়ে রুদ্ধ সঙ্গীত অনুরণিত হোক সেটাই আমাদের কামনীয়। পোস্টের শুরুতে কাব্যের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বলি, হৃদয়ে জমে থাকা অব্যক্তরা বিকশিত হোক পান্ডুলিপি আকারে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

বিলিম্বিত সত্বেও ক্লাসে অনুমতি দেওয়ার জন্য ম্যাডামের উদার মনোভাবের জন্য জানাই ধন্যবাদ।হেহে হে...
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৩০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী,




দেরি সত্ত্বেও ক্লাসে উপস্থিত হয়েছেন এবং পাঠদানে মনোনিবেশ করেছেন। সেজন্য শাস্তি মওকুফ করা হলেও পরবর্তীতে যেন এমন ভুল আর করবেন না তাহলে কঠোর সাজা প্রাপ্তি হতে পারে ! হাহাহা....!!!

আপনি ঠিকই বলেছেন নিরবের নীরবতা ভঙ্গ করে কথার ফুলঝুরি বেমানান তবে নিবিড় সম্পর্কে এখনই কিছু বলতে চাই না। সেটা না হয় গল্প শেষ হলেই বলবো।

সবশেষে একটি ছোট্ট কথা, গল্পের চেয়ে আপনার মন্তব্যটিই যেন বেশি মাধুর্যপূর্ণ হয়েছে! কিছু শব্দ অভিধান খুঁজে বের করে পড়ে নিতে হল। হায় !কি অধঃপতন আমার!!! হাহাহা...

আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম ।

শুভকামনায়,
- দেয়ালিকা বিপাশা

১৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৫২

হাবিব বলেছেন: কবিতাংশ ভালো লেগেছে

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৫৬

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:





লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তী পর্বের জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ রইল। আশা করি সাথে থাকবেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।

- দেয়ালিকা বিপাশা

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৫৭

হাবিব বলেছেন: মন্তব্যের তড়িৎ জবাব দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:০০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:



ধন্যবাদ আপনাকে পুনরায় মন্তব্যের জন্য। আপনার ব্লগে গিয়ে ঘুরে আসলাম। দেখলাম নতুন লেখা পোস্ট করা হয়েছে। নতুন লেখা পড়া হয়নি সে জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। আশা করছি শীঘ্রই সময় করে পড়ে নেব। অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।

- দেয়ালিকা বিপাশা

১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১:১২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতা গল্প দুই ভালো লেগেছে। পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ রেখে আপনার জন্য শুভ কামনা।

১৮ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:০৭

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:




আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। পরের পর্ব শীঘ্রই পেয়ে যাবেন।আশা করি সাথেই থাকবেন।

শুভেচ্ছান্তে,
-দেয়ালিকা বিপাশা

১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:০৯

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: প্রথমপাতায় স্বাগতম।

১৮ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:




অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। গল্পটি পড়ার আমন্ত্রণ রইল।আশা রাখি আপনার ভালো লাগবে।

শুভকামনায়,

-দেয়ালিকা বিপাশা

২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: শেষপর্বটা আগে পড়েছি। সেই পর্বের শিরোনামটা দেখে ভেবেছিলাম- কবিতা। ভেতরে ঢুকতেই দেখি গদ্য! যেহেতু সমাপ্তিটা আগে পড়ে এখানে এসেছি তাই শুরুটা পড়াটা অন্যরকম।
ভালো লেগেছে।
লিখতে থাকুন।
+++

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৫৪

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: ফয়সাল রকি,





আমার ব্লগে এসে প্রথম পর্বটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। লেখা ভাল লেগেছে জানতে পেরে বেশ অনুপ্রাণিত হলাম। আরো একটি গল্প আছে," নীলার নীলাঞ্জনা( একটি গল্প)" পড়ার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আশা করি আপনার ভালো লাগবে। আশাকরি আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন।

অনেক অনেক শুভকামনা,

- দেয়ালিকা বিপাশা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.