| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Subdeb ghosh
আমি খুব কল্পনাবিলাসী। কল্পনা নামের আলাদা একটা পৃথিবী আছে আমার। আমার এ পৃথিবীটা বাস্তবের পৃথিবী থেকে আলাদা। এখানে আমি যা খুশি কল্পনা করি। বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই। কোন কষ্ট নেই, দুঃখ নেই এখানে। বই আর গান এ দুইটা আমার বন্ধু। বই আমার একাকীত্বের সাথী আর গান আমার সুখ দুঃখের সাথী। কোন কথা কে কি বলল??? তার চেয়েও কিভাবে বলল সেটাকেই বেশী গুরুত্ব দিই। সবচেয়ে বেশী কষ্ট হয় যখন কেউ ভুল বোঝে। সবকিছুতেই ভালোটা খোঁজার চেষ্টা করি। প্রিয় ফুল কৃষ্ণচূড়া। প্রিয় সময় গোধূলিবেলা। প্রিয় ঋতু বসন্ত।
যে পৃথিবীতে রাশিয়া থাকবে না, সেই পৃথিবীর থাকার প্রয়োজন নেই - পুতিন
কি বুঝলেন ? ইনডাইরেক্টলি অ্যাটোম হুমকি। যুদ্ধ শেষ অব্দি সেদিকে মোড় নিলেও অবাক হব না। পৃথিবী ঝলছে গেলেও অবাক হব না। একবার অ্যাটোম নিক্ষেপ শুরু হলে কেউ বসে থাকতে পারবে না। সবার অ্যাটোমের স্যুইচ অন করতে বাধ্য হবে।
হে পরাশক্তির মহাদেবেরা গভীরভাবে ভাবো । তোমাদের বিবেকের ঘরে ধুপ দাও। তোমারাই এই বিশ্ব ব্রক্ষ্মাণ্ডের নষ্টের মূল। ঘৃণা তোমাদের, হউক সে পরাশক্তি রাশিয়া/ আমেরিকা/ চীন বা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন । তোমাদের শক্তির খেলায় এই পৃথিবী ধ্বংস করার অধিকার তোমাদের কারও থাকতে পারে না।
তোমরা সমাধানের পথ খোঁজো। পাশাপাশি আওয়াজ উঠুক পৃথিবীর সর্বত্র কোণা থেকে। সব মানবের একত্রিত আওয়াজের চেয়ে অ্যাটোমের আওয়াজ বেশি হবার নয়। এ যুদ্ধ শেষ হউক। আগামীতে সকল পরাশক্তির অ্যাটোম ধ্বংস করা হউক। তোমারা অ্যাটোমের মালিক বটে তবে মানবের মালিক নও।
ধিক্ তোমাদের ।
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
Subdeb ghosh বলেছেন:
বাংলাদেশের ২০ কোটি মানুষের জন্যও তো 'এটমিক শেলটার ' নেই.
এটা নিয়ে ভাবুন।
২|
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহমত
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০০
Subdeb ghosh বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যে এর জন্য।
৩|
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪০
শেখ শান্ত বিন আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন: যুদ্ধ কোনো মানুষের কাম্য হতে পারেনা। যুদ্ধ চাইনা
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০৬
Subdeb ghosh বলেছেন: যুদ্ধ সর্বোর্চ ঘৃনার,
যুদ্ধ বিভীষকার,
যুদ্ধ কখনোই সমর্থনযোগ্য নয়।
সমাধান টেবিলে
হওয়াটাই কাম্য,
যুদ্ধের বিপরীতে আলোচনায় সমাধান উত্তম।
৪|
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৫
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: পুতিনের বক্তব্যটা কি ঐরকম ছিলো? আমার জানা মতে সেটা ভিন্ন ছিলো। কিন্তু ব্লগে দেখি সবাই এভাবেই লিখছে! বিষয়টা আমার কাছে "রাজার কালো ছেলে হয়েছে কথাটা রাজার একটা কাক হয়ে আকাশে কা কা করে উড়ে বেড়াচ্ছে" টাইপের লেগেছে।
যুদ্ধ সাধারণ মানুষের কাছে কাম্য নয়। কিন্তু দেখবেন এক দেশ অন্য দেশ সম্পর্কে বাজে কিছু বললে আমরাই মনে মনে চাই, দুই-চারটা বোমা কেন মেরে দেয় না?
যুদ্ধই যাদের ব্যবসা, তারা কি যুদ্ধ থামুক এটা চায়?
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১১
Subdeb ghosh বলেছেন: যে পৃথিবীতে রাশিয়া থাকবে না, সেই পৃথিবী থাকার প্রয়োজন নেই-পুতিন
কি বুঝলেন? ইন ডাইরেক্টলি অ্যাটোম হুমকি।
অ্যাটোমের মালিক বটে তবে
মানবতার মালিক হওয়া কি এতটাই সহজ?
৫|
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর শেষ আছে। যুদ্ধও একদিন শেষ হবে।
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯
Subdeb ghosh বলেছেন: সারা পৃথিবীর মানুষ ঠিক এক বছর আগে করোনা থেকে বাঁচার জন্য যুদ্ধ করেছিল।
কিন্তু, আজ যুদ্ধ করে প্রান নাশ করছে।
অদ্ভুত!
৬|
১১ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩২
ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: যে কোনো যুদ্ধই নিন্দনিয় - কিন্তু ১৯৭১ খৃ: আমাদের মক্তিযুদ্ধের কি নিন্দনিয় ? আমাদের কি কোনো বিকল্প ছিলো যুদ্ধ ছাড়া ? তেমনি বর্তমান রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধও যৌক্তিক বলে প্রতিয়মান - বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়া বা তৎকালিন সোভিয়েত ইউনিয়নের ভুমিকা কি করে আমরা ভুলে যাই ? সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পুনর্গঠনে রাশিয়া বা তৎকালিন সোভিয়েত ইউনিয়নের ভুমিকা কি করে ভুলে যাই ? তা হলে তা হবে অকৃতজ্ঞতার চরম দৃষ্টান্ত - ভারত বিরোধিদের আমি মনেকরি ও বলি স্বাধিনতা বিরোধি - তেননি ভাবে রাশিয়া বা তৎকালিন সোভিয়েত ইউনিয়নের ভুমিকাকে অস্বিকার করাকেও আমি মনেকরি ও বলি স্বাধিনতা বিরোধি -
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৪
Subdeb ghosh বলেছেন: স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব অর্জন ও সংরক্ষণে এবং কোনো স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্বকে ভূলুণ্ঠিত করে সীমানাপ্রাচীর ভেঙে শত্রু কর্তৃক নির্যাতিত-নিপীড়িত ও আক্রান্ত মানুষের মুক্তি সাধনে সর্বশক্তি নিয়োগ করে জানমাল ও জ্ঞান-বুদ্ধি দ্বারা যে সংগ্রাম করা হয়, সেটাই প্রকৃত ন্যায়সংগত যুদ্ধ। মাতৃভূমিকে বহিঃশত্রু ও অভ্যন্তরীণ শত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য প্রতিরোধমূলক
যুদ্ধের প্রয়োজন।
বাংলাদেশের মানুষ যখন পাকিস্তানের কাছ থেকে মুক্তির জন্য জীবনপণ লড়ছে, তখনকার পৃথিবী ছিল একেবারে ভিন্ন। দুটো ভিন্ন মেরুতে নিজেদেরকে আবদ্ধ রেখেছিল
বেশিরভাগ দেশ।
আর বৃহৎ শক্তির দেশগুলো পরস্পরের সাথে ঠাণ্ডা লড়াইয়ে যুক্ত হয়েছিলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে কেন্দ্র করেই।
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এবং
চীন ছিল পাকিস্তানের পক্ষে, অন্যদিকে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন
(যার সবচেয়ে প্রভাবশালী অংশ ছিল আজকের রাশিয়া) এবং ভারত ছিল বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পক্ষে।
ডিসেম্বর মাসের তিন তারিখে ভারত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদে
তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের
পরিস্থিতি নিয়ে অনেক
আলোচনা হয়েছে।
জাতিসংঘের বাইরে আমেরিকা, চীন, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং ভারতের মধ্যে তীব্র কূটনৈতিক বাদানুবাদও শুরু হয়েছিল।
পরিস্থিতি এমন এক পর্যায়ে গিয়েছিল যে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার সোভিয়েত ইউনিয়নের ওপর তীব্র
চাপ তৈরি করেছিলেন।
আমেরিকার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের মাধ্যমে ভারতকে থামানো এবং পাকিস্তানকে ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করা।
ভারতের ওপর এক ধরণের সামরিক হুমকি তৈরি করতে বঙ্গোপসাগরে রণতরীও পাঠিয়েছিল আমেরিকা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ২:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
এটোমিক শেলটার বানানোর দরকার?