![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পথে পথে কুড়িয়ে নেই অভিজ্ঞতা
সময়ের রবীন্দ্রনাথ...
ক্ষণিকের
ক্ষণিকা বাতাস ঘোমড়া মুখী নীলাম্বরে…
ডায়েরী’র পাতাগুলো
কিশোরির স্নাত শরীরের মতন কেঁপে কেঁপে উঠছে
প্রকৃতি ও বর্ষা কাকে যেনো খুঁজে
কা’র যেন গন্ধ পায়, স্পর্শ পায়
কে যেন বর্ষার কানের মধ্যে গুন গুনাগুন করে বলছে
“আবার এসেছে ফিরে সাতই আষাঢ় ।
কালোমেঘে আকাশ ভরিয়ে,
প্রকৃতির চোখে কবিতার কাজল পরিয়ে
সে এসে ডাক দিয়েছে আমাকে-
তার জন্মদিনের উৎসবে ।
………………..
………………..
আপাতত আষাঢ়ের নীরব নির্ঝরে
জ্বলুক আমার জন্মদিনের একলা শিখা ।”
ঘাড় ফিরেই দেখি
এ কি! কাশফুলের মত দীঘল চুল!
চিবুক ভরা শুভ্রদাড়ি, আকাশসম তনু
মুখশ্রী হাসে ডাকাতিয়া নদীর মতন
যেন অকৃত্রিম রবীন্দ্রনাথ দাঁড়িয়ে...
চমকে উঠি কে তুমি ?
সময়ের রবীন্দ্রনাথ !
বলি প্রণাম কবি প্রণাম
ঠোঁটের ফাঁকে হাসি গলে পড়ে বলে
আমি রবীন্দ্রনাথ ন হে
আমি আষাঢ়, আমি শ্রাবণ
আমি মানুষের হাসি
আমি তরুণের উর্বর বুক
তরুণীর গহীন সুরের বাঁশি….
প্রজ্জ্বলন্ত তোমাদের চেতনার মশাল…
বলি-
হে তরুণদলের সহযাত্রী,
তুমি যাও দুর
আরো দুর…
ব..হু…দূ..র..
যেখানে পাহাড় প্রপাতে সূর্য উঠেছে
প্রভাতে
বিকেলের সবটুকু রঙ মিশে সন্ধ্যার গভীরে
জোসনার জল মিশে গেছে যে সমুদ্রে
বঙ্গপিতার দুটি চোখ স্থির হয়ে আছে যে মাঠে-ঘাটে-প্রান্তরে….
এই সময়ের তরুণের পথিক আমি
যেথা আকাশ ছিঁড়ে ভিনগ্রহেতে বাঁধবো আমার বাড়ি…
আমি বলি হে প্রেম ও যৌবনের দূত
সাতই আষাঢ়ের ফুলেল শুভেচ্ছা...
৭ আষাঢ়, ১৪২০ সাল ।২৫০, পুর্ব রামপুরা, ঢাকা, বাংলাদেশ ।
©somewhere in net ltd.