![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্মার্ট ফোনে নখ ঘোসতে ঘোসতে কখনও ভেবেছেন কেমন ছিল খ্রীষ্টের জন্মের প্রায় সাড়ে চার হাজার বছর আগেকার সভ্যতাগুলো? পোষাক-আচরন-কথা বলার ধরণই বা ছিল কেমন? উদভ্রান্তের মত প্রশ্ন করলাম? সম্প্রতি বলিউডের নির্মিত চলচ্চিত্র ‘মহেনজো দারো’ দেখেছেন? চলচ্চিত্র কিংবা তার আবর্তনের প্রসঙ্গে পরে আসছি, শুরু করতে চাই হৃত্বিককে দিয়ে।
বলিউডের হার্টথ্রব নায়ক হৃত্বিক রোশান অ্যাকশান কিংবা রোমান্টিক যেকোনো চরিত্রেই সমান মানানসই। প্রায় বছরখানেকের বিরতিতে ছেদ দিয়ে ‘মহেনজো দারো’ ছবির মাধ্যমে আবার ফিরলেন একটি অ্যাকশান ছবিতে। আবারও অসাধারণ অভিনয়শৈলীতে মুগ্ধ করেছেন ভক্তদের।
ঐতিহাসিক - রোমান্টিক ঘরনার চলচ্চিত্রটি নির্মান করা হয়েছে সিন্ধু সভ্যতার প্রধান নগর মহেঞ্জোদারো-কে কেন্দ্র করে। প্রাচীন এ পটভূমিকার চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সুশিল ঘরনার নির্মাতা আশুতোষ গোয়ারিকর। 'লাগান', ‘যোধা আকবর’ ও তারই ঝুলির ফসল। এখানে হৃত্বিকের নায়িকা হিসেবে বলিউডে অভিষিক্ত হয়েছেন পুজা হেজ।
চলচ্চিত্রটি নির্মানে ব্যায় হচ্ছে ১১৫ কোটি রুপি। ১২ আগষ্ট মুক্তি পাওয়া এই চলচিত্রটির এখন পর্যন্ত আয় প্রায় ৭৬ কোটি রুপি।
পুরোটাই ইতিহাস নির্ভর চলচ্চিত্রটিতে কিছু তাক লাগানো দৃশ্য আছে। যেমন, এখানে মানুষ নয়, কুমিরের সঙ্গে লড়ছেন হৃত্বিক। নির্মাতা তার মুন্সিয়ানার ১৬ কলা উজাড় করে যেমন বানিয়েছিলেন ‘যোধা আকবর’ ছবি। সেখানে হৃত্বিককে দেখা গেছে কোনো হাতিয়ার ছাড়াই একটি বন্য হাতিকে বশে আনতে। আর এই ছবিতে দেখবেন ২০ ফুটের একটি বিশাল কুমিরের সঙ্গে তাকে লড়তে।
জানা যায়, ‘মহেনজো দারো’র একটি অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় মারাত্মকভাবে জখম হয়েছিলেন বলিউডের সুপার স্টার হৃত্বিক রোশান।
দুর্ঘটনার পর এক টুইট বার্তায় এই অভিনেতা লিখেছিলেন, ‘আজ মজার একটা দূর্ঘটনায় লিগামেন্ট ছিঁড়ে গেছে। ভাবছি,সুস্থ হয়ে ওঠা পর্যন্ত আগামী কয়েকটা সপ্তাহ সময় কীভাবে কাটাব।’
‘মহেনজো দারো’ ছবির পরিচালক আশুতোষ গোয়াড়িকর জানিয়েছিলেন, ছবিটির জন্য হৃত্বিক একটু বেশিই পরিশ্রম করছেন। গোটা মুভিটা দেখে তাই চোখে পড়বে, কথা দিলাম।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৯
ঋদ্ধি বলেছেন: ‘মহেনজো দারো’ মুভিটা দেখেছি। ভালই লেগেছে। শব্দ ও সংগীত আয়োজন বেশ ভাল। তবে ইতিহাসের খুব গভীরে প্রবেশ ঘটেনি। নিঃসন্দেহে 'মহেনজো দারো' ও 'হরপ্পা' সিন্ধু অববাহিকায় পত্তিতো খুবই প্রাচীন নগর সভ্যতা। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে নগর চিত্রায়ণ একটু বেশিই আধুনিক হয়ে গেছে। শেষ দৃশ্যের বাধভাঙ্গা নদীর গ্রাফিক্স বেশ দুর্বল। শেষ দৃশ্য অারো ডিটেইলস হলে জমতো বেশ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
সুমন কর বলেছেন: শুনেছি, মুভিটি তেমন ভালো হয়নি।

শুভ ব্লগিং....