![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হরতালবিরোধী প্রতিবাদ সমাবেশে বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বলেন, তাদের যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই প্রতিরোধ করতে হবে।
যেখানেই জামায়াত-শিবির সেখানেই গণধোলাই দেয়া হবে এমন ঘোষণা দিয়ে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, জামায়াত শিবিরের নৈরাজ্যে মানুষ অতিষ্ঠ। তাদের রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় গণতন্ত্র ব্যাহত হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করা হবে। দেশে একজন যুদ্ধাপরাধী থাকা পর্যন্ত ট্রাইব্যুনাল সচল থাকবে।
শিবির বা জামাত কিভাবে চেনা যাবে জানি না ,তবে আমার ভয় হয় যাদের দাড়ি বা যারা টুপি অর্থাৎ সুন্নতি লেবাসে থাকেন তাদের সমস্যা হবে।
সুত্র: আংশিক ইত্তেফাক।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
স্পষ্টভাষি বলেছেন: ভাই বিশ্বজিৎ কিন্তু জামাতে মিছিলের কাছে ছিল না ।
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: একটা পাড়া কিংবা মহল্লাতে সেখানকার আওয়ামী লীগ কর্মিরা ঠিকই জানে কারা কারা জামাতের লোক অথবা কারা কারা বিম্পির লোক ।সুতরাং ভয় পাওয়ার কিছু নাই ।তবে ভূল করেও জামাতের মিছিলের আশেপাশে থাকবেন না তাইলে কিন্তু গনধোলাই খাবার ভয় আছে ।যেমন বিম্পির মিছিলের নিকটে অবস্হান থাকার কারনে নিরীহ সাধারন মানুষ হওয়া সত্বেও বিশ্বজিৎরে বিম্পি কর্মি ভেবে ছাত্রলীগ মেরে ফেললো ।
সূতরাং অরাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে গনধোলাই থেকে রক্ষা পাবার একটাই উপায় ভূল করেও জামাতের মিছিলের আশেপাশে থাকা যাবে না ।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ভূল করেও জামাতের মিছিলের আশেপাশে থাকবেন না তাইলে কিন্তু গনধোলাই খাবার ভয় আছে ।
একই উপদেশ।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২২
(মিফতাহুর রহমান চৌধুরী) বলেছেন: ধার্মিক আর জামাত-শিবির কখনোই এক জিনিস নয়।
দাড়ি-টুপি মানেই জামাত-শিবির নয়। দাড়ি-টুপিতে একজন জঙ্গি থাকতে পারে, এক জন ভণ্ডপীরের ভক্ত বা সন্ত্রাসী থাকতে পারে, একজন জামাত-শিবির থাকতে পারে, আবার একজন মুসলিমও থাকতে পারে।
আপনি যদি প্রমাণ করতে পারেন জামাত-শিবির প্রকৃত ইসলাম মানে তাহলে অবশ্যই জামাত মুসলমানদের সমর্থন পাবে।
লক্ষ্য করুন,
১। ইসলামের যাবতীয় নির্দেশনা দেয়ার মালিক আল্লাহ, অর্থাৎ একজন মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি সেটা একমাত্র পবিত্র ক্বোরআনের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
২। ইসলামের একমাত্র আদর্শ হচ্ছে হযরত মুহাম্মদ (স এর কথা, কাজ ও বাণী অর্থাৎ হাদীস।
সুতরাং এর বাইরে ইসলামে অন্যকোন লোকের আদর্শ, যেমন: দেওয়ানবাগীর আদর্শ, মওদুদীবাদী আদর্শ, চরমোনাই পীরের আদর্শ ইত্যাদি গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের একমাত্র আদর্শ ব্যক্তি হচ্ছেন মুহাম্মদ (স।
আরেকটা কথা, জামাত-শিবির যদি সত্যিই আল্লাহর পথে থাকে, তাহলে আল্লাহ অবশ্যই তাদের রক্ষা করবে। সেটা নিয়ে আমাকে বা আপনাকে ভাবতে হবে না।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
স্পষ্টভাষি বলেছেন: ভাই আমার জামাত শিবির নিয়ে কথা নয় ! আমার কথা মানুষ বা পুলিশ কিভাবে জামাত বা শিবির চিহ্নিত করবে । কারন বাহ্যিক দিক থেকে কাউকে চেনা যায় না তবে জামাত বা শিবিরের লোকরা দাড়ি বা সুন্নতি পোষাক পড়ে তাই আমার যারা সুন্নতি লেবাসে চলি তাদের অনেকেই ,অনেকে জামাত বলে । তাই তো আমাদের ভয় । এড়াছা যারা নামায পড়ে তাদের বেশীরভাগ লোক জামাত বলে ডাকে।
ভাই কথা জামাত বা বিএনপি না আমার কথা হলো যে ,যে দলেরই হোক তার প্রতি ন্যায় বিচার করতে হবে । আপনি আওয়ামীলীগ আপনার জন্য যা বৈধ আমি অন্য দল আমার জন্য তা অবৈধ্য তা ঠিক নয়।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
(মিফতাহুর রহমান চৌধুরী) বলেছেন: দু.খিত (স এর জায়গায় (স: ) হবে। : ) সংকেত লিখলে ইমোতে চেঞ্জ হয়ে যায়।
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ঐ ফাউল, তোরে কি কইছিঃ "বিশ্বজিৎ জামাতে মিছিলের কাছে ছিল ?? "
"তোরে তো স্পষ্ট করেই বললাম বিম্পির মিছিলের নিকটে অবস্হান থাকার কারনে নিরীহ সাধারন মানুষ হওয়া সত্বেও বিশ্বজিৎরে বিম্পি কর্মি ভেবে ছাত্রলীগ মেরে ফেলেছে । " তারপরও পেচাইতাছোস ।কিছু কিছু প্যাচানী ব্লগারের ত্যানা -প্যাচানী রোগ আছে মনে হয় ।মেজাজ খারাপ হয়ে যায় এগুলার যন্ত্রণায় ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
স্পষ্টভাষি বলেছেন: ভাই দুঃখিত আমি আপনার ঐ লেখাট ঠিক মতো দেখতে পারে নি । ভাই কেউ ই্চ্ছা করে মিছিলের কাছে থাকে ? ধরেন আপনি অফিসের জন্য বের হয়েছেন পথে আপনার সামনে মিছিল যাচ্ছে তখন কি হবে? এছাড়া ছাত্রলীগ যে ভাবে বিশ্বজিৎ মারলো তা কি ঠিক? সে তো তার পরিচয় দিয়েছিল তবুও কি তার রেহাই হয়েছে?
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: জামাত তাদের গঠনতন্ত্র থেকে আল্লাহ, রসুলের নাম বাদ দিয়া দিছে, এই মুহূর্তে জামাত শিবিরের ছাগু গুলা দাড়ি কামাইয়া ক্লিন শেভড হইছে, টুপি তো আগেই বাদ দিছে । কি জানি ২ দিন পর দেখা যাইব পিঠ বাচানর জন্য আর কি করে!!
তয় দাড়ি টুপি আপনের থাক আর না থাক জামাত শিবিরের আশে পাশে থাকলে গণধোলাই থেকে রেহাই নাই।
আর দাড়ি টুপির মালিকানা কি জামাত নিয়া নিছে নাকি! ব ল দ কুন হান কার
জামাত রে রক্ষা করার জন্য আবাবিল পাখি রেদি হইতেছে, টেনশন লইয়েন না
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
শার্লক বলেছেন: তারমানে সরকার পারছে না কিছু করতে। ব্যর্থতা স্বীকার করে নিচ্ছে। নিরীহ জনগনকে এর মধ্যে টানছে কেন? যারা সাধারন মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারে না তাদের তো ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নাই। কি চাল চালতেছে আমরা বুঝি। কেউ কি দেখেছে কুকুরের লেজ সোজা হইতে।
৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: " ভাই কথা জামাত বা বিএনপি না আমার কথা হলো যে ,যে দলেরই হোক তার প্রতি ন্যায় বিচার করতে হবে । "ল্যাঞ্জা লুকাইতে আর পারলা না ।
ঐ ব্যাটা যে কটারে ধরছে সে কটা তো পিয়র রাজাকার ।শুধু রাজাকারেই না বরং রাজাকার বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।
শোন হে মহান , খেলাফত ছাড়া মুক্তি নাই , ইসলামী শাষন ব্যবস্হা প্রতিষ্ঠা ছাড়া সমাজে কখনো প্রকৃত শান্তি মেলে নি , শান্তি মিলবেও না ।তবে তার অর্থ এই নয় যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে তাদের মুক্তির জন্য রাজপথে ত্রাস করতে হবে ।বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
সঙ্গে
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ
৭১ এ নির্বিচারে নারী –শিশু- নিরীহ সাধারন মানুষের হত্যাকারী গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কয়েকটা কেন্দ্রীয় লিডারকে বাচাতে আজ শিবির যে পথে নামছে এটা সম্পূর্নভাবে একটা জঘন্য ভূল পদক্ষেপ ।তাদের উচিৎ এই পথ থেকে সরে এসে ইসলামী শাষন ব্যবস্হা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় কাজটি নিবিষ্ঠ মনে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করে যাওয়া ।
------------------------------------------------------------------------------
আর তোমার উচিৎ ত্যানা -প্যাচানী রোগ সারার জন্য গনধোলাই খাওয়া
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
স্পষ্টভাষি বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ, সুন্দর যক্তি প্রমান উপস্থাপনের জন্য , আমিও চাই যারা প্রকৃত অপরাধী তারা শাস্তি পাক তবে দেশে বর্তমানে যে নৈরাজ্য পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে এভাবে নয় । আজ আমি বাসা থেকে বের হতে ভয় পাচ্ছি , আমি বাসা থেকে বের হলে আমার মা ও বোন তারা চিন্তায় থাকে । আমি সুস্থভাবে বাসায় যেতে পারবো কিনা তার নিশ্চয়তা নেই । এছাড়া ভাই বর্তমান সরকারের দলে কি কোন যুদ্ধাপরাধি নেই । যদি থাকে তবে , তাদের বিচার করলে কোন প্রশ্ন থাকতো না ।
এছাড়া আমি যখন কোন মানুষকে নির্মম ভাবে মারতো দেখি, সে যে দলেরই হোক আমার খারাপ লাগে । সব অপরাধের বিচার নিয়মতানি্ত্রক ভাবে হওয়া উচিত ।বর্তমানে শিবির যা করছে তা তাদের মোটেই করা উচিত নয় । কিন্তু তাদের মত প্রকাশের বা প্রতিবাদের স্বাধিনতা দিতে হবে । আমরা জনগণ বোকা নয় যদি জামাত বা শিবির খারাপ কাজ করে জনগন তাদের প্রতাক্ষান করবে।
১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ ধর্মপ্রান । আর ধর্মপ্রান মুসলিম দাড়ী রাখতে পছন্দ করে । এটা আমাদের নবী ( সঃ ) এর সুন্নত । দাড়ী টুপি তো মুসলমান এর লেবাস । আজ শুক্রবার দেশের বেশির ভাগ মানুষ জুম্মার নামাজ পড়তে যাবে পান্জাবি টুপি পড়ে । এখানে আওয়ামী বিএ্রনপি ভেদাভেদ নাই । কেবল মাত্র দাড়ী টুপি কেন জামায়াতি চেনার একমাত্র মাধ্যম হবে ? আওয়ামীলিগ এ কি কোন মুসলিম নাই? দাড়ি টুপি তো মুসলিম এর চিন্হ জামায়াতের নয় ।
১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ভাই মাইন্ড করছুন ?? আপনের লগে একটু মজা করলাম ।মাইন্ড খাইয়েন না ।
১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: নির্বিচারে নিরোপরাধ মানুষ মারা বন্ধ করুন । প্রয়োজনে জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করুন ।
১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
(মিফতাহুর রহমান চৌধুরী) বলেছেন: শিবির চেনার উপায়:
১. শিবির ইসলামের কথা বললেও ইসলামী লেবাস পরে না। এদের মুখে মওদুদীবাদী দাঁড়ি (খোঁচা খোঁচা দাড়ির থেকে একটু বড়: সুন্নতী দাঁড়ি নয়) থাকে।
২. এরা পাঞ্জাবী-লুঙ্গি (খাঁটি সুন্নতী পোশাক) পরে না, মাথায় টুপি দেয় না।
৩. এদের বেশির ভাগ আড্ডায় কথা হয় মেয়েদের নিয়ে। কোন কোনটা ২-৩টা গার্ল ফ্রেন্ড রাখে।
৪. প্রেম বষয়ক যে কোন সমস্যার সমাধান এদের কাছে পাবেন। বিশেষত মেয়েদের ছ্যাকা দেয়ার ক্ষেত্রে এরা খুব পারদর্শী।
৫. ফেসবুকে দেখবেন এরা একই সাথে আল্লাহর কথা বলে, আবার একই সাথে অশ্লীল(?!) পোস্টও দেয়।
এদের চেনার আরও নানাবিধ উপায় আছে। সেগুলো এখন মনে পড়ছে না। মনে পড়লে বলব।
উপরে যা বলেছি এর সবই আমার কাছে প্রমাণিত সত্য। বিশ্বাস না হলে আপনিও যাচাই করে দেখতে পারে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
স্পষ্টভাষি বলেছেন: ভাই শিবিরের সাথে আমি মিলিনি তবে, একজন জামাত সাপোর্ট করতো তার সাথে প্রায় ৬/৭ বছর আগে একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতাম এবং তার ব্যবহার ভালো ছিল । এছাড়া শিবিরের ব্যাপারে আমার খারাপ ধারনা আগে ছিল তবে একদিন (৭/৮ বছর আগে )মিরপুর ১০ এ সন্ধার সময় শিবির মিছিল করে আসতেছিল আর আমি তাদের মনে মনে গাল দিছ্ছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে যখন আমি মসজিদের নামায পড়তে যাই তখন দেখি তাদের নামায পড়তে । তখন থেকে আর তাদের গালি দেই না । এছাড়া ভাই মুসলিম ধর্মে নাকি কারো বিরূ্দ্ধে নাকি খারাপ ধারনা করতেন নেই কারণ আল্লাহ তায়ালা কাকে কোন কাজের মাধ্যমে মাপ করবে তা কে জানে ।
এছাড়াও কোন নাকি হাদিস বা কোরআনের আয়াত আগে নিশ্চয় নামায অশ্লিল কাজ থেকে বিরত রাখে তাই ভাই যারা নামায পড়ে তাদের আমার ভালো লাগে ।
১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
এই আমি সেই আমি বলেছেন: প্রথম আলোতে একটা জরিপ হয়েছে আপনি কি বাংলাদেশে ইসলামী রাজনীতি বন্দ্বের পক্ষে। শতকরা ৫৮ জন উত্তর দিয়েছে না । লক্ষ্য করুন ,এখানে একটি চালাকি করা হয়েছে । সেটা হল প্রশ্নটা যদি আপনি কি বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি বন্দ্বের পক্ষে এটা হত । ফলাফল কি হত সহজেই অনুমেয় ।
উপরে অনেকেই এই চালাকি টি করছেন । জামাত শিবির কে প্রতিরোধ করার কথা বলা হয়েছে দাড়ি টুপিকে প্রতিরোধ করার কথা বলা হয়নি ।জামাত আর ইসলাম সমার্থক নয় ।
১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
হাসির মানুষ বলেছেন: জামাত শিবির পুলিশ দ্বারা খুজে পাওয়া সম্ভব নয়। একমাত্র বিভিন্ন এলাকার সাধারন মানুষ ও আওয়ামীলীগ এর লোকজন দ্বারা সম্ভব। সাধারন মানুষ তা জীবনেও করবে না। জানের ভয় সবার আছে। আর বর্তমানে লীগের লোকজন জামাতের লোকদের ফোন করে পুলিশের অভিযানের কথা আগে ভাগে জানিয়ে দিচ্ছে। নিজ চোখে দেখা বলেই জানালাম।
১৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
শোয়েব হাসান বলেছেন: Awamilg er din ses holo ble
১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
সামুর ডাইনোসর বলেছেন: দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ভূল করেও জামাতের মিছিলের আশেপাশে থাকবেন না তাইলে কিন্তু গনধোলাই খাবার ভয় আছে ।
একই উপদেশ।
১৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ডিগবাজি বলেছেন: আমার মনে হয়না জামাত শিবির গণধোলাই খাবে কোন দিন তাহলে এত দিন তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত মেজরিটি জনগণ নিরিহ তবে অপরাধি নয় , তবে কুত্তাদের হাতে মার খাচ্ছে প্রতি নিয়ত।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: একটা এলাকার আওয়ামী লীগ কর্মিরা ঠিকই জানে কারা কারা জামাতের লোক অথবা কারা কারা বিম্পির লোক ।সুতরাং ভয় পাওয়ার কিছু নাই ।তবে ভূল করেও জামাতের মিছিলের আশেপাশে থাকবেন না তাইলে কিন্তু গনধোলাই খাবার ভয় আছে ।যেমন বিম্পির মিছিলের নিকটে অবস্হান থাকার কারনে নিরীহ সাধারন মানুষ হওয়া সত্বেও বিশ্বজিৎরে বিম্পি কর্মি ভেবে ছাত্রলীগ মেরে ফেললো ।
সূতরাং অরাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে গনধোলাই থেকে রক্ষা পাবার একটাই উপায় ভূল করেও জামাতের মিছিলের আশেপাশে থাকা যাবে না ।