নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পষ্টভাষি

স্পষ্টভাষি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেশী বেশী লালশাক খান । লালশাক ক্যালসিয়ামের অন্যতম উৎস

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

যালসিয়াম সমৃদ্ধ শাকের মধ্যে লালশাক অন্যতম। লালশাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অন্যান্য শাকের তুলনায় অনেক বেশি। ১০০ গ্রাম লালশাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ রয়েছে ৩৭৪ মিলিগ্রাম যেখানে পুঁইশাকে ১৬৪ মিলিগ্রাম, মূলাশাকে ২৭.৯০ মিলিগ্রাম, পালংশাকে ৭৯ মিলিগ্রাম, ডাঁটা শাকে ৮০ মিলিগ্রাম, বেগুনে ২৬ মিলিগ্রাম, বাঁধাকপিতে ৩০.৫ মিলিগ্রাম। ক্যালসিয়াম বাদে লালশাকে অন্যান্য যে সব পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হলো শর্করা ৪.৯৬ মিলিগ্রাম, প্রোটিন ৫.৩৪ মিলিগ্রাম, ¯েœহ ০.১৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি১ ০.১০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি২ ০.১৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৪২.৯০ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ১১.৯৪ মিলিগ্রাম, অন্যান্য খনিজ ১.০৬ মিলিগ্রাম, খাদ্য শক্তি ৪৩ কিলোক্যালরি। ক্যালসিয়াম দেহের জন্য অত্যন্ত দরকারী উপাদান। বিশেষ করে দাঁত এবং হাড় গঠনে। গর্ভবতী এবং প্রসূতি মা’দের দৈনিক ক্যালসিয়ামের চাহিদা অনেক বেশি প্রায় ১৫০০-২০০০ মিলিগ্রাম। এ সময় ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মা ও শিশুর নানারকম সমস্যা দেখা দেয়। বাড়ন্ত শিশুর ক্যালসিয়ামের অভাব হলে দাঁত ও হাড়ের গঠন ঠিকমত হয় না ফলে শিশুর দৈহিক গঠন দুর্বল হয় এবং হাঁটাও বিলম্ব হয়। ছোটবেলা থেকেই শিশুদের লালশাক খাওয়ার অভ্যাস করা দরকার। ক্যালসিয়ামের অভাবে শিশুদের রিকেটস এবং বয়স্কদের অস্টি ও পোরেসিস রোগ হয়। সুতরাং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে অন্যান্য ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্যের পাশাপাশি সস্তা এবং সহজলভ্য লালশাক খাওয়া উচিত।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: দারুন পোস্ট। ব্লগে এমন শিক্ষণীয় পোস্ট তেমন একটা আসেই না। ধন্যবাদ। আদর্শ জীবন যাপনের জন্য এগুলো জানা সকলের দরকার।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

স্পষ্টভাষি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ,চেষ্টা করবো সব সময় দিতে

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: C= Calsium
D= Delivery

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

সাদা রং- বলেছেন: ঢাকা শহরে যে লালশাখ পাওয়া যায় এটাতে মনে হয় ক্যালসিয়াম নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.