নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ মইন উদ্দীন। ডাক নাম মাঈনু। কিছু কিছু ফ্রেন্ডের কাছে কিশোর। বাড়ি চট্রগ্রাম। পড়ালেখার কারণে ঢাকায় থাকি। কৌতুহল একটু বেশী, হয়তো বাড়াবাড়ি ধরনের ই বেশী। দূঃসাহসী, কিন্তু সাহসী কিনা এখনো জানতে পারিনি।

কিশোর মাইনু

কিছু কিছু জিনিস জানি। সেগুলা মানুষের সাথে share করার জন্য ব্লগে প্রবেশ। তাতে দুটো সুবিধে। প্রথমত, আমার জানার ভুলভ্রান্তিগুলো দূর হবে। দ্বিতীয়ত, নতুন কিছু জানার সুযোগ সৃষ্টি হবে। দুনিয়াতে জানার কোন শেষ নেই। এবং আমার আগ্রহের ও কমতি নেই। ইনশাল্লাহ কোনদিন হবে ও না।

কিশোর মাইনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আন্দোলন চলছে, চলবে এবং এভাবেই চলবে।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৯


অনেকেই অনেক অভিযোগ তুলছেন ছাত্রদের প্রতি। চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি। তারা অশ্মীল ভাষা ব্যবহার করছে, গাড়ি ভাংচুর করছে, রোড ব্লক করে রাখছে, এমনকি অ্যাম্বুলেন্স ও ব্লক করে রাখছে। যারা অভিযোগ গুলো তুলছেন তারা কি নিজের চোখে দেখে তুলছেন?!?!? ঘটনাস্থলে ছিলেন?!?!?
অনেকেই বলছে আমরা শান্তিপুর্ণ আন্দোলন করতে পারতাম। কিন্তু আমরা নাকি গাড়ি-ভাংচুর করছি, আগুন ধরিয়ে দিচ্ছি। যারা এইসব করছে তাদের কি আপনি দেখেছেন?!?!?
না দেখেই লাফানি শুরু?!?!?
যদি কেউ দেখেছেন দাবি করে থাকেন,তাহলে প্রমাণ দিন, কখন, কোথায়, কি অবিচার/অন্যায় করেছি আমরা ছাত্ররা।।।

অ্যাম্বুলেন্স ব্লক???
তাহলে এটা কি?!?!? এই ছেলেগুলোর বিরুদ্ধেই তো অসুস্থ মানুষকে ও যেতে না দেওয়ার অভিযোগ আসছে, তাই না?!?!?

গাড়ি ভাংচুর, আগুন দেওয়া?!?!?
আপনি কি নিজের চোখে দেখেছেন?!?!? যারা গাড়ি ভাংচুর করছে তারা কেউ ই স্টুডেন্ট না। হয় পরিবহন শ্রমিক নয়তো ছাত্রলীগের পা চাটা কুকুর। আমার সামনে ই দেখেছি আমি। ২/৩জন ছেলে এসে হঠাৎ করেই গাড়ি ভাংচুর করা শুরু করে। তখন ঢাকা কলেজের স্টুডেন্টরা যখন তাদের ধরে জানতে চায় তারা কোথাকার স্টুডেন্ট জবাব নেই। এরাই গাড়ি ভাংচুর করছে। ছাত্ররা না।

ছাত্রদের নাকি বেশী লাই দিয়ে দিয়ে মাথায় তুলে ফেলছে?!?!?
আচ্ছা?!?!? ৭টা সৃজনশীল বেশী লাই দেওয়া,কোটায় ছাত্রদের জন্যই কোটা না রাখা বেশী লাই দেওয়া তাই না?!?!?
বাসে নাকি হাফভাড়া করে দেওয়ায় ভুল হয়েছে।
আপনি মনে হয় ঢাকায় কখনো বাসের দিকে তাকাননি। বাসে লেখা থাকে "হাফ পাস নেই"। অনেক বাসে স্টুডেন্ট ইউনিফর্ম থাকলে গাড়িতেই তুলতে চায় না,হাফ ভাড়া তো বহুত দূর।

ছাত্র রা রোড ব্লক করে কোন সাহসে?!?!?
রাজনীতিক ব্যাক্তিরা ঘুরতে বের হলে যখন ঘন্টার মত রোড ব্লক হয়ে যায়, তখন আপনাদের প্রবলেম হয় না, জ্যামে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকেন, তখন ও সমস্যা নেই, আর ছাত্ররা ন্যায্য আন্দোলনের দাবিতে ২/৩ ঘন্টা রোড ব্লক করলেই আপনাদের চুলকানি স্টার্ট?!?!? বাহ!!!

লাইসেন্স চেক করে কোন সাহসে?!?!?
সেটা বড়দের কাজ, ট্রাফিক পুলিশের কাজ। আরে ভাই, যেখানে স্বয়ং পুলিশের গাড়িতেই লাইসেন্স নেই, সেখানে তারা কি লাইসেন্স চেক করবে?!?!? আমার নিজেরই এক অপরাধের কথা বলি। আমি আমার এক বন্ধুর বাইকের পিছে বসে ছিলাম। বাইকে ৩জন ছিলাম। সে বাইক ছুটাচ্ছিল ৭০-৮০-তে। মাথায় হেলমেট ছিল আমাদের একজনের ও। আমাদের পুলিশ আটকিয়ে রাখে। একবার ও লাইসেন্স খুজে নি। আমার বন্ধুটি ২০০টাকা দিয়ে আমাদের ৪টি অপরাধ কাটিয়ে নিল- ২জনের বেশী বসা, হেলমেট ছাড়া চালানো, স্পিড লিমিট ক্রস করা, লাইসেন্স ছাড়া চালানো। এই হল আমাদের ট্রাফিক পুলিশ, যারা লাইসেন্স চেক করার দায়িত্ব নিয়ে বসে আছে।

এরকম কখনো দেখেছেন ঢাকা শহরে?!?!? ঢাকা শহর বাদ দিলাম, অন্য কোথাও দেখেছেন। কিন্তু কাল-পরশু দেখা গিয়েছে। কারা করেছে?!?!? ছাত্র রা,স্কুল-কলেজের পিচ্চি ছেলেরা। এরা চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে ট্রাফিক কন্ট্রোল কিভাবে করতে হয়।

অশ্মীল ভাষা ব্যবহার করছে ছাত্ররা
আরে ভাই, এত সাধু সাজছেন কেন?!?!? আপনি নিজে ও জানেন ছাত্র বয়সে আপনি নিজে ও এইসব ভাষা ব্যাবহার করেছেন বন্ধু মহলে। এবার সেটা স্রেফ জনসম্মুখে এসে গিয়েছে। কারণ সেরকম ঘটনা ঘটেছে। ঘটেছে বলেই ছাত্রদের মধ্যে বেপরোয়া ভাব এসে গেছে। রাস্তার মধ্যে "পুলিশ কোন চ্যাটের বাল", "ভরে দিব", "পুলিশ চোদার টাইম নাই" লিকে প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। একজন ছাত্র কতটুকু বেপরোয়া হলে তার ছোট ভাইটির হাতে এইধরণের কথা লিখে প্ল্যাকার্ড ধরিয়ে দেয় সেটা চিন্তা করে দেখুন।

কোটা বিরোধী আন্দোলনে যখন লাঠি চার্জ করা হয়েছিল,তখন আন্দোলন একটু সীমিত হয়ে গিয়েছিল।আন্দোলন কারীর সংখ্যা একটু কমে গিয়েছিল। কিন্তু এবার সেটা হচ্ছে না, পুলিশ-ছাত্রলীগ যত আঘাত আনবে,আন্দোলন তত বাড়বে। Student Power Is the Biggest Power. ছাত্ররা ক্ষেপলে কি করতে পারে তার প্রমাণ ৫২,৬৬,৬৯ সহ আরো অনেকবার পেয়েছেন। আর প্রমাণের দরকার নেই। এবার স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি সব নেমেছে মাঠে। বেয়াদ্দব, বেহায়া, অশ্মীল যাই বলুন, লাঠি চার্জ, টিয়ার শেল, ফায়ার যাই করুন, আন্দোলন তো চলবেই। হ্যা, আমরা বেয়াদব, অভদ্র, অশ্মীল। জীবনটাই যদি না থাকে ভদ্রতা দিয়া কি কাজি খামু নাকি?!?!?

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

এদের এই সব পাকনামির কারনে জাবালে নূরের সাজার ফাইল ধামাচাপা পড়ছে! একসাথে এত দাবী আদায় হয় না।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

কিশোর মাইনু বলেছেন: কোনকিছুই নিজে নিজে হয়না। করতে হয়।
পাকনামি??? হাহ!!! নিজের তো কেউ যায় নি,তাই বুজছেন না। যখন আপনার ক্লোজ কেউ একজন মারা যাবে এইভাবে, আর আপনি তার ন্যায্য বিচারটা ও পাবেন না। উলটো ২জন আর ৩৩জনের হিসাব দেখানো হবে,বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন আপনার রক্ত ফুটবেনা???

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


কি করছেন জাবালে নূরের বাসচাপার ঘটনায়? অন্য জিনিস নিয়া হাউকাউ করে শাস্তির প্লট ঘুরায় দিতেছেন। আন্দোলন বোঝেন কিছু! যত্তসব!

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

কিশোর মাইনু বলেছেন: আপু কি আমাদের নয় দফা দাবির কথা জানেন???
জেনে তারপর বলুন।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: Kishor Mainu ,




চমৎকার লেখা । যারা এই নষ্ট সিষ্টেমের বেনিফিসিয়ারী শুধু তারাই যতো অভিযোগ তুলবেন ছাত্রদের এই স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনকে নিয়ে । এটাই এদেশে নিয়মে পরিনত হয়ে গেছে ।

আপনার এই লেখা একজন বিবেকবান ও পরিনত ( যদিও আপনার নিক ও ছবি বলছে অন্য কথা ) মানুষের লেখা , চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া একটি লেখা ।

+++

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: নিক নিয়ে এর আগেও আমাকে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। আসলে তখন শব্দটির অর্থই জানতাম না। বেগ-বাস্টার্ড নামক ট্রিলার সিরিজ পড়ে নিক টি দিয়েছিলাম। ক্ষমাপ্রার্থী এইজন্য আমি সবার কাছে। আর ছবি নিয়ে কিছু কমুনা।

আমার লেখা দেখে আপনার আমাকে একজন বিবেকবান মনে হয়েছে তাতেই চলবে।

সহযোগীতা কামনা করছি আপনাদের।
ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

কলকন্ঠ বলেছেন: আহ! ছাত্রছাত্রীদের কষ্ট দেখে চোখ দিয়ে পানি এসে যায়। |-)

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

কিশোর মাইনু বলেছেন: চোখের পানিতে চিড়া ভিজবেনা। সত্যি উপলব্ধি হলে রাস্তায় নামুন। সহযোগীতার হাত বাড়ান। নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করুন।
ধন্যবাদ।

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: চমৎকার জবাব দিয়েছেন, ধন্যবাদ এর জন্য। আশা করি ব্লগের অনেকেই তাদের মনে পুষিয়ে রাখা প্রশ্নের জবাব পেয়েছে।
সময় করে আমার লেখাটা পরে আসিলে একটু ধন্য হব।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

কিশোর মাইনু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ব্রো।

পড়ে আসলাম। মন্তব্য ও করলাম। আশা করি আপনি ও মাঠে নেমে গিয়েছেন।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

আখেনাটেন বলেছেন: এই ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা এই ভাষায় কথা বলা দেখে আমিও লজ্জিত। অাবার এদের দোষ দিতেও পারছি না। এগুলো আমাদের বর্তমান পারিবারিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়কেই নির্দেশ করে। এই অবক্ষয়গুলোর জন্য রাষ্ট্র দায় এড়াতে পারে না। বরং বলা চলে সুশাসনের চরম অভাবের কারণেই এই বিশৃঙ্খলা।

আর একটা কথা এই বাচ্চাগুলোর উপরও নানারকম রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের পরে শত শত ব্যানার ও পোস্টারের মধ্যে ওরকম দু-চারটা পোস্টারকে হাইলাইট করে আন্দোলনের মূল সুরকে কেটে দেওয়ার চেষ্টা করাটা এক ধরণের ফ্যাসিস্ট চিন্তা।

মোটের উপর আপনার লেখা ভালো লেগেছে। ক্ষমতাসীনদের যত দ্রুত চোখ খুলবে ততই দেশ জাতির মঙ্গল।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: আমিও লজ্জিত হয়েছিলাম। কিন্তু লজ্জা পেলে আর চলবেনা। ভদ্রতার ও একটা সীমা আছে।

ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার লেখাটা একদিকে খুব ভালো লেগেছে। চমৎকার লেখা। বিশেষত যে বিষয়গুলি তুলে ধরেছেন তা বেশ যুক্তিযুক্ত।

তবে আমার প্রশ্ন অন্য জায়গায়। সবাইকে সব জায়গায় গিয়ে আন্দোলন দেখতে হয়না। সুসংগঠিত আন্দোলনের একটি নিয়ন্ত্রণ থাকবে। আন্দোলনের সুনির্দিষ্ট দাবিদাওয়া থাকবে। থাকবে পদসভা, অবরোধ, ধর্না, অনশন বা রিলেঅনশন। সহিংস আন্দোলনে একটা সময় রাষ্ট্র দমননীতি নিয়ে থাকে। রাষ্ট্র অপেক্ষা করে আন্দোলনকে প্ররোচিত করে। যে প্ররোচনায় পা দিলে দমনের স্ট্রীমরোলার চালিয়েও রাষ্ট্র তা জাস্টিফায়েড করে। একারনেই রাষ্ট্র নিপীড়ন চালিয়েও ভয় পায় অহিংস আন্দোলনের , ভয় পায় গান্ধি, আরাফাত, ম্যান্ডেলাদের আন্দোলনকে। বরং অসংগঠিত আন্দোলন দুদিন পরে খেই হারিয়ে ফেলে। কিছু নিরিহ মানুষ বলি হয়। তার পরে আবার যা তা।

এবারের আন্দোলনের একটি জনরোষ তৈরী হয়েছে। আন্দোলনের চরিত্র অন্তত সেটাই বলে দিচ্ছে। তবে যারা নিয়ন্ত্রক তাঁরা যদি পোস্টার বা ব্যানারগুলির ভাষাটা শালীন রাখতো তাহলে বোধহয় বিরোধীদেরও মুখে ঝামা ঘষে দেওয়া হত। আমি ব্যক্তিগত ভাবে আমার সন্তানকে হাজার দাবী সত্বেও ঐ ব্যানারের তলায় দাঁড়াতে দিতাম না। আমার আপত্তি আমার সন্তান, আমার রুচিবোধ, যেটা এখানে বড্ড অভাব দেখলাম।

শুভকামনা রইল।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

কিশোর মাইনু বলেছেন: আসলে এটা হচ্ছে ভাইয়া ক্ষোভের প্রতিফলন। ছাত্রদের ধৈর্যের বাধ ভেংগে গিয়েছে। এবার কথা একটা ই।
বিচার চাই।কোন আশ্বাস বা সান্তনা নাই।
আর আশা করি আপনার ভাষা নিয়ে আক্ষেপ ও কমবে। আজকে এই ধরণের ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমরা যটেষ্ট সাবধান ছিলাম।

ধন্যবাদ।

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবী সরকার মেনে নিক। আর আমাদের বোধের উদয় হোক। আমরা আইন মানার সংস্কৃতি চালু করি।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০

কিশোর মাইনু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

রাজীব নুর বলেছেন: রাষ্ট্র মেরাম‌তের কাজ চল‌ছে...

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

কিশোর মাইনু বলেছেন: এবং সেটা করছে ছাত্র রা।
ধন্যবাদ।

১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

গোধুলী বেলা বলেছেন: তরুনরা যা করছে তাতে দুই একটা ভাষা ব্যাবহার করে থাকলেও কোন পাপের কিছু করেনি।

আমারই ইচ্ছা করছে জোর গলায় বলতে "ভরে দিব"

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

কিশোর মাইনু বলেছেন: আমার ভাইয়ের রক্ত লাল, পুলিশ কোন চ্যাটের বাল।
তুলুন আওয়াজ।
ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.