নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ মইন উদ্দীন। ডাক নাম মাঈনু। কিছু কিছু ফ্রেন্ডের কাছে কিশোর। বাড়ি চট্রগ্রাম। পড়ালেখার কারণে ঢাকায় থাকি। কৌতুহল একটু বেশী, হয়তো বাড়াবাড়ি ধরনের ই বেশী। দূঃসাহসী, কিন্তু সাহসী কিনা এখনো জানতে পারিনি।

কিশোর মাইনু

কিছু কিছু জিনিস জানি। সেগুলা মানুষের সাথে share করার জন্য ব্লগে প্রবেশ। তাতে দুটো সুবিধে। প্রথমত, আমার জানার ভুলভ্রান্তিগুলো দূর হবে। দ্বিতীয়ত, নতুন কিছু জানার সুযোগ সৃষ্টি হবে। দুনিয়াতে জানার কোন শেষ নেই। এবং আমার আগ্রহের ও কমতি নেই। ইনশাল্লাহ কোনদিন হবে ও না।

কিশোর মাইনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইলুমিনাতির জন্মকথন

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯

ইলুমিনাতি নিয়ে আগে আরো দুটি পোস্ট দিয়েছিলাম। একটি-তে ইলুমিনাতির হালকা পরিচয় ও আরেকটি তে ইলুমিনাতির করা কিছু ভবিষ্যৎবাণী কিন্তু ইলুমিনাতির জন্ম কীভাবে হল, কেন হল, এর মূল লক্ষ্য কী এইসব নিয়ে কিছুই লেখা হয়নি আগের দুটি পোস্টে। এইসব নিয়েই আজকের এই পোস্ট।
ইলুমিনাতি হল এ যাবৎকালের সবচাইতে পাওয়ারফুল সিক্রেট স্যাটানিক সোসাইটি। কিন্তু প্রারম্ভের ইলুমিনাতি মোটেও শয়তানি সংঘ ছিল না। তাদের শুরুটা হয়েছিল বিজ্ঞানের হাত ধরে, ভালর হাত ধরে, ভালর উদ্দেশ্যে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে এটি রুপ নেয় শয়তানি সংঘে। এর পিছনের কাহিনী জানব আমরা এই পোস্টে।

সেই আদিকাল থেকেই ধর্ম আর বিজ্ঞানের মধ্যকার লড়াই চলে আসছে। অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত বিজ্ঞানী এই কোপানলে পড়ে খুন হয়েছেন। স্পেসিফিকলি বললে বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল চার্চ। তো একপর্যায়ে গিয়ে সেটা সীমা ছাড়িয়ে যায়। ষোড়শ শতকে ইতালিতে নামকরা বৈজ্ঞানিল ব্যাক্তিত্বরা গোপনে দেখা করা শুরু করেন। ইউরোপের সবচেয়ে জ্ঞানীগুণী লোকগুলো একত্র হয় বিজ্ঞান-কে ধর্মের নাগপাশ থেকে মুক্ত করতে। এভাবেই জন্ম নেয় দ্যা ইলুমিনাতি, যার অর্থ আলোকিত। চার্চ যখন জানতে পারে এই গ্রুপের কথা, তারা হন্যে হয়ে খুজে বেড়ায় এর মেম্বারদের হত্যা করার জন্য। যেখানে যেভাবে পায় হত্যা করা শুরু করে। তখন ইলুমিনাতির বেশীরভাগ চায় গির্জার সাথে লড়াই করতে। কিন্তু তাদের পথে বাধা হয়ে দাড়ান বিশ্বের সবচেয়ে দামি মানুষগুলোর একজন। তিনি বলেন ধর্ম আর বিজ্ঞান একই মুদ্রার ই এপিঠ আর ওপিঠ। এই নিবেদিতপ্রাণ ক্যাথলিক বলেন বিজ্ঞান আর ধর্ম দুই বন্ধু যারা একই কথাই বলে, শুধু তাদের নিজস্ব ভিন্ন ভিন্ন পথে। তাকে বলা হত-ইলুমিনাতির জ্ঞানগুরু। শুধুমাত্র তার কারণেই ইলুমিনাতির সদস্য তখন অনেক বেড়ে গিয়েছিল।
এই দামী ও জনপ্রিয় মানূষটির নাম গ্যালিলিও গ্যালিলি। কিন্তু তার সব চেষ্টায় বৃথা যায়, তিনি ইলুমিনেতিকে ধর্মের সাথে যুদ্ধ থেকে রক্ষা কrতে পারেন, কিন্তু চার্চের রোষানল থেকে নয়। ফলে ইলুমিনাতি ডাকসাইটে চলে যেতে বাধ্য হয়। কিন্তু তাদের কাজকর্ম থেমে থাকেনা। অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে তারা তাদের ইলুমিনেশন চালিয়ে যেতে থাকেন। ষোলোশ থ্রিশের দশকে ইলুমিনেতি বিস্তৃতি পেতে শুরু করে। গোপনে গোপনে সারা দুনিয়া থেকে মানুষ আসতে শুরু করল ইলুমিনেতিতে যোগ দিতে। কিন্তু দূ:খের কথা দু:খের সাথে বলতে হয়, তারা জানত না, কীভাবে কোথায় মিলিত হতে হবে এই ইলুমিনেতির সাথে। কারণ ইলুমিনেতি ছিল একধরণেত ব্রাদারহুড।
আর যেকোন ব্রাদারহুড-এর মূল শর্ত গোপনীয়তা। ব্রাদারহুডের বাইরের কাউকে এর কথা বলা যেত না। ফলে ইলুমিনাতি হয়ে গিয়েছিল এক ধরণের ওপেন সিক্রেট। সবাই জানত ইলুমিনেতি আছেন কিন্তু তাদের অস্তিত্ব, কাজকর্ম, আড্ডাস্থান সম্পর্কে কারো কো ন আইডিয়া ছিলনা। কিন্তু ইলুমিনেতিকে তো বেড়ে উটতে হবে, দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে হবে, তাদের কথা দুনিয়া জুড়ে প্রচার করতে হবে। আর এর জন্য চাই নতুন রক্ত, নতুম মেধা। কিন্তু সাথে সাথে গোপনীয়তা ও রক্ষা করতে হবে। তাই তারা চার্চের হাত থেকে বাচার জন্য রোমে একটি অতি গোপনীয় আস্তানা তৈরী করে, যেটাকে তার ডাকত চার্চ অফ দ্যা ইলুমিনাতি। আর এই চার্চ পর্যন্ত পৌছানোর জন্য তারা একটা ম্যাপ বা পথনির্দেশিকা তৈরী করে, যারা ছড়ানো ছিটানো ছিল সারা রোম জুড়ে। সারা রোম জুড়ে তারা চিহু দিয়ে রাখে। সাধারণ মানুষের পথেই ছড়ানো ছিল সেইসব চিহু, কিন্তু প্রক্রিয়া ছিল ভিন্ন, জটিল। One Kind of puzzle। তাদের অনুমোদিতে লোকজন ছাড়া আর কেউ বুঝতে পারবেনা এমন করে বানানো। ধাধার সমাধান করে নতুন একটা জায়গা, যেখানে আরেকটা ধাধা লুকানো আছে, তারপর আরেকটা। এভাবে শেষে গিয়ে 'চার্চ অফ দ্যা ইলুমিনাতি। কিন্তু তৎকালীন সময়ে রোম ছিল মেধাবীদের তীর্থস্থান। ঠিক ই কেউ না কেউ বের করে ফেলত। তাই তারা আশ্রয় নেয় পুরোনো কিন্তু কার্যকরী এক প্রক্রিয়ার। সিম্বলজির ভাষায় যেটাকে বলা ডিশমিউলেশন। শব্দটা এসেছে ডিশমিউল্যাজিওনে থেকে, এর অর্থ ক্যামোফ্লাজ, প্রকৃতির সবচেয়ে সেরা প্রতিরক্ষা। তারা তাদের চিহ্ন-গুলোকে ঢেকে দিয়েছিল ধর্মের আবরণে। যার কারণে সাধারণ মানুষের পক্ষে বা চার্চের পক্ষে তাদের খোজ পাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। তারা বিশ্বাস করত পৃথিবী শুধু ৪টি জিনিস দিয়ে তৈরী- মাটি, পানি, বাতাস, আগুন। তারা এই ৪টিকেই তাদের চিহু হিসেবে ব্যাবহার করল, চিহুগুলোকে এমন ভাবে বানাল যেটা দেখতে ধর্মীয় মনে হলে ও আসলে এই ৪টি জিনিসের প্রতিনিধিত্ব করে। আর তারা এই চিহুগুলোকে রাখল গির্জাকেন্দ্রিক করে। প্রত্যেক্টা গির্জায় তার পরের গির্জায় যাবার ক্লু দেওয়া থাকত। তারা এই চার গির্জার নাম দিয়েছিল- 'দ্যা অল্টার অব সায়েন্স'। এই চার ধাপ পার করার পর ই পাওয়া যেত চার্চ অফ দ্যা ইলুমিনাতির হদিস। আর তারা এই সম্পুর্ণ প্রক্রিয়াটাকে বলত "দ্যা পাথ অফ ইলুমিনেশন"
১৬১২-১৩ সালে পৃথিবীর গতি সম্পর্কে গ্যালিলিও তার মতবাদ প্রকাশ করে। তিনি বলেন- ঈশ্বর তার সৃষ্টিকে কেন্দ্রে না রেখে একটু দূরে স্থাপন করেছেন। সুর্য নয়, বরঞ্চ পৃথিবী ই একে কেন্দ্র করে ঘুরে।ফলাফল চার্চ তেতে উটল। ১৬১৪ সালে সান্তা মারিয়া নভেলার প্রচারবেদিতে দাড়িয়ে ফাদার টমাসো কাচ্চিনি ব্যাখ্যা সহকারে পৃথিবীর গতি সম্পর্কে গ্যালিলিওর মতবাদ বর্ণনা করেন। সেই মতবাদের ভিত্তিতে তার বিচার করেন এবং ঘোষণা করেন যে, এগুলো ভয়ঙ্কর এবং ধর্মদ্রোহীতার শামিল। গ্যালিলিও কে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। ইলুমিনেতি তেতে উটল তাদের ধর্মগুরুকে আটকে রাখায়। তারা তাকে মুক্ত করার জন্য পদক্ষেপ নিল। আর দূর্ভাগ্যবশত চার বিজ্ঞানী ধরা পড়ল চার্চের হাতে। এবং ভোগ করল নরকুযন্ত্রণা। শুদ্ধিকরণের নামে তাদের উপর চালানো হয় অমানুষিক হত্যাচার। জীবিত অবস্থাতেই তাদের বুকে ক্রসের সিম্বলে একে দেওয়া হয়। তারপর নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করে ফেলে রাখা হয় রোমের পথে। চার্চের এইসব হত্যাচারের মুখে পড়ে ইলুমিনাতি চলে যায় পুরোপুরি আন্ডারগ্রাউন্ডে, জন্মস্থান ইতালি থেকেই পুরোপুরি লুপ্ত হয়ে যায়। ক্যাথলিকদের হাতে হেনস্থা হওয়া অনান্য দলের সাথে মিশে যেতে থাকে আস্তে আস্তে। সবার থেকেই একটা জিনিস ছিল কমন, চার্চের জন্য ঘৃণা, ধর্মবিরোধিতা, যার জন্য দায়ী ছিল চার্চ নিজেই। সময়ের সাথে সাথে এই ঘৃণা বাড়তে থাকে। ১৭০০ খিস্ট্রাব্দের দিকে গিয়ে উদিত হয় এক নতুন ইলুমিনেতি, হিংস্র-গভীর-অন্ধ ইলুমিনেতি,ধর্মবিরোধী ইলুমিনেতি। তারা তাদের লুসিফারীয় আদর্শে বিশ্বাসী হয়ে উটে। চার্চ বলে লুসিফার শয়তান, কিন্তু ইলুমিনেতি তাকায় আরো গভীরে।লুসিফার ছিল প্রথম এঞ্জেল যাকে গড সুর্যের আগুন, পবিত্র আলো আর মৃত্যু দিয়ে বানিয়েছিল। যার প্রধান কাজ ছিল পৃথিবীকে সূর্যের আলোয় আলোকিত করা। যাকে গ্রীক মিথোলজিতে The light bringer, The Illuminator, Son of Hades, Son of Morningstar,The Fallen Angel ডাকা হয়। তারা শক্তি জড়ো করতে থাকে, অগ্রসর হয় সারা দুনিয়ার জন্য প্ল্যান করে।
১৭৭৬ সালে ব্যাভারিয়া, অর্থাৎ জার্মানীতে Adam Weishaupt-র মাধ্যমে আবার সূর্যের আলোর মুখ দেখে ইলুমিনেতি। এরই মাঝে তারা যুক্ত হয়ে পড়ে তৎকালীন সবচেয়ে ক্ষমতাশালী সিক্রেট সোসাইটির সাথে-'দ্যা মেসনস'। ফলে তারা একটা ছদ্ম আবরণ পেয়ে যায়। আস্তে আস্তে সবার অজান্তে ধীরে সুস্থে ম্যাসনদের বড় বড় পোস্টগুলো দখল করে নেয় তারা। সিক্রেট সোসাইটির ভিতর গড়ে উটে আরো এক সিক্রেট সোসাইটি। মূল আদর্শ একই, কিন্তু ইলুমিনেতির আরেক আদর্শ ধ্বংস। এবং তারা সেটাকে আস্তে আস্তে চাপিয়ে দেয় মেসনের উপর। তাদের বোঝানো হয়, চার্চের খড়গহস্তের জন্য থমকে আছে মানব্জাতির পথচলা।দ্যা মেসনস পুরোপুরি দখল করার স্বল্প সময়ের মাঝে তারা পুরো ইউরোপেই ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম হয়, তারপর তারা নজর দেয় আমেরিকার উপর, যেখানে জর্জ ওয়াশিংটন, ফ্রাঙ্কলিন-এর মত অনেক হর্তাকর্তাই ছিল মেসন। এই সদাসিধে, সৎ, ধর্মভীরু মানুষগুলো কোন কিছু না জানাই, তাদের কব্জা করতে ও কষ্ট হলনা। আস্তে আস্তে তারা ব্যাংক, ইন্ডাস্ট্রি দখল করা শুরু করে। লক্ষ্য একটাই-New World Order। এক ভুবন, এক রাষ্ট্র, এক আদর্শ-এক অভিন্ন দুনিয়া, যেখানে ধর্ম বলে কিছু থাকবেনা।
তারা এতই দ্রুত এত পাওয়ারফুল হয়ে উটে যে ১৭৮২ সালেই আমেরিকার জাতীয় সিলমোহরে তাদের সিম্বল জায়গা করে নেয়, আর ১৯৩৫ সালে আমেরিকান ডলারে। জাতীয় সিলমোহরে এই চিহু আনার প্রস্তাবনা দিয়েছিলেন ডিজাইন এক্সপার্ট চার্লস থম্পসন, আর রুজভেল্টকে তার ভাইস প্রেসিডেন্ট হেনরি ওয়েলস সেইম লোগো ডলার নিয়ে আসার পরামর্শ দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য যে হেনরি, চার্লস, জর্জ ওয়াশিংটন, ফ্রা. ডি রুজভেল্ট সবাই ছিলেন মেসনস। তাই প্রেসিডেন্টদ্বয় চার্লস- হেনরির প্রস্তাবনা চিন্তা ভাবনা না করেই মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু তারা এটা জানতেন না, হেনরি এবং চার্লস ইলুমিনেটাস ছিলেন।

এখানে যে থ্রিকোণটি দেখতে পাচ্ছি এটিকে বলা হয় ডেল্টা, এটি প্রতিনিধিত্ব করে পরিবর্তনের, আর চোখসহ থ্রিকোণকে তারা বলে দৈব ডেল্টা, যা আলোময়তার প্রদর্শন করে বলে বলা হয়। অসম্পুর্ণ পিরামিড আর ত্রিকোণাবৃত চোখ। এর নিচে লাতিন ভাষায় লেখা 'NOVUS ORDO SECLORUM' মানে 'নতুন ধর্মনিরপেক্ষ ব্যাবস্থা', আর উপরের 'Annuit cœptis' মানে 'অনুমোদিত প্রতিশ্রুতি'। পিরামিডের শেষ ধাপে রোমান নিউমেরাসে লেখা MDCCLXXVI-র অর্থ হল ১৭৮৬, ইলুমিনাতির পুর্নজন্ম বা ডার্ক ইলুমিনাতির জন্মের সন।
তথ্যসুত্র: 1/Quora
2/Youtube
3/Penterest
4/Wikipedia
5/Somewhereinblog
6/National Geographic
7/'Angels & Demons' Written by Dan Brown

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Oxford dictionary তে লুসিফার অর্থ শয়তান।
ক্যামোফ্লেজ হলো ছদ্মবেশ...
ড্যান ব্রাউনের বইগুলো সিম্বোলজির উপর। সাথে আছে ক্রিপ্টোগ্রাফি।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: গ্রীক মিথোলজিতে লুসিফার হলো মর্ত্যের দেবতা হেডিসের অবাধ্য সন্তান। যার জন্ম হয় সুর্যোদয়ের সময়, তাই তাকে Lucifer Morningstar নামে ডাকা হয়।
বাই দ্যা ওয়ে, কমেন্টের মধ্যের হিডেন মেসেজটা কি???
পোস্ট কি ভাল লেগেছে না বাকোয়াস???

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ইলুমিনাতির লক্ষ্য হল পৃথিবীর ৭৫০ বিলিয়ন মানুষ কমিয়ে মাএ ২ বিলিয়ন অর্থাৎ মাএ ২০০ কোটিতে নামিয়ে নিয়ে আনা ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: ইয়াপ। ওদের মূল লক্ষ্যে পৌছানোর একটা ধাপ।
ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা।

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: G00d in l33t language B-))

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: As far as I Know 133t is a Computer Language using ASCII Characters, & It cann't be spoken or Written...
So that, I didn't understand the meaning of your this comment.

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Also see who liked ;)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: & Thanks for that...

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫

বলেছেন: জানলাম অনোক কিছু।।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১১

কিশোর মাইনু বলেছেন: ধন্যবাদ।
উপরের ভুমিকায় আগের দুইই পোস্টের লিংক ও দেওয়া আছে। চাইলে ওগুলো পড়ে আস্তে পারেন। সুবিধা হবে বুঝতে।
শুভকামনা। ভাল থাকবেন।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: bu7 h4ck3r5 d0 und3r574nd l337

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: 1 4150 und32574nd 1337, 4nd 1 4m n07 4 h4ck32.8u7 7h47 15 n07 my qu35710n, u 701d 7h47 my p057 15 900d 47 1337. 7h47 15 7h3 qu35710n.

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: why c4nn07 1 u53 l337 f0r c0mm3n75?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩

কিশোর মাইনু বলেছেন: wh0 701d u c4nn07???0fc0u253 u c4n...8u7 17 74k35 4 107 m023 71m3 70 und32574nd 70 07h325...50w, 345y p345y?!?!?

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কনস্পিরেসি থিওরীগুলো খুব একটা কামের না।
ভালো পোষ্ট

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: হ্যাল্লো ব্লগার প্রান্ত, অনেকদিন পর।।।
ভালো লাগল আপনাকে দেখে।
কেমন আছেন?!?!?

ইলুমিনেতি কিন্তু বাস্তব, শুধুই কন্সপিরেসি থিওরি বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবেনা।

ধন্যবাদ।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: I Understand B-)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: I bet u, maximum didn't understand what we r talking about... :D B-) ;)
Btw, Good Evening & Good Luck.

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সবগুলো পর্বই পড়লাম।
একটা অজানা বিষয় জানলাম।
সে জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
ভাল থাকবেন।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: 4ny0n3 c4n und3r574nd l337 1f h4v3 50m3 6r3y m4773r 1n 7h3 upp3r ch4mb3r! n07h1n6 5p3c14l!! :P

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

কিশোর মাইনু বলেছেন: y0u 3nc2yp7 17 & 1342n?!?!?02 u 1342n 17 83f023???

১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক আগে ইলুমিনেতি সম্পর্কে পড়েছিলাম বাট কিছুই বুঝিনি। আপনার পোস্ট পড়ে এ সম্পর্কে ভালই ধারনা পেলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪০

কিশোর মাইনু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি ইলুমিনেতি নিয়ে আগে ও দুটি পোস্ট দিয়েছিলাম, যদিও অনেক আগের পোস্ট পড়ে দেখতে পারেন। শুরুতেই লিংক আছে।
শুভকামনা।

১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কি ব্যাপার মাইনু? এখানে কী নিয়ে হাইপো থিসিস হচ্ছে???

পোস্ট পড়লাম কিন্তু পুরোটাইতো মনেহয় মাথার উপ্রে দিয়ে গেল!:(

০ভুয়া মফিজবলেছেন: 4ny0n3 c4n und3r574nd l337 1f h4v3 50m3 6r3y m4773r 1n 7h3 upp3r ch4mb3r! n07h1n6 5p3c14l!!:P
কী এসব কথাবর্তা?
anyone can understand.... তারপর আর বুঝিনা:(

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫০

কিশোর মাইনু বলেছেন: :D B-) :D
এটা কম্পিউটারে আবিস্কৃত হওয়া এক ধরণের ভাষা। এটাকে LEET বলা হয় ইংলিশে। এ ভাষায় ইংরেজী ওয়ার্ড কে ASCII(American Standard Code for Information Interchange) কোড দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়। আমার জানামতে ৩টা স্টেজ আছে। এটা ফার্স্ট স্টেজের কোডিং।
মফিজ ভাই লিখেছেন-Anyone can understand leet, if hae some grey matter in the upper chamber! nothing special...

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

কিশোর মাইনু বলেছেন: by the way, পোস্ট মাথার উপর দিয়ে গেল কেন?!?!?
সোজা করেই তো লিখেছি মনে হয়!!!
আচ্ছা এক কাজ করুন, এ বিষয়ে লেখা আমার আগের দুটি পোস্ট ও পড়ে ফেলুন, তারপর দেখুন মাথার ভিতর দিয়ে যায় কিনা!!!

শুভকামনা।

১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: y0u 3nc2yp7 17 & 1342n?!?!?02 u 1342n 17 83f023??? 1 c4n l34rn 4ny7h1n6 wh3n3v3r 1 w4n7! d035n’t ma773rwh3n0rhow ;)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১১

কিশোর মাইনু বলেছেন: - .... .- -. / .-- .... .- - / .- -... --- ..- - / . -. -.-. .-. -.-- .--. - / - .... .. ... / - .-- --- ..--.. ..--.. ..--..
'|'/2`/ /-|||) |_[-/-/2|| /-|||) $/-`/ "|_[]||(_+ |_!|/[- $/-//|_|"

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ||0|/ !+ 533|/|5 1!|(3 |/|0|23 |<30|<13 |(||0|/ +|-|!5 14||6|_|463.!+ !5 !||+3|235+!||6 !5 ||0+ !+?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: srry Bro, I am still learning Basic Leet, Cann't decode succesfully Advanced or Ultimate leet..But, If I'nt wrong than,may be You wanna say that this language is interesting...

১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: I wanna say that it seems others also know this and that's interesting. It was a time when lammers used this poor language.

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: Yeap...
Actually I' surprised...
Btw, what's ur level on Leet???
Got Advanced leet on ur hand fully???

১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: I will not say my level.I research on more harder encryptions :)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: বেশ, তাহলে ১৪নম্বর কমেন্টের রিপ্লাইটা ডিকোড করুন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: & I am really like to know about ur research if u don't mind..Do u???
more harder encryption, like?!?!?

১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:০৮

নতুন বলেছেন: মানুষকে নিয়ন্ত্রন করা এতো সহজ না। এবং একটা দল ক্ষমতা অজ`ন করলে তা প্রতিদ্বন্দী তৌরি হবে। কারন সবাই ক্ষমতা চায়।

এই জন্যই দুনিয়াতে সম্রাজ্য পরিবত`ন হয়।

মানুষ রহস্য পছন্দ করে তাই এই রকমের কন্সপ্রেসি থিউরি রসিয়ে রসিয়ে পড়তে এবং ভাবতে পছন্দ করে।

মানুষ মাত্রই বিভিন্ন বিষয়ে অজন করতে ষড়যন্ত করে....তাই এই গুলির মালা গেথে একটা কিছু দাড় করতে চেস্টা করে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৩৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: বাট প্রিয় নতুন ভাই, আমি বিশ্বাস করি দুনিয়া কোইনসিডেন্স বলে কিছুই নেই। সবকিছুর ই পিছনে একটা কারণ থাকে। যখন কোন একটা কিছু নিয়ে একটাত পর একটা প্রমাণ বের হয়, হোক সেটা কন্সপিরেসি থিওরি, বাট যখন এতটা শক্তিশালী হয় থিওরিগুলো তখন সেটা মানতে বাধ্য। আপনাকে অনুরোধ করব আমার আগের দুটো পোস্ট পড়ে তথ্যসুত্র গুলো যাচাইবাছাই করে দ্যান সিদ্বান্ত নিতে যে ইলুমিনাতি স্রেফ কন্সপিরেসি থিউরি না আসলেই কিছু আছে।

১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Then what about encrypt this too (though you had spelling mistakes)
2+2=5 (It is interesting that it’s false :( )

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৪৫

কিশোর মাইনু বলেছেন: THAN WHAT ABOUT ENCRYPT THIS TWO???-Morse Code
TRY AND LEARN AND SAY 'LONG LIVE SAMU'.-Advanced Leet

২০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৫৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: টরে টক্কা দেখেই বলা যায়।
দ্বিতীয়টা লিট হিসেবে ধরিনি। আর লিটের কথা তো আগেই বলেছি, পুওর ল্যান্গুয়েজ। তাই Decryption টা অন্য রকম।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৫৮

কিশোর মাইনু বলেছেন: বাদ দেন ভাই। এইভাবে চললে দেখা যাবে আমাদের আলাপ শেষ ই হচ্ছেনা। কোডিং নিয়ে ও একটা পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছা আছে। তখনি না হয় হবে কথা।
শুভ রাত্রি। ভাল থাকবেন।

২১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৫৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: And for my research go to my blog again.You'll find out.

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:০০

কিশোর মাইনু বলেছেন: Ok...
Nxt day...
Now bed time...
gd n8...

২২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:২৯

নতুন বলেছেন: যখন কেউ মন্ত্র পড়ে দাগ কেটে কোন ক্ষমতার জন্য পুজা,অচ`না,রিচুয়াল করে সেটাই ভন্ডামী...

কোন নকশা একে, মন্ত্রপড়ে,রিচুয়ালে কোন সুপারন্যাচালার ক্ষমতা আশে না....

দুনিয়াতে সব কিছুরই খুব সাাধারন একটা হিসাব আছে.... সেটা হলো ১+১=২ যখনই অন্য কিছু দেখাযাবে তখনই তার অথ` হলো মাঝে কিছু লুকায়িত কারবার আছে সেটা অন্য ফল দেখাচ্ছে....

মানুষের কয়কেটা ক্ষমতা আছে ... সেটা হলো টাকা, অস্র, ড্রাগস.... এই সব ক্ষমতাই দিয়ে সব সময়েই মানুষের ক্ষতি করা হয়ে থেকে.... জাদু টোনা দিয়ে না....

নিউ ওয়াল্ড অডার বা ইলুমিনাতি তারা সরকার, ,প্রতিস্ঠান, বাজার দখলের জন্য চেস্টা করতে পারে... ক্ষমতা সবাই চায়....

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

কিশোর মাইনু বলেছেন: এখানে জাদু টোনার কথা কোথাথেকে আসল ভাই???

২৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৪৪

ইনাম আহমদ বলেছেন: গাঁজা একটি স্থানীয় মাদক, দামেও সস্তা তুলনামূলকভাবে। এদেশের আবহাওয়ায় এটির ফলন বেশ ভালো হয়। এবং বাংলাদেশের আইনে এটা নিষিদ্ধ হলেও পুলিশের কাছে ধরা পড়লে ঘুষ দিয়ে ম্যানেজ করা যায়।
দেশের তরুনসমাজের একটা বড় অংশ এই নেশায় আসক্ত। তারা নিয়মিত গাঁজা সেবন করে, ইসলামী ওয়াজও শোনে, হিন্দী গানও শোনে, শবেবরাতের নামাজও পড়ে, চুটিয়ে প্রেমও করে, আবার ঠাকুরমার ঝুলির মতো লেখা কন্সপিরেসি থিওরীগুলো বিশ্বাসও করে।
তবে এমন বড় আকারের গাঁজাখুরী লেখার জন্য আপনি কয়কেজি গাঁজা টেনেছেন সেটা আমার জানার ইচ্ছা ছিলো।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: কীভাবে বলি ভাই কয় কেজি টানছি??? আমি তো আর মেপে মেপে টানি নাই।।।
যতগুলো পারছি একসাথে ধরাই টান দিয়ে দ্যান এই খিচুড়িটা বানাইছি।
মজা হয়ছে না???

২৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দুর্বলচিত্ত আধা শিক্ষিতরা এসব আজগুবি তত্ত বিশ্বাস করে।
একশ্রেণির লোকেরা সাধারনত ধর্মভীরু হয়।
উচ্চশিক্ষিত হয়েও হমিওপ্যাথি তাবিজ-কবচে আস্থা।

প্রকৃত বিজ্ঞান মনষ্ক বুদ্ধিমান মানুষরা এসব আজগুবি তত্ত বিশ্বাস করে না।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: হুম।।। :) :D B-) :D
বুঝলাম। আপনি অনেক বুদ্ধিমান আর উচ্চশিক্ষিত।
ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.