![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,সর্ব প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ সাধারন ছাত্র পরিষদ এর পক্ষ থেকে রাষ্ট্রের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সর্বচ্চ বিদ্যাপিট দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বের হওয়া বিপুল সংখ্যক বেকার ছাত্র-ছাত্রীর একটি আর্তনাদ শোনার জন্য বিনিত আহ্বান জানাচ্ছি। দয়া করে আপনার মূল্যবান সময় থেকে কিছুটা সময় আমাদেরকে দেবেন।আমরা জানি এবং মনে প্রানে বিশ্বাস করি আপনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নেমেছেন। কিন্তু এই বিশালসংখ্যক বেকার ছাত্র সমাজ রেখে কি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব? জানি এ প্রশ্নেরও সমাধান আপনি করে ফেলবেন কিন্তু সেটা যেঅনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে! আমরা শুধু জানি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বর্তমানে ৩০ বছর কিন্তু বর্মানে এই নিয়ম প্রাই সব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও ফলো করা হচ্ছে। এর ফলে শুধুমাত্র রাষ্ট্রের অব্যবস্হাপনার দ্বারা সৃষ্ট শিক্ষা ক্ষেত্রে সেশনজট, চাকরির বাজারে অতিরিক্ত প্রতিযোগী, নিয়োগ প্রক্রিয়ার অসচ্ছতা, যখন তখন নীতি পরিবর্তন, বাস্তব পরিসংখ্যানের সাথেনিয়ম নীতির সমন্বয়হীনতা এবং শিক্ষাদানের হারের সাথে কর্মক্ষেত্রের সুযোগ সৃষ্টির বিরাট ব্যবধান আমাদের মত অসংখ্য দূর্ভাগ্যবান শিক্ষিত বেকারকে ঠেলে দিচ্ছে হতাশার অন্ধকার কূপে।আজ প্রতিটি বাবা-মা তার সন্তানকে নিয়ে চিন্তিত ও হতাশাগ্রস্হ তাহলে কি তার সন্তান বিশ্ববিদ্যালয়েরগন্ডি পেরোনোর পরও প্রকৃত শিক্ষিত হতে পারেনি যে সন্তানকে ঐ বাবা-মা রাষ্ট্র প্রদত্ত উৎসাহে সেই শিশুকাল থেকে যৌবনের শেষ অবধি উৎসাহ দিয়েছে পাঠ্য পুস্তকের মধ্যে ডুবে থাকার। তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে সে দায়ভারও রাষ্ট্রের উপরই বর্তায় যদিও ইতোমধ্যেই সে ধুয়াশা এই আলোচনায় স্পষ্ট হয়েছে যে শিক্ষাব্যবস্হাকে পুরোপুরি দোষারোপ করাটা একদমই বোকামি।কেন এই ৩০ এর বাধা? এর পেছনে উদ্দশ্য কি? এর দ্বারা সুবিধা বা অসুবিধা কতটুকু?সে প্রশ্নের উত্তর খুজতে গেলে চোখের সামনে ভেসে ওঠে একটি দৃশ্যপট যেখানে ৩০ লক্ষ মানুষকে সুমুদ্রে ফেলে দিয়ে একই সাথে ফেলে দেওয়া হয়েছে বাঁচাবার জন্য ৩০ টি লাইফ ব্যাগ।আজ শুধু আপনার কাছে আমাদের এইটুকু চাওয়া সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স সীমা অন্তত ৩৫ করে দেন যাতেকরে ৩০ নামক এই গিলোটিনে মস্তক ছিন্ন হওয়া এবং মস্তকছিন্ন হওয়ার অপেক্ষায় থাকা লাখো বেকারের আর্তনাদ হয়তো বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নেসম্মিলিত শক্তিতে পরিনত হবে এবং এই বিশাল সংখ্যক বেকার ছাত্র-ছাত্রীদেরজন্য সরকারী-বেসরকারিখাতে কমর্সংস্হান সৃষ্টি করার জন্য বিনিত অনুরোধ রইলো।সর্বশেষ শুধু এইটুকু বলতে চাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন তো আমার দেশকে নিয়ে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা সবাই অংশীদার হতে চাই। আমরা অবশ্যয় এর অংশীদার হয়ে ছাড়ব......ধন্যবাদ মাননীয় প্রধান মনন্ত্রীকে
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই ৩৫ না, ৪০ করলেও লাভ হবেনা, ভাল চাকুরী পেতে চান? তাহলে আগে চেতনায় সামিল হোন, না হয় আপনার সব ফলাফল গোল্ডেন এ+ থাকলেও আপনি অযোগ্য। অথবা হিন্দু হলেও চলবে।
ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
ক্যাকটাস বলেছেন: ভাই তবুও আমরা চিৎকার করে যাব
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
ক্যাকটাস বলেছেন: এখন আর এটা একার চিৎকার নয় ভাই। আগামী ২৬ শে ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩ টায় শাহবাগে আমন্ত্রন রইল। চেতনার সংস্কার দেখে যাবেন প্লিজ
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
বিজন রয় বলেছেন: শুনবেন না।