![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাত জাগা অজস্র তাঁরা বানায় আলোর সেতু…নিরব রাতে নিরবতা ভাঙ্গে উড়ন্ত ধূমকেতু… ছায়াপথ ধরে আমি হেঁটে যাই.…একা আমি একলা রাতে শত শতাব্দি ধরে….
বিভিন্ন হিসেবমতে রাখাইন রাজ্যে এখনও ১৬ থেকে ১৮ লাখ রোহিঙ্গা আছে ।
১৯৮২ সা্লের আগে পরে থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছে (সরকারী বা ইউএনও এর হিসেব আমলে নিলাম না) ।
রিফিউজি ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের পুশব্যাক করার শত চেস্টা খুব একটা সফলতার মুখ দেখেনি কখন-ই,
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে স্থায়ীভাবে বাস করা রোহিঙ্গাদের আলাদা করা একটা আফহিল টাস্ক ।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ম্যাজোরিটি অংশ অশিক্ষিত, ধর্মীয় গোঁড়া ।
আমাদের ৭০ দশকের সমাজ ব্যবস্থায় যেমন এক একটি ফ্যামিলিতে ৫-৬-৭ বা তারও বেশী বাচ্চা নেয়ার প্রবণতা ছিল,
বর্তমানে সেম প্রবনতা দেখা যায় বাংলাদেশে বসবাস করা রোহিঙ্গাদের মধ্যে ।
এভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশের ঐ অঞ্চলে আগামী কয়েক যুগ পরে লোকাল বাঙ্গালীর চেয়ে রোহিঙ্গা বেশী দেখা যাবে।
খবরে পড়েছি অলরেডি রোহিঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আছেন দুই-তিন জন।
বুঝেন এবার — বসতে দিলে শুতে চায়, শুতে দিলে থাকতে চায়। এখন তো রীতিমতো ঘর দখলের অবস্থা !!
দারিদ্রতা প্লাস খুব একটা শিক্ষা নেই বলে রোহিঙ্গারা বিভিন্ন অপরাধে সহজে জড়িয়ে পড়ে ।
আবার সুবিধাবাদীরা এদেরকে দিয়ে সহজেই বিভিন্ন অপরাধ মুলক কাজ করিয়ে নিচ্ছে ।
ইয়াবা ব্যবসা, জঙ্গিপনা, অপহরণ বানিজ্যে রোহিঙ্গাদের নাম শুনা যায় অহরহ ।
দেশের ইসলাম ব্যবসায়িরা আবার একটু বেশী লাফায়, কারণ রোহিঙ্গা মানে এদের ভোট ব্যাংক !!
সাথে নতুন উপদ্রব যোগ করেছে বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে বিদেশে যাওয়া রোহিঙ্গারা ।
বিশেষ করে মিডেল ইস্টে বসবাস করা রোহিঙ্গাদের নানান আকাম কুকামের ডাইরেক্ট সাফারার আমরা,
নাম খারাপ হচ্ছে সবুজ পাসপোর্টের ।।
বাস্তবিক কারণেই একটা লিমিটের বাহিরে রোহিঙ্গাদের জায়গা দেয়া আমাদের পক্ষে হয়তো সম্ভব না ।
তবে আমরা একটি জিনিস খুব করতে পারি-- বিশ্ববাসীর কাছে এদের অসহায়ত্ব তুলে ধরতে পারি ।
একজন মুসলমান হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবে এ কাজটি আমাদের করা উচিত !!
খবরে দেখলাম তুরস্ক বলছে সীমান্ত খুলে দাও, রোহিঙ্গা সব আপন করে নাও, সব ধরণের আর্থিক সহায়তা নাকি উনারা দিবে ।
বলি তুরস্ক তো অনেক বড় দেশ, সম্পদশালীও বটে ....
আমাদের অ-আ না শিখাইয়্যা তোমরা নিয়া নাও না দুই-তিন লাখ, পারাপারের ভাড়া না হয় আমরাই দিলাম !!
এরকম ভাবে ইসলামী ধনী দেশগুলো এক-দুই লাখ করে নিলেই তো রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হয়ে যায় !!!
আমরা তো অলরেডি কয়েক লাখ নিয়েছি, এবার তোমাদের পালা !!
ত্যানা প্যাঁচানোর দরকার কি ??? রোহিঙ্গা নিয়ে সস্থা সিম্প্যাথির পলিটিক্স বাদ দাও !!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩১
ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ বুঝার জন্য ।
যাদের সমস্যা সমাধানের সামর্থ্য আছে, তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে অথবা লোক দেখানো মানবতা দেখাচ্ছে ।
অন্যের সমস্যায় জড়িয়ে গিয়ে আমরা না যেন আবার নিজেদের পথ হারিয়ে বসি .।।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪০ টি মুসলিম দেশ ৪০ হাজার করে নিয়ে গেলেই সমস্যার শেষ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২
ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ ।
সুন্দর বলেছেন ।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
অন্তরন্তর বলেছেন: আপনার পোস্টে এখনও আল্লাহ্ পাকের কাছ থেকে ইসলামের লীজ নেয়া ব্লগাররা খারাপ ভাষায় কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেনি দেখে বিস্মিত হলাম। আপনার পোস্টে সহমত জানালাম। খুব ভাল লিখেছেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ ।
লীজ টাইম নবায়ন করতে গেছে মনে হয় ।
মানুষ এখন সচেতন। মফিজ হয় না সহজে ।
বলতে পারেন গোবর মস্তিস্ক ওয়ালাদের বেল নাই !!
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
আমি নই বলেছেন: "তবে আমরা একটি জিনিস খুব করতে পারি-- বিশ্ববাসীর কাছে এদের অসহায়ত্ব তুলে ধরতে পারি" এই কথাটাই আসল, যেটা আমাদের অবস্যই খুব জোরাল ভাবে করা উচিত ছিল। আমাদের পক্ষে যেমন আর শরনার্থীদের চাপ নেয়া সম্ভব নয়, তেমনি আবার রোহিঙ্গাদের যাবার আর কোনো যায়গাও নেই। সুতরাং আমাদের নিজেদের ভালোর জন্যেই রোহিঙ্গাদের পক্ষে বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে প্রধান ভুমিকা রাখা উচিত। এটা যেমন করা উচিত মানবতার কারনে, তেমনি আমাদের নিরাপত্তার কারনেও।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: " সুতরাং আমাদের নিজেদের ভালোর জন্যেই রোহিঙ্গাদের পক্ষে বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে প্রধান ভুমিকা রাখা উচিত। এটা যেমন করা উচিত মানবতার কারনে, তেমনি আমাদের নিরাপত্তার কারনেও। "
... ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
রোহিঙ্গা সমস্যা কারা সৃস্টি করেছে , কি উদ্দেশ্যে করেছে এবং কিভাবে রোহিঙ্গাদের দুর্দশা নিয়ে
পানি ঘোলা করছে তা নিয়ে সকলের সচেতনতার প্রয়োজন আছে । রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী
সমাধান না হয়ে একে বিভিন্ন কায়দা কানুন করে জিইয়ে রেখে এ অঞ্চলে একটি অস্তিতিশীল
পরিস্থিতি সৃষ্টি করার পায়তারা কারা করছে সে বিষয়টি সংষ্লিষ্ট কতৃপক্ষ তলিয়ে দেখতে পারে ।
একটি জাতীয় দৈনিকের খবরে দেখা গেছ বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উভয়ে রাশিয়া থেকে অত্যাধুনিক মিগ ৩৫
সংগ্রহের জন্য উঠে পরে লেগেছে । এ কর্ম যে শুধু রাশিয়ার নিকট থেকেই করছে
তা নিশ্চয় নয় , এ প্রক্রিয়া আরো কতদুর পর্যন্ত বিস্তৃত তা আল্লাই জানেন । এ বিষয়টি
আন্তর্জাতিক কুশীলবদের কারসাজিতে যে কতদুর পর্যন্ত গড়াতে পারে তা হয়ত
মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকার উভয়েই বুঝতে পারছে , তারা উভয়েই
হয়তবা বুঝতে পারছে শক্তিশালী অান্তর্জাতিক কুটকৌশলের কাছে বাংলাদেশ
ও মিয়ানমারের মত দুর্বল দেশগুলি একান্তই অসহায় ।
এ পোষ্টে বর্ণিত রোহিঙ্গা সংক্রান্ত দেশীয় সমস্যা গুলি ছাড়াও এটা যে এখন বিশ্বের
সুবিধাবাদী দেশগুলির কাছে মারনাস্র ব্যবসার হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহৃত হবেনা
তার নিশ্চয়তা কি । তাদের জন্য প্রয়োজন বিষয়টিকে একটি দীর্ঘমেয়াদী ইস্যুতে পরিনত করে
একে ধর্মীয় অনুভুতির আবহে ঢেকে দিয়ে একটি অশান্ত পরিবেশের সৃস্টি করা ।
অপরদিকে অনেক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্বেও গত প্রায় ২০ বছর ধরে
লক্ষ লক্ষ নির্যাতিত রোহিঙ্গাদেরকে বিগত ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকার আশ্রয় ও
ভরন পোষন দিয়ে আসছে এবং বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে কুটনৈতিক প্রচেষ্টা
অব্যাহত রেখেছে । পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ এমনকি কট্টর হিন্দু দেশ নেপালও
যেখানে প্রায় ২০০ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে সেখানে তুরস্কে একজন রোহিঙ্গাকেও
আশ্রয় দেয়ার পরিসংখ্যান নেই, এ ছাড়া তাদেরকে আশ্রয় দেয়ার জন্য তুরস্কের
কোন প্রতিশ্রুতিও নেই । সেখানে তুরস্ক যখন আমাদেরকে সমস্ত মীমান্ত খুলে
দিয়ে রোহিঙ্গাদেরকে আশ্রয় দিলে সমস্ত ব্যয়ভার বহন করার জন্য সবক দেয় , এটা
তখন আমাদের জন্য যে কতটুকু বিব্রতকর তা বুঝার মানসিকতা হয়তবা
অনেকের নেই । তাই কোন একটি পোষ্টে মন্তব্যের ঘরে যখন বলা হলো ভাল হয়
যদি তুরস্ক রোহিঙ্গাদেেকে তার দেশে নিয়ে যায় তাহলে এর জন্য পরিবহন ব্যয়
আমরা বহন করতে চেষ্টা করব । এটাও বলা হয় তুরস্কের মত উন্নত দেশে রোহিঙ্গারা
ভালই থাকবে , তুরস্কের মত শক্তিশালী একটি দেশের কুটনৈতিক সহায়তায় সমস্যাটির
একটি দ্রুত স্থায়ী সমাধান হতে পারে । এ কথা যে কতখানি ব্যতিথ হলে বলা যায় তা অনেকেই বুঝতে পারেন নি
কিংবা বুঝেও নীজের ছককাটা কথাগুলি বেসুরো ভাষায় সে পোষ্টে মন্তব্যের ঘরে বলে গেছেন । নীজের জন্য যেমন তেমন,
তবে ব্লগের একজন অতি জনপ্রিয় ব্লগারের জাতপাত নিয়ে যে ভাবে কথা বলা হয়েছে তাতে বেশ দু:খ
পেয়েছি ।
মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্হাদের সমস্যার স্থায়ী ও সুন্দর সমাধানের জন্য একটি প্রস্তাবনার কথা
শুনে অনেকের গাত্রদাহের মুল কারণটা কি তা হয়ত বা তারাই ভাল জানেন ।
তবে তাদের কথাবার্তা ও ধ্যান ধারণাগুলি যে দেশের সার্বিক স্বার্থ বা প্রকৃত মানবিক স্বার্থের উর্ধে নয়
তা বুঝতে খুব বেশী কষ্ট হওয়ার কথা নয় । যাহোক, ধারণা করতে পারছি কোন কথাতেই
বিষয়টি আসলে কি তা তাদের মত মানসিকতার লোকদের বুঝানো যাবেনা , তাই সেখানে তাদের সুবচনের
কোন জবাব দেয়া হয়নি, এবং তা রুচীতেও ধরেনি ।
যাহোক, ধন্যবাদ পোষ্টের সুন্দর যুক্তিপুর্ণ কথামালার জন্য ।
ঈদ শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য ।।
কথাগুলো ভালো লেগেছে।
আপনি ধারনার সাথে সহমত।
বাংলাদেশ সম্ভবত আন্তর্জাতিক আর্মস লবির নোংরা নজরে আসছে ।
ছোট এই দেশের ভালো রকম একটা রিজার্ভ মোড়লরা ভালো চোখে দেখছে না।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
বিষাদ সময় বলেছেন: আমাদের জাতীয় নিরাপত্ত্বা বিঘ্নিত না করে যতটা সম্ভব নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের পাশে দাড়ানো উচিত এবং এই পাশে দাড়ানোটা দরকার রোহিঙ্গরা মানুষ সে হিসাবে, তারা মুসলিম সে হিসাবে নয়। আর সবচেয়ে বেশি দরকার এ ব্যাপারে আমাদের জোর কূটনৈতিক তৎপরতা চালনো।
কিন্তু চিনের মদদে হঠাৎ করে বর্বর মায়ানমার সেনাবাহিনীর রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতনটা কি শুধু একটি জাতিকে উৎখাতের চেষ্টা না এর পিছনে আরো অন্য কারণ আছে সেটাই ভাবনার বিষয়। উপরে আলী ভাই একটা আশঙ্কার কথা বলেছেন। কিন্তু আমাদের দেশের কিছু রাজনৈতিক নেতার হঠাৎ করে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেয়ার জন্য অতি তৎপরতা আরো কিছু সন্দেহ মনে দানা বাঁধছে। আপনি যেমন বলেছেন মুসলিম ভোট ব্যাংক তৈরি এর একটা উদ্দেশ্য হতে পারে। আর আরেকটি সন্দেহ যেটা আমার মনে দেখা দিচ্ছে সেটা আরো ভয়ংকর।
আরসা নামের রোহিঙ্গাদের একটি স্বশস্ত্র সংগঠন আছে যার নেতা মূলতঃ পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের মদদপুষ্ট। চিনের মদদে রোহিঙ্গা বিতাড়ন করে আরসা সহ রোহিঙ্গাদের বাংলাদশে ঢুকাতে পারলে একদিকে যেমন হলি আর্টিজন এর মত ঘটনা ঘটাতে সুবিধা হবে অপরদিকে সেই সুযোগে বিশ্ব মোড়লরা নাক গলানোর সুযোগ পাবে। এক কথায় বাংলাদেশকে আনষ্ট্যবল করা অত্যন্ত সহজ হয়ে পড়বে।
এ সন্দেহটা হয় আরেকটি কারণে বাংলাদেশের যে সব রাজনিতীবিদ রোহিঙ্গাদের এদেশে আশ্রয় দানে অতি উৎসাহী তাদের সাথে চিন, সৌদি আরব এবং পাকিস্তানের যথেষ্ট সখ্যতা রয়েছে।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: আরসা নামের রোহিঙ্গাদের একটি স্বশস্ত্র সংগঠন আছে যার নেতা মূলতঃ পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের মদদপুষ্ট। চিনের মদদে রোহিঙ্গা বিতাড়ন করে আরসা সহ রোহিঙ্গাদের বাংলাদশে ঢুকাতে পারলে একদিকে যেমন হলি আর্টিজন এর মত ঘটনা ঘটাতে সুবিধা হবে অপরদিকে সেই সুযোগে বিশ্ব মোড়লরা নাক গলানোর সুযোগ পাবে। এক কথায় বাংলাদেশকে আনষ্ট্যবল করা অত্যন্ত সহজ হয়ে পড়বে।
এ সন্দেহটা হয় আরেকটি কারণে বাংলাদেশের যে সব রাজনিতীবিদ রোহিঙ্গাদের এদেশে আশ্রয় দানে অতি উৎসাহী তাদের সাথে চিন, সৌদি আরব এবং পাকিস্তানের যথেষ্ট সখ্যতা রয়েছে।
সম্পূর্ণ রুপে একমত
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আফসোস, আফসোস! নির্যাতিত, গণহত্যার শিকার মানুষগুলোরে নিয়াও রাজনীতি হইতেছে , সাম্প্রদায়িকতা হইতেছে, তাহাদের পুশব্যাক করিয়া জবাই হওয়ার ব্যবস্থা করা হইতেছে , তাহাদের জঙ্গি ট্যাগ লাগাইয়া দায়িত্ব এড়ানো হইতেছে !
এরদোগান যে কারণেই বলুক , তাহার মত নেতার রোহিঙ্গাদের পক্ষে বলা রোহিঙ্গাদের উপকারই হইতেছে ! বাকি বিশ্বের নেতারা তো মুখই খুলিতেছে না ! তাহাদের টনসিল অপারেশনও পায়ুপথ দিয়াই হয় মনে হয় !
শুয়োরের খোয়ার জাতিসংঘ, সাম্প্রদায়িক ইউরোপীয় ইউনিয়ন, হায়েনা চীন, নেকড়ে মেরিকা, কসাই রাশিয়া, শ্বেত হস্তী ওআইসি, আসিয়ান, সার্ক সবাই মানবতা ও মানবাধিকার পশ্চাৎদেশে ঢুকাইয়া রাখিয়াছে ! সঙ্গে আপনিও!
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
সোহানী বলেছেন: একমাত্র আপনাকেই পেলাম সঠিক সমস্যাটা তুলে ধরার জন্য।
আমরা বুঝতেই পারছি না নিজের পায়ে নিজেরা কুড়াল মারছি। রাখেন মানবতা বা মুসলিম ইস্যু... কই কেউতো মানবতা দেখায় না। আমরাই শুধু দৈাড়াই..........