নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
শরতের আকাশ কে না পছন্দ করে। আর সবারই জানা এই ঋতুতে পেঁজাতুলো মেঘ সারি সারি, থোকা থোকা, থরে বিথরে সাজানো থাকে পুরো আকাশ জুড়ে। যদিও ঢাকা শহরে খোলা জায়গা না পাওয়া গেলে আকাশ দেখাটা বা ছবি তুলা দুরূহ হয়ে উঠে। আহা কি শুভ্রতা ছড়ানো পুরো আকাশ জুড়ে। গাঢ় নীল আকাশে শুভ্র মেঘেদের খেলা দৃষ্টি জুড়িয়ে যায়... প্রচন্ড খরতাপেও আকাশ দেখতে ইচ্ছে করে। রোদ চশমা ছাড়াই আমি আকাশ দেখি মুগ্ধ হয়েআকাশ দেখি। আকাশের প্রতি আমার আজন্ম ভালবাসা। প্রতিবারের মতো এবারও আকাশের অনেকগুলো ছবি তুলেছি। এবার ক্যামেরায় নয় মোবাইল দিয়ে (স্যামসাং এ সেভেনে তোলা) অনেকগুলো ছবি দুই পর্বে হয়তো শেষ করতে পারবো। এত সুন্দর আকাশ এবঙ তার ছবি ফেলে দিতে ইচ্ছে করে না। তাই দুই পর্বেই তাহলে দিয়ে দেই নাকি বলেন আপনারা .... বিরক্ত হলে আমি দায়ী নই কিন্তু। একটা আফসোস ঢাকা আসার পর আমি আর কাশফুল দেখিনি.... মন বড় খারাপ হয়। ১৫ বছর ধরে আমি কাশফুল দেখিনি sad
১। অভ্র, দেখো আজ তোমার আকাশটাকে আমার বৃত্তে বন্দি করে এনেছি। আহা-কি নীল পুরো আকাশ আমার। মুগ্ধতায় শুধু দেখেছি-আর টাচ স্ক্রীনের ক্যামেরায় ক্লিক ক্লিক আর ক্লিক। তুমি তো ভেবেই বসে আছো তোমাকে আর মেঘের খামে চিঠি লিখি না।
২। দেখো আজ আকাশটা কি সুন্দর -নীল আকাশ চাদর বিছিয়ে আকাশ ডাকছে হাত বাড়িয়ে। আর তুমি অভ্র বসে আছো নীলের বুকে থোকা থোকা -থরে বিথরে মেঘমালা সাজিয়ে। আমাকে দিবে মেঘের মালা পরিয়ে। আচ্ছা অভ্র তুমি আজ ভেলা হবে? এমন শরত বেলা আমি আর পাবো না । আমি ভাসতে চাই নীল শুভ্র ভেলায় নীল আকাশটার বুকে।
৩। পুরো সকালটা কেটেছে আজ শুভ্র অভ্রদের সাথে। আকাশের বুকে অভ্রদের খেলা সে যদি তুমি অভ্র দেখতে! আকাশসম প্রাসাদগুলো যেনো শুভ্র অভ্রদের ছুঁয়ে ছুঁয়ে ছিল। কি মনোরম দৃশ্য আহ্ এখনো যেনো মেঘেদের ঘোরে আছি। আকাশের বুকে এলোমেলো হাওয়ায় মেঘগুলো উড়ে উড়ে এখানে সেখানে জড়ো হতে থাকে। সেকি আর চোখ কে ফাঁকি দিতে পারে অসম্ভব। আমার বিমুগ্ধ চোখ দুটি আকাশের সাথে সেঁটে দিয়েছিলাম।
৪। অভ্র শুভ্র অভ্রদের ফাঁকে যখন রোদ্দুর খেলা করছিল । তখন আমিও অভ্র’র সাথে প্রেম প্রেম লুকোচুরি খেলেছি হাহাহাহা সে তুমি কিভাবে জানবে। মেঘের ফাঁক গলে আমি রোদ্দুর ঝরে পড়েছিলাম সবুজ গাছের পাতার বুকে। তখন সবুজ’রা আলতো দুলে উঠেছিল। এমন মুহুতগুলোতে অভ্র ছিল দূরে বহুদূরে। অভিমানে মুখ আমসি করে অভ্র শুধু রোদ্দুরকে মনে মনে অভিশাপ দিচ্ছিল হয়তো। অভ্র তোমার রাগী রাগী আর অভিমানি মুখটা তখন আকাশের নীলের বুকে লেপ্টে ছিল শুভ্র অভ্র হয়ে। এমন বেলা কেটে যায় আমার মুগ্ধতাদের ভিড়ে। আমি মুগ্ধ আবার মুগ্ধ ফের মুগ্ধ ঘুরে ফিরে মুগ্ধ।
৫। এতদিন পর আমি শরত পেয়েছি। থরে বিথরে সাজানো মেঘ পেয়েছি। নীল পেয়েছি গাঢ় নীল আহা। সেকি মনোহারী আকাশ আমার। কিন্তু আচম্বিতে শুভ্র মেঘগুলো আবার অভিমানি হলো-পুরো আকাশ কালো করে মুখটা বাংলা পাঁচ বানিয়ে আমার দিকে বাঁকা চোখে তাকিয়ে রইল ।
৬। আমি চুপসে গেলাম। আমিও তবে অভিমানি হলাম। মলিন মুখে মাথা নিচু করে হাঁটতে থাকি আর হাঁটতে থাকি। সহসা পুরো আকাশ জুড়ে শুভ্র অভ্র কালো অভ্র হয়ে মেঘে মেঘে ঘষনে বিদ্যুত চমকিয়ে আমাকে আতংকে রেখে শুভ্র অভ্র মিলিয়ে গেলো নীল আকাশ থেকে। আামার আকাশ হলো ধূসর-ছাই sad ।
৭। মুহুমুহু বজ্র নিনাদে মেঘেরা আমাকে তাড়া করে বন্দি করলো ঘরের নিজন কোণে। অভ্র রোদ্দুরকে পুড়িয়ে ছাই করে দিলো আর রোদ্দুরের চোখে ঝরতে থাকলো অঝোরে শ্রাবণ। রোদ্দুর কাঁদতে পেরে অনেকটা হালকা। সে আবার মুগ্ধতায় নিজেকে ফিরে পায় ।
৮। বৃষ্টি ছুঁয়ে সে মনে ফিরিয়ে আনে এক চিলতে প্রশান্তি। আর আকাশে জেগে উঠে ফের শুভ্র মেঘেদের আনাগোনা। এইতো রোদ্দুরের মুগ্ধতা। অভ্র -এটাকে তুমি চিঠিও ধরে নিতে পারো। উত্তর দিতে পারো এবার।
৯। রোদ্দুরের খামে ভরে দিলাম না না মেঘের খামে ভরে দিলাম অঘোষিত এই চিঠি অভিমানি সে অভ্র’র কাছে।-অভ্র আবার ফিরে আসুক এমন শরত হয়ে রোদ্দুরের চোখে। ভাল থেকো-ইতি রোদ্দুর।
১০। মেঘ, এজন্যই বুঝি রোদ্দুর আজকাল বড্ড তেজোদীপ্ত হয়ে জ্বলতে থাকে শহর জুড়ে। মনের জ্বালা মিটাতে রোদ্দুর জ্বালিয়ে দিচ্ছে বৃক্ষ তরুলতা সকল কিছু। আর তুমি কতটা নির্লিপ্ত হয়ে হারিয়ে গেলে অকালে অবেলায়।
১১। একবার জানিয়ে গেলেই পারতে অথচ তুমি এই কাজটি করনি। কি ভাবছিলে রোদ্দুর কেদে কেটে তোমার চোখে বৃষ্টি হবে। না রোদ্দুর ক্রোধের অনলে পুড়িয়ে মারবে তোমায় দেখে নিয়ো। রোদ্দুরের আগুনে পুড়ে তুমি মেঘ গলে যাবে। বৃষ্টি হবে আর ঝরবে তুমি ঝরবেই। ঝরা পাতার কাব্য হবে মেঘ তুমি।
১২। আচ্ছা তুমি কি খুব অহংকারী।আমার তাই মনে হয়। তা না হলে একবার হলেও উঁকি দিয়ে যেতে। কিন্তু তুমি তা করনি। আচ্ছা বলতো, মেঘ বড় না রোদ্দুর বড়। আমি জানি রোদ্দুর বড় কারণ তুমি তো শুধু আকাশটাতে থাকো আকাশ আর কতদূর হাহাহা দৃষ্টি বাড়ালেই তার সীমানা দেখা যায়। আর রোদ্দুরের কিন্তু কোনো সীমা রেখা নেই। সে মাঠে ঘাটে পুকুরে জলে নদী নালায় আকাশে বাতাসে বৃক্ষ তরুলতায় বাড়ি ঘরে পাহাড় ঝর্ণায় সব জায়গাতেই তার একছত্র অধিকার হাহাহা।
১৩। মেঘের নাকে ঘুষি মারবো
গালে ধরে টানবো
ঢেঁকির মাঝে ফেলায় তোরে
ঢেঁকিতে ধান ভানবো।
১৪। এখন বল কে বড়। তোমার উপর খুব রাগ হয়েছে। ইচ্ছে করতে মেঘের কানের গোড়ায় এক ঘা লাগিয়ে দেই তখনই সব অভিমান ধূলায় মিশে যাবে।
১৫। চিঠির উত্তর পাইনি মেঘ-তাই আচ্ছা করে বকে দিলাম - এই যে দেখো কেমন করে বকলাম হাহাহাহা... নিচে চোখ রাখো তো দেখি
১৬। মেঘের চোখে গুতা দিমু
কান লতিতে টোকা
বুঝবি তখন বুঝবিরে মেঘ
তুই যে কত বোকা।
অভিমানের ডিব্বা খুলে
দূরে বসে আছিস
না জানি তুই কার আকাশে
আনন্দেতে ভাসিস।
১৭। মেঘের পায়ে ল্যাং মেরে যে
ধরায় দিব ফেলে
আটার খামি বানায় তোরে
ফেলব রুটি বেলে।
১৮। সাদা মেঘ’রে কালো করবো
মাখায় দিবো কালি
ছুরি দিয়া কাটবো দেখিস
করবো ফালি ফালি।
১৯। খুব রাগ হচ্ছে মেঘের উপর । কেনো রাগ হচ্ছে জানিনা। রোদ্দুর তো জানেই মেঘ স্বার্থপর সে কখনো এক আকাশে থাকে না বা তার রং একই থাকে না।মেঘ তার রং বদলায়। মেঘের ডানা আছে-মেঘ উড়তে পারে। মেঘ কখনো ঘুড়ি হয় , নাটাইবিহীন ঘুড়ি, কখনো সে পাখি হয়,রংবেরঙের ডানা মেলে মেঘ উড়ে বেড়ায় এক আকাশ থেকে অন্য আকাশে।
২০। মেঘ কখনো পেজাতুলো মেঘ হয় তখন মেঘ থোকা থোকা থরে বিথরে সাজানো আকাশ শোকেশে থাকে। আবার ডানা মেলে উড়ে যায়। মেঘ কখনো প্রজাপতি হয়-উড়ে বসে গিয়ে মোহের পুষ্পবৃক্ষে। অথবা সে হয়ে যায় ফড়িঙ-কারো বাড়ির আঙ্গিনার দূর্বাঘাসের ডগায় উড়ে বসে মেঘ।রঙিন ডানা নেড়ে হাত বাড়িয়ে ডাকে অন্য কাউকে মোহের আবেশে।
২১। কিংবা মেঘ হয় হেমন্তের কুয়াশা। কারো দখিন জানালার শার্শিতে মেঘ উড়ে গিয়ে বসে ধূয়াশা রূপে। অবশেষে মেঘ বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে কাউকে শান্তি দিতে তার মনের চালায় ঝমঝমিয়ে মধুর সুরে। মেঘ কখনো রোদ্দুর ছুঁয়ে দেখেই না।
২২। তবে কিভাবে মেঘ রোদ্দুরকে ভালবাসবে উহু। এত জানি মেঘ সম্পর্কে তবু কেনো তার উপর রাগ হয়। সে জানি না বাপু। খুব মাথা ব্যথা তাই হয়তো রাগ বেড়ে গেছে। মাথার রগ ছিঁড়ে যাচ্ছে। কিন্তু চিঠি লিখতে হবে তাই লিখছি আর রাগ ঝারছি মেঘের উপর।মেঘের কাছে আমার চাওয়ার কিছু নেই পা্ওয়ার কিছু নেই। কিন্তু মেঘকে ভালবাসিতো।
২৩। তার বুকের ভেলায় ভাসতে খুব ইচ্ছে জাগে। তার শুভ্র পালকের নরম ছুঁয়ায় রোদ্দুর হতে চায় বিকেলের মিষ্টি রোদ্দুর অথবা শীত সকালের রোদ্দুর। কিন্তু এসবই আশায় গুড়েবালি। মেঘ পালিয়ে গেছে রোদ্দুরকে ছেড়ে। আর আসবে না মেঘ রোদ্দুরের আকাশে।
২৪। আজ তো বেশ ভাব ধরে আছ। পুরো আকাশ কালো করে মেঘ বুঝি এসিতে কাথামুড়ি দিয়ে ঘুমায় হা হা আমার তাই মনে হচ্ছে। সকাল থেকেই এমন বিবর্ণ আকাশ। এটা আমার আকাশ নয় যেনো... আবার গুড়্গুড় ডাকও শুনতে পাচ্ছি, কি মতলব তোমার বুঝি না বাপু! ঝরে পড়বে নাকি আচানক আমার চোখের পাতায়, এলোচুলের উদোম মাথায়... ভিজিয়ে দিবে এ অভিমানি মন আমার... মেঘ দেখো হাওয়া বইছে খুব মৃদুমন্দ, বেশ লাগছে সময়টা, তুমি হয়তো ঘুমে।
২৫। অভিমান করে মনে হচ্ছে ডাকবাক্সে হাত রাখছ না। বৃষ্টিতে ভিজে দেখ ডাকবাক্সে মরিচিকা পড়ে গেছে। তালায়ও পড়েছে বিরহের মরিচিকা... এক্টু যত্ন নিতেও জানো না,
২৬। এত অবহেলা করো কেন আমায়... ভেবেই বসে আছ আমি হারিয়ে গেছি তাই অন্য আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছ নির্দ্বিধায়। আমি কিছু বলব না, চাইব না আমি তুমি সানন্দে ভেসে বেড়াও কিন্তু আজ অন্তত ডাকবাক্সটা খুলো, চিঠি পড়ো কিন্তু। আজ আর নয় -সমাপ্তিতে রোদ্দুর।
২৭। পুনশ্চঃ ভাল থেকো সুখে থেকো, মনে না রেখো এই আমারে। সোনারও পালঙ্কের ঘরে লিখে রেখেছিলাম দ্বারে, যাও পাখি বলো তারে, সে যেনো ভুলে যায় মোরে
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম কথা সইত্যা সেই স্বাধ কি আর এখানে পুরণ হবার...।
বছরের এই সিজনে গ্রামে যাওয়াই হয় না
গেলে হয়তো অনেক সুন্দর আকাশটা দেখতে পারতাম মুগ্ধ হয়ে
তবুও শরতের আকাশ ভালবাসি সে যেখানেই থাকুক
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ১ম হইছি
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহাহাহ দ্বিতীয় তো তবুও আপনার জন্য কফি
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আকাশটা সত্যিই চমৎকার, তবে আমি পথহারা মানবের সাথে সুর মেলাতে চাই
১ম হতে না পারার দুঃখটা মনে রয়েই গেলো
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সমস্যা নাই ভাইয়া আগামী পর্বে হাহাহা
মনে দু:খ তো আমারো
ধন্যবাদ ভাইয়া
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
পথহারা মানব বলেছেন: হায়রে! দুনিয়া!!! ১ম হয়েও কিছু পেলাম না আর কারো কারো ২য় হ্ইয়াও কতকিছু জোটে!!!
এইটারেই নি কয় কপাল!!!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন:
আহারে ভাইয়াটা এই যে চা
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১
ক্লে ডল বলেছেন: ছবির এবং কাব্য, দু'টোতেই মুগ্ধ হলাম!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবা ক্লে ডল ভাইয়া
ভাল থাকুন অনেক অনেক শুভেচ্ছা
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শরতের মেঘরা আশ্বিনে এসে একটু এলোমেলো হয়ে যাওয়ায় ডাকবাক্সটা খুলতে তাই দেরী হয়ে গেল , তা না হলে ফারস্ট , সেকেন্ড থার্ড একটা কিছু হওয়াতো যেতোই, চা কফি না পাওয়া গেলেও কিছু একটাতো জুটতই !!!
খুব ভাল লাগল শরতের আকাশকে নীল মেঘের ভেলায় ভাসিয়ে ইট কাঠের শহড়ে নিয়ে এসে সেখানকার পকৃতি প্রমীদেরকে শরতেের সৌন্দর্য অবলোকনের তৃঞ্চা বাড়িয়ে দেয়ার জন্য ।
ছবি , লিখা কবিতা সকলিই ভাল লেগেছে ।প্রজাপতির উপরে করা মন্তব্যের প্রতি উত্তরটা দেখা হয়নি বোধ হয় ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসছেন যে এটাই বেশী ফার্স্ট থার্ড নয়
এতসুন্দর মন্তব্য মন ভরে যায়। আন্তরিক ধন্যবাদ । প্রজাপতির পোস্টের নোটি পাইনি তাই হয়তো দেখি নাই সরি
ধন্যবাদ আবারো ভাইয়া ভাল থাকুন
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২২
সুমন কর বলেছেন: লেখা আর ছবি মিলিয়ে দারুণ। +।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন দা
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবি গুলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সুজন ভাইয়া ভাল থাকুন
৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
প্রকৃতির সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য শরৎ-এর আকাশ।
আমার চোখে যদিও।
আপনার ছবি বরাবরের মতই আসাধারণ। সেই সাথে ক্যাপশনগুলোও। +
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কথা সত্য বলেছেন। আকাশের এই রং পাল্টানোর খেলা সত্যিই আল্লাহ তাআলার অশেষ দান
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য
১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫২
মাদিহা মৌ বলেছেন: ক্যাপশন গুলি অতিমাত্রায় ভালো …
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু ধন্যবাদ আপনাকে অনেক অনেক
১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বেশ ভাল হয়েছে ফটোব্লগ!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ দিতাম না ...। আগে ফেবুর তালা খোলেন
১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
পথহারা মানব বলেছেন: কালকে ক্যাপশনগুলো পড়ার সময় হয় নি, তাই আজ পরলাম। সত্যিই অসাধারন।
আমার বাসি চা খাওয়ার অভ্যাস নাই, তবে ফুলগুলোর জন্য ধন্যবাদ এগুলো আমার কাছে বাসিও ভালো। আপু, ড: এম এ আলী ভাইকেও কিছু দিও, এই সান্ত্বনা পুরস্কার আর কি
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহা হাহাহা আচ্ছা ঠিকাছে বাসি চা আর দিব না টাটকাই খাওয়াবো ইনশাআল্লাহ
আচ্ছা সবাইকেই দিয়াম নে পুরস্কার
১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ছবি আর লেখা, দারুণ। মোবাইলে তুলছো মনেই হচ্ছে না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন:
থ্যাংকস
১৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
করিম কাকা বলেছেন: আপনি কি কোন এডিটর ইউজ করেন? করলে তার নাম বলে সাহায্য করবে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাইয়া ফটোশপেই বেশীর ভাগ ছবি এডিট করি টুকটাক । তেমন বেশী পারি না
১৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ছবি ,
শরতের মতো নির্মল ছবি ।
কাশফুল দেখেননি বলে মন খারাপ করেছেন ।
আপনার মতো মোবাইলোগ্রাফি নয় , নেট থেকে ধার করে আনা শরতের কাশের বনে চাঁদের লুটোপুটি ----
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ কাশফুলের জন্য
১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইটের জঙ্গলের পাশে শরতের আকাশ , ভালোই লেগেছে ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
পথহারা মানব বলেছেন: ভাল..তবে ইট পাথরের দেয়াল ঘেরা শরৎ কেন যেন আমায় অতটা টানে না!!!