নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে
ময়ূরে মত নাচেরে..............
এত আনন্দ কিসের দোস্ত? দেখছি বেশ কয়েকদিন যাবত মৌজে আছিস হুম ব্যাপারখানা কি শুনি?
-আরে এমনি তেমন কিছু নয় । তবে শুধু হাওয়ায় উড়তে ইচ্ছে করছে
হাওয়ায় তো উড়বিই-তবে ডানা কোথায় পেলি হাহাহাহ
-ডানা দুটো লাগিয়েছি-বাম পিঞ্জরে বুকে
আহা কাটে আমার এখন-উড়তে পেরে সুখে।
আরে বাহ্ কবি হয়ে যাচ্ছিস শালা। তয় আসল কথা ক-না। এত আনন্দ কিসের। বেটা আনন্দের খবর ভাগাভাগি করতে হয়। আর দু:খের খবর বুকে চাপিয়ে রাখতে হয় জানিস না।
-দুস্ত আমার চাকরী হয়েছে, মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার-নামকরা প্রতিষ্ঠান
আরে সেতো জানি রে বাবা। আর কি খবর ? বিয়ে করছিস নাকি?
-বিয়ে নয়-রে বিয়ে নয়-প্রেমে ভাসছি রে প্রেমে ভাসছি। আমার পাখি -যে আমাকে উচ্ছ্বাসের ডানা দিয়েছে উড়তে শিখিয়েছে।
আমার প্রেম পাখি- বড্ড ভালবাসি
ইচ্ছে করে সারাক্ষণ-দেখতে তাহার হাসি!
বাব্বা প্রেমে পড়ে মানুষ কবি হয়ে যায় শুনতাম এখনি চোখের সামনেই দেখছি আস্ত একটা কবি।
-কবির কি দেখেছিস বেটা-ছড়া লিখবো দেখিস
কেমন করে প্রেম করতে হয়-সেটা না হয় শিখিস।
হইছে হইছে । এবার বল সে-কে? কি করে। আর বিয়ে করবি কবে। তোর চাকুরী হয়েছে বেটা-প্রেম বিয়েতে গড়িয়ে নেয়ার সময় এখনি,
-আমার পাখিও তো ইঞ্জিনিয়ার। সেও ভাল প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করে। আর বিয়ে তো করতে চাই কিন্তু আম্মা আব্বা তো কিছুই জানে না। কি করে যে বাসায় বলবো বুঝতেছি না।
আরে মন খারাপ করিস না। এই যে আবার হাসি বন্ধ হয়ে গেলো । ধ্যত্তেরি বাবা। প্রেম করেছিস তুই-তোরই তো সমাধান করতে হবে তাই -না?
-কিন্তু আম্মা অসুস্থ। এখনি জানালে যদি খারাপ কিছু হয় তবে কি জবাব দিবো আমার বিবেককে। কিন্তু আমি ওকেও ছাড়াতে পারব না।
আচ্ছা, মেয়ের পরিবার কি জানে?
-হ্যাঁ
এক কাজ কর তোরা না হয় বিয়ে করে নে, মেয়ের পরিবারের সম্মতিতে । ধীরে ধীরে খবরটা তোমার মায়ের কাছে পৌছাবি। কোন সমস্যা হবে বলে তো মনে করছি না।
-আচ্ছা দেখি দোস্ত কি করা যায়। আজ আসি রে-ও অপেক্ষা করছে আমার জন্য।
ওকে - আল্লাহ হাফেজ-ফি আমানিল্লাহ।
----
তুমি আমার মেয়েকে কতদিন ধরে চিনো।
-এক বছর।
তোমার ফ্যামিলি জানে তোমাদের সম্পর্কের কথা বা শুনেছে ? তুমি বলেছো তাদেরকে?
-না, এখনো বলিনি। আম্মা অসুস্থ এখন। বললে তো আম্মা স্ট্রোক করতে পারে আন্টি।
শুনো বাবা, আমার একমাত্র মেয়ে সে তোমার কথা অনেকদিন যাবত বলছে। মেয়ে এখন বড় হয়েছে তাই তার সিদ্ধান্তে অমত করিনি কখনো। তোমাদের পরিবার যদি রাজী না থাকে তবে আমি আমার মেয়েকে তোমার হাতে তুলে দেবো না। আগে তোমার ফ্যামিলি থেকে মুরুব্বি কেউ আসুক। তারপর দুই পরিবারের কথাবার্তায় সম্পর্ক আগানো যাবে। আমার এই সিন্ধান্ত থেকে আমি এক চুলও নড়ব না। এখন তোমার ইচ্ছে তুমি কি করবে ভেবে নাও। আজ আসি। আল্লাহ হাফেজ।
---------
এই শুনো, কি করবো বল, বাসায় তো বলতে পারছি না এখন । তুমি তো জানো আম্মা অসুস্থ। বলতে যদি আম্মা স্ট্রোক করেন তবে সারাজীবন নিজেকে ক্ষমা করতে পারব না।
-শুনো রাতুল, আমার মা তোমাকে তার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন। অতএব এখানে আমার করার কিছুই নেই। মা আমাদের সম্পর্ক মেনে নিয়েছেন । কিন্তু বিয়েতে তার মত ছাড়া আমি আগাতে পারব না। প্লিজ আমাকে ক্ষমা করো। তুমি তোমার পরিবারের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে আগাতে পারো।
আরে তুমি এমন করে বলছো কেনো। শুনো, তোমার আর আমার জীবন। এতে অন্যদের হস্তক্ষেপ প্রয়োজনই বা কি। তোমাকে আমি ভালবাসি। তুমিও বাসো। আমরা সারাজীবন একসাথে থাকবো। পরিবারের অন্য কেউ থাকবে না। সুতরাং চলো আমরা কাজী অফিসে বিয়ে করে ফেলি।
-না, আমি পারব না। সরি-আমাকে মাফ করো।
ধুরু বাবা মন দিয়ে শুনো এখন যদি আমরা না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলি কিছুদিন পর একটু একটু করে জানিয়ে তারপর ব্যাপাটার সুরাহা করে ফেলব। তখন দেখবে কেউ অমত করবে না । তাছাড়া এখন যদি বিয়ে না করো তবে আমার চাকুরী হয়েছে বিধায় আমার পরিবার অন্য কোথাও বিয়ে দিয়ে দিবে। তারা পাত্রী খুঁজছেন হন্য হয়ে। তখন তুমি কি করবে বলো। বিয়ে হয়ে গেলে একটা কিচু বলে টলে অথবা বড় ভাই ভাবীকে বলে উদ্ধার পেতে পারি । তাছাড়া আমার আম্মা অসুস্থ । এখন তুমিই বলো আমি কি করবো।
-আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। ভেবে তোমাকে জানাবো। আমাকে একদিন সময় দাও।
আচ্ছা তোমাকে একদিন সময় দিলাম। ভেবে চিন্তে আমাকে জানাবে । এবং শুক্রবারে আমরা কাজী অফিস যাবো অকে।
--------
উফ হাফ ছেড়ে বাঁচা গেলো। অবশেষে তুমি আমার হলে। এই যে তোমায় ছুঁয়ে বললাম আমি তোমাকে কখনো অমর্যাদা করবো না তোমাকে কষ্ট দিবো না। দুজন মিলেমিলে আমাদের জীবন সুন্দর করে সাজাবো
-কিন্তু আমার ভয় হচ্ছে খুব। এখন আমরা কি করব বল ? কোথায় যাবো?
আরে তোমার মা বাবা তো অনেক ভাল মানুষ। তুমি একমাত্র মেয়ে। তাদের সামনে দাঁড়ালে নিশ্চয়ই মেনে নেবেন। চলো সরাসরি তোমার বাসায়ই উঠি
-চলো তবে। তবে তুমি গিয়ে মা-কে কনভিন্স করবে। আমি কিছু করতে পারবো না এই বলে দিলুম।
আচ্ছা বাপু-এখন চলো-হাত ধর আমার । তুমি শুধু আমার আমি তোমার।
-ইশ ভালবাসা না যেনো আবার দখিন দুয়ার দিয়ে পালায়
ধুর এমন ভেবো না কখনো। চলো উঠা যাক
-হুম
-------------
আরে করছো কি করছো কি ছাড়ো বললাম। কি হয়েছে বলো দেখি। বিথী কোথায়? আর তুমি আমাকে এভাবে জড়িয়ে ধরছো আবার পায়ে ধরে সালাম করছ। হয়েছেটা কি? বুঝিয়ে বলতো
-এই বিথী এসো ভিতরে। আম্মা আমরা বিয়ে করে ফেলেছি কাজী অফিসে গিয়ে
বলো কি ! না এ হবার নয়। আমি কখনো এ বিয়ে মেনে নিতে পারব না। তুমি তোমার মা বাবাকে না জানিয়ে আমাদের না জানিয়ে বড় ভুল করে ফেলেছো। আমি কখনো এ মেনে নিতে পারি না।
-মা, আমরা তোমাদের অসম্মান কখনো করব না বা তোমাদের অমতে বিয়ে করেছি এ আমাদের বড় অপরাধ। প্লিজ মা ক্ষমা করে দাও। আমরা দুইজন ভাল থাকলে তোমরাই তো খুশি থাকবে । তাই না? মাফ করে দাও না প্লিজ।
------
এই তুমি এক জায়গায় আমি একজায়গায় জব করি। প্রায় এক বছর হয়ে গেলো এখনো তুমি তোমাদের ফ্যামিলিতে আমার কথা জানাও নি?
-না এখনো জানাই নি। শীঘ্রই জানাবো।
কবে সেটা। আর কত ধামাচাপা চলবে শুনি।
-আর কয়েকটা দিন অপেক্ষা কর প্লিজ। ধৈর্য্য ধর। এই তো আর কয়েকটি দিন। তারপরেই অনুষ্ঠান করে তোমাকে নিয়ে যাব আমার বাড়ি। কি খুশি এখন
হুম। খুশি তো।
----------
হ্যালো, এই শুনো আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে প্লট দিবে সেখানে তোমাকে ৬০% আর আর ৪০% মালিকানায় প্লট কিনতে যাচ্ছি তুমি প্লিজ তাড়াতাড়ি সই করে দিয়ো। আমি পিয়ন দিয়ে পাঠালাম কাগজপত্র।
-আচ্ছা।
--------
হ্যালো-তুমি না বললে একটা কাগজে সই করবো কিন্তু পাঠিয়েছো ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প নয়টা। এত সাইন দিবো কেনো বলোতো।
-তুমি কি আমাকে বিশ্বাস করো না। আজই লাস্ট ডেইট তাড়াতাড়ি সই করে দাও
আচ্ছা তোমার উপর আমার ভালবাসার বিশ্বাসে সই করে দিলাম।
----------
একি! উকিল নোটিশ কিসের! মা মা দেখো দেখি বাসায় পিয়ন দিয়ে গেলো উকিল নোটিশ। আমি বুঝতে পারছি না এ কিসের নোটিশ?
-কই দেখি। আরে এ দেখি ডিভোর্স লেটার। রাতুল তোকে ডিভোর্স দিয়েছে।
কিন্তু কেনো মা, সে -না কাল এসেছিল বাসায় । কত আনন্দ করেছি আমরা। কত ছবিও তুললাম। হঠাৎ উকিল নোটিশ। মা,ঠিকানা দেখো ভুল নাকি?
-নারে মা ভুল না। রাতুল তোকে ডিভোর্স দিয়েছে। (কান্নায় মা মেয়ে ভেঙ্গে পড়ার গল্প এখানেই)
-------
হ্যালো, তোমার কি মাথা খারাপ হয়েছে রাতুল। ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছো কেনো। আমার জন্মদিনে এ কিসের উপহার দিচ্ছ? কি হইছে তোমার। তুমি বাসায় আসো তো দেখি। মন খারাপ তোমার? তোমার আম্মা কেমন আছেন। খুব ডিফ্রেশনে আছো বুঝি। কি হইছে একবার বল প্লিজ।
-না বিথী আমাকে ক্ষমা করো । আমি সত্যই তোমাকে ডিভোর্স দিয়েছি। আমার শারীরিক সমস্যা আছে বিধায় আমি তোমাকে ঠকাতে চাইনি তাই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হলো। আমার কাছে এ ছাড়া কোনো উপায় ছিল না।
আরে আমাদের বিয়ের বয়স প্রায় দু বছর হতে চলল। কই কখনো মনে হয়নি তোমার শারীরিক সমস্যা। আর সমস্যা হলে চলো ডাক্তার দেখাই। তাছাড়া তোমার শারীরিক সমস্যা তাতে কি আমি তোমাকে ছাড়তে রাজী নই। আমি তোমাকে ভালবাসি রাতুল খুব ভালবাসি। তুমি ছাড়া আমার কস্ট কে বুঝে শুনি। এমন করে বলো না । বাসায় এসো প্লিজ।
-না আমি আর আসতে পারব না । ফোন রাখছি- বাই।
----------
আপা এখন কি করব। কখনো তো কোনো সমস্যা ছিল না। কেনো উনি আমার সাথে এমন করলেন। শারীরিক সমস্যা থাকলে আমি মেনে না নিতাম বা আমি তো পারতাম তাকে ডিভোর্স করতে। কিন্তু আমি তো তাকে ভালবেসে বিয়ে করেছি। ছাড়ার জন্য করিনি। আপনিই বলুন এখন কি করার আছে আমার। এই যে আমার আম্মা আব্বা সাথে নিয়ে আসছি। আপনাদের প্রতিষ্ঠানের এমপ্লয়ি উনি। আমি কি এর বিচার পাবো?
-দেখুন, আপনাদের ঘটনা শুনে খুব কষ্ট লাগছে। আমারও হৃদয়টা কেঁপে কেঁপে উঠেছে। ভালবাসাতেই দেখি বিশ্বাস নেই। এমন ভালবাসা তবে কেনো। মানুষ স্বার্থপর হয় কিন্তু এতটা স্বার্থপর কি করে হয় বুঝতে পারছি না। তবে শুনুন, উনি আমাদের প্রতিষ্ঠানে জব করেন ঠিক আছে কিন্তু সমস্যাটা একটা পারিবারিক ইস্যু নট অত্র প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের সাথে জড়িত। আপনি এখন যদি আমার কাছে অভিযোগপত্র দাখিল করেন, তবে সেটা ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক ইস্যু হিসাবে কেইসটি অবগতির পর নথিভুক্ত হয়ে যাবে। এতে আপনার বা তার কিছুই হবে না। তার চেয়ে বরং আমি আপনাদেরকে একটা বুদ্ধি দেই । আপনার লিগ্যালী ব্যাপারটা দেখুন মানে, আইনের সাহায্য নিন। উকিলের সাহায্যে ব্যাপারটিতে আগান। আপনার স্বামীর বিরুদ্ধে কোর্টের উকিল নোটিশ কিংবা গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী হলে তবেই আমাদের প্রতিষ্ঠান অভিযোগটি গ্রহণ করবে এবং এ বিষয়ে শৃংখলামূলক কেইসে যুক্ত হবে বিষয়টি । আর আমরা সেভাবেই আগাবো। আপাতত পরামর্শ ছাড়া আমাদের করার কিছু নেই। সমবেদনা ছাড়া আমারও করার কিছু নেই। তবে আল্লাহ ভরসা। আপনি ন্যায় বিচার পাবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহকে ডাকেন, নামায পড়েন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ সহায় হবেন।
আচ্ছা ম্যাম আজ তাহলে আমরা আসি। পরবর্তীতে আপনার সাথে যোগাযোগ করব।
-ওকে বাই-ভাল থাকুন (প্রস্থান)
------------ ঘটনা চলমান । এর শেষে যে কি হবে কে জানে। হয়তো কেইস হবে মামলা হবে। কিংবা সমঝোতা হবে। কিন্তু আগের মতো ভালবাসা তো আর থাকবে না-জীবন বড্ড কঠিন। হয়তো অভিযুক্ত অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে মামলা খারিজ করাবে এবং কেইস জিতে যাবে। কিংবা গ্রেফতার হবে। অফিস থেকে সাময়িক বরখাস্ত হবে। মামলা খারিজ না হওয়া পর্যন্ত সে আর অফিসেই পা মাড়াতে পারবে না। দুই পক্ষের এক পক্ষও শান্তি পাবে না । জীবন এমনই।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঘটনা শুনে আমাও কষ্ট লেগেছে। কি সুন্দর মেয়েটা
বয়স তো বেশী না ২৫ মাত্র
আল্লাহ তার সহায় হোন
ধন্যবাদ অনেক অনেক পড়ার জন্য
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
কাল্পনিক কামিনী বলেছেন: মেয়েটার জন্য কস্ট হচ্ছে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমারও এমনই লেগেছে আপি ঘটনা শুনে । আল্লাহ তার সহায় হোন
কষ্ট করে লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপি
শুভেচ্ছা আর ভালবাসা রইল।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫
খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন বলেছেন: পরবর্তীর পর্বের আশায় থাকলাম । ভালো লাগলো জীবনের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পরবর্তীতে কি হবে জানি না। .... যদি সুন্দর মিটমাট হয় তবে লিখব ইনশাআল্লাহ
ধন্যবাদ ভাইয়া। তোমাকে এখানে পেয়ে ভাল লাগল খুব ভাল থাক
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ বোন কাজী ফাতেমা ছবি।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পরবর্তীতে কি হবে জানি না। .... যদি সুন্দর মিটমাট হয় তবে লিখব ইনশাআল্লাহ
ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকুন
শুভেচ্ছা অবিরত
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
সোনামণি বলেছেন: কিছু বলার ভাষা নেই। মানুষ বড়ই অদ্ভুত।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মানুষ আসলেই অদ্ভুত ...মনের খবর কে জানে-কখন যে পরিবর্তন হয়ে যায়।
নিজের মা বাবা আর সন্তানরাই আপন হয়েকাছে থাকে
ধন্যবাদ আপি ভাল থাকুন
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগে ভেবেচিন্তে প্লট ঠিক করুন; লেখার সময় কি-বোর্ডে যেদিকে চাপ পড়ে, প্লটকে সেইদিকে নিয়ে গেলে, মাথা দেখা মনে হবে সুন্দরী নারী, পায়ের দিকে মাছের লেজ
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহহাহাহাহ আপনার মন্তব্য পড়ে আমি হাসতে হাসতে পেট ব্যথা
আপনি একটা বিনোদনের ডিব্বা।
আমি আসলে গল্প লিখি না ভাইয়া। গল্প লিখতে পারি না বলেই এদিকে যাই না। নইলেকত গল্পের প্লট মাথা ঘুরাঘুরি। যদি গুছিয়ে লিখতে পারতাম আহা
ঘটনাটি সত্য ঘটনা ছিল তাই লিখে রাখলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপু সুন্দর হয়েছে । প্রেমে পড়লে আসলেই কেমন যেন কবি হয়ে যায় সবাই ।
অনেক শুভকামনা রইল ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহাহ আপি তুমি এর শিকার হয়েছিলে কি? হাহাহাহা তবে তো হাজার কবিতা আমাদের পাওনাই রইল
থ্যাংকস আপি কষ্ট করে পড়ার জন্য ভালথাকুন অনেক অনেক
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: চাকরিজীবী জামাই দেখে মত্ত হওয়ার স্বাদ মিটেছে।
ভালোবাসাকে কখনো স্বার্থে জড়াতে নেই, তাহলে সেখানে স্বার্থ ছাড়া কিছুই থাকেনা। ভালোবাসা শূন্য থেকেই হওয়া উচিৎ।
গল্প ভালো লিখেছেন। ভালো লাগলো।
শুভকামনা রইল আপু।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মেয়েটাও তো চাকুরী করে। আর কি সুন্দর দেখতে
তাকে দেখে আমার খুব খারাপ লেগেছে
আল্লাহ তার সহায় হোন। গল্প আসলে লিখতে পারি না ভাইয়া। সত্য ঘটনা বলে লিখে রাখলাম
চাঁদ ভাইয়ের মন্তব্য দেখেন। ঠিক এমনই হইছে হাহাহাহাহাহ
ধন্যবাদ অনেক অনেক
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৭
সুমন কর বলেছেন: জীবন এমনই। কিন্তু গল্প, খুব দ্রুত এগিয়ে গেছে। +।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুমন দা গল্প লেখা আমার কাছে অনেক কঠিন লাগে
ঘটনাটি মাত্রই শুনা আমার সামনে বসেই ঘটনাগুলো অন্তরদৃষ্টিতে দেখে সাথে সাথে লিখে ফেললাম। আসলে গল্পের জন্য নয় বাস্তব ঘটনা বলেই লিখেছিলাম।
থ্যাংক পড়ার জন্য
১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: আপনার লিখা বরাবর ই ভালো লাগে আর তার চেয়েউ ভালো লাগে প্রাসঙ্গিক অ্যানিমেটেড ছবির সংযুক্তি
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জাহাজী
ভাল থাকুন সাথেই থাকুন
শুভেচ্ছা অবিরত
১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
জীবনের গল্প অল্প নয় ;এই তো আমাদের জীবন । মেয়েটার জন্য খারাপ লাগলো ।
খুব সুন্দর লিখেছেন ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম জীবনের গল্প অল্প নয় । কখন যে তার মোড় ঘুরে যায় কে জানে
আমার খারাপ লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকুন
১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্পই মনে হয় নাকি বাস্তব কোন ঘটনা দেখে লেখা।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঘটনা বাস্তব-নাম কল্প
আর কিছু কথা লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এই আর কি
ধন্যবাদ ভাইয়া
১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৩২
উম্মে সায়মা বলেছেন: মনে হচ্ছিল কোন এক সিনেমার সারসংক্ষেপ পড়ছি। খারাপ লাগছে মেয়েটার জন্য
৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপি জীবনটাই একটা সিনেমা যেনো
জীবন এমনই
ধন্যবাদ আপি
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: প্রথমে খুব রোমান্টিক মুডে এগুচ্ছিলাম পরের ঘটনা আমায় কাঁদাল। মানুষ এতটা মায়া দয়াহীন হতে পারে জানা ছিল না। এমন মানুষ পারে শুরু নাটক করতে, পারে শুরু অভিনয় করতে। আজকাল এমন ভালোবাসা অহরহ পাওয়া যায়। ভালোবাসা হারিয়ে গেছে। লেখাটি পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। এখন মেয়েটির কি হবে মাথায় আসছে না। আমাদের সব সময় সচেতন থাকতে হবে, আমরা এমন মানুষ কে সব সময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করব। মানুষ চেনা খুব কঠিন, কার মনে কি আছে বলাই যায় না।