নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের পক্ষে কথা বললেই হালাল লেখক সাহিত্যি উপন্যাসিক এর উপাধি পাওয়া যায়

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি গর্বিত আমি মুসলিম.....

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৬



এই শহরের কোণায় কোণায় মূর্খ নাস্তিক'রা আছে লুকিয়ে
মানবতার দোহাই'য়ে এরা পবিত্র কোর'আনের অপব্যাখ্যা দেয়
নিজেদের খুব জ্ঞানী ভাবে,
জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব ধরে এরা ইসলামের কুৎসা রটনায় লিপ্ত থাকে,
অথচ ওদের নাম ইসলাম থেকেই নেয়া।

বস্তাপঁচা যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে কোরআনের বাণীকে
ভুল প্রমাণিত করে বিজ্ঞান'কে প্রাধান্য দিয়ে যায়
অথচ সেই বিজ্ঞান-ই এসে কোর'আনের পথ ধরে
ওদের জ্ঞানের সীমা এখানেই সীমাবদ্ধ...
ওরা কখনো কোরআন পড়ে না,
বা পড়লেও পাপের বিধি-নিষেধে হতচকিত হয়ে
নিজেদের মত যুক্তি সাজিয়ে অকথ্য ভাষায়
ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।
এবং মুসলিমদের ব্রেইন ওয়াশে সুক্ষভাবে ঢুকে পড়ে
আর সহজ সরল মানুষদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালায়।

ওদের ইসলাম পালনে অনীহা তখনই
যখন বলা হয় ইসলামে হুলিখেলা নিষিদ্ধ কিংবা
শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ পাপের কাজ শিরক কিংবা
আনন্দ উল্লাসের মেলায় মানুষের ঠাস বুনোটের ভিড়ে
ছেলেমেয়ে গা ঘেঁষাঘেঁষি পাপের কাজ অথবা
এইসব অনুষ্ঠানে মেয়েদের শালীনতার প্রশ্ন থেকে যায়।

কিংবা যদি বলি ইসলামে নারীদের অনেক সম্মান দিয়েছে
আর সেই সম্মান ধূলায় মিশিয়ে নারীরা অশালীন পোষাক পরে
ওরা তখন যুক্তির পর যুক্তি দাঁড় করায়......যার কোন ভিত্তি নেই
ওরা পশ্চিমাদের সাথে তাল মিলিয়ে উদ্ভট ফ্যাশনে মত্ত
ওরা ইসলাম বুঝে না, না আছে ওদের ভিতর ইসলামের ছিটে ফোঁটা।
ইসলাম নিয়ে কিছু বললেই ওরা ঝাঁপিয়ে পরে কথার অস্ত্র নিয়ে
মৌলবাদী বলে অপবাদ দিয়ে মনে করে শান্তি আহরণ ।

কখনো ওড়না গলায় পেঁচিয়ে যখন মেয়েরা পথ চলে তখন ওরা বলে
এসব বিষয় না,এটা দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার
কিংবা এরা পশ্চিমা দেশের উদাহরণ দেখায়
অথচ ওদের চোখ তখন অশালীন মেয়ের বুকের দিকে তাক
বকাটে ছেলেরা তখন দু'এক কথার খুঁনসুঁটিও ছুঁড়ে মারে
অনেকে বাঁকা চোখে তাকিয়ে বিড়বিড় কিছু বলে যায়
রঙ্গ তামাশা হতে বঞ্চিত হবে বলে ওদের ইসলাম সহ্য হয় না।

ওরা শাহবাগে মেয়েদের গা ঘেঁষে বসে চিল্লাফাল্লা করাকে দোষের মনে করে না,
এদের কাছে ইসলামে অবশ্য পালনীয় জিনিসগুলো চুলকানি মনে হয়
নামায রোযায় ওদের অনীহা,
তাই এরা এসবের ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে পাপকে জায়েজ করতে চায়।
অথচ ওদের অসুখ বিসুখে এরা ঠিকই মনে মনে হে আল্লাহ সুস্থ করে দাও বলে ফেলে
অথবা ব্যথা পেলে সামান্য,অস্ফুট স্বরে আল্লাহকে ডাকে
মুলত: ওরা মহান আল্লাহকে ভয় পায় আর
মৃত্যুর সময়ও মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহর নামই নিতে থাকে।

ওরা বুঝে না কোরআন অন্য ধর্ম গ্রন্থের মতো নয়-
যাতে নিজেদের মত মনগড়া শব্দ দিয়ে ঠাসা
তাছাড়া কোর'আন রক্ষার দায়িত্ব মানুষের হাতে নেই
এর রক্ষার দায়িত্ব স্বয়ং মহান আল্লাহ তা আলার
চৌদ্দশত বছর ধরে এর একটি অক্ষরও কেউ পরিবর্তন করতে পারেনি
না পারবে বর্তমান কিংবা ভবিষ্যতে,
সুতরাং কোন লাভ নেই,নাস্তিকরা...
কোরআন যেমন আছে তেমনি চির অক্ষয় থাকবে
বিন্দু পরিমাণ ক্ষতি হবে না ইনশা আল্লাহ।
তোরা সাবধান হ বরং,কারণ ধ্বংস তোদের অনিবার্য।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

করুণাধারা বলেছেন:

পড়ে এত ভাল লাগল যে সাথে সাথে লগ ইন করলাম।

অল্প কথায় নাস্তিকের বৈশিষ্ট্য সুন্দর বর্ণনা করেছেন এবং শেষে একজন প্রকৃত মুসলমানের যা।কাজ তা করেছেন, তাদের সাবধান করে সুপথে আসার আহবান করেছেন।

++++

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান

সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা অনেক অনেক
আল্লাহ তাআলা সবাইকে সুন্দর আর সুস্থ রাখুন আমিন :)

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

সুমন কর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। +।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকু দাদা
ভাল থাকুন :)

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুতরাং কোন লাভ নেই,নাস্তিকরা...
কোরআন যেনন আছে তেমনি চির অক্ষয় থাকবে
বিন্দু পরিমাণ ক্ষতি হবে না ইনশা আল্লাহ।
তোরা সাবধান হ বরং,কারণ ধ্বংস তোদের অনিবার্য।

তারা বুঝেও অবুঝ ভাব ধরে! তাদের হৃদয় মোহরাংকিত! শুধূ উর্ধমূখি তাদের দৃষ্টি!

আমার বিশ্বাসে আমি অবশ্যই দৃঢ়! এটা আমার জ্ঞান প্রজ্ঞা আর বিশ্বাস থেকে উৎসরিত।

+++++

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার বিশ্বাসে আমি অবশ্যই দৃঢ়! এটা আমার জ্ঞান প্রজ্ঞা আর বিশ্বাস থেকে উৎসরিত। হ্যা আমিও বিশ্বাসে দৃঢ়

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমি আমারবিশ্বাসকে ভালবাসি!
আমি আমাকে সুষ্টি হিসেবে চিন্তা করতে ভালবাসি
আমি আমার স্রস্টাকে ভালবাসি!



পোস্টে প্লাস!:)

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি আমার স্রষ্টাকে ভালবাসি

আমি গর্বিত আ মুসলিম

জাজাকাল্লাহ ভাইয়া
ভাল থাকুন

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



হৃদয়ের রক্তক্ষরনকে কালির আখরে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা আর কি!

অনেক অনেক ভাললাগা।

তবে, ব্লগ মনে হয় আপনাদের জন্য নয়। লাইসেন্সধারী নষ্টদের অধিকার গাঢ় হচ্ছে দিনকে দিন। ব্যাপক নষ্টামী প্রত্যক্ষ করছি ইদানিং। আল্লাহর কাছে পানাহ চাচ্ছি। তবে আলহামদুলিল্লাহ, এদের সংখ্যা খুবই সামান্য। হাতে গোনা কয়টাকে ডিগবাজি খেতে দেখি প্রায়ই। এদের জন্য প্রান খুলে দোআ করুন। আল্লাহ পাক এদের হেদায়েত দান করুন। তথাকথিত আধূনিকতার ছদ্মাবরনে লুকিয়ে থাকা ভেকধারী নামসর্বস্ব মুসলিমদের অন্তরে সত্যিকারের হেদায়েতের নূর আল্লাহ পাক প্রদান করুন।

ভাল থাকবেন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তাই দেখতে পাচ্ছি-আল্লাহ হেদায়েত দান দিন। দোয়া করা ছাড়া আর কিছু করার নেই মনে হয়। হ্যা আমিও পানাহ চাচ্ছি

তে গোনা কয়টাকে ডিগবাজি খেতে দেখি প্রায়ই। জি ভাইয়া দেখতে পাচ্ছি আমিও

এরা ইসলামের শক্তির কাছে টিকতে পারবে না ইনশাআল্লাহ

জাজাকাল্লাহ ভাইয়া ভাল থাকুন আপনিও

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: চমৎকার!!! বেশ উপলব্ধি মূলক লেখা যার বাস্তবতা অহরহ। বিশেষ করে কবিকে ধন্যবাদ
আমি গর্বিত আমি মুসলিম.....শিরনামের জন্য।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহজালাল ভাইয়া ভাল থাকুন অনেক অনেক

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: ওদের ইসলাম পালনে অনীহা তখনই
যখন বলা হয় ইসলামে হুলিখেলা নিষিদ্ধ কিংবা
শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ পাপের কাজ শিরক কিংবা
আনন্দ উল্লাসের মেলায় মানুষের ঠাস বুনোটের ভিড়ে
ছেলেমেয়ে গা ঘেঁষাঘেঁষি পাপের কাজ অথবা
এইসব অনুষ্ঠানে মেয়েদের শালীনতার প্রশ্ন থেকে যায়

একমত

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ জাহাজী একমত হওয়ার জন্য
ভাল থাকুন

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন আপু।+++

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা ভাইয়া ভাল থাকুন খুব

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সত্যি অনেক সু্ন্দর ও স্বাচ্ছন্দ ভাবের এক বলিষ্ঠ প্রতিবাদ। ছবিআপু তোমাকে অনেক অনেক দোয়া। অাল্লাহি বারেক ফি, আল্লাহ যাল্লাহ শানেহু আতি যাযা ওয়া আনিল হামদুলিল্লাহ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১২

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ বলেছেন: এমন অসাধারণ কবিতা লেখার জন্য এবার সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ আপনার সুনিশ্চিত।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অস্বাভাবিক কিছু নয় ব্যাপারটা .. পেতেও পারি দোয়া কইরেন যেনো পাই ‌্ B-)

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ বলেছেন: লেখক বলেছেন: অস্বাভাবিক কিছু নয় ব্যাপারটা .. পেতেও পারি দোয়া কইরেন যেনো পাই


শুধু নোবেল প্রাইজ কেন, এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে স্বীকৃতিও নিশ্চিত আপনার। রবীন্দ্রনাথ কোন ছার ! রবীন্দ্রনাথ কী কবিতা লিখতে পারে ? কাজী ফাতেমা ছবিই হচ্ছে এখন বিশ্বকবি !

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ... বিশ্বের লাগত না ... বাংলাদেশ কবি মুসলিম কবি হইলেও চলবো ;)

১২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ বলেছেন: এই শহরের কোণায় কোণায় মূর্খ নাস্তিক'রা আছে লুকিয়ে

জবাবঃ মুসলিমেরা খুব বিজ্ঞ। পৃথিবীর সেরা সেরা বিজ্ঞানী, দার্শনিক, কবি, সাহিত্যিক সবই মুসলিম। নাস্তিকেরা খুবই মূর্খ টাইপের। মধ্যপ্রাচ্য জ্ঞানে গরিমায় পৃথিবীতে ১ নম্বর !

বস্তাপঁচা যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে কোরআনের বাণীকে ভুল প্রমাণিত করে বিজ্ঞান'কে প্রাধান্য দিয়ে যায় অথচ সেই বিজ্ঞান-ই এসে কোর'আনের পথ ধরে ওদের জ্ঞানের সীমা এখানেই সীমাবদ্ধ...ওরা কখনো কোরআন পড়ে না

জবাবঃ তাই তো জাকির নায়েক, বিলাল ফিলিপসেরা পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞানী। তারা কোরান পড়ে কোরান চষে শত শত বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করে ফেলেছে।

ছেলেমেয়ে গা ঘেঁষাঘেঁষি পাপের কাজ অথবা এইসব অনুষ্ঠানে মেয়েদের শালীনতার প্রশ্ন থেকে যায়

জবাবঃ খুবই পাপের কাজ কিন্তু কাজী ফাতেমা ছবি যখন - 'একি কবির চেইন খেলা, ভেতরে নাগলিঙ্গম ফুল' এরকম কবিতা লেখেন তা খুবই শ্লীলতার কাজ ! আহারে মনের অবদমিত কামনা বাসনা !

অথচ ওদের অসুখ বিসুখে এরা ঠিকই মনে মনে হে আল্লাহ সুস্থ করে দাও বলে ফেলে অথবা ব্যথা পেলে সামান্য,অস্ফুট স্বরে আল্লাহকে ডাকে

জবাবঃ আহারে অসহায় আস্তিকেরা ! নিজেদের দেখে পরকে বিচার করে। অসুখ বিসুখে এই আল্লাহভক্ত আস্তিকেরা কেন যে কোরান ধুয়ে সেই পানি পান করে না ! কেন যে বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত ঔষধ খায়, কেনই যে সুরা ইয়াসিন বা কালো জিরার তেল না খেয়ে ডাক্তারদের কাছে দৌড়ায় !

তোরা সাবধান হ বরং,কারণ ধ্বংস তোদের অনিবার্য।

জবাবঃ তুই তোয়াক্কারি করে কিছু লেখা - এদের কাছে 'কবিতা'। হবেই তো ! মোল্লার দৌড় তো মসজিদ পর্যন্তই ! ধ্বংস যে কারা হচ্ছে সেটাই আমরা দেখছি। ইরাক, মিসর, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ফিলিস্তিন হলো ধ্বংস, পাকিস্তান আর ইরান ধ্বংসের পথে। আহারে। নিজেরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে আর অন্যকে ফপর হুমকি দেয় - ধ্বংস তোদের অনিবার্য ! লোল। দম ফেটে হাসছি তো হাসছিই।

নোবেল কমিটি, সাবধান। এই কবিতার জন্য বিশ্বকবি ফাতেমাকে নোবেল প্রাইজ না দিলে কিন্তু আপনাদের খবর আছে !

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

শ্রাবণধারা বলেছেন: মুসলিম হিসেবে আপনি গর্ববোধ করতেই পারেন, হিন্দু হিসেবে জন্ম নিলেও গর্ববোধ করতেন বলেই মনে করি । তবে যে কবিতাটা লিখেছেন এটা অতি নিম্নমানের । আপনার চিন্তাশক্তি ক্ষীন, রুচি অতি নিম্ন ।

আর হ্যা বিশ্বাসের কারণে কেউ ধ্বংস হয় না, বা টিকে থাকে না। মানুষের কর্ম তার ভবিষ্যৎ পরিচালনা করে

"তোরা সাবধান হ বরং,কারণ ধ্বংস তোদের অনিবার্য।" এই জাতীয় অভিশাপ বাক্য আপনার নিরেট, চিন্তাহীন মস্তিষ্ক আর অনুভূতিহীন, অশিক্ষিত, রুচিহীনতা প্রমাণ করে !!!!

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



সুন্দর প্রতিমন্তব্যে ধন্যবাদ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাল থাকুন

১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ
কি হে বাবাজি! সজাগ আছেন তো! না আবার ঘুমিয়ে পড়বেন এখানেও? আপনার ধারাবাহিক "আরিফ আজাদের প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ নামক অপাঠ্য কিতাব সমালোচনা পর্ব-৪" থেকে আমার কমেন্ট দুইখান মুছে দিলেন কেন? আমার কমেন্টও দেখি ব্যান করে রেখেছেন। মাশাআল্লাহ!!! বিশাল মুক্তমনার পরিচয়!!!!

উত্তর জানা না থাকলে আত্মসমর্পন করুন। সারেন্ডার করতে দোষের কিছু নেই। এটা আল্লাহ পাকেরও পছন্দের জিনিষ। তিনি এগুলো দেখে খুশি হন। হ্যাঁ, বলছিলাম সারেন্ডার। তয় আমার কাছে নয়, আল্লাহর দরবারে। হাত উঠান। হাত উঠিয়ে বলুন। মনের সব কথা খুলে বলুন। তিনি অবশ্যই মাফ করবেন।

আর শুনুন, কমেন্ট মুছে দিলে তো আপনার মুক্তমনাগিরি ছুটে গেল। অন্যমত, বিপরীত মত সহ্য করার ক্ষমতা না থাকলে ব্লগে না থেকে মরুভূমিতে গিয়ে বালুর ভেতরে উটপাখির মত মাথা ঠুঁকে পড়ে থাকা শ্রেয়।

আমার কমেন্ট দু'খান আবারও দিয়ে দিলাম। কেমন-

১১. ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২১০
নতুন নকিব বলেছেন:


ডায়াগনোসিস (Diagnosis)/ রোগ নির্নয়:
গ্যাস্ট্রিক। কঠিন গ্যাস্ট্রিক। ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু লোকের ভেতরে। তাদের পেটে। পাকস্থলীতে। কলিজায়। হৃদপিন্ডে। অত:পর। তা কঠিন হয়েছে। কঠিনতর। আরও কঠিন। এবং শেষ পর্যন্ত আলসারে রুপ পরিগ্রহ করেছে। অালসার ছড়িয়ে পড়েছে নাভিমূলে। এবং নাভিমূল থেকে সারা দেহে। দেহের আনাচে কানাচে। তারপর অপরাজেয় আলসার তার পঁচন প্রক্রিয়া শুরু করেছে। চুলের নিচের খুলি। খুলির ভেতর মগজ। মগজ পঁচে গেছে। এখান থেকেই এই ত্যানায় প্যাচানোদের পঁচন শুরু।

নিরাময়/ to become cured:
একবার। হোস্টেলে থাকা এক ছাত্র। অসুস্থ হয়। বেজায় অসুস্থতা তার। ওষুধ পথ্য ছুঁড়ে ফেলে দেয়। ব্যাপক পাগলামি শুরু করল। বলে বেড়াচ্ছে। 'আমার মাথা নেই'। 'আমার মাথা নেই'। 'আমার মাথা নেই'। এই এক গান। পেয়ে বসেছে তাকে। এক কান দু'কান। সবার কান ছাপায়। কথাটা হেড মৌলভী সাহেবের কানেও পৌঁছায়। তিনি ডাকালেন। ছাত্রটিকে। সুন্দর করে। প্রশ্ন করলেন। তুমি কেমন আছ? সব কিছু ঠিক আছে? ইত্যাদি ইত্যাদি। ছাত্রটিও জবাব দিচ্ছে। যথাযথ। কিন্তু মাথার ব্যাপারে। সেই আগের কথা। 'আমার মাথা নেই'। পাশে রাখা বেতটি হাতে নিলেন। হেড মৌলভী সাহেব। মারতে লাগলেন। কঠিনভাবে। মাথার উপরে। সপাং সপাং বেত পড়ছে। কয়েক ঘা পড়ার পরেই। আর যায় কোথায়। কান ফাটানো চিৎকার। ওরে বাবারে! ওরে মারে!! গেলামরে!!! মরে গেলাম ওস্তাদজি!!!! ছাইড়্যা দেন!!!!! লাগছে!!!!!! লাগছে!!!!!!!

'কোথায় লাগছে?' হেড মৌলভীর প্রশ্ন।
'মাথায়!' ছাত্রের উত্তর।
'মাথা আছে?' মৌলভীর জিজ্ঞাসা।
'আছে! জ্বি, আছে!!' ছাত্রের টপাটপ স্বীকারোক্তি।
'আর বলবে- মাথা নেই?' মৌলভীর জিজ্ঞাসা।
'আর কখনও বলবো না!' মেরামতের পরে সম্পূর্ন সুস্থ ছাত্রের উক্তি।

তো, মেরামত! খুব কাজের জিনিষ! আজব ঠ্যাকে আমার কাছে। মাঝে মাঝে সুস্থতার অপরিহার্য অনুসঙ্গ হয়ে ওঠে দেখি এই মেরামত জিনিষটা।

১২. ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৭০
নতুন নকিব বলেছেন:



আমার পূর্বোক্ত কমেন্ট এর প্রতিমন্তব্যে লেখক বলেছেন:

জানা কথা, আমার লেখার ১টা ভুলও ধরার ক্ষমতা এই ব্লগে কারো নেই।

---আমরা বলি,
আরে, এটা কী কইলেন, মশাই! কথাটা ঠিক করে বলুন না একটু!! সঠিক কথা যেটা বলতে চেয়েছেন সেটাতো মনে হয় নিচের লাইনটার মত এইরকমই, তাই না!

"জানা কথা, এই ব্লগের কিংবা জগতের সবাই পাগল, বুদ্ধিমান কেবল আমি একা।"

ধন্যবাদ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উনি নিজের যুক্তি ছাড়া অন্য যুক্তি গ্রহণ করা বা পড়ার সহ্যক্ষমতা নাই ভাইয়া-শুধু শুধু সময় নষ্ট হবে এসব আগাছাদের পিছনে কথা বলে ..... যে লোক পাঠক প্রিয়তা বাড়ানো জন্য এফ৫ চাপে -তার কাছ থেকে কি আশা করা যায়।
একই প্রশ্ন বারবার করে যাচ্ছে

জানা কথা, আমার লেখার ১টা ভুলও ধরার ক্ষমতা এই ব্লগে কারো নেই।

আরে বাবা আপনার পিছনে মানুষ অনর্থক কথা বলে সময় অপচয় করে না । কারণ যাদের চোখ মন আল্লাহ তাআলা নাফরমানির সিল মেরে দিয়েছেন তাদের ঠিক করা মানুষের কর্ম নয়।

১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

করুণাধারা বলেছেন: কি যেনো কবির চোখ খুঁজে ফিরে
সময় কাটে তার দুখীদের ঘিরে...
কবি কবি ভাব, পিছনে বাঁধা চুল
একি! কবির চেইন খোলা
ব্যাগে ভর্তি নাগলিঙ্গম ফুল।


এই সুন্দর পঙক্তি গুলো থেকে কিছু শব্দ সরিয়ে নিয়ে বল্ল আপনি অশ্লীল কবিতা লিখেছেন!!!!!

এই মিথ্যাবাদী ব্লগারকে দেখছি কদিন ধরেই কেবল মিথ্যাচার করে চলেছে। একে ব্যান করা হোক।






৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া শুধু শুধু ইসলামের বিরুদ্ধে কুৎসা ছড়াচ্ছে আর যাচ্ছে তাই মন্তব্য করে যাচ্ছে। নেগেটিভ মাইন্ডের লোক তো

তাই মনে হয় চেইন কি খালি প্যান্টেরই থাকে । আর কিছুতে চেইন থাকে না - আর নাগলিঙ্গম একটা সুন্দর ফুল যার নাম। সে এটাতেও নেগেটিভ মন্তব্য করেছে। তারে আর কি বলা যায় বলুন

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া
অন্য পোস্ট তো পড়ে নাই বা পড়েছে
পড়ে এটাতেই দোষ খুঁজে পেয়েছে হাহাহাহ

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য

১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



করুণাধারা,
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সহমত। আপনি চিনতে পেরেছেন। ভদ্রতার ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা বর্বর চেহারা আপনার পর্যবেক্ষনে ধরা পরেছে।

ভাল থাকবেন।

১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমি গর্বিত আমি মুসলিম,
আমি গর্ববোধ করি আমি একজন বাঙালি,
উপরোক্ত লাইন দুটি আমি সবসময় গৌরবের সাথে বলি। ধর্ম আমার বিশ্বাস, আমার অন্তরের অন্দরমহলে ধর্মের স্থান। তাই অন্যের ধর্মকে কটাক্ষ করে কখনো কিছু বলি না। কারণ, তারা যদি আমার ধর্মকে কটাক্ষ করে তো সেই কষ্ট আমার অন্তরে এসে লাগবে।

দুনিয়াতে একদল ধর্ম ব্যবসায়ী ইসলাম গেল ইসলাম গেল বলে বলে সাধারণ মুসলিমের মগজ ধোলাই করেই চলেছে। আমি এদের ঘৃণা করি, এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করি। কারণ, আমি বিশ্বাস করি আমার ইসলাম কখনওই শেষ হবে না, ধ্বংস হবে না।

পবিত্র কোরান এঁর মর্যাদা সম্মান সকল মুসলিমের মধ্যেই আছে। আমারও আছে, সর্বোত্তম মর্যাদা দিয়ে রেখেছি অন্তরের ঘরে। পবিত্র কোরান শরীফ এঁর রক্ষাকর্তা স্বয়ং আল্লাহ্। আমার বিশ্বাস পৃথিবী ধ্বংস হতে পারে, কিন্তু পবিত্র কোরান ধ্বংস হবে না।

শালিনতা, পর্দা, এটা মুসলিমদের অনুকরণের বিষয়। সকল ধর্মেই সম্ভবত শালিনতার কথা বলা হয়েছে।

নাস্তিক, যখন কোন মানুষ কোন ধর্মেই বিশ্বাস রাখেন না, তখনই তাকে নাস্তিক বলা চলে। কিন্তু, আমাদের মুসলিমদের মধ্যে অনেকেই মুসলিম ব্যতীত সকল কেই নাস্তিক বলে গালি দেন। অনেক সময় মুসলিমদেরও! যেমন, আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করলে তাকে নাস্তিক বলে গালি দিতে দুই বার ভাবে না! এতে কি হিংস্রতা প্রমাণ হয় না? আর হিংসা, বিদ্বেষ ইসলামের কোন চাপটারে আছে কিনা আমি জানিনা।

আপনার পোষ্ট আমার ভালো লেগেছে আপু। পবিত্র কোরান এঁর উপর ভক্তি বিশ্বাস শ্রদ্ধা থাকতেই হবে।

ইসলাম শান্তির ধর্ম। মানবতার ধর্ম।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাইয়া এসব বললেই আমাকে ছাগু ডাকে কিংবা মৌলবাদি

যার যা ইচ্ছে বলুক

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভাল থাকো ভাইয়া

১৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

সোনামণি বলেছেন: অনেক সুন্দর আপু।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সোনামণি

২০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: লেখা অনন্যসাধারণ ++++++++ খুব ভালো লাগলো।
নির্দিষ্ট কোনোটাই আলাদা করে ভালো লাগেনি বরং সম্পূর্ণ লেখাটাই চমৎকার, কিছু কথা আমার মনের কথার সাথে মিলে গেছে।
অনেক ধন্যবাদ।

নাস্তিক মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারা।
আমি সবসময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ এসকল বোকা মানুষদের হেদায়াত নসিব করুক,
কারণ অবিশ্বাসীদের জন্য কি আযাব রয়েছে তা তারা জানে না বা মানে না।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নাস্তিক মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারা।
আমি সবসময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ এসকল বোকা মানুষদের হেদায়াত নসিব করুক,
কারণ অবিশ্বাসীদের জন্য কি আযাব রয়েছে তা তারা জানে না বা মানে না


আমিন
আল্লাহ তাদের হেদায়েত দিন

২১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ বলেছেন: ব্লগার করুণাধারা মেজর ডিপ্রেসিভ ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত। তিনি নিজেই একটি ব্লগ লিখে এটি স্বীকার করেছেন। তিনি নিজেই স্বীকার দিয়েছেন যে -


"কবে থেকে যে এই অসীম ক্লান্তি আমাকে দিনরাত ঘিরে রাখতে লাগল তা আর মনে করতে পারিনা। অবশ্য আমি আজকাল অনেক কিছুই মনে রাখতে পারিনা। ক্লাসে স্যারের কথা শুনে মনে হয় অপরিচিত ভাষা শুনছি, তারপর কোন পড়াই আর মনে করতে পারিনা। আমি দেশের এক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি, আগে খুব ভাল ছাত্রী ছিলাম কিন্তু এখন টেনেটুনে পাশ করি। আগে খুব খেতে পছন্দ করতাম কিন্তু এখন কোন খাবারেই স্বাদ পাই না। ফলে খেতে ভাল লাগেনা, ক্রমেই ওজন কমছে। সবসময় খুব ঘুম পায়। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে আর ভাল লাগে না। ভাল লাগে না, কোন কিছুই ভাল লাগে না"


মানসিক সমস্যা ভোগা তিনিই আবার আমার ব্যান চান। বিনোদন বটে।

একজন চিকিৎসক হিসেবে করুণাধারাকে জানাচ্ছি, ডিপ্রেশনের চিকিৎসা করতে হলে একজন সাইকিয়াট্রিস্ট/সাইকোলজিস্টের কাছে যান। তিনি আপনার অবস্থা বুঝে অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট কিংবা সাইকোথেরাপি কিংবা কোগনিটিভ বিহ্যাভেরিয়াল থেরাপি কিংবা র‍্যাশোনাল ইমোটিভ বিহ্যাভেরিয়াল থেরাপি কিংবা মাইন্ডফুলনেস বেসড কোগনিটিভ থেরাপি কিংবা ট্রান্সক্র্যানিয়াল ম্যাগনেটিক স্টিমুলেশন থেরাপি কিংবা ব্রেইন লাইট থেরাপি দেবেন। ডিপ্রেশন আরো বাড়াবেন না। ধন্যবাদ।

২২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫২

করুণাধারা বলেছেন:
হা হা হি হি হো হো হো। হাসাতে হাসাতেই তো আমাকে মেরে ফেলবেন মহাবিজ্ঞ ডাক্তারসাহেব।

আমার মেজর ডিপ্রেসিভ ডিস অর্ডার! ওরে বাবারে! এখন আমার কি হবে রে!

কাফকার গল্পের নায়ক এক সকালে হয়ে গেল ব্যাং। সেই ব্যাং লিখল best seller. সেই ব্যাং আপনাকে ধরার জন্য আসছে।

২৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪০

উম্মে সায়মা বলেছেন: আমি গর্বিত আমি মুসলিম
সুন্দর লিখেছেন ছবি আপু।

২৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:০৪

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আধুনিকায়নের মোড়কে নাস্তিকতার জন্ম নেয় সব কুপ্রথা মুছে দেয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে। সমাজের কুপ্রথা থেকে মুক্তি তাদের একমাত্র উপাসনা। কিন্তু নাস্তিকতা ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো আবেদন তৈরি করতে পারেনি, যতক্ষণ না ধর্মের কুৎসা রটিয়েছে বা ধর্মবিরোধী কথা বলেছে। প্রকৃতপ্রস্তাবে সমাজের কুপ্রথা নয়, বরং ধর্মীয় আচার থেকে মানুষদের নিবৃত্ত করতে নাস্তিকতার এই প্রচেষ্টা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, নাস্তিকতা শুধু ইসলাম ধর্মালম্বীদের খুঁত ধরে সেটাকেই অত্যন্ত ধূর্ততার সাথে ‘ইসলাম’ বলে সংজ্ঞায়িত করছে। অথচ ইসলামের লোকদের ব্যক্তিগত জীবনচরিত কখনো ‘ইসলাম’ হতে পারে না।
মূলত এটি নাস্তিকতার মোড়কে ইসলামের প্রাচ্যবাদী পাঠ। প্রাচ্যবিদরা যেমন ইসলামের উদ্দেশ্যপূর্ণ বিকৃতি ঘটিয়েছে, নাস্তিকতাও তেমন প্রচার করছে ইসলাম নিছক প্রথার ধর্ম। ইসলাম অলীক ধর্ম। এ ধর্মের আচার কুসংস্কারচ্ছন্ন। অথচ তারা নিজেরাও কুপ্রথায় নিমজ্জিত। তারাও মোমবাতি প্রজ্বলন করে মৃতের প্রশান্তি কামনা করে। আচ্ছা, মোমবাতির সাথে কি মৃতের কোনো সম্পর্ক আছে? এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কী?
বলা যায়, নাস্তিকতা হলো সুবিধাবাদি। যখন যেটা পছন্দ, সেটা তারা অধর্মের ব্যানারে প্রচার করে। অথচ পৃথিবীতে ধর্মনিরপেক্ষ বলতে কিছু নেই। আপনি যে দল-মত ও আদর্শ ধারণ করে চলেছেন, সেটাও গোটাপৃথিবীর প্রায় পাঁচহাজার ধর্ম, দল-মত ও আদর্শের মধ্যেই পড়ে।

প্রাচ্যবিদদের ইতিবৃত্ত জানতে পড়ুন : যে ইতিহাস বুদ্ধিবৃত্তির কিংবা সাম্রাজ্যবাদী দুরভিসন্ধির

২৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: নেতিবাচক প্রচারনা আধূনিক বিপননের এক অনন্য কৌশল।
আরিফ আজাদের পোষা পা-চাটা কুকুরটা কাজটা সততার সাথেই করছে।

তবে ইধার উধার প্রয়োজনের অতিরিক্ত ঘেউ ঘেউ শুনে মনে হচ্ছে ব্যাটার সময় ঘনিয়েছে।
জার্মানি বুঝি আর যাওয়া হলোনা...........................আফসোস।

২৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চৌদ্দশত বছর ধরে এর একটি অক্ষরও কেউ পরিবর্তন করতে পারেনি
না পারবে বর্তমান কিংবা ভবিষ্যতে,


অভিনন্দন কবিকে,

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ছড়াকারকে :)

২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

বাঁকখালির বাঁকে বলেছেন: সব ধর্মই খারাপ, আমারটা আরো খারাপ! আমার ধর্ম বলে - চুরি করোনা, ডাকাতি করোনা, মিথ্যা বলোনা, জ্বেনা বা ব্যভিচার করোনা, না হক খুন করোনা ইত্যাদি। বলেন, এসব মেনে চললে জীবনের আর কোন স্বাদ বা সাধ থাকে!? থাকে, থাকে। আমি তিতা করলা আর গিমা শাক গরম ভাতের সাথে খেয়ে অভ্যস্ত। আমার ভালই লাগে, আপনার ভাল না লাগলে খাবেন না - আপনি বরং চুরি করুন, ডাকাতি করুন, মিথ্যে বলুন, জ্বেনা করুন, খুন করুন................

ধর্ম খুবই খারাপ জিনিষ কিনা!!!

ধর্ম খুবই খারাপ জিনিষ!!!

২৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

হাফিজ রাহমান বলেছেন: ফাতেমা আপু ! বেশ চমৎকার বিষয়বস্তু চয়ন করেছেন। অনেক বেশি ভাল লাগল। অনেক অনেক ভাল থাকুন। এক পৃথিবী শুভকামনা থাকল আপনার জন্য। ধন্যবাদ।

২৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: দুর্গন্ধনিক বুদ্ধুপ্রকর্ষ ! হে হে হে ! :P

ধর্মীয় কোনো পোস্ট দেখিলেই উনি দুর্গন্ধ ছাড়িয়া যান ! X(

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সেটাই দেখতে পাচ্ছি এখন ব্লগে।

৩০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০০

জেন রসি বলেছেন: আপনি মুসলিম হিসাবে গর্বিত জেনে আনন্দিত হলাম। আপনি যা লিখেছেন তার সাথে আমার দ্বিমত থাকতে পারে, কিন্তু আপনার মতামত জানানোর অধিকার আপনার আছে। তবে কিছু লাইন পড়ে মজা পেলাম।

ওরা বুঝে না কোরআন অন্য ধর্ম গ্রন্থের মতো নয়-
যাতে নিজেদের মত মনগড়া শব্দ দিয়ে ঠাসা


কেমনে বুঝলেন? গবেষণা করে? ধরে নিলাম গবেষণা করে বুঝলেন অন্য ধর্মে সব মনগড়া কথা। এখন অন্য ধর্মের কেউ যদি এসে বলে তাদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে কি ভাবে ডিফেন্ড করবেন? যুক্তি দিয়ে নাকি অন্ধবিশ্বাস দিয়ে?

আমি যদি আপনার মত করে বলি কোরআনও মনগড়া শব্দ দিয়ে ঠাসা তবে কি আপনার অনুভূতিতে আঘাত লাগবে? ;) লাগলে কি দিয়ে ডিফেন্ড করবেন? যুক্তি না মনগড়া কথা? ;)

তোরা সাবধান হ বরং,কারণ ধ্বংস তোদের অনিবার্য।

আজকাল জঙ্গিরা ঠিক একই ভাষায় কথা বলে। তাই আপনার এই হুমকিতে প্রথমে অবাক হলেও পরে হাসি পেল। কারন আপনাকে আমি চিনি। যাইহোক কিছু মন্তব্য পড়ে মজা পেলাম। আর কি করি আজ ভেবে না পাই ভাই কোরআন মেনে চলেন জেনে সারপ্রাইজড হলাম। :P

যাইহোক আপু, আমরা ধ্বংস হয়ে যাই! আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। :)

৩১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:


এয়াহুদি / খৃষ্টান- রা ধর্মটাকে বিকৃত করেছেন। তারা যদি ‘হযরত ঈসা’-কে ভগবানের বা ভগওয়ালার পুত্র না বানাতো তাহলে ইসলাম ধর্মের আর্বিভাব হতো না । এই যুক্তিতে ইসলামই সর্বশেষ ধর্ম। ইসলাম সর্বশেষ সত্য। আমার শেষ ধর্ম, লাস্ট রিভিলড রিলিজিয়ন। আর কোন রিভিলড রিলিজিয়ন আসবে না। অর্থাৎ এই পর্যন্ত যেগুলো এসেছিল সব বাতিল।

আধুনিক বিজ্ঞানের সবচাইতে বড় ত্রুটি ’অ্যাটেম্পট্স্ টু এসকেপ ফ্রম দি রিলিজিয়ন’ কিন্তু পারে না। একপক্ষে কখনো সন্ধি হয় না। বিজ্ঞানই যদি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতো তাহলে সাবজেক্টিভিটির কোন মূল্য থাকতো না। বিজ্ঞান নিজেই মনে করে মেটা-ডিসকোর্স। মানে মেটা-ল্যাঙ্গুয়েজ। তার কোনো ডিরেকশানলিটি নাই। সে স্বয়ম্ভু। সে প্রভুর মত। শ্রেণীস্বার্থ গোষ্ঠীস্বার্থ কোনো কিছুই তার জন্যে মেটার করে না। পয়েন্ট অব ভিউ জিনিসটাকে সে অস্বীকার করতে চায়।

আতএব, সিন্ধান্ত এই হইতেছে, আপু আপনি এগিয়ে যান, আমি আছি আপনার সাথে ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাল থাকুন

৩২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

তীর্যক নীল বলেছেন: “বল, যদি এই কোরআনের অনুরূপ কোরআন আনয়নের জন্য মানুষ ও জ্বিন সমবেত হয় এবং তারা পরস্পরকে সাহায্য করে তবুও তারা এর অনুরূপ করতে পারবে না।” (সূরাঃ তাওবা-৮৮)

এবং আমি আমার বান্দার প্রতি যা অবতীর্ণ করেছি, তাতে তোমরা যদি সন্ধিহান হও, তবে তৎসদৃশ একটি ‘সূরা’ তৈরী করে নিয়ে এসো এবং আল্লাহ ব্যাতিত তোমাদের সাহায্যকারীদেরকেও ডেকে নাও; যদি তোমরা সত্যবাদী হও। (সূরাঃ বাকারাহ্-২৩)

প্রায় ১৪০০ বছর পূর্বে জিন এবং মানব জাতির প্রতি চ্যালেঞ্জটি ছুড়ে দিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহতা’লা। বলছেন- তারা কেয়ামত পর্যন্ত চেষ্টা করেও পবিত্র কোরআনের একটি সূরাও রচনা করতে পারবেনা। ১৪০০ বছর গত হয়েছে এখন পর্যন্ত কারোর পক্ষেই এই অসাধ্য কাজটি করা সম্ভব হয়নি, আর ভবিষ্যতেও কোনদিন সম্ভব হবেনা।
এখানে চিন্তা করুনঃ এমন অসম্ভব একটি কাজ যদি ধরেও নেই যে স্বয়ং মুহম্মদই করেছেন, পৃথিবীর দ্বিতীয় কোন ব্যাক্তির পক্ষে এই কাজটি আর করা সম্ভব হয়নি, কোনদিন সম্ভব হওয়ার সম্ভাবনাও নাই। তাহলে নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি অন্য যে কোন মানবের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।
সকল মানুষেরই একজন আদর্শ থাকে। কারোর কাছে তার পিতা আদর্শ, কারোর কাছে তার মাতা আদর্শ, কারোর কাছে সক্রেটিস আদর্শ, কারোর কাছে বারাক ওবামা আদর্শ কারোর কাছে বঙ্গবন্ধু আদর্শ আবার কারোর কাছে হুমায়ুন আজাদ আদর্শ। কিন্তু যে ব্যক্তি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট মানব, সেই ব্যাক্তি আদর্শ হলে দোষটা কোথায়?

হযরত মুহম্মদ (সঃ) কে আদর্শ মানল এবং তাকে অনুসরণ করলেই আপনি একজন মুসলিম।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর মন্তব্য

জাজাকাল্লাহ ভাইয়া

৩৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

বীরেনদ্র বলেছেন: আমি মুসলিম হিসেবে গর্বিত। সত্যিই কি মুসলিম হিসেবে গর্বিত হওয়ার কোন কারন আছে কি? মৃত্যুর পরের জগতে কি হবে তা নিয়ে কোনো যুক্তিযুক্ত প্রমান নেই । সুতরাং পরকালের দাবী না করাই ভাল। ইহকালের বিচারে আধুনিক সভ্যতায় মুসলিমদের অবদান কতটুকু যা নিয়ে গর্ব করতে পারেন? আপনার চার পাশে যা কিছু আছে সেখান থেকে সবকিছু হিসেবে করলে দেখবেন এর ৯৯.৯ % অমুসলিমদের অবদান। বাংলাদেশের ৯৯.৯ % মুসলমানেরা জন্ম সুত্রে মুসলিম। মানুষ জন্ম দিয়ে বড়া হয় না, কর্ম দিয়ে বড় হয়। যদি গর্বিত হতে হয় তাহলে কর্ম দিয়ে তা প্রমান করতে হবে। নিজের ঢাক নিজে পেটালে তা শুধু বাড়ীর লোকেরাই হয়ত মানবে অন্যেরা নয়।

৩৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুসারে পাঁঠারা বিচি হারাইয়া ছাগুতে পরিণত হয় ! এই বিচি হারানোর প্রক্রিয়ায় অর্জিত বুদ্ধুপ্রকর্ষণ এই প্রক্রিয়ায় তাহাদের উৎপন্ন শব্দদূষণের সমানুপাতিক হইবে ! আর প্রক্রিয়াকরণের পূর্বেই যদি তাহাদের বিচি বিস্ফোরিত হয় তাহা হইলে বুদ্ধুপ্রকর্ষণ শব্দদূষণের ব্যাস্তানুপাতিক হইবে ! খিকজ ! :D :P =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.