নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
পূর্বাশায় সুর্য জাগার আগেই উঠো ঘুম থেকে, তাতো শুনলেই না। দেখো সোনালী আভায় মুখরিত প্রান্তর । ধূলো মাটি আর কুয়াশার আড়ালে সূর্য উঁকি দেয়। পাতায় পাতায় লেগেছে ফাগুন, মনে কেনো তোমার লাগে না প্রেমের আগুন। হাত ধরে এ পথ চলো হাঁটি, শিশির ভেজা মাটি ছুঁয়ে আসি পায়ের পাতা দিয়ে। শিহরিত হই সুখে, কী যাবে? নাকি শুয়েই কাটাবে মনোহারী দিন হুহ।
==============================================================
মোবাইলে ধারণ করা ছবি। ছবি তুলেছি স্যামসাং এস নাইন প্লাস দিয়ে। ধান ক্ষেতের ছবিগুলো ট্রেন থেকে তুলেছি। গ্রামের ছবি শ্বশুর বাড়ি তন তুলছি। আপনাদের ভালো লাগলেই কষ্ট সফল। আমার যা ভালো লাগে তাই ক্লিকে ক্লিকে তুলি। তাই অন্যদের দেখাতে চাই মুগ্ধ হওয়ার জন্য। যারা প্রকৃতি ভালোবাসেন তাদের জন্য ছবিগুলো। আশা করছি ভালো লাগবে।
২। পা ঝুলিয়ে বসি চলো, গোধূলী নামলো বলে, শিরশির শীত হাওয়া যদি ঝাপটে ধরে তোমায়, জড়িয়ে নেবো আঁচল দিয়ে। নাড়া ক্ষেতজুড়ে সুখের হাওয়া। আহা মুগ্ধতার অপর নাম একেকটি গোধূলী ক্ষণ। অথচ তুমি মুখ গুমরো করে চুপ বসে আছো। আচ্ছা বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা যদি না আসে আর যদি না আসে রাত তবে আরেকটি নতুন দিন পাবো কী করে বলো। এই তো নিয়ম দিন রাত আসা যাওয়ার খেলা। আর তুমি বিকেল পেলেই বিষণ্ণতা আঁকড়ে ধরো।
৩। তুমি নাইবা থাকলে পাশে আমার। আমার একাকি ক্ষণ বড় ভালো লাগে। তুমি যদি থাকো পাশে, হড়বড় করে বলেই যাবে আর আমি মুগ্ধ হতে পারি না । পাখি আমি একলা পাখি, মরা নদীর কূল ঘেঁষে বসে থাকি নিশ্চুপ। হাঁসদের ডুব সাঁতার আর সবুজ ধানের চারায় হাওয়ার দোলা, কেমন যেনো হয়ে যাই আনমনা। নি:শ্বাস টানি শান্তির। শুধু দেখে যাই আমার ভালোলাগা প্রকৃতির মুখ।
৪। আকাশ থাকুক সে তার মত ফিকে রঙ বুকে নিয়ে, আমার তাতে কী হুহ। আমি হবো না আজ উর্ধ্বমূখী। আমি কেবল মর্ত্যে রাখবো দৃষ্টি আহা কী যে ভালোর আবেশে চোখ আসে বুজে। কাকে বলি এমন মুগ্ধতার কথা। কাকে শুনাই দেশের গান কাকে বুঝাই....... মায়ায় ভরা প্রকৃতির মাঝে সঁপে দিয়ে প্রাণ কেবল ভালোবেসে যাই আমার মাতৃভূমিকে।
৫। ধরো, ধূঁধু মাঠ প্রান্তরে তোমার আমার ছোট কুঁড়েঘর, জনমানবহীন। তুমি আর আমি দিনের আলোয় হাওয়া খেয়ে বেঁচে থাকি। গায়ে মাখি মুগ্ধতার রঙ, চোখে রাখি কিছু স্বস্তি তুলে আর বুকে রাখি এক সমুদ্দুর শান্তি। কিন্তু রাতের বেলা ঘুরঘুট্টি অন্ধকার, কেবল তুমি আমি কেমন লাগবে তোমার-তুমি কী খুব ভয় পেয়ে আমায় জড়িয়ে ধরে রাখবে রাত্রিভর-চোখ খুলেই আবার দেখতে পাবো আলোর ভোর আহা.......কল্প ডানায় ভেসে বেড়াই তোমার মন প্রান্তরে।
৬। গরু চড়া মাঠ, নাড়া ক্ষেত, মানুষের কর্মব্যস্ততা যে যার মত থেকে যায় এখানে। আমি কেবল তাদের দেখি, কষ্টগুলো দেহে ভরে এরা কি করে খেটে যায় দিন কী রাত। তুলে আনে ঘরে সোনার ফসল। ওদের ঠোঁটে থাকে সুখের হাসি। আমি কখনো ওদের দু:খ মুখ দেখিনি।
৭। বেলা পড়ে এলেও হাঁসেরা ফিরতে চায় না বাড়ি ঠিক আমার মতন। ওরাও থেকে যেতে যায় জলে ভেসে ডুবে অথবা প্রকৃতির বুকে শুয়ে বসে। এমন যদি হতো আমিও থেকে যেতাম এখানে একটি দিন আর একটি রাত্রি, সুখ অথবা ভয় অনুধাবন করে কিছু অনুভূতি জমা করে নিতাম বুকের ঝুলিতে।
৮। সোজা চোখে দেখে নিয়ো, আমি না হয় বাঁকা চোখে দেখেই মুগ্ধ হই। চোখ শাটারে ক্লিক করতে গিয়ে মুগ্ধতায় হেলে যাই আর ছবিগুলো এমন করেই বাঁকা হয়ে যায়। কিন্তু এখানে মুগ্ধতা আছে। আছে শান্তি স্বস্তি আর শুদ্ধ অক্সিজেন। পারলে টেনে নিয়ো নাকে।
৯। কোদালের কোপে কোপে ঝরে পড়ে ঘাম, ক্ষেতের আলে আলে নালা.........ঠিক এ পথেই আসবে ক্ষেত উর্বর করার মূল উপকরণ........জলের ছোঁয়ায় ধানী জমি হবে স্যাঁতস্যাঁতে। আর কৃষকরা বুনবে তাদের স্বপ্নগুলো একে একে। ঘর আলো করে একদিন উঠে আসে রিযিকের দানা, কস্ট তখনই হয় সফল।
১০। ঐ যে নীল সামিয়ানা ঘিরে আছে ধানী জমি........আর ওখানেই আমার আত্মজ খেলছে ছাগল নিয়ে, আহা ছেলেবেলা কত কিছুই মনে লেগে থাকে। এই যে মাঠ এই যে সুখের হাওয়া। এসব গায়ে মেখে কে না থেকে যেতে চায় এখানে, সুখ ছুঁতে।
১১। পা মাড়িয়ে এদিকে চলে যেয়ো না প্লিজ, থাকুক এ পথ আজ আমার হয়ে । আমি দূর্বাঘাসে বসে দৃষ্টি তাক করে রেখেছি আর মনে বারবার ঘুরে ফিরে আসে ফাগুন, পাতা ঝরার দিনগুলো বড্ড সুখের লাগে। তুমি হাঁটলেই পাতা হয়ে যাবে নুপূর । এবেলা আমি শুনতে চাই না রিনিঝিনি সুর। আমি আজ সুর শুনবো হাওয়ার।
১২। জলের আয়নায় হাঁসরা দেখে নেয় তাদের ডুব সাতার খেলা। এই এসো তুমিও দেখবে আকাশ ছবি অথবা তোমার আমার মুখদ্বয়......আমি জল ছুঁলেই তুমি হয়ে যাবে এলোমেলো হাাহাহা.......সুখ কুঁড়াতে যদি চাও তবে এসে এখানে।
১৩। লাউয়ের মাচায় লাউ ধরেছে
পুইয়ের ক্ষেতে পুই
ওরে বন্ধু তুই যে আমার
বেলী বকুল জুঁই।
ইচ্ছে লাগে এবেলাতে
তোর বুকেতে শুই।
১৪। তোমার আমার কুঁড়েঘর, চারিদিকে সবুজের আস্ফালন। কী যে ভালো লাগার সংসার বাগান। তুমি উঠোনের কোণে লাগিয়ে দিয়ো বকুল আর কদম আর আমি রুয়ে রাখবো মুগ্ধতা কিছু।
১৫। চলো বসি পা দুলিয়ে, দেখি বিকেলের ছবি। কেমন করে পাখিরা নীড়ে ফিরে আর কেমন করে কৃষানীরা বিকেলের কাজগুলো একদমে শেষ করে ফেলে। তুমি মুগ্ধ হবে আর মনে আঁকবে জীবন ছবি।
১৬। জলের আয়নায় আকাশ নুয়ে পড়ে
বৃক্ষ তরুরাও দেখে নেয় একনজর তাদের রূপ মাধূর্য্য
আর আমি ওদের দেখে মুগ্ধ হই,
সৃষ্টিকর্তাকে ভালোবাসি-তিনি আমাকে দিয়েছেন দেখার মত চোখ।
১৭। উঠোন জুড়ে ধূলোর উড়োউড়ি, কৃষানী হাঁসের ঘরে খিল খুলে দিলেই ওরা ঘুড়ি হয়ে যায়। কখনো পাখি,,,,,, উড়াল দিতে দিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে নদীর জলে........ওদের পিছুনে যেতে যেতে হাঁপিয়ে উঠে বলি-এই তোরা আমায় দুটো ডানা দিবি। আমিও এবেলা হাঁস হতে চাই।
১৮। সমস্ত ক্ষেতজুড়ে ধানের ছাড়া ...... আর ধান শালিকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীনতায়। এমন করে আমিও উড়তে চাই স্বাধীনতায় অথচ আমি হয়ে আছি নাটাইয়ে বাঁধা ঘুড়ি।
১৯। বিবর্ণ রঙ আকাশের নিচে সোনালী নাড়াগুলো পা মাড়িয়ে মানুষ রাস্তা তৈরী করে নেয়। স্মৃতিগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠে। একদা এমন পথ ধরে হেঁটে যেতাম বিদ্যালয়ে।
২০। হাঁসেরা নীড়ে ফিরে গেছে। আমি এখন একলা পাখি, বসে আছি নদীর ধারে, এ নদীর স্রোত নেই, কী নিস্তব্ধ প্রহর এখানে। যে যার মত কাজে ব্যস্ত অথচ আমি একখন্ড অবসরের বুকে বসে মুগ্ধতা কুঁড়াই। আলহামদুলিল্লাহ।
২১। নাড়া ক্ষেতে আর ঘাস কোথায়। তবুও গরুরা শুকে শুকে খুঁজে নেয় অল্প খাবার, এই মৌসুমে ওরা শুকিয়ে কাঠহয়ে যায় অথচ কৃষ্টকরা নজর দেয় না।
২২। আহা কীমুগ্ধতার পথ গো দেখে যাও, মেঠোপথের দু পাশে সুপারী গাছ সারি সারি........ এটা হলো তোমার আমার বাড়ি। চলো এখানেই থেকে যাই অনন্তকাল। ব্যস্ততাকে দিয়ে ছুটি।
২৩। জলসেচ পাম্প...... জলে কলকল ধানী জমি কিন্তু চাপকলে জল নেই, শুকিয়ে গেছে-লেগে গেছে খরা, তৃষ্ণায় কাঁপে বুক তবুও মানুষ ক্ষেতে দিয়ে দেয় সব তৃষ্ণা জলাঞ্জলি।
২৪। সবুজ বরন দেশটি আমার
সবুজ ধানের মাঠ
এখানটাতে বসে যেনো
মুগ্ধতারই হাঁ ট।
২৫। ধান ক্ষেত। ট্রেন থেকে তোলা
২৬। স্বচ্ছ জলের পুকুর।
২৭। smile
২৮। পুকুরের পাড়ে রুয়ে দিয়েছি, কুমড়োর চারা
কুমড়ো ফুলের বড়া খেয়ে তুমি সুখে হবে পাগলপাড়া।
২৯।
৩০। বরবটি ফুল।
ধন্যবাদ
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: চোখ জোড়ানো প্রকৃতির রূপ ধারণ ধারণ করেছেন আপু, মুগ্ধ কথামালায়।
খুব সুন্দর একটা পোস্ট উপহার দিয়েছেন, ভালো লাগলো
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকুন
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
হাবিব বলেছেন: আমার মোবাইলের ছবি দেন। ছিনতাই করা যায় কিনা দেখি
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
আচ্ছা দিয়াম নে
হাহাহাহাহা
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ওমেরা বলেছেন: তাইতো কবি বলেছেন , এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে নাকো তুমি সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্ম ভুমি । আসলেই অনেক সুন্দর মনে হল বাংলাদেশকে আপনার ছবিগুলো দেখে ।
ধন্যবাদ আপু।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভুমি
সেযে আমার জন্মভুমি
ধন্যবাদ আপি
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
কেএসরথি বলেছেন: খুব সুন্দর। মনে হচ্ছে যেন মাটির গন্ধ পাচ্ছি।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ সরথি দা
ভালো থাকুন অনেক অনেক
৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অতলা বড় ক্যারে ছবি!
এমনিতেই মুগ্ধতা তার উপ্রে কি ডায়লাগরে বাবা! একেবারে ছবিরে জীবন্ত করে দেয়া !
১২, ১৩ ১৪ ১৫ একেবারে নষ্টালজিক করে দেয়া কথা !!!
অনেক অনেক মুগ্ধতা কবি!
++++
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অতলা শুনেই হাসি পাচ্ছে হাহাহাহাহাহ
আমাদের ভাষা
আগামী কম ফটো দিয়াম নে অকে
অনেক ধন্যবাদ সুন্দ র মন্তব্যের জন্য
৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবির অসাধারণ সব ছবি।
দর্শনে মুগ্ধতা !!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া জি
৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯
আমি মুক্তা বলেছেন: এইতো মাত্র গত সপ্তাহেই ঘুরে এলাম আমার মা জননীর বুক থেকে। ইশ্, ঢাকা শহরের এরিয়া পার হওয়ার পর থেকেই আমার কেবলি মনে হচ্ছিল গাড়ী থামিয়ে একটু সবুজ শ্যামলিমায় গড়াগড়ি করে আসি। কিন্তু তৎক্ষণাৎ তা না করতে পারলেও পরে ঠিকই করেছিলাম। ধুলোমাটিতে গড়াগড়ি করে এরপর গোসল করেছিলাম, আহ কি যে শান্তি! আপনার ছবি দেখার পরে আবার হৃদয় চঞ্চল হয়ে উঠল, মনে হচ্ছে এখনি আবার ছুটে যাই আমার মায়ের কোলে।
যদি নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পারি আর যদি আমাকে যেতেই হয়, আর তার জন্য যদি আমার অফিস কামাই হয়, আর অফিস কামাই হওয়ার পরে যদি জরিমানা দিতে হয়, তাহলে কিন্তু এ জরিমানার দায় কিন্তু পুরোই আপনার!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই আপি... গ্রামে গেলে মনটা প্রশস্ত হয়ে যায়
নি:শ্বাস টানলেই শান্তি । এই মাসেই আবার যাবো বাপের বাড়ি
মনে হলেই সুখ লাগে
আমি জরিমানা দিতে রাজি আছি কিন্তু ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপি
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১
হাফিজ রাহমান বলেছেন: চমৎকার সব কালেকশন। অতিশয় মুগ্ধ হলো। কবি কত সুন্দর বলেছেন, ধানে ভরা গানে ভরা আমার এ দেশ ভাই, এই ধরনীর মাঝে দেখো এমন দেশ আর নাই।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া ভালো থাকুন
১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সুমন কর বলেছেন: আহ...কি সুন্দর সব ছবি !! +।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা। ভালো থাকুন
১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রামের ছবি গুলো ভালো লাগলো।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া জি
১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চমৎকার মনোমুগ্ধকর জীবন্ত সব ছবি ।
শুনতেছি সরকার গ্রামকে শহড় বানিয়ে ফেলবে
সেরকম ক্ষেত্রে গ্রামের জীবন্ত ছবি যাদুঘরে
দেখা ছাড়া মনে হয় উপায় থাকবেনা । তখন মনে হয়
আপনার ব্লগেই এসে বার বার এগুলি দেখে যেতে হবে
সময়ের বিবর্তনে ও সভ্যতার ক্রমবিকাশে হয়তবা সত্যিই একদিন বদলে যাবে আমাদের গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক পরিবেশের এসব জীবন্ত চিত্র। গ্রামেও এই দৃশ্য তখন খুব কমই দেখা যাবে আর শহরে তো কল্পনার অতীত, তবুও মাঝে মাঝে এমন দৃশ্য আমাদেরকে মনে করিয়ে দিবে, আমরা আমাদের গ্রামকে কত মিস করি।
আচ্ছা আমরা যখন সমৃদ্ধমালী দেশ হব তখন হয়ত আমাদের মনে পড়বেনা নীচের মত গ্রাম বাংলার করুন দৃশ্যগুলি যেখানে মানুষ ও প্রাণি নীজের গা গতর খাটিয়ে মানুষকেই বয়ে নিয়ে বেরাচ্ছে নিছক বেঁচে থাকা কিংবা জীবিকার তাগিদে ।
ছবি সুত্র : রহস্য মানব
আশা করছি আপনার পরবর্তী কোন পোষ্টে এরকম কিছু ছবি উঠে আসবে যেন নব প্রজন্ম দেখতে পারে কি নিদারুনই না ছিল আমাদের প্রিয় গ্রাম বাংলার কিছু কিছু মানুষ ও প্রাণীর জীবন কাহিনী । তবে কামনা করি এ ধরনের করুন দৃশ্যের চিত্র শুধু স্থান পায় যেন যাদুঘরে , এর পরিবর্তে যেন বিরাজমান থাকে কেবলই এক সুখী গ্রাম বাংলার জীবন্ত ছবি ।
সুন্দর ছবি ব্লগটির জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমাদের গ্রাম তো শহর হয়ে গেছে বড় ভাইয়া....
ডিস থেকে শুরু করে সব সুযোগসুবিধাসহ , পিচঢালা রাস্তা হয়ে গেছে।
গ্রামের পথে ঘাটে ইটভাটা । ধানী ক্ষেতে বাড়িঘর আর গাছ কেটে বিক্রি করে দেয়া
সব মিলিয়ে গ্রামীন পরিবেশের বিপর্যয় নেমে আসতেছে .....
ছবিগুলো থাকবে তখন আমরা এসবই দেখবো ।
ইনশাআল্লাহ এমন ছবি আরো থাকবে আগামীতে । ভালো থাকুন অনেক অনেক
১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩
নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
খুব চমৎকার লাগলো ছবিগুলিকে! একেবারেই জীবন্ত মনে হলো। ক্যামেরার পারফোরমেন্স যথেস্টই ভালো।
দারুন পোস্ট। ফটোগ্রাফির উপর কোন কোর্স করেছিলেন নাকি?
ধন্যবাদ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা
হাহাহা ..... না ভাইয়া, প্রশিক্ষণ কোর্স করিনি। তবে ছবি তোলা খুবই শখ। শিখতে পারলে ভারো লাগতো । ক্যামেরার অপশন এখনো ভালো করে বুঝি না ।
১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি ছবি ভালোই তুলেন। ভালো দেখে একটা DSLR ক্যামেরা কিনে নিন। এখন দাম অনেক কমে গেছে!
আর ইন্টারনেটে প্রচুর ছবি তোলা শিখার উপর বই আছে। পড়ে নিলেই হবে........
ধন্যবাদ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ্ক্যামেরা আছে তো ভাইয়া ক্যানন ৬০০ডি , দুইটা লেন্স কেনা হয়েছে এখন পর্যন্ত একটা ১৮-১৩৫
আরেকটা ৭৫-৩০০ এখানে ক্যামেরার ছবি তেমন দেয়া হয় না। তিন চার বছর আগেই কিনেছিলাম।
আর শেখার সময়ই তো পাই না
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
নীল বরফ বলেছেন: মন জুড়িয়ে যাওয়া সব ছবি। একদম গ্রাম বাংলার প্রকৃত রূপটা তুলে ধরেছেন। একরাশ ভালোলাগা ছবি আর লেখার প্রতি।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান বরফ.... ভালো থাকুন ৱ
সঙ্গেই থাকুন
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২০
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সুন্দর প্রকৃতি ও পরিবেশ। আপনাকে আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। আরও সুদৃশ্য ছবি যোগ করুন।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!1
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ আরো ছবি যোগ করবো দাদা
ধন্যবাদ আপনাকে সাথেই আছি
থাকবো
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১
তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: ভাল লেগেছে। যদি জানতে চান আমি কি বুঝলাম ব্যক্তিগত ভাবে, তাহলে বলবো -
সংকটাপন্ন আপনি তাই আপনার নিঃস্বার্থ ভাবে প্রকাশ করেছেন নিজের অনুগত ভাবখানি।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তাজের ভাই ভালো থাকুন
১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। সুন্দর ছবি ব্লগটির জন্য ধন্যবাদ ।
আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা রইল !
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন
১৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি
মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি
মায়ের বুকেতে, বোনের আদরে, ভায়ের স্নেহের ছায় -
আপনার অসম্ভব সুন্দর ছবিগুলো দেখে মনে হলো - আসলেই তাই।
ধন্যবাদ এমন সুন্দর ছবি দেখার সুযোগ করে দেবার জন্য।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্যের জন্য
ভালো থাকুন সাথেই থাকুন
২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
২১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪০
কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: ছবি আজ ছবির সাথে মিশে গেছে!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: চোখ জুড়িয়ে গেলো। বহুদিন গ্রামে যাওয়া হয় না
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। একবার ঘুরে আসবেন
২৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অপূর্ব সব নয়ন জুড়ানো ছবি, আর সেই সাথে মনছোঁয়া কথা মালা, ফিরিয়ে নিয়ে গেল আমাকে শৈশব কৈশোরের দিনগুলোতে!
চমৎকার এ পোস্টটিতে দ্বাদশ প্লাস রেখে গেলাম! + +
২০ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অশেষ কৃতগতা শ্রদ্ধেয়। এত আগের পোস্ট দেখেছেন পড়েছেন জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সব সময়
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০
পৌষ বলেছেন: ওয়াও! যেন গ্রাম থেকে ঘুরে আসলাম। দারুণ