নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
গ্রামের পরিবেশ সব সময়ই ভালো লাগে আমার। কারণ গ্রামেই বড় হয়েছি। চাকুরীর সুবাদে ২০০১ সালে ঢাকা আসছি। আর তেমনভাবে থাকা হয়নি গ্রামে গিয়ে। বছরে একবার শ্বশুরবাড়ী আর একবার বাপের বাড়ী। কোনোদিনও এক সপ্তাহের বেশী না। আর বেশীরভাগই যাওয়া পড়ে শীত সিজনে। শুষ্ক রুক্ষ পরিবেশ গ্রামের তখন। মরা ঘাস, গাছপালায় মরা পাতা, খরখরে মাটি। সজীবতা বলতে কিছুই থাকে না। আকাশের অবস্থায়ও যাচ্ছে তাই ফিকে বিবর্ণ।
শীত সিজনের ছবি তেমন সুন্দর আসে না আকাশের কারণে। সাদা আকাশের কাছে সব ছবিই ম্লান হয়ে যায়। তবে এবার ব্যতিক্রম হয়েছে। বাবার বাড়ী গিয়েছিলাম জুলাই মাসে। সে সময় প্রকৃতি অনেক সুন্দর ছিলো আর আকাশটা মাগো মা। কী যে সুন্দর মান অসহ্য সুন্দর। আর গাছ লতা পাতা, ঘাস সবই সবুজ। কারণ তখন বৃষ্টির সিজন। মোবাইল ক্যামেরায় যা-ই তুলি অদ্ভুত সুন্দর আসে ছবিতে। স্নিগ্ধ আর সবুজাভ ।
তারপরের মাসে মানে আগস্ট মাসে শ্বশুর বাড়ী যাই । সে সময়ের প্রকৃতিও আলহামদুলিল্লাহ অদ্ভুত সুন্দর। চারিদিকের আকাশ একেকরকম। পুবে গেলে দেখি শুভ্র মেঘ ভর্তি আকাশ। পশ্চিমে গেলে দেখি দলছুট মেঘেরা ভেসে বেড়াচ্ছে আকাশে। । ক্ষেতের পানিতে আকাশের সব মেঘে নুয়ে আছে যেনো। এই অদ্ভুত সুন্দর প্রকৃতি তুলে এনেছি স্যামসাং এস নাইন প্লাস মোবাইল ক্যামেরায়। ইনশাআল্লাহ আপনাদের ভালো লাগবে আশাকরি। একেকটা ছবিই যেনো আমার কবিতা। এই একেকটির ছবির সাথেই অসংখ্য কবিতা লেখা হয়ে যায় যদিও আমি বলি অকবিতা। কারণ আমি জানি ছন্দ কাব্যিকতা বেশীর ভাগই আমার লেখায় থাকে না। তবুও লিখি মনের আনন্দে লিখি। যতদিন হাতের জোর আছে ইনশাআল্লাহ লিখে যাবো। অনুভূতিগুলো বন্দি করে রেখে যাবো দুনিয়ায়। কেউ না কেউ কোনো একদিন যাতে বলে এই বদ মেয়েটায় নেট জগত ভরাইয়া রাইখা গেছে ছাইফাস লেখা দিয়ে হাহাহা। তাতেই আমার আনন্দ তাতেই আমার সুখ। ভালো থাকুন সবাই ফি আমানিল্লাহ।
১।
২্।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
১৮।
১৯।
(পোস্ট টি নীল আকাশ ভাইয়াকে উৎসর্গ করা হলো)
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাবিয়ান
ভালো থাকুন সুন্দর থাকুন
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
হাবিব ইমরান বলেছেন:
ছবিগুলো সুন্দর। পাহাড়ি প্রকৃতিতে থাকতে থাকতে এসব অনেকদিন দেখা হয়ে উঠেনি।
অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ, শেয়ার করার জন্য।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো
জাজাকাল্লাহ খাইরান
অনেক ভালো থাকুন ভাইয়া
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ছবির মতো সুন্দর !!
ছবি আপার ছবিগুলো!!
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭
ওমেরা বলেছেন: ফটোগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে আপু কিন্ত বাংলাদেশের ফটো দেখলে বুকের ভিতর কেমন যেন করে ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম যারা স্বদেশ ত্যাগ করে বিদেশে মাথা গুঁজেন সবাই এমন অনুভব করেন। দেশের প্রতি মায়া অদ্ভুত টানে সবাইকেই। তাছাড়া আমাদের দেশটা আসলেই সুন্দর
ধন্যবাদ আপি ভালো থাকুন। দেশে আসলে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮
মা.হাসান বলেছেন: একেকটা ছবি একেকটা কবিতা? মস্করার জায়গা পান না?
আপনাদের গ্রামে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটা ব্রাঞ্চ খোলেন না ক্যান? গ্রামের ভিতর বিউটি পার্লার হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্রাঞ্চ খুললে উন্নয়নের জোয়ারে নতুন সুনামি আসবে।
ব্রাঞ্চ খুললে ভল্টের ইজারা আমারে দিয়েন, নজরানা হিসেবে স্যামসাং গ্যালাক্সি ১০০০ পিলাস কিনে দিব।
প্রকৃতি বর্ষার মতো সুন্দর সাজে আর কখনো সাজে না।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একেকটা ছবি একেকটা কবিতা? মস্করার জায়গা পান না?[/sb বুঝলে বুঝ পাতা নাইলে তেজপাতা হাহাহাহা
আপনাকে উৎসর্গ করবো একশত এক কবিতা হাহাহা
আপনাদের গ্রামে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটা ব্রাঞ্চ খোলেন না ক্যান? গ্রামের ভিতর বিউটি পার্লার হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্রাঞ্চ খুললে উন্নয়নের জোয়ারে নতুন সুনামি আসবে। হ্যহ হ্যহ, এমনেই উন্নয়নের জোয়ারে ভাইসা ডুইবা শেষে গ্রামে যাই সেখানে আর ডুববার চাই না।
ব্রাঞ্চ খুললে ভল্টের ইজারা আমারে দিয়েন, নজরানা হিসেবে স্যামসাং গ্যালাক্সি ১০০০ পিলাস কিনে দিব।
সামসু এনজি ১০০০ প্লাস বেরুবে যেদিন ভল্টের ইজারা আপনাকে সেদিনই দেয়া হবে বস
প্রকৃতি বর্ষার মতো সুন্দর সাজে আর কখনো সাজে না। ১০২ বার ঠিক কথা।
ধন্যবাদ আপনাকে কবিতা ভালোবাসার জন্য থুক্কু পোস্ট পছন্দ করার জন্য
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: ছবির তোলা ছবি ভালো হয়েছে
একদম উপরের ছবিটার মত গ্রাম এখনও আছে না কি বাংলাদেশে?
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যা আছে তো ছবিতেই তার প্রমান
এটা আমাল শ্বশুর বাড়ির ছবি
৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ।
খুব সুন্দর গ্রাম।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন
৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
পৌষ বলেছেন: মনে হচ্ছে পুরো বাংলাদেশের গ্রাম ঘুরে দেখলাম। খুব সুন্দর। আমি পোস্ট করলে ১০টির বেশি ছবি পোস্ট করতে পারি না কেন?
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোথায় আপলোড করেন? সামু ব্লগের ফটো আপলোড অপশন দিয়ে? তবে মেগাবাইট বেশী হয়ে যায় মনে হয়।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন পৌষ।
৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: অনিন্দ্য সুন্দর! চোখ জুড়িয়ে যায়।
দেড় বছর হলো গ্রামে যাওয়া হয় না...।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাঝে মাঝে যাবেন মন ফ্রেশ করার জন্য
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
চমৎকার ফটোগ্রাফি আমাদের গ্রামের ।আপনার ছবি দ্বারা আমরা আমাদের নিজ গ্রামের ই ছবি দেখছি ।
চমৎকার গ্রামের ছবির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া ভালো থাকুন অনেক অনেক
১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
কলাবাগান১ বলেছেন: গ্রামের রাতের আকাশ এর ছবি দেখতে চাই...নিশ্চয়ই শহরের মত আলো দুষন না থাকাতে অনেক বেশী তারা দেখা যাবে...।
এক ব্লগার কে দেখি যে কোন পোস্টে সরকার কে ধু্য়ে দেওয়ার জন্য বিকৃত কমেন্ট করেই যাচ্ছেন। সেটা কারো জন্মদিন, আকাশ এর ছবি, পরীক্ষায় পাশের খবর, সকালে ঘুম থেকে উঠেছি (কেন এত সকালে ঘুম থেকে উঠলেন!!! নিশ্চয়ই সরকার এর কোন লাভ/উদ্দেশ্য/ষড়যন্ত্র আছে আপনাকে এত সকালে ঘুম থেকে উঠানোর জন্য)..
পেয়াজ/লবন এর উপর এখন আশা....
উনি বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রামে ব্রান্চ খুলে সুইফট কোড দিতে বললেন.... এটা আকাশের ছবির সাথে কিভাবে মিলে??? আর আপনি ও সরকারের এমন একটা সেনসিটিভ যায়গায় থেকেও তার সাথে গলা মিলালেন....সরষের মাঝে ভুত থাকলে তো ভিতর থেকে সুইফট কোড পাচার হওয়া ইজি........।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ডিসেম্বরে যখন যাই তখন অনেক তারা দেখি আকাশে কিন্তু কুয়াশার কারণে তারাগুলো ক্যামেরায় আসে না। তবুও চেষ্টা করবো এবার ছবি তুলে আনার জন্য । ধন্যবাদ আপনাকে।
উনি কী সমালোচনামূলক মন্তব্য করেছেন নাকি। আমি ভাই এত প্যাঁচপোচ বুঝি না। আমি ভাবছি এমনিতেই ঠাট্টা করে মন্তব্য করেছেন। কারো সমালোচনায় আমি অন্ততপক্ষে সুর মিলাই না কারণ আমি যুক্তি তর্ক আর জ্ঞানে একেবারে গাঁধা। আমি আসলেই উনার মন্তব্যের ভাষা বুঝিনি । সরি ।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
রমিত বলেছেন: কি চমৎকার ঢাকুয়া গ্রাম!
কি চমৎকার ঢাকুয়া গ্রাম!
এটা ঢাকুয়া গ্রামে আমাদের বাড়ী।
গ্রামটির নাম ঢাকুয়া
------------------- রমিত আজাদ
ঢাকা থেকে অনেক দূরে, গ্রামটির নাম ঢাকুয়া।
সবুজ ছায়ার মায়ার দেশে প্রাণ ভরেছে আকুয়া।
মশগুল তায় টিয়া পাখী, রঙ ছড়াতে আশমানে,
তেপান্তরের মাঠ ছাপিয়ে ফিঙে নাচে গুলশানে!
ফুলবনে তায় প্রজাপতি পাখনা মেলে নিরুদ্দেশ!
ধলাই নামের ছোট্ট নদী গাঁয়ের বুকে চলছে বেশ!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই জায়গাটা সম্ভবত শ্বশুর বাড়ীর পশ্চিমে। গিয়েছিলাম ক্যামেরা নিয়ে। ছবি তুলেছিলাম। এই বাড়ির নাম মনেহয় ডাক্তার বাড়ী। নাকি আপনাদের বাড়ী
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অসাধারণ স্মৃতিজাগানিয়া এবং 'হোমসিক' করার মতো ছবি। সবই 'ছবি' আপার কর্ম। কিন্তু আপনি শাপলাচত্ত্বরের দৈনিক চিত্র এবং রাষ্ট্রীয় কোষাকারের মায়া ছেড়ে শশুরবাড়ি যাবার সময় পেলেন কীভাবে?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বাচ্চাদের পরীক্ষা শেষ হইলে বাপের বাড়ি আর শ্বশুর বাড়ি যাই প্রতিবছরই
আল্লাহ তাআলা এটুকু সময দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১
মা.হাসান বলেছেন: আমার মন্তব্য কবিতার ছন্দে না দিয়ে গদ্য আকারে লেখাতেই আপনার বোঝার সমস্যা হয়েছে । এই অবস্থা থেকে মুক্তির উপায় কি? মনে হয় আমাকে কবিতার ছন্দে লিখতে হবে বা আপনাকে অপদ্য বুঝতে হবে ।
আমার আগের মন্তব্যে তো দেশের উন্নয়নের কথাই বলেছিলাম । তবে হ্যা আমার মতো চেতনাহীন লোক যদি ভল্টের দায়িত্ব চায় তবে তাতে কারো কারো চেতনার গ্লাসে বাড়ি খেয়ে চুরমার হয়ে যেতে পারে । সমাধান? চেতনাহীনদের ধরে ধরে ফাঁসি দিতে হবে । (আপনি গদ্য বুঝতে পারেন না বলে কম বুদ্ধির কারনে বেনিফিট অফ ডাউট পাবেন)।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বললাম তো এত প্যাচগোচ বুঝি না
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২
মা.হাসান বলেছেন: তামীমের পরীক্ষা কেমন চলছে?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো হচ্ছে। আজ কী হয়েছে জানি না। এখন যাবো বাসায় । আল্লাহর রহমতে ইনশাআল্লাহ ভালোই হবে আশা রাখি।
১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো আনার খুটীয়ে খুটীয়ে দেখলাম।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
নজসু বলেছেন:
প্রত্যেকটা ছবি আমি গভীর মনোযোগ দিয়ে দেখলাম।
ছবিগুলোর মাঝে হারিয়ে যেতে চেষ্টা করলাম। ভালো লেগেছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: েআন্তরিক ধন্যবাদ সুজন ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
করুণাধারা বলেছেন: এমন কাঁচের মতো ঝকঝকে ছবি খুব কমই দেখেছি...
মনোমুগ্ধকর!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি। অনেক ভালো থাকুন
সুস্থ থাকুন
ভালোবাসা রইলো অবিরাম
১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪০
সোহানী বলেছেন: আহ...….অসাধারন
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন অনেক অনেক
২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যখন হাতের জোর থাকবে না, তখনই বা লেখা থামাবেন কেন? তখন মুখে লিখবেন!!
নিজেরে বদ মেয়ে বইলা যে কেউ এতো খুশী হইতে পারে, আমার জানা ছিল না! এইভাবে নিজেরে নিয়া এডভার্টাইজ কইরা কিন্তু শেষে বিপদে পরবেন। তখন চোখের পানি, নাকের পানি এক হয়া যাবে....কয়া দিলাম!!
ছবি ( আপনে না ) সুন্দর হইছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যহ হ্যহ ডিজিটাল যুগ মুখে লেখনেরও ব্যবস্থা আছে মশায় হাহাহাহা। লিখুম তো কেউ না চাইলেও লিখুম।
বদ মাইয়া হাহাহা জিহবা দেখানু ইমু খুঁইজা পাই নাই । আল্লাহ ভরসা যা হবে সবই ভালোই হবে ইনশাআল্লাহ।
ছবির সাথে আমিও সুন্দর হিহিহি
ব্লগ ডেতে আইসেন যদিও আমি থাকুন মা
জাজাকাল্লাহ খাইরান
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এতদিন জানতাম, ছবি ব্লগ
এখন পড়ছি মোবাইলগ্রাফী, সামুর জন্য কোনটা সঠিক ?
.............................................................................
নাকি নূতন একটা চ্যাপটার খুলতে চান ?
ছবির মান অত্যন্ত সুন্দর,
মনের অভিমান গুলো ,এখানে লুকিয়ে আছে ।
.............................................................................
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একটা হইলেই হলো। শিরোনামে কি এসে যায় ভাইয়া।
পোস্ট ভালো লাগলেই হলো। আর শিরোনামে বাধা নিষেধ নেই বলেই মনে হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা ছবি দেয়ার জন্য ভালো থাকুন অনেক অনেক
২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫
নীল আকাশ বলেছেন: মা.হাসানাই, এরা ইনিয়ে বিনিয়ে এন.আর.সির কথাই তুলবে। চেতনাহীনদের এইদেশে থাকার কোন অধিকার নেই।
ছবিগুলি মোবাইল দিয়ে তুলেছেন? খুব সুন্দর হয়েছে। মোবাইলের ক্যামেরায় ফিল্টআর লাগানো যায়?
আপনি সম্ভবত শরত কালের নীল আকাশে ছবি তুলেছে। একমাত্র শরতের আকাশই এত সুন্দর হয়।
আমাকে এই সুন্দর একটা ছবি ব্লগ উপহার দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল আপু।
লাইকড সহ সোজা প্রিয়তে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । ফিল্টার লাগানো যায় কিনা জানি না। অটো মোডে ছবি তুলে
ভালো থাকুন
২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: আমার খুব প্রিয় একটা সময়কাল নিয়ে লিখেছ আপনি। আর তাই----
ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে এখন চলে এসেছে প্রিয় শরৎ। বর্ষা ঋতুর অবসানে অপূর্ব শোভা নিয়ে আবির্ভূত হয় স্নিগ্ধ শরৎকাল।
প্রকৃতির রঙরূপ বদলে দিয়ে শরৎ আসে মেঘের কোলে হেসে হেসে, ভেসে ভেসে। ঋতুচক্রের ধারায় শ্রাবণ শেষে যেন চুপিসারেই চলে আসে ভাদ্র। আর তাই কালো মেঘে ঢাকা আকাশ সেজেছে ময়ূরকণ্ঠী নীলে। সাদা মেঘে নীল আকাশের ফাঁকে ফাঁকে রুপালি রদ্দুরের উঁকিঝুঁকি কতইনা ভালো লাগে। যখনই প্রকৃতিতে শরতের আগমন তখনই হৃদয়মঞ্জুরিতে ফোটে ফুল- শিউলি, গোলাপ, বকুল। আরো আছে মল্লিকা, কামিনি, মাধবী! বিলেঝিলে শাপলার পাপড়ি মেলানো স্ফুটন যেন জগতের সব কালো (অপ) শুভ্র সাদায় ধুয়েমুছে দিতে আহ্বান জানায়। আর কাশফুল নীল আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘের প্রতিবিম্ব, নদীর জলে যেন সবকিছু একাকার হয়ে যায়।
বাংলার বিভিন্ন কবি শরৎকালের কথা যেভাবে তুলে ধরছেন সেটাই নীচে দিয়ে দিলামঃ-
১) কাশফুলে সৌন্দর্য প্রীতির কথা জীবনানন্দ দাশের কবিতাতেই ফুটে উঠেছে। কবি বলেছেন-
পৃথিবীর পথে আমি কেটেছি আঁচড় ঢের, অশ্রু গেছি রেখে
তবু ঐ মরালীরা কাশ ধান রোদ ঘাস এসে-এসে মুছে দেয় সব।
২) শরৎকালে প্রকৃতির রূপসংগীত রচনা করে গেছেন কবিগুরু রবিঠাকুর। তিনি লিখে গেছেন-
আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরি খেলা রে ভাই, লুকোচুরি খেলা
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা রে ভাই-লুকোচুরি খেলা...
৩) শরতে ফোটা ফুলের নাম শিউলি। শরতের প্রতীক ফুল শিউলি সূর্যাস্তের পর ফোটে এবং সূর্যোদয়ের আগে ঝরে যায়। শরতের প্রেমে পড়ে কবি নজরুল গেয়েছেন শিউলি শরতের গান-
তোমারি অশ্রুজলে শিউলি তলে সিক্ত শরতে
হিমানীর পরশ বুলাও ঘুম ভেঙ্গে দাও...।
৪) শরৎ এসেছে মেঘের কোলে ভেসে। শরতের মোহন রূপে ভুলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। প্রভাতের শুকতারাকে শরতের শিউলির সঙ্গে তুলনা করেছেন রবীন্দ্রনাথ। শরতের সিগ্ধতায় বিমোহিত হয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন-
মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি,
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই, আজ আমাদের ছুটি
কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন বনে যাই,
কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলের জুটি.....
৫) শিউলি ফুল যেন শরতের রানী। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামও মজেছেন শরতের রূপে। বিশেষ করে শরতের শিউলি তাকে দিয়েছিল অপার মুগ্ধতা। প্রিয় কবি লিখেছেন-
আবার যেদিন শিউলী ফুলে ভরবে তোমার অঙ্গন
তুলতে সে ফুল গাঁথতে মালা কাঁপবে তোমার কঙ্কন
কাঁদবে কুঠীর অঙ্গন,
শিউলী ঢাকা মোর সমাধি
পড়বে মনে, উঠবে কাঁদি
বুকের জ্বালা করবে মালা
চোখের জলে সেদিন বালা।
মুখের হাসি ঘুচবে
বুঝবে সেদিন বুঝবে।’
৬) শিউলির গন্ধমাখা বাতাস জানায় শরতের আগমন। এ কারণেই হয়তোবা শিউলি ফুলে ঢাকা সমাধির কথা স্মরণে এনে নজরুল লিখেছেন-
এসো শারদপ্রাতের পথিক এসো শিউলী-বিছানো পথে,
এসো ধুইয়া চরণ শিশিরে এসো অরুণ-কিরণ-রথে...
৭) আবার শরতের মধুর সকালের অপরূপ বর্ণনাও মেলে বিদ্রোহী কবির সৃষ্টিতে। তিনি লিখেছেন-
শিউলি তলায় ভোর বেলায় কুসুম কুড়ায় পল্লী-বালা,
শেফালি পুলকে ঝ’রে পড়ে মুখে খোঁপাতে চিবুকে আবেশ-উতলা
৭) শরতের এত রূপ, এত ঐশ্বর্য, এত মোহ, এত ঋতুবৈচিত্র্য, এত রঙধনুর রঙ, আকাশের এত নীল, এত ছায়াপথের আলোছায়া, এত সূর্যাস্তের রক্তরাগ, এত ভোরের শিশির, এত কাশফুলের হেলাদোলা আর এই বাংলা ছাড়া কোথায় পাবে বল। কবি মন আজি বলতে চায়-
শরতের এই রূপ দেখে মোর চোখ জুড়িয়ে যায়,
মোর মন জুড়িয়ে যায়, মোর প্রাণ জুড়িয়ে যায়,
আমি সব পেয়েছি হেথায় সেথা্
আমার এই বাংলা মায়ের শ্যামল-অমল মায়ায়।
৮) নজরুলের কবিতা-গানে শরৎকালের শিউলি এসেছে ঘুরে ফিরেই। শিউলি ফুলে মুগ্ধ কবি নিজের বুকের হাহাকারের কথা বলতেও শিউলিকে আশ্রয় করেছেন। লিখেছেন,
শিউলি ফুলের মালা দোলে শারদ-রাতের বুকে ঐ,
এমন রাতে একলা জাগি সাথে জাগার সাথী কই...
৯) সৈয়দ মুজতবা আলীর নায়ক কান্দাহারে গিয়ে কাবুলদুহিতা শবনমের প্রেমে পড়ে শরৎ স্মৃতি তুলে এনেছিল। শবনম মানে শিশিরবিন্দু, হিমকণা। পরিচয়ের শুরুতেই নায়ক মজনুন শবনমকে শিশিরের সঙ্গে শিউলির সম্পর্ক তুলে ধরে কবিতা আউড়েছিল। সেই কবিতা মন হরণ করে শবনমের, সে নিজের নাম ‘শিউলি শবনম’ হলে কেমন হয় জানতে চেয়েছিল প্রেমাষ্পদের কাছে। [কেন আমি আমার লেখা গল্পের সিরিজের নাম শবনম রেখেছিলাম আশা করি এখন বুঝতে পেরেছেন!]
সবশেষে সবার জানার জন্য শিউলি নিয়ে পুরাণের বিষণ্ন কাহিনিটি লিখে দিলাম। দ্বিজেন শর্মার ‘শ্যামলী নিসর্গ’ বইতেও আছে। কোনো এককালে এক রাজনন্দিনী ভালোবেসেছিলেন সূর্যকে। ব্যর্থ হলো তার প্রেম। প্রবঞ্চিত রাজকন্যা হলেন আত্মঘাতী। তার চিতাভস্ম থেকে জন্মাল একটি গাছ। আর সেই গাছেই তার বেদনা ফুটল শুভ্র ফুল হয়ে। রাতের নিভৃতে। সূর্যের আলোর স্পর্শ পাওয়ার আগেই গেল ঝরে। সেই হলো শিউলি ফুল। উজ্জ্বল কমলাবৃন্তের ওপর সাজানো তুষার শুভ্র পাপড়ির চোখজুড়ানো স্নিগ্ধ রূপ আর মনে প্রশান্তি আনা সৌরভের জন্য শিউলি ফুল কেবল প্রিয়ই নয়, আদরণীয় হয়ে আছে ছেলে-বুড়ো সবার কাছে।
শরৎ আমার খুব প্রিয়। আমার ব্লগীয় নিক নামও কিন্তু এই শরৎকালের অপরূপা প্রকৃতির কাছ থেকেই ধার করেছি।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আহা কত কিছু জানা হয়ে গেলো
জাজাকাল্লাহ খাইরান। এবার শিউলীর ছবি তুলতে পারি না। সুযোগ পাই নাই। ফুল পড়ে থাকতে দেখেছি কিন্তু বাগারে ভিতরে যেতে পারি নি তালা লাগনো ছিলো বলে
ভালো থাকুন ভাইয়া
২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০১
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অসাধারন
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের গ্রাম অসম্ভব সুন্দর।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া
আসলেই সুন্দর ঋতুর বৈচিত্রতা বুঝা যায় গ্রামে গেলে
ধন্যবাদ আপনাকে
২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৪
মুক্তা নীল বলেছেন:
ছবি আপা ,
অসাধারণ সুন্দর ছবি ব্লগ হয়েছে এবার একদম
ব্যতিক্রম। আকাশের মতো স্বচ্ছ হয়েছে এক একটি
ছবি।
আর উৎসর্গ হয়েছে চমৎকার আমাদের প্রিয় নীলআকাশ
ভাইকে, সে জন্য আরো ভালোলাগা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার প্রিয় মানুষগুলো আহা
আচ্ছা ব্লগ ডেতে থাকছেন তো?
ভালো থাকুন আপি
ভালোবাসা রইলো
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: চোখ দুটো জুরিয়ে গেল