নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
কত কাজে কাটাও সময়
নামাজ দিয়ে ফাঁকি
গোরে যেতে বলো দেখি
সময় কত বাকি?
এসে গেলে ডাক তোমাদের
যাবে সকল ছেড়ে
কে বা যাবে সঙ্গে বলো
রাখলে ধূলায় গেড়ে!
হবে তখন সঙ্গীবিহীন
একলা দুঃখ পাখি।।
রঙ তামাশায় গেলো জীবন
চোখের তারায় মোহ
মৃত্যুর দূত এসেই একদিন
করবে দোরে দ্রোহ!
যেতে হবে ধরা ছেড়ে
সকল কিছু রাখি।।
খবর দেখো দৈনিক পড়ো
সঙ্গীত শুনো বসে
নামাজ কাযা করে, গেলে
সুখের অঙ্ক কষে!
ঐ যে শুনো মরণ পাখি
যাচ্ছে তোমায় ডাকি।।
ছুটলে কেবল মোহ টানে
আসল ফেলে পিছে
বুঝলে না একবারও, ধরার
চাকচিক্য সব মিছে!
মন ক্যানভাসে রঙ তুলিতে
মোহ গেলে আঁকি।।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গেলো
গেলো যৌবন রঙে
বার্ধক্য সে টানলে কাছে
কাঁদো কত ঢঙে!
হুশ ফিরে না বয়স এসে
মারলে দেহে ঝাঁকি।।
নামাজ ঈমান ছাড়া মানুষ
ধরা ছেড়ে গেলে
ক্যামনে তবে রবে সুখে
পাপের আগুন ঠেলে!
আল্লাহ্ আল্লাহ্ জপো মনে
বন্ধ করে আঁখি।।
যতটুকু আছে সময়
এখনো হায় বাকি!
তওবা করে ক্ষমা চেয়ে
প্রভুরে যাও ডাকি!
দয়াল আল্লাহ্ মনে দিবেন
তাঁর হেদায়েত মাখি।।
February 11, 2018
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ ক্ষমাশীল তিনি ক্ষমা করতে পারেন। আমরা তাঁর কাছেই যাবো তাঁর কাছেই ক্ষমা চাইবো
তিনি আমাদেরকে নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আল্লামা ইবনে হযর মক্কী (রহ.) ফাজায়েলে আ'মাল মিনাল জাওয়াযের নামক গ্রন্থে একটি হাদিস উল্লেখ করেন। হাদিসটি হলো নিম্নরূপ : যে ব্যক্তি নামাজের ব্যাপারে অলসতা করে তাকে ১৫ ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে। তার মধ্য থেকে পাঁচ ধরনের শাস্তি দুনিয়াতে। তিন ধরনের শাস্তি মৃত্যুর সময়। তিন ধরনের শাস্তি কবরে। তিন ধরনের শাস্তি কবর থেকে উঠানোর পর। দুনিয়াতে যে পাঁচ ধরনের শাস্তি হবে তা হলো, এক. তার জীবনের বরকত ছিনিয়ে নেওয়া হবে। দুই. তার চেহারা থেকে নেককারদের নূর দূর করে দেওয়া হবে। তিন. তার নেক কাজের কোনো বদলা দেওয়া হবে না। চার. তার কোনো দোয়া কবুল হবে না। পাঁচ. নেক বান্দাদের দোয়ার মধ্যে তার কোনো হক থাকবে না। মৃত্যুর সময় যে তিন ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে : এক. জিল্লতি ও অপমানের সঙ্গে সে মৃত্যুবরণ করবে। দুই. ক্ষুধার্ত অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করবে। তিন. এমন পিপাসার্ত অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করবে যে, সমুদ্র পরিমাণ পানি পান করালেও তার পিপাসা মিটবে না। কবরে যে চার ধরনের শাস্তি হবে : এক. কবর তার জন্য এমন সংকীর্ণ হবে যে, এক পাশের বুকের হাড় আরেক পাশে ঢুকে যাবে। দুই. তার কবরে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে। তিন. তার কবরে এমন একটি সাপ নিযুক্ত করে দেওয়া হবে, যার চক্ষু আগুনের আর নখগুলো হবে লোহার, তার প্রত্যেকটি নখ লম্বা হবে একদিনের দূরত্বের পথ। তার আওয়াজ হবে বজ্রের আওয়াজের মতো বিকট। সাপ ওই বেনামাজিকে বলতে থাকবে, আমাকে আমার রব তোর ওপর নিযুক্ত করেছেন যাতে ফজরের নামাজ নষ্ট করার কারণে সূর্যোদয় পর্যন্ত তোকে দংশন করতে থাকি। জোহরের নামাজ নষ্ট করার কারণে আসর পর্যন্ত দংশন করতে থাকি। আসর নামাজ নষ্ট করার কারণে মাগরিব পর্যন্ত আর মাগরিবের নামাজ নষ্ট করার কারণে এশা পর্যন্ত, আর এশার নামাজ নষ্ট করার কারণে ফজর পর্যন্ত তোকে দংশন করতে থাকি। এই সাপ যখনই তাকে দংশন করবে তখনই সে ৭০ হাত মাটির নিচে ঢুকে যাবে (উঠিয়ে আবার দংশন করবে) এভাবে কেয়ামত পর্যন্ত এই সাপ তাকে আজাব দিতে থাকবে। কবর থেকে উঠানোর পর বেনামাজিকে যে চার ধরনের আজাব দেওয়া হবে : এক. তার হিসাব খুব কঠিনভাবে নেওয়া হবে। দুই. আল্লাহতায়ালা তার ওপর রাগান্বিত হয়ে থাকবেন। তিন. তাকে জাহান্নামে ঢুকানো হবে। চার. তার চেহারায় তিনটি লাইন লেখা থাকবে- ১. হে আল্লাহর হক নষ্টকারী! ২. হে আল্লাহর গোস্বায় পতিত ব্যক্তি! ৩. তুই দুনিয়াতে যেমন আল্লাহর হক নষ্ট করেছিস তেমনি আজ আল্লাহর রহমত থেকে তুই নিরাশ হয়ে যাবি। বেনামাজি এই মোট ১৫ ধরনের শাস্তি আস্বাদন করবে। আত-তারগীব ওয়াত-তারহীব নামক গ্রন্থে বেনামাজির পরিণাম সম্পর্কে কয়েকটি হাদিস বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন- এক হাদিসে আছে, রসুল (সা.) বলেছেন, নামাজ ছেড়ে দেওয়া মানুষকে কুফরির সঙ্গে মিলিয়ে দেয়।
হাদীছ শরীফ মধ্যে উল্লেখ আছে, “যে ব্যক্তি পবিত্র ছলাত বা নামায তরক করলো, এমনকি পবিত্র ছলাত বা নামাযের ওয়াক্ত শেষ হয়ে গেল, অতঃপর সে ব্যক্তি তার ক্বাজা আদায় করলো, সে জাহান্নামে এক হোক্ববা শাস্তি ভোগ করবে। আর এক হোক্ববা হচ্ছে আশি বছর এবং এক বছর হচ্ছে তিনশত ষাট দিন, প্রতিটি দিন হচ্ছে- হাজার বছরের সমান।” (মাজালিসুল আবরার, আল্ মানাসিক)
হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনা মুতাবিক হোক্ববার পরিমাণ দুনিয়াবী বছর অনুযায়ী নিম্নরূপ- (৮০ বছর x ৩৬০ দিন = ২৮৮০০ দিন x ১০০০ বছর = ২,৮৮,০০০০০ বছর।) অতএব, এক হোক্ববা = ২,৮৮,০০০০০ বছর।
সুতরাং নামাজ ও নামাজ কাজ্বা করা থেকে সাবধান
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী ভয়ংকর ভাবলেই তো ভয় লাগে। তারপরও মানুষ নামাজে উদাসী
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩
খোলা মনের কথা বলেছেন: সকল মুসলিমদের নামাজ ফরয, শুধুমাত্র অবহেলার জন্য নামাজ কাযা হয় কথা সত্য। নামাজ মানুষের মনে প্রশান্তি আনে। সকল মুসলিমের উচিৎ অবহেলা না করে ৫ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।
ভাল লাগলো কবিতাটি
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি আমার আপনজনদের মাঝেই দেখি তারা কীভাবে একেকটি ওয়াক্ত নামাজ ক্বাযা করে । এ নিয়ে অনুশোচনাও নেই। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দিন আরও
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩
করুণাধারা বলেছেন: মন থেকে করা আকুতি- মনে গেঁথে গেল।
আল্লাহ আমাদের সকলকে সালাত কায়েম করার তৌফিক দিন, আমীন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিন
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
ভালো থাকুন অনেক অনেক
ফি আমানিল্লাহ
৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমীন
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন ভাইয়া
৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৫
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
আমিন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৭
নিভৃতা বলেছেন: নামাজ যে মনে কতটা শান্তি এনে দিতে পারে তা শুধু একজন নামাজিই জানে। অবশ্যই সেই নামাজ হতে হবে মন প্রাণ যতটা সম্ভব সপে দিয়ে নামাজ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সত্যিকার নামাজি হওয়ার তৌফিক দান করুন।
অসম্ভব ভালো লাগা একটি কবিতা আপুমনি। ভীষণ ভালো লাগলো।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
আমিন
ভালো থাকুন আপি
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩১
অজ্ঞ বালক বলেছেন: সুন্দর হইছে। তবে কবিতার এক লাইনে "যম" এর উল্ল্যেখটা মিশ খায় নাই।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পাল্টে দিলাম। মাত্রা মিলে না অন্য সব শব্দ আনলে
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন তারপর আর কিছু বলা মানায় না। নিভৃতা খুব সুন্দর করে বলেছেন।
নামায শুধু পড়তে বলা হয় নি বরং সমযে নামাযা কায়েম করতে বলা হয়েছে যেন সবাই আদায় করতে পারে।
ছবি খুব প্রাণবন্ত হয়েছে।
আপনার বইয়ের কাজ কতদূর এগোলো?
ধন্যবাদ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। পান্ডুলিপি আমাকে দেখতে দিয়ে আর ফেরত নেয়া হয়নি এখনো। নেবে নেবে বলছে এজন্য মনটা খারাপ হয়ে আছে। একবারও মেলার প্রথম দিকে বই আসে না আফসোস
ভালো থাকুন ভাইয়া
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২০
নীল আকাশ বলেছেন: @ রাজীব নুরঃ খুব করলেও যেমন উকিলেরা নানান ফন্দি ফিকির করে আসামীকে বাঁচাতে চেস্টা করে তেমনি নামাজ ক্বাযা করলেও কাফরার মাধ্যমে কিছুটা ছাড় পাওয়া যেতে পারে।
রাজীব ভাই কী আজকাল ফতোয়া দেয়াও শুরু করে দিলো?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: রাজীব ভাইয়ার কথার ঠিক নাই কখন কি যে বলে হাহাহা
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যেমন সত্য কথন, তেমনি উপমা, তেমনি ছন্দ
আহা কব্যে ছড়ালেন কি আনন্দ।
পরকালে নামাজ ছাড়া নেই উপায়। +++++++
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম
ভালো থাকুন অনেক অনেক
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুণ । আমীন
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিন
জাজাকাল্লাহ খাইরান আপি
১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আপনি রাগ করেন নাই আমার মন্তব্যে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: রাগ করতাম ক্যারে ভাই?
কী কারণ
ধন্যবাদ
১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২২
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন ।
নামাযের ব্যাপারে মনোযোগী করুন ।
নুরু ভাইয়ের লেখাটা পড়ে ভয় হচ্ছে । কী কঠিন পরিস্থিতি !
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তারপরও তো নামাজ ভুলে যাই আমরা
আল্লাহ আমাদের নামাজ পড়ার তৌফিক দিন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি আপা, নমাজ কাজা হলে আমার হাত পা অবশ হতে শুরু করে, যদি মরে যাই?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমারও এমন মনে হয় ভাইজান
আল্লাহ আমাদের শুদ্ধভাবে নামাজ পড়ার তৌফিক দিন
১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৪
কাতিআশা বলেছেন: আমীন!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান
১৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
নামাজ বিষয়ে মনে পড়ে এ ব্লগে আপনার আরো একটি কবিতা
নামাজ ছাড়া কে আছে আর, সঙ্গে যাবে বন্ধু হয়ে.....
দুটো কবিতাই মুল্যবান কথা সমৃদ্ধ ।
নামাজের থেকে উত্তম এ দুনিয়ায় আর কিছু নেই
এটা আমাদের প্রতি আল্লার সর্ব শ্রেষ্ট উপকারী বিধান
এর প্রতিপালনে দুনিয়া ও আখেরাতে উভয় জায়গাতেই
শুধু কল্যান আর কল্যান ।
শুভেচ্ছা রইল
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার এত কিছু মনে থাকে আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
ভালো থাকুন ভাইয়া
আল্লাহ আমাদের শুদ্ধ নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
আমি খবর শুনি প্রতিদিন দু'টা টিভি চ্যানেলের।
বেশির ভাগ মানুষ মৃত্যুর আগে তওবা করে। আর আমি একটু পরপর।
খুব করলেও যেমন উকিলেরা নানান ফন্দি ফিকির করে আসামীকে বাঁচাতে চেস্টা করে তেমনি নামাজ ক্বাযা করলেও কাফরার মাধ্যমে কিছুটা ছাড় পাওয়া যেতে পারে।