নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের পক্ষে কথা বললেই হালাল লেখক সাহিত্যি উপন্যাসিক এর উপাধি পাওয়া যায়

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

নানা ধরণের ফটোস..... (ক্যানন ক্যামেরায় তোলা)

২৮ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

১। লেখা ভালো না লাগলে মাউস স্ক্রল করে ছবিগুলো দেখে ফেলুন, তাতে তো কোনো দোষ নাই :)


©কাজী ফাতেমা ছবি
=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী=
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে আমার নিত্য বাস,
তাদের আমি মধু মঞ্জুরী বলে ডাকি।

কবিতার খাতায় নীল কালির আঁচড়ে কেবল উঠে আসে
সুখ সুখ হাজার কবিতা,
নীল ঢেলে দেই আর শব্দগুলো হয়ে উঠে নিমেষে গোলাপী
অথবা শুভ্রতার রঙ প্রলেপে মোড়া;
সবুজ সামিয়ানার নিচে মাথা রেখে কবিতারা ঘুমায়
আর আমি স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলে নতুন করে বুনে যাই
বুকের বাম জমিনে মধুমঞ্জুরীর চারা।
(সংক্ষেপিত)

২। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=ছন্দ হয়ে থাকিস পাখি আমার মনের খাতায়=
মুখ ফিরিয়ে আছিস পাখি, হলি অভিমানী,
ও পাখিরে জ্বলছে বুঝি, বিরহে মন খানি?
হাসতে বললে হাসিস নি তুই, মুখ ফিরিয়ে থাকিস
কার ভাবনাতে মন ক্যানভাসে, বিষণ্ণতা আঁকিস?

পিছু ফিরে দেখ্ না পাখি, কে দাঁড়িয়ে আছে
ডাক্ না এবার মান ভেঙ্গে তুই, একটু তোরই কাছে।
যত ব্যথা মনে জমা, দিস্ বলে দিস্ আমায়
নীল বিরহ কেনো তোকে, মধ্য পথে থামায়।
(সংক্ষেপিত)



৩। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=মন কী তোমার দেবে আমায়?=
একটি ফুলের বাগান দেবো, পাপড়ি দেবো হাজার
বুকে তোমার বসাবে কী ভালোবাসার বাজার!
গোলাপী রঙ প্রহর দেবো, পাতা দেবো সবুজ
আমার জন্য ভালোবাসায়, মন হবে কী অবুঝ?

মন উঠোনে রুয়ে দেবো, দূর্বাঘাসের চারা
আমার জন্য তুমি কি গো, হবে পাগলপাড়া?
জানলার কাঁচে এঁকে দেবো, প্রজাপতির ডানা
সেই ডানাতে আসবে উড়ে? মানবে না আর মানা?

বেলী ফুলের মালা দেবো, জবা ফুলের টুপর
মন কী তোমার পড়বে ধ্বসে, হঠাৎ আমার উপর? (সংক্ষেপিত)



৪। ©কাজী ফাতেমা ছবি
= ডুব সাঁতারের বেলা আমার=
ডুব সাঁতারের বেলা, কই হারিয়ে গেলো!

ইচ্ছে লাগে যাই ফিরে যাই, আবার মেয়েবেলা
যেখানটাতে জলে বসতো, সাঁতার কাটার মেলা।
ডানা মেলা স্বাধীন পাখি, উড়তাম যেথায় সুখে
যেথায় ছিলো উল্লাস অথৈ, উচ্ছ্বাস ভরা বুকে।

যেখানটাতে গরম এলে, ঝাপটা ঝাপটি জলে
কার আগে কে ডুব দিয়ে পার, ডুব সাঁতারের ছলে।
ডুব সাঁতারের বেলা আমার, কই হারিয়ে গেলো,
তপ্ত গরম লাগলে গায়ে, হই যে এলোমেলো।



৫। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=নিমন্তন্ন=
বাসলে ভালো ঠক খাওয়াবো, না না বন্ধু টক খাওয়াবো
ছোটো মাছের ঝুলে ঝালে, আমি তোমার হাত নাওয়াবো!

আইসো বন্ধু আমার বাড়ি, রান্না করবো নিজের হাতে
চুকাই চুকুর মেষ্টা ফলে, ছোট মাছও থাকবে সাথে।

সাদা ভাতে আলো ভর্তা, কোরমা পোলাও রোজই তো খাও
এবার বাপু সাদা ভাতে, চুপিচুপি হাতটা লুকাও।

বন্ধু তুমি ভাতের পাতে, টক তরকারী চাও কী অল্প?
শীতল পাটি বিছানো যে, জুড়বে বসে সুখের গল্প!

নিরামিষ হও যখন তখন, কী চাও বন্ধু তুমি এখন
তোমায় নিয়ে যায় না অল্প, ছন্দ দিয়ে কাব্য লেখন!
(সংক্ষেপিত)



৬। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=মন যেনো আমার আফুটা এক কলি=
মনতো প্রজাপতিই ছিলো, ছিলো ফড়িংয়ের মত
মনতো দোয়েল ছিলো, খঞ্জন পাখির মতনও ছিলো......
মনতো কচি ডগায় চুপ বসে থাকা কলি ছিলো,
মনতো আমার বেলী ছিলো, ঘ্রাণ ছড়ানো বেলা ছিলো।

তুমি আসার আগে মন আমার ভ্রমর ছিলো,
ইচ্ছে ঘুড়ি ছিলো, নীল ছুঁয়ে আসা ডানা মেলা চিল ছিলো।
ফুটে থাকা গোলাপ ছিলো, আফোটা এক কুসুম ছিলো,
মন ছিলো মেঘ আমি ছিলাম মেঘ বালিকা
গোধূলীর ধূলো উড়িয়ে সে মন নীল ছুঁয়ে আসতো;
যেথায় ইচ্ছে সেথায় ছুটে বেড়ানো.
নাটাই ছেঁড়া ঘুড়ি ছিলো মন।

ডানপিঠে পাড়া ঘর বাড়ি দাপিয়ে বেড়ানো এক
সুখ পাখি ছিলো মন;
জানি না একদিন কী করে কী হলো,
মন আমার হয়ে গেলো চুপসে যাওয়া পাপড়ি অথবা
পাপড়ি গুঁটিয়ে পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা
অযত্নে বেড়ে উঠা কলি হয়ে গেলো মন.....
মনের অলিগলি কত স্বপ্ন উঁকিঝুঁকি দিলো,
ফুটি ফুটি করেও ফুটা হলো না আর,
সব উচ্ছ্বলতা, উচ্ছ্বাস হারিয়ে মন বসে থাকে চুপসে।
(সংক্ষেপিত)



৭। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=ঈদের শুভেচ্ছা=
আর ক'টা দিন রইলো বাকী, বইছে ঈদের হাওয়া
রঙবাহারী সাজে সাজবে, আমার দখিন দাওয়া,
হলুদ রঙের পরবো শাড়ী, সবুজ রঙের জামা
মন যে আমার গাইছে সুরে, সুখের সারে গামা।

খুশির হাওয়া মনের বাড়ি, উথাল পাথাল বইছে
পাপড়ি মেলা প্রহর আমার, সুখের কথা কইছে!
রঙ বাসন্তি ফাগুন যেনো, মনের অলিগলি,
হাওয়ার সাথে ঈদের কথা, হচ্ছে বলাবলি।
(সংক্ষেপিত)



৮। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=একদিন এসো সন্ধ্যে ফুরোলেই=
ভালোবাসা ছড়ানো পাতায় পাতায়, সবুজাভ স্নিগ্ধ প্রহর আমার
এখানে উঁকি দিলেই মুগ্ধতারা চুয়ে পড়ে টুপটাপ;
ধূসর রঙ প্রজাপতিরাও এখানে রঙিন ডানায় উড়ে,
কেবল অনুভূতির দোর দিতে হয় খুলে, চোখগুলো রাখতে হয় ঘূর্ণ,
অবশেষে মুগ্ধতারা লুটিয়ে পড়ে চোখে আমার।

ক্লান্তির বুকে মাথা রেখে আর কত শুয়ে থাকবে বলো!
এবেলা এসো, ডানা বেঁধে দেই তোমায়, তুমি উড়ো, প্রজাপতি হও
দেখো ভালোবাসারা পাতা হয়ে ঝুলছে গাছের ডালে ডালে,
এখানে চোখ রাখলেই তুমি উচ্ছ্বাস পাবে, পাবে কিছু স্নিগ্ধ প্রহর।

আমাকে ছুঁয়ে থাকো, অনুভবের জানালায় একবার আমাকে ভাবো
চোখের আয়নায় উঁকি দিয়ে দেখো, এখানে কেবল স্বস্তি প্রহর
নি:শ্বাস টেনে ছেড়ে দিলেই তুমি ভুলে যাবে সব ভ্রান্তি;
ফিরে পাবে বুকের বামে অথৈ শান্তি। সে কী তুমি চাও না?
(সংক্ষেপিত)



৯। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=এই চলো না-ভাসি চলো=
স্বচ্ছ জলের একটি দীঘি, তুমি আমি বসে নিশ্চুপ পাড়ে
ঢেউয়ের ধাক্কা এসে পা ভিজিয়ে দিয়ে যায়, ওপার হতে এপারে,
মধ্যসকালের গা বেয়ে নেমে আসে ধূয়াশা আলো;
মিষ্টি হাওয়ার ছোঁয়ায় লাগে বড় ভালো।

আনমনা আমি, কত ছন্দ উথাল পাথাল মন সমুদ্দুরে,
তুমি কেবল উঠার তাড়া দিয়ে বলো, পুড়ে যাবে দুপুর রোদ্দুরে!
আমি ঠিক তখনো কল্প ডানায় উড়ছি হাওয়ায়,
অর্কিড আর পাতাবাহার দুল খেয়ে যায় সুখে, মনের দাওয়ায়।
(সংক্ষেপিত)



১০। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=চলো ফিরে যাই গ্রামে এই ঈদ মৌসুমে=
চলো ফিরে যাই এই বর্ষা মৌসুমে ধলাই নদীর তীরে
ছোট মাছ থই থই প্রহর, টেংরা পুটির নাচন মন পুকুরে যেনো ভাবলেই
মাছের আঁশটে ঘ্রাণ নাকে টেনে চলো বসি গিয়ে শান্ত নদীর ছুঁয়ে;
যেখানে হাওয়ার তালে আঁকাবাঁকা ঢেউয়ে মিশে যায় মনের ক্লান্তি।

শহরজুড়ে রোদ্দুর জ্বালাপুড়া, অথচ ধলাই নদীর জলে ঝুম বৃষ্টি
এখানে কালো ধোঁয়ায় চোখে ঝাপসা আলো, বিতৃষ্ণারা কপালে হয় ঘাম
চলো ফিরে যাই এই ঈদ মৌসুমে সবুজাভ গ্রামের মাটিতে;
যেখানে থিরথির দুলে ধানপাতা, হাঁসেরা কাটে সাঁতার নদীর জলে।

চোখ জ্বলা প্রহরে কেবল দীর্ঘশ্বাস বয়ে যায় বুকের নদীতে,
চারটি রুমে দমবন্ধ জীবন, চারিদিকে কেবল ইটপাথরের পাহাড়,
আমি আকাশ দেখি না, শ্বাস টেনে শুদ্ধ অক্সিজেন নিতে পারি না এখানে,
ধুলো বালি ওড়া শহরে অস্বস্তি কেবল গড়াগড়ি খায়।

চলো ফিরে যাই, শান্তির অন্বেষনে ঘুরি গ্রামের মেঠো পথ প্রান্তরে
স্বচ্ছ জলে পা ডুবিয়ে বসে কিছুটা বিতৃষ্ণার ঘাম ধুয়ে আসি
খালি পা ছুঁয়ে আসুক দূর্বাঘাস, আর মন ছুঁয়ে আসুক মুগ্ধতা অল্প;
এখানে ইটসুড়কির পথে খানাখন্দ, বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আছে অলিগলিতে।

বন্ধ চোখে ভাবো তো, সেই দিনগুলো, যেখানে তুমি আমি ধুলোমাটির ঘ্রাণে
মন ডুবিয়ে, বসে থাকতাম নদীর তীর ঘেঁষে, ডানা মেলা গাঙচিল
আর হাঁসের সাঁতার দেখে তুমিও বলতে, চলো মধ্যদুপুরে সাঁতার কাটি আমরাও
ডুব সাঁতারে কাটিয়ে দেই মুগ্ধতার এমন হাজার বেলা;
তবে চলো না শহুরে জঞ্জাল পা মাড়িয়ে চলে যাই সবুজাভ ছোট আদুরে গ্রামে,
যেখানে দুর্বাঘাসের গালিচায় অভ্যর্থনা জানাতে আমাদের
ঘাস ফড়িংরা জলের কলকল অনুরণনে করে যাচ্ছে উলঙ্গ নৃত্য।
(পুরোটাই দিয়ে দিলাম)



মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ৩ নাম্বার ও শেষের ছবিটা সবচেয়ে সুন্দর হয়েছে।

২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ছবিগুলো জীবন্ত মনে হলো ছবি আপু

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাইয়া
ভালো থাকুন

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সবগুলো কবিতা পড়ার সুযোগ হয়নি সময়ের অভাবে। ছবিগুলো খুব ভাল লেগেছে।
শুভেচ্ছা কাজী ফাতেমা ছবি আপু।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান সেতু ভাই
ভালো থাকুন সবাইকে নিয়ে

শুভেচ্ছা সতত

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ছবির আইডিয়াগুলো বেশ ভালো। আমিও ব্যক্তিগতভাবে প্রকৃতির বিষয়গুলো তুলে ধরতে পছন্দ করি। তবে কয়েকটি বিষয়ে আরোও সজাগ হলে আপনার ছবিগুলোই আরো বেশী প্রানবন্ত হয়ে উঠবে। বিস্তারিত কিছু না লিখে কয়েকটি পয়েন্ট তুলে দিচ্ছি, আশা করছি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

১। ছবির মূল সাবজেক্টকে ফোকাস করুন। লক্ষ্য রাখুন সাবজেক্ট যেন অফ সেন্টার না হয়ে যায়। যদি কিছুটা হয়েও যায়, তাহলে ক্রপিং করে যতটুকু সম্ভব এ্যাডজাস্ট করে নিতে পারেন।
২। লেন্সে কি রকম আলো আসছে তার উপর নির্ভর করে আইএসও নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে পারেন।
৩। ছবির কালার স্যাচুরেশন নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করে দেখতে পারেন।

আগামীতে আরো অনেক অনেক সুন্দর ছবি নিয়ে হাজির হবেন, এই প্রত্যাশা করছি। হ্যাপী ফটো ব্লগিং। ধন্যবাদ।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আহা কী সুন্দর মন্তব্য,
ভাইয়া আসলে ছবিগুলো তুলি খুবই তাড়াহুড়ার মধ্য দিয়ে, কোনো জায়গায় বেড়াতে গেলে সাথের মানুষজন খালি বলে আর কত ছবি তুলবি আয় আয়, সময় নাই ইতা ইতা কয়। মূল সাবজেক্টই ফোকাস করতে চাই কিন্তু বেআক্কেল ক্যামেরা আমার কথা শুনে না। এখনো ক্যামেরার অপশন শেখা হয়নি। ম্যানুয়ালী তুলি তবে মাঝে মাঝে বদ ক্যামেরা উল্টাপাল্টা করে।

ইনশাআল্লাহ ভালো ছবি তোলার চেষ্টা করবো। মাঝে মাঝে । ফটোশপ আর লাইট রুম এসব বিষয়ে জ্ঞান নাই বললেই চলে। মূল কথা হলো.... ছবি তোলা এডিট এসবই সময়ের কাজ। আমার বাসায় পিসি নাই, ল্যাপটপে জুইত পাই না। অফিসে সব বন্ধ করে রাখছে। অফিস বাচ্চা, সংসার রান্নাবাটি লেখালেখি আর কিতা করতাম কন ভাই ...। সময় দেয় না আমারে অবসর ।

জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন অনেক অনেক । আবারও আমার ব্লগে আসবেন আশা করি

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ৫ নম্বর ফলটা আমাদের এলাকায় মেট্টস ফল বলে এর পাতার ভর্তা ও ফলের জ্যাম মায়ের হাতে খেয়েছি - এখন ভর্তাটা খাই; জ্যাম-জেলি খাওয়ার সুযোগ নাই।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরা হইলফা বা মেজটা বলি। এর পাতা আর ফল দুইটাই তরকারী আচার বানানো যায়।

ধন্যবাদ ভাইয়া

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনারে কেডায় কইছে
লেখা ভালো হয় নাই !!
যে কইছে সে পাগল নয়তো
মোখলেছ !!
চমৎকার কাব্যের সাথে নান্দনিক ছবি।
ছবি আপার হবি তুলতে হবে ছবি!!

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে মন অনুপ্রাণিত

জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়অ

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কবিতার মুগ্ধতায় ছবিগুলি দেখা হোল না। কবিতাগুলি সংক্ষেপিত কেন? পুরোটা পড়ার ধৈর্য আমাদের আছে।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভুয়া ভাই আমারে দৌড়াইবো...। রাগে দেখেন কেমন করে তাকাচ্ছে।

ইনশআল্লাহ আগামী বার দেবো , পাচ ছবি পাচ কবিতা।

জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন অনেক অনেক

৯| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ছবি আপা,
মেষ্টা গাছ আমাদের গ্রামের বাড়িতে আছে। মেষ্টা দিয়ে টেংরা, পুটি মাছের ঝোল আমার খুবই পছন্দ। তাছাড়া আমি মেষ্টা গাছের পাতাও খুব পছন্দ করে খাই। ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: েআহা আমরাও টকের তরকারী খাই ভাইয়া আর পাতা দিয়ে চাটনি বানাই। দারুন একটা ফল

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য

১০| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

নক্ষত্র নীড় বলেছেন: বাহ্ ! পানির মধ্যে জেগে থাকা ... কুমিল্লা অঞ্চলের ?

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: না, এটা সোনারগায়ে তোলা

ধন্যবাদ

১১| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬

সাইন বোর্ড বলেছেন: ছবি ও কবিতা দুটোই ভাল লাগল ।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন

১২| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: পাখিটা নিঃসঙ্গ, ফটুসপ থেকে একটা জোড়া দিতে পারলেন না!!!!
ফুলগুলো সুন্দর হয়েছে কিন্তু ফলটা চিনি বলে মনে হচ্ছে না।
প্রজাপতিটাও একলা, বাঘ মামাও আবার তিনটা।
কি যে হচ্ছে!!!!

শুভেচ্ছা রইল আপু।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ফটোশপ তেমন পারি না যে তাই আর হলো না জোড়া দেয়া :) ফলটা আমাদের হবিগঞ্জে হয় অন্য জায়গাতেও হতে পারে। এটা টক ফল, টক তরকারী, পাতা দিয়ে চাটনি, ফল দিয়ে জেলিও হয়

প্রজাপতি যে বদ বাপরে, এদের ফটো তুলতে খুব কষ্ট, আর এটা দুইজন একসাথে বসে না। :(

বাঘ মামা একটা ঘুমাইতাছে মনে হয় হাহা

জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন

১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:



পিছু ফিরে দেখ না পাখি, কে দাঁড়িয়ে আছে
ডাক না এবার মান ভেঙ্গে তুই, একটু তোরই কাছে


ছবিপু, দারুণ কথাগুলো ।মনে ধরেছে ।

তোমার সরলতার সৌন্দর্যের রিফ্লেকশন দেখতে পাই তোমার ছবি ও কবিতায় ।
শেষের ছবিটা সবচেয়ে ভালো লাগলো ।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপি এত সুন্দর মন্তব্য, অনুপ্রেরণামূলক কৃতজ্ঞতা রইলো আপি
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি, অনেক খুশি হয়েছি

ভালো থাকুন স্বপরিবারে

১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:



@ঠাকুরমাহমুদ


ঠামা, ছোটবেলায় ঢাকাতেই আমাদের বাসায় মেষ্টা গাছ ছিলো । বাবা শখ করে অনেকরকম গাছ করতো । শাজনা গাছ ছিলো, পেয়ারা, দেশী বিদেশি অনেকরকম ফুল । আমার মাকেও দেখেছি মেষ্টা দিয়ে টেংরা, পুটি মাছের ঝোল রান্না করতো । মেষ্টা গাছের পাতা টক টক স্বাদ :)


২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নামটা সুন্দর দিছেন আপি ঠাম্মা :) আহা মেষ্টার তরকারী খাই না বহু বছর

সময় সুস্থ হলে বাড়ীতে গিয়ে আম্মাকে বলবো রান্না করে খাওয়াতে

ধন্যবাদ

১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: ৪ নাম্বার কবিতা মনের একদম ভিততে স্পর্শ করলো। অসাধারণ।
এত কবিতা লিখেন কিভাবে?
প্রায় প্রতিটা কবিতাই ভাল হয়েছে।
ছবিগুলি সুন্দর উঠেছে তবে মনে হয় একটা ছবি আসেনি।
উপরে হেডিং দিয়েছেন কি মফিজ ভাই এবং মা.হাসান ভাইয়ের ভয়ে?

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ ভাইয়া ভুয়া ভাইরে ডরাই, উনি কবিতা পছন্দ করেন না। কিন্তু একদিন কবিতা তাকে পছন্দ করতেই হবে নাইলে ভাবীর কাছে বিচার দিমু,

কোন ছবিটা আসেনি? আমি সবগুলো দেখতে পাচ্ছি তাই এডিট করতে পারছি না। একটু বলে দেন না প্লিজ কত নাম্বার ছবি

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন

১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলাম ছবি দেখতে......দুইটা ছবি দেখা যাচ্ছে না। X(

হগল সময়ে ছবি'র (আপনে না, ফটোক এর কথা কইছি) লগে কবিতাই দেওন লাগবো ক্যান? গদ্যও তো দিতে পারেন মাঝে-মইদ্দে। তাইলে তো ইকটু পড়তে পারি!!! :(

যাউকগ্যা, কারে কি কই! ফটোকগুলি বরাবরের মতোই সৌন্দর্য হইছে।:)

@নীল আকাশঃ উপরে হেডিং দিয়েছেন কি মফিজ ভাই এবং মা.হাসান ভাইয়ের ভয়ে? মা.হাসান গিরগিটির মতো রং বদলাইছে। উনি এখন কবিতা পড়েন। লাইকও দ্যান। কবিতা নিয়ে আলোচনাও করেন। আমাদের দেশের পলিটিশিয়ানদের যারা দেখে অভ্যস্থ.......তারা অবশ্য এতে আশ্চর্য হওয়ার মতো কোন এলিমেন্ট খুজে পাবেন না। =p~

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোন কোন নাম্বারের ছবিগুলো দেখা যাচ্ছে না ? একটু বললে ভালো হতো ভাইয়া। আমি তো ঠিকই দেখতে পারছি এজন্য এডিট করতে পারছি না

আপনার জন্য গদ্য রেডি করুম ... গদ্যাকারে যেতা মন ধরে ইতাই লিখুম তখন কইবেন ইয়া মাবুদ ইতা কিতা লিখছে পাগল ছাগল কোনহানকার...। আমার দোষ থাকবো না কইলাম।

মা। হাসান ভাই কবিতার ভক্ত, যত যাই বলেন না কেনো ভাই আমি জানি.... আপনার রঙও বদলে যাক আশা করি। নইলে ভাবীর কাছে বিচার দিমু।

জাজাকাল্লাহ খাইরান ফি আমানিল্লাহ

১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৮

মিরোরডডল বলেছেন:



@ভুয়া মফিজ

হা হা হা....
আমি ভুমের কমেন্ট টা পড়তে আসছি । জানতাম নিশ্চয়ই হিলারিয়াস কিছু হবে । আচ্ছা, ভুমের সাথে যারা থাকে, তাদের কি গাল দুটো ব্যথা করে না হাসতে হাসতে !!!
উফ ম্যান ইউ আর সো এন্টারটেইনিং । ভুমের কমেন্ট পড়লে আই মাস্ট লাফ লাউড :)

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভুম কিতা আপি

অহহো হাহাহাহা কাউরে বলেন ঠাম্মা কাউরে ভুম

হাহাহা এবার বুঝছি ভুয়া মফিজ..... ভালো হইছে এই নামটা ইউজ করবাম নে কমেন্টে।

১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দুর্দান্ত !
ছবি ও লেখায় ভালোলাগা আপু :)

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপি আপনি পোস্ট পড়েছেন খুবই ভালো লাগলো

জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি ভালো থাকুন ভালোবাসা নিন

১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাইয়া
ভালো থাকুন

২০| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৩৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর সুন্দর যতসব ছবি ও ছন্দের যাদুতে ভরা কবিতা। অনেক ভালোলাগা রইলো।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ দেশ ভাই
ভালো থাকুন
পাশে থাকুন
শুভেচ্ছা সতত

২১| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: চমৎকার কাব্য কথা সাথে নান্দনিক ছবি।
পোস্টে ++

২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া

প্লাসে ক্লিক পড়ে নি :(

শুভেচ্ছা সতত। সুন্দর থাকুন সর্বদা

২২| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: বোন করোণাকাল শেষ হলে আমার ছবি তুলে দিবেন। প্লীজ।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ ভাইয়া । অবশ্যই দেবো
ভালো থাকুন

২৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৮

মুক্তা নীল বলেছেন:
ছবি আপা ,
এতগুলো কবিতা লিখলেন এতো ধৈর্য সহকারে সেজন্য
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ । কবিতা এবং ছবি ছবি ভালো
লেগেছে ।
২ ও ৮ নম্বর কবিতা অত্যন্ত আবেগময়, ঠিক যেন শ্রাবণের
বৃষ্টির মতোই । আর চার নম্বর কবিতা সে-তো শৈশব ও কৈশোরের স্মৃতিকথা ।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি। এই লিখাগুলো একসাথে লিখিনি আপি। প্রতিদিন একটা ছবির সাথে লিখেছি

এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভালোবাসা রইলো । ভালো থাকুন

২৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:১৫

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: স্ক্রল করে ছবিগুলো দেখলাম। অনেক সুন্দর হয়েছে। ২। নাম্বার কবিতাটা ভাল লেগেছে। সবগুলো পড়া হয়নি। অনেক ধৈর্য্য ধরে লিখেছেন । সংসার-বাচ্চাকাচ্চা-অফিস-আদালত সব সেরে লেখালেখি অনেক ঝামেলার কাজ। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া স্বপরিবারে ভালো সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন। অগ্রিম ঈদ মোবারক।

২৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৮

মা.হাসান বলেছেন: ইমেজার কয়েকখানা ফটো খাইয়া ফালাইসে।

বেশ কয়েকখানা কবিতা সংক্ষেপিত। কেনো?
কবিতা লইয়া ছিনিমিনি চলবেনা বন্ধ করো!

অর্কিড আর পাতাবাহারের দোল তো দেখলাম না, দুলতে দুলতে কি বাহির হইয়া গেলো নাকি?

@ ভুয়া ভাই- আমার রঙ আরো বদলাইবে। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দ্যাখেন।

০৩ রা আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী তামশা আমি দেখি ছবি আর আপনারা দেখেন না । কিন্তু কত নম্বর ছবিগুলো দেখেন না কেউ বলেন না। বললে না ঠিক করে দিতাম।

অর্কিড পাতাবাহার দুল খেয়ে খেয়ে আপনার এখানে পাঠিয়ে দিয়েছি। ঘুম থেকে জেগেই দেখতে পাবেন বাইরে তাকিয়ে।

আমরা ভুম ভাইয়ের রং বদলানো দেখতে চাই। ইনশাআল্লাহ

থ্যাংকস এ লট

২৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১১

শোভন শামস বলেছেন: প্রানবন্ত কাব্য ও জীবন্ত ছবি। আবেগ বেগ মানার কথা না, শুভেচ্ছা

১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য । ভালো থাকুন

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২২

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ভালো লাগা রইল পোস্টে। শুভেচ্ছা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.