নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
১।
©কাজী ফাতেমা ছবি
=ফ্রেমবন্দির গল্প=
আমি যেন টোপাপানা, আমি যেন কচুরীপানা, ভেসে ভেসে চলে এসেছি কোথা হতে কোথায়। অথচ আমার শৈশব কৈশোর আর তারণ্য কেটেছে টোপাপানা আকাশে উড়িয়ে, টোপাপানার নিচে কত চিংড়ি মাছ ছিলো, কালো চিংড়ি ছোট। তবুও জল বোয়ামে রেখে দিতাম তুলে । সেই দিনগুলো এখনো যেন হাত বাড়িয়ে ডাকে। আর আমি পিছনে ফিরে তাকালেই দেখি কোথাও কিছু নেই । কোথাও কেউ নেই । নেই শৈশবের সখিরা, নেই সেই খেলার সাথীরা।
একদিন টোপা পানার নিচের জলে খুঁজতাম ঠান্ডা, তপ্ত গরমে পানার নিচের জল আহা শান্তি ঝরানো বেলা আমার। কী সুন্দর পাপড়ি মেলা সুখী জীবন যেন টোপা পানা, শুধু ভেসে থাকতাম সুখে। আজ এবেলা সব ছেড়ে কেবল বেছে নিয়েছি জঞ্জাল জীবন। বেছে নিয়েছি ব্যস্ততা। বেছে নিয়েছি পরাধীনতা। এ হওয়ার কথাই তো ছিলো..... নারী যে। নারীরা তো টোপা পানাই, জলে ভেসে ভেসে অন্য কোনোখানে অন্য মুল্লুকে হয় চিরস্থায়ী বসবাস।
আর সেই ডানা মেলা দিনগুলো হয় মনের নাগালহীন। কেবল স্মৃতিতে রয়ে যায় আমার কচুরীপানা টোপাপানা দিনগুলো। জলের আয়নায় আর দেখা হয় না মুখ। আর হয় না আঙ্গুলের ঢেউয়ে জল আঁকাবাঁকা করা। মাঝে মাঝে স্মৃতিগুলো জাগিয়ে তুলতে ফিরে যাই শৈশবে ফিরে যাই কৈশোরে, ফিরে যাই তারণ্যে।
জল ভরা স্বচ্ছ পুকুরে বসে থাকি নিরব নিশ্চুপ, খুঁজে বেড়াই আমার মেয়েবেলা। খুঁজে বেড়াই নাঁটাই হাতে ঘুড়ি উড়ানো দিন। খুঁজে ফিরি, তাল খেজুরের ছায়ায় বসে ভাইবোনের আড্ডা গল্প প্রহর। সবই যেন অচেনা আজ। সবই যেন ঢং, আহ্লাদি পনা। অথচ সেগুলো যে আমার আবেগী দিন আদুরে ক্ষণ আমার খঞ্জন প্রহর। এখনো কান পাতলে শুনি স্বচ্ছ জলের পুকুরে সাঁতার আওয়াজ ঝোপঝাপ। রাতের আঁধারে খেজুর রস চুরি। হিম ঠান্ডা জমে যাওয়া হাতে খড় জ্বালানো আগুনের উত্তাপ । আহা সেই দিনগুলো এখনো মন ছুঁয়ে থাকে। বাড়ী গেলেই আমি শৈশবে কৈশোরে ঘুরে ফিরি। আমার স্বাধীনতাটুকু সেখাইনে ফিরে পাই বারবার।
২।
৩।
০১। এই যে আমি ঠাঁয় দাঁড়িয়ে , ছোটো বেলা খুঁজি
এই যে আমি স্মৃতির বুকে মনটারে আজ গুঁজি,
ভালো লাগে বড় ভালো, রঙ বাহারী প্রহর,
মুগ্ধতাদের ছেড়ে আমি, আছি আজব শহর।
এই যে আমার মেয়েবেলা, রঙে ভরা প্রহর,
যেথায় বইতো মন জমিনে মুগ্ধতারই লহর,
খালি পায়ে সারাবাড়ী, দৌঁড়াদৌঁড়ি বেলা,
আজ সেখানে বসে নাতো কোনো রঙের মেলা।
যে যার মত চলে গেলাম, মেয়েবেলা ছেড়ে,
বসলাম গিয়ে অন্য কোথাও স্থায়ী আসন গেঁড়ে;
বোনেরা আজ তিন মুল্লুকে, হয় না দেখা রোজই,
একটুখানি ক্লান্তি এলে মেয়েবেলা খুঁজি।
মন বাগানে যেথায় উড়তো ফড়িং প্রজাপতি,
আজ এখানে ব্যস্ত জীবন সুখে টানলাম যতি;
সুখও আছে দুঃখও খুব, এই শহরের মাঝে,
মেয়েবেলা বেজে উঠে তাইতো বুকের ভাঁজে।
পুকুর জলে ছিপের সুতায়, টেংরা পুটি উঠতো,
কাঁকড়া ধরলে টেনে সুতো, মনটা যে খুব টুটতো;
হায়রে আমার দিনগুলো সেই উড়তাম ডানা মেলে,
আজ এখানে ব্যস্ততাতে লাগে এলেবেলে।
৪।
৫।
০২।
আমি কী টোপাপানা, অথবা কচুরীপানা,
ভেসে যাই, ভেসে আসি, উদাস যে মন খানা!
এই আমি কী পরাধীন এখন, আমার স্বাধীনতা কই?
ইচ্ছে হলেই যে পারি না যেতে সেই বেলায়
খুব উতলা রই!
ছাতিম ফুলের ঘ্রানে যে বেলা হতাম মাতাল,
মন ভরা থাকতো মুগ্ধতায়, সুখের বাম্পার ফলন
খুশিতে ভরা থাকতো মনের চাতাল
আমি টোপা পানা, মেয়েবেলা হতে হয়ে গেলো স্খলন।
টোপাপানা আকাশে উড়িয়ে যে শান্তি করেছি আহরণ,
আহা বড়বেলা সে সব করে নিলো হরণ,
ইচ্ছে হলেই দৌঁড়ঝাপ যায় না আর দেয়া,
আমি যে উঠে পড়েছি বয়স ভেলায়, আমায় নিয়ে যাচ্ছে
দূর বহুদূর সময়ের খেয়া।
যেখানে সুখ ছড়ানো ছিলো, যেখানে ছিলো স্বাধীনতা
যেখানে গাছ গাছালি পাখ পাখালি শুনতো মনের কথা,
এখানে কত কথা করে ফেলি নির্দ্বিধায় হজম,
এখানে সময় আমার অন্ধকার থমথম!
সেই শিমুল ফুল কুঁড়ানো, আর ঢিল মেলে জলে
ব্যাঙ লাফ খেলা, সেই সাতঘর, সবই অতীত জলের তলে;
স্নিগ্ধ প্রহর গুলো হয়ে গেলো টোপাপানা,
এবেলা আর স্বাধীনতার আকাশে মেলতে পারি না ডানা।
৬।
©কাজী ফাতেমা ছবি
=ফ্রেমবন্দির গল্প=
স্বচ্ছ জলের আয়নায় আকাশ দেখতে গিয়ে দেখি জলের উপর কালো রঙে ছাপা পাতারা, একটুখানি আঙ্গুল ছুঁয়াতেই জল এলোমেলো। পাতারা আঁকা বাঁকা। জলের ঢেউয়ে টকটকে সবুজ কচুরিপানা, টোপাপানা আহা আমার মনোহারী ক্ষণ। জলে পা ডুবিয়ে আমি রোমন্থণ করি সুখ বর্তমান আর অতীত মিলিয়ে। ঘাটলায় ছিপ হাতে বসে সেই পার করা দিনগুলো চোখের আয়নায় পড়ে ঝুঁকে।
কত টেংরা পুটি অনায়াসে ঝুলে থাকতো ছিপের সুতায়, ওরা উঠে আসতো আমার লোভনীয় টোপ এর ছলে। বাঁশের বেতের ঝুড়িতে রূপালী মাছ প্রহর। এখনো কান পাতলে শুনি টুপর টাপুর জল পুকুরের মাছের ঘাই। কত বেলা এখানেই কেটে গেছে অনায়াসে কেবল ছিপ হাতে। পুকুর পারের সাথে সেই সখ্যতা এখনো অটুট, আমার তালপুকুরের পার, আমার তাল পুকুরের জল। সাঁতার কাটা প্রহর। কত উচ্ছ্বলতার দিনগুলো ছিলো। কিছুই বদলায় নি। এই প্রকৃতি এই স্বচ্ছ জল পুকুর। বদলে গেলাম কেবল আমি। সময় ঘড়িটা বুকের উপর হন হন করে হেঁটে যাচ্ছে আর আমি বয়সের বিকেলে বসেও উচ্ছ্বলতা খুঁজি।
সেই ডানপিঠে তারুণ্য আমার মনে এখনো হামলে পড়ে, বয়স অশীতিপর অথচ আমি যেন কুড়ি। কত মুগ্ধতা এসে মনের দুয়ারে দেয় হানা। আমি মনের দুয়ার করি না বন্ধ। আসুক সুখগুলো উড়ে উড়ে। আমায় নিয়ে ভাসুক স্বচ্ছ জল পুকুরের ঢেউয়ে ঢেউয়ে।
এখানে বসে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দেয়া একেকটি প্রহর ফিরে আসুক বারেবারে । আমি বেলা শেষের খেয়ায় উঠার আগেও মুগ্ধতাদের তুলে নেবো আঁচল পেতে। বয়স কমলা পাতা হোক তাতে কী। মন আমার চিরসবুজ। মন আমার ডালে বাঁধা গরুর রশির দোলনা। মন যেন সবুজ কচুরী পানা কেবল ভাসতে জানে মুগ্ধতার ঢেউয়ে।
৭।
৮।
০১।
মন যে আমার স্বচ্ছ জলে, ডুব সাঁতারে মত্ত,
মন যে আমার হয়ে গেলো আমায় অনায়ত্ত;
মন যে আমার সবুজ পানা, মন যে চিরসবুজ
মুগ্ধতাদের টানতে কাছে মন হয়ে যায় অবুঝ।
মনের বাড়ী সুখের ছোঁয়া, মন যে সুখের নদী,
মন যে আমার বয়ে চলে সুখে নিরবধি
তাল পুকুরের দিনগুলো সেই, মনে দিলো হানা,
মন যেন আজ টকটকে ঐ সবুজ কচুপানা।
পা ডুবিয়ে বসলে জলে মন হয়ে যায় সুখী,
জলের আয়নায় আকাশ দেখি হই না উর্ধ্বমুখী;
মন হারালো আজকে আমার মুগ্ধতারই ভিড়ে,
কত সুখের বাজে বাঁশি আমার মরে নীড়ে।
মন হলো আজ উদাস বাউল, মন যেন আজ খুশি,
মনের খাঁচায় সুখ পাখিটা যতন করে পুষি,
স্বচ্ছ জলে দেখি চেয়ে সুখী মুখোচ্ছবি,
মুগ্ধতার রঙ ছুঁয়ে আজকে আমি উদান কবি।
কত ছন্দ জলে ঢালি, কত ছন্দ মনে
সুখের ছোঁয়ায় জল পুকুরে কাঁপি শিহরণে
মনটা যেন খঞ্জন পাখি, ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ উড়ে,
উচ্ছ্বলতার বাজনা বাজে মনের শাখে সুরে।
৯।
০২।
পা ডুবিয়ে বসে আছি বন্ধু, আছি নিরিবিলি একা,
ইচ্ছে হলে এসে করতে পারো দেখা,
এসো বসো পাশ ঘেঁষে,
এবেলা যাবে মুগ্ধতার জলে ভেসে।
কাঠের পৈঠায় অনায়াসে কাটিয়ে দাও আমার সঙ্গে
আকাশ ছবিটা জলের আয়নায় দেখো,
ছুঁয়ে দাও জল, সুখ শিহরণ জাগুক সারা অঙ্গে;
কী সুনসান নিরবতা, হেমন্ত দিন
মিহি হাওয়া বাজে শুনো কান পেতে পাতার বীন।
ঝরা পাতার গল্প শুনবে? অনুভব করবে জীবন?
বন্ধ চোখে ভাবো একবার, কী মুগ্ধতায় ভরা এ ভুবন,
একদিন তুমি আর আমি হবো ঝরা পাতা,
ছিঁড়ে যাবে জীবনের ছন্দ, মলিন হবে জীবন কাব্যের খাতা।
এসো বসো ঘাটলায়, দেখো ঝরা পাতার গান বাজে,
থেকো না এবেলা ব্যস্ত নৈমিত্তিক কাজে,
নিজেকে দাও অবসর, শুনো তুমিও ঝরা পাতার দলে,
এত কড়ি আশা করে কী হবে শুনি, সবই মিশে যাবে মাটির তলে।
তুমি আর আমি এখন সবুজাভ কমলা পাতা, জীবন এখন মধ্য দুপুর
এসো পরিয়ে দেই মাথায় তোমার কচুরিপানার টোপর;
অথবা রঙিন ঝরা পাতার মালা পরিয়ে দেই গলে,
এই তুমি কী ভালোবাসি বলবে এবেলা সুখে থাকার ছলে?
১১।
১২।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল ভাইয়া
ভালো থাকুন
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিছু ফুটু'র লগে গদ্য, কিছুর লগে পদ্য........এইটা কোনদেশী চালাকী?? হয় গদ্য দিবেন, নয়তো পদ্য। যাউগ্গা, ফুটুগুলি বড়ই সৌন্দর্য হইছে। হের লাইগা লাইক দিলাম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা আপনার জন্য চালাকি করছি, গদ্য লিখছি আপনার জন্য আর পদ্য লিখছি মা হাসান ভাইয়ার লাইগা। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো মা হাসান ভাই আর মুক্তা আপা হারায় গেছে কোথায় জানি
আচ্ছা ফটোগুলির জন্য হলেও পোস্টে আইছেন শোকরিয়া জি
ফি আমানিল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান। ভালো থাকুন স্বপরিবারে
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: বাহ মন সত্যিই অনেক ফুরফুরে ধরনের হয়ে গেল এক মুহূর্তে।
কয়েক বার দেখেও তৃপ্তি মিটছে না। অনেক সুন্দর আর ব্যতিক্রমী সব ছবি আর লেখা।
আমার শুভেচ্ছা নিন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। সুন্দর মন্তব্যে অনেক কৃতজ্ঞতা। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দিন
ফি আমানিল্লাহ
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৪
রামিসা রোজা বলেছেন:
আজকের ছবি ও কবিতা এবং লেখা সবকিছু দেখেই আমার
মন খারাপ হয়ে গেলো। কচুরিপানার সাথে কেমন যেনো
অন্যরকম এক ভালোলাগা কাজ করে । কারণ কচুরিপানাকে
খুব দুখী দুখী লাগে ।
পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং অনেকদিন পর দিলেন কবিতা ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপা আমাদের অতীত খুব সুন্দর ছিলো। আমরা তো এসব জিনিস দিয়েই খেলতাম। আনন্দ করতাম। জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি।
সময় আর নেট স্লো এর কারণে পোস্টই দিতে পারি না। নইলে প্রতিদিনই পোস্ট দিতাম।
ভালো থাকুন সাথেই থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৪
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি আপু
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ৫ নাম্বার ছবিটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে।
একই পোস্টে ছবি, স্মৃতিচারণ, কবিতা!!!
ভালো হয়েছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
অনেক ভালো থাকুন
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: সুন্দর
তবে সবসময় "স্বচ্ছ জলে, ডুব সাঁতারে মত্ত" না থাকলে শরীরের জন্য ভাল!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমিন ভাইয়া ভালো থাকুন সর্বদা
আচ্ছা ঠিকাছে
ফি আমানিল্লাহ
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১১
মেহবুবা বলেছেন: দারুন, শৈশবের স্মৃতি হচ্ছে ভিটামিন !
মন কোথায় হারিয়ে যায়!
ছবি কি আপনার তোলা ? চমৎকার ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপি আমার তোলা ছবি
জাজাকিল্লাহ খাইরান অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২০
মেহবুবা বলেছেন: সময় পেলে দেখে নেবেন শৈশবের আকুলতা, খুঁজে পেলাম !
https://www.somewhereinblog.net/blog/MAHBOOBA01/28851608
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপি
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২১
মেহবুবা বলেছেন: Click This Link
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপি । পড়েছি
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: একটা ছবিতে পায়ের আঙ্গুল দেখা যাচ্ছে। সেটা কি আপনার পা?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন
ফি আমানিল্লাহ
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
টোপা পানা কি ছবিপু ?
ছবিগুলো সুন্দর । ৭ আর ১২ বেশী ভালো ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু এই পানাগুলোকেই টোপা পানা বলে, কচুরীপানা তো চিনেন নাকি? এই পানা অন্য জাত নাম টোপাপানা
জাজাকিল্লাহ খাইরান অনেক ভালো থাকুন আপি
১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: একেকটা পটু যেন এক একটা জীবন্ত ক্যানভাস!!
///
///
///
///
///
///
///
///
অনেকদিন পেডিকিউর করা হয় না
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা এসব কখনো করিনি , করবোও না। আর যত্ন নেয়ারও টাইম নাই ভাইয়া ছবি এডিট করতে গিয়া আরও বেহাল দশা। যাই হোক আল্লাহ ভালো রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান
১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: বিবি-তে কি অনেক ব্যস্ততা!!
আগে নিজের যত্ন নিজে নিন!
অন্যের উপর কিছুটা ছেড়ে দিন-
যাক্ আপনার সর্বাঙ্গীন সুস্থ্যতা কামনা করি ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আর যত্ন , বুড়ো মানুষের আবার যত্ন কিতা । আসলেই টাইম পাওয়া যায় না। সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত অফিস। আর শুক্রবার শনিবার কাপড় ইস্ত্রি, ওয়াশরুম পরিস্কার, ঘরের কাপড় চোপড় ধোয়াতেই চলে যায় কাজের বোয়াও নাই, কাজের মেয়েওনাই ।
১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার আপি।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: পায়ের নখের যত্ন নিবেন।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আচ্ছা সময় পেলে নিয়াম নে
১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: @রাজীব নুর < পায়ের নখের চাইতে মনের যত্ন নেওয়া জরুরি- আপু সেটা জানে।
তাই নখের মতো নগন্য বিষয়ে উনি সময় নষ্ট করেননা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #কবিতা
আল্লাহ তাআলার দান কিছুই নগন্য নয় কবিতা। আল্লাহ আমাদেরকে এত সুন্দর মন দেহ দিয়েছেন তার যত্ন নিতে হয় বৈকি। আসলে একটা সময় ছিলো যখন কত কিছু করতাম। চাকুরী বিয়ে সংসার বাচ্চা এরপর মেয়েরা আর নিজের দিকে তাকায় না। কেউ কেউ তাকায় এরা নগন্য পারসেন্ট। অনেকেই পার্লারে যায় মেনি পেডি করায় তাদের হাতে হয়তো সময় থাকে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন
১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৬
নীল আকাশ বলেছেন: কবিতা, গদ্য, প্রবন্ধ সবকিছু মিলিয়ে খুব সুন্দর একটা পোস্ট হয়েছে। প্রাকৃতিক ছবিগুলি দারুন উঠেছে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন
২০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর লেখা ও ছবি ।
ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
পরে আবার আসব ।
শুভেচ্ছা রইল
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ইনশাআল্লাহ
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
২১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৩
ওমেরা বলেছেন: ছবিগুলো ভীষন সুন্দর হয়েছে আপু।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু ভালো থাকুন
ফি আমানিল্লাহ
২২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অপূর্ব সুন্দর সব ছবি।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি
ভালোবাসা রইলো
ফি আমানিল্লাহ
২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৪
অজ্ঞাতকুলশীল বলেছেন: মুগ্ধতাদের টানতে কাছে মন হয়ে যায় অবুঝ
পদ্য এর জন্যে ধন্যবাদ, লিখতে থাকেন, পড়তে ভালোই লাগে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন অনেক
শুভকামনা সতত
২৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর সুন্দর সব ছবির সমারোহ! আপনি সত্যিই একজন উচ্চমানের চিত্রশিল্পী।
আপনার একটি পোস্টে আমি টোপাপানা কী, তা জিজ্ঞেস করেছিলাম। তদুত্তরে আপনি প্রায় তিন বছরের এই পোস্টটির লিঙ্ক দিয়েছিলেন। স্যরি, একটু দেরি হয়ে গেল আপনাকে ফীডব্যাক দিতে। বোঝা যাচ্ছে গ্রামীন পরিবেশে আপনার শৈশব ও কৈশোর কাল খুবই ভালো কেটেছে, খুবই আনন্দময় ছিল! আমি যদিও প্রতি বছরে কয়েকটি মাস মাত্র গ্রামীন পরিবেশে কাটাতাম, আপনার অনেক অভজ্ঞতার কথা আমার সাথে মিলে গেছে।
ফ্রেমবন্দির গল্প (মোবাইলগ্রাফী)-৮ ভালো লেগেছে। পোস্টে একাদশতম প্লাস। + +
২৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "জলের আয়নায় আর দেখা হয় না মুখ" - আহা, কি সুন্দর একটা শব্দচিত্র!
"নারীরা তো টোপাপানাই, জলে ভেসে ভেসে অন্য কোনখানে, অন্য মুল্লুকে হয় চিরস্থায়ী বসবাস" - হৃদয়স্পর্শী, তবে আজকাল পুরুষরাও "জলে ভেসে ভেসে অন্য কোনখানে, অন্য মুল্লুকে" চিরস্থায়ী হয়।
"বাড়ী গেলেই আমি শৈশবে কৈশো্রে ঘুরি ফিরি" - আমিও তাই করি। তবে এখন বাড়ী খুব কম যাওয়া হয়।
৫,৭,৯ এবং ১২ নং ছবিগুলো অত্যধিক সুন্দর! ১০ নম্বরটা গেল কোথায়?
"আমি মনের দুয়ার করিনা বন্ধ" (৬ নং অনুচ্ছেদ) - বেশ তো, সেটাই তো সঠিক ভাবনা।
৮ নং ছবির নীচের কবিতাটা খুব সুন্দর হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: বেশ তো টোপাপানাগুলো। সুন্দর।