নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
মানুষের জীবন-কতভাগে বিভক্ত। কতবার মন হয় পরিবর্তন। কতবার পড়তে হয় বিপদের সম্মুখীন ।কতবার পান করতে হয় অদৃশ্য বিষ। শিশু বয়স, চিন্তাহীন জীবন। ডানা মেলা পাখি, সুতো ছেঁড়া ঘুড়ি, প্রজাপতি, কখনো পাখি, কখনো শরতের শুভ্র মেঘের ভেলা। আহা দিন যায় রাত যায়, আনন্দের দিনগুলো স্বপ্ন হয়ে উড়ে শিশুটির চোখে মুখে বুকে। সকলের চোখের মণি আদরের ধন, হাঁটি হাঁটি পা পা করে আগানো সময় সুখোক্ষণ। তার হাসিতে ঘর হাসে বাড়ি হাসে, তার খুশিতে আপনজনেরা লুটিয়ে পড়ে উচ্ছ্বাসে।
সময় যায় ধীরে শিশু.....কিশোর/কিশোরী হয়,একটু একটু বুঝতে শেখা আদরের মণিটি নিজের জগতে পা রাখতে শিখে যায়, শাসন লাগে এখন তেতু, আদর লাগে অতিরিক্ত কিছু। ডানা ভাঙ্গা পাখির মতো ছটপটানি ঘরের ভিতর বন্দি থাকতে সে কি চায় আর । তার ভাবনাগুলো মিলে না আপনজনদের সাথে। সে যা করতে চায় তাতে একটু বাঁধা বিপত্তি আসলেই মুষড়ে পড়ে, বলতে শিখে যায় তর্ক বিতর্ক, বড়দের প্রতি বিষাক্ত মনোভাব।
সময় যায় ধীরে কৈশোর হয়... তরুণ/তরুণী-পড়াশুনায় ফাঁকি, রাত জেগে মোবাইল ভিডিও গেইম, প্রেম পত্র, প্রেমের আকাশে উড়ায় রঙিন ঘুড়ি। আলাদা রুমে বন্দি তার মন, দুয়ারে ধাক্কা দিতে সাহস যোগাতে হয় আপনজনদের। ঔদ্ধত্যপূর্ণ মনোভাবে সে তার জগত চিনে নিতে চায়। ছুঁতে চায় ভুল ইচ্ছেগুলো। নিজের ভুলগুলো শুদ্ধ ভেবে আগায় পথ। সে আপনজন থেকে হয়ে যায় কিছুটা বিভক্ত। উদাসীন জীবনে কেউ কেউ পেয়ে যায় ভুলের পথ আবার কেউ সব কিছু ঠেলে অনায়াসে শিক্ষাক্ষেত্র সুনামের সাথে শেষ করে দেয়। কত বন্ধু বান্ধব এই সময়টুকুতে ঘিরে থাকে তাদের। তাদের মনে হতে থাকে কেউ তাদের ছেড়ে যাবে না, চিরটা জীবন বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ থাকার অঙ্গিকারে পথ চলা শুরু কলেজ জীবনের।
স্কুল ছেড়ে কলেজ, কত বন্ধু ঝরে গেলো কত বন্ধু চলে গেলো দৃষ্টি সীমা ছেড়ে। কত বন্ধু শহর ছেড়ে গেলো অন্য শহরে এখান থেকেই শুরু বিভক্ত হওয়া। অতঃপর কলেজ জীবন ধীরে ধীরে শেষের পর্যায়ে। আবার ভাঙ্গনের খেলা্ কেউ কাউকে আটকাতে পারে না জীবনের প্রয়োজনে। ভালো কলেজ ভাল বিশ্ববিদ্যালয় বেছে বেছে যে যার মতো চলে যায় বন্ধুত্বের বন্ধন কেটে। যে যার সাধ্যমত ভালো থাকার আশায় চলে যায়, ভেঙ্গে যায় বন্ধুত্ব আবারো। এখানেই একেকজন বিভক্ত একেকজন থেকে। অঙ্গীকার সে তো ধরে রাখা যায় না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে উঠে আরেকটি বন্ধুত্বে বন্ধন। কত সুখ দুঃখে কেটে যায় প্রহর। কত স্বপ্ন চোখের পাতায় ভর করে। প্রেম হয়, বিয়ে করার অঙ্গীকার হয়।কেউ কেউ হয়ে যায় ঘর পালানো ছেলে। সব মায়ার বন্ধন ভুলে সে শুধু সুখি হতে চায়। ধীরে ধীরে বিশ্ববিদ্যালয় শেষ হবে তখন দেয়া যাবে কপালে চিন্তার রেখা। কে কোথায় জব করবে, কোথায় পাবে দুমুঠো অন্নের যোগান। সংসার হবে সন্তান হবে আহা কত স্বপ্ন ঘুরে ফিরে যুবক/যুবতির মনের আনাচে কানাচে।
এতটুকু জীবনে কেউ আপনজনদের সাথে ধরে রেখেছে সম্পর্ক আবার কারো হয়ে গেছে তেতো যুক্ত সম্পর্ক। যারা নিজেদেরকে নিজেদের মতো করে ভাবে তারাই এমন ভালোবাসাহীন জীবনে এসে প্রবেশ করে। একদিন ঠিকই বুঝতে পারবে পরিবার হতে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মজা।
আবার বন্ধুত্বের ভাঙ্গন, বিভক্তি সম্পর্কের। প্রেমগুলো আঁচড়ে পড়ে নর্দমায়। চাকুরীর প্রতিশ্রুতি ধীরে হতে থাকে ক্ষয়। আহা ছেলেদের প্রেম সে আর টিকে কই, বিয়ে হয়ে যায় মেয়েদের/প্রেমীকাদের। আবার হতাশা জীবনে প্রবেশ। অন্যদিকে চাকুরী খুঁজে হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়ানো। এখানে এপ্লাই সেখানে এপ্লাই- এগোতে থাকে সময়।
কেউ পেয়ে যায় সুখের ঠিকানা আবার অনেক মেধাবী পড়ে যায় হোঁচট খেয়ে ভালো চাকুরী সন্ধান না পেয়ে। বয়স সে কী আর থেমে থাকে। অবশেষে কেউ ছোটখাট কোম্পানীতে ঢুকে পড়ে কেউ বা ব্যবসায় মনোনিবেশ করে আবার কেউ কেউ বিদেশ বিভুঁই পাড়ি দেয় স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছবে বলে। অবশেষে বিয়ে থা, নিজের সংসার সাজানো। নিজের পরিবার হতে বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশংকা দেখা দেয়। কেউ সরে আসে আপনজনদের হতে আবার কেউবা পড়ে থাকে সম্পর্ক ছুঁয়ে সংসারে অশান্তি সত্ত্বেও। এখানেও বিভক্তির খেলা খেলে নিয়তি। যুবক/যুবতী বাবা মা হয়, দায়িত্ব বাড়ে, সম্পর্কগুলো হতে থাকে মধুর অথবা তেতোযুক্ত।
যুবক যুবতী প্রৌঢ়প্রৌঢ়া হয়, ছেলেমেয়েদের সাথে তাদের একটা বিভক্তি চলে আসে। একেকটা মন যেনো প্রজাপতির মতো। উড়ে যায় আবার নীড়ে ফিরে। সুখে দুঃখে কেটে যায় প্রহর। প্রৌঢ়প্রৌঢ়া বৃদ্ধ হতে থাকা সময় বিতৃষ্ণায় কেটে যায় আরো কিছু কাল অথবা সুখেই কাটে। এখন অন্য ভাবনা মনে নেয় ঠাই। অতীত জীবনের ভুল ত্রুটি ধরা পড়ে।
নিজেদের ক্ষমার অযোগ্য মনে করতে থাকে কেউ। গোরের আঁধারে যেতে হবে ভেবে দিনে রাতে নামায শুরু অথচ সময় থাকতে কেউই এদিকে পা মাড়ায়নি আর কেউ কেউ নামাযের মধ্যে থেকেই বৃদ্ধ হয়েছে। এবার চলে যাওয়ার পালা আবারো পরিবার হতে বিভাজন হতে হয়। তবে তা হয় চূড়ান্ত পর্যায়। চলে যায় মানুষ রেখে যায় তার ভালো মন্দ। কেউ জানে না কার ঠিকানা কোথায়। চলে যেতে হবে তবু মানুষ, বিষাক্ত ছোবলে জর্জরিত করে মানুষের জীবন। মানুষ হয়ে মানুষের রক্তে সাড়ে স্নান। অথচ তার পরিণতি সে একই, তাকেও যেতে হবে শেষ ঠিকানায়। একটি ছোট জীবনে মানুষ কি হতে চায় কিইবা পেতে চায়। সবই স্বপ্নই সমুদ্দুরের বালি, মুঠোয় পুরলেই ঝরঝরিয়ে পড়ে যায় আঙ্গুলের ফাঁক গলে। এ যেনো গোলক ধাঁধার পৃথিবী। এখানে কেউ কারো মন বুঝে না কেউ কারো ভালো চাইতে পারে না।কেউ কেউ ভালো চেয়ে করে বসে নিজের ক্ষতি। অতঃপর মানুষ নিজের স্বার্থে কাটিয়ে দেয় একেকটি জীবন।
(ফেব্রুয়ারী ১৪, ২০১৭)
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সময় যখন ছিলো তখন সরকারী জবের জন্য এপ্লাই করেন নাই কেন। তবুও যা আপনার জন্য আল্লাহ রেখেছেন তাতেই তুষ্ট থাকুন বলুন আলহামদুলিল্লাহ।
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৪
ওমেরা বলেছেন: মানুষের জীবনটা ছোট কিন্ত মানুষের চাওয়া অসীম , এই কারনেই দুনিয়াটা এত অশান্ত।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপি। মানুষের লোভ অন্যের পকেটে টাকা অথচ সেটা নিজের মনে মনে কামনা করে। মানুষ অল্পতেই সন্তুষ্ট না।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: মানুষের খুবই ছোট একজীবন। যার কমপক্ষে প্রথম ২০ বছর কেটে যায় নিজেকে জানতে-বুঝতে ।যারা পড়াশোনা করে তাদের ক্ষেত্রে তা ২৬/২৮ বছর লেগে যায় নিজের পড়াশোনা শেষ করে গুছিয়ে নিতে ।এদিকে ৬০/৬৫ বছর পরে অর্থব বা বুড়ো বা অবসরপ্রাপ্ত / কর্মহীন / উৎপাদনহীন জীবন। মাঝের ৩৫-৪০ বছর নিজের প্রতিষ্ঠা-সংসার-বিয়ে-বাচচা পয়দা -চাকুরী-সামজিকতা-ব্যবসা সহ নানা ঘাত প্রতিঘাতেই সময় শেষ। আর এসবই দুনিয়াদারী/জীবনমুখী কাজ-কর্ম । আর এসব দুনিয়াদারী কাজের মাঝে আমরা ভুলে যাই আমাদের আসল করণীয় কর্মের কথা,অসীম জীবনের কথা।
অথচ আমাদের যিনি সৃষ্টি করছেন তারও কিছু দাবি আছে আমাদের উপর, কিছু করণীয় কাজ আমাদেরও আছে আমাদের অসীম জীবনের জন্য।কিন্তু দুনিয়ার সীমিত জীবনের অসীম চাহিদা এবং আমাদের লোভ ও কর্মব্যস্ততা আমাদের প্রকৃত করণীয় ভুলিয়ে দিয়ে দুনিয়ার মোহে অন্ধ করে রাখে ।মানুষের জন্য এ বড়ই আফসোসের বিষয়।
আর সবকিছুর শেষে যখন আমাদের উপলব্ধি আসে এবার আমাদের কিছু করা দরকার নিজের জন্য ,পরকালের জন্য তখনই যাওয়ার সময় হয়ে যায়। নিজের জন্য পর্যাপ্ত কিছু করার সুযোগ আর হয়ে উঠেনা।
আল্লাহ/স্রষ্টা/সৃষ্টিকর্তা/ভগবান/ঈশ্বর আমাদের সকলকে যে যেই ধর্মের অনুসারীই হই না কেন সকলকে ধর্মের মৌলিক বিষয়গুলি অনুসরন করার এবং পরকালের জন্য যথাযথ পাথেয় সংগ্রহ/অর্জন করার তওফিক দান করুন।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। আসলেই সৃষ্টিকর্তার কথা ভুলে গিয়ে আমরা না পারিবারিক ভাবে বাচ্চাদের শিক্ষা দিতে। আড়ম্বর জীবন যাপন দিয়ে ওদেরকে আরো উচ্চাবিলাষী পথে নিয়ে যাই। মধ্য বয়সে এসে কত কিছু উপলব্দি হয়। অথচ ফেরার পথ বন্ধ।
সব ধর্মেই ভালো কথা আছে, ভালো কাজ করার নির্দেশনা আছে। কিন্তু কেউই নিজ নিজ ধর্ম ঠিকভাবে পালন করিনা আফসোস।
ভালো থাকুন ভাইয়া
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
ছবিপু এতো জীবনের গল্প । কিছু আশা পূরণ হবে, কিছু হবে না ।
চাওয়া পাওয়া থাকবে । শৈশব থেকে বার্ধক্য প্রতিনিয়ত স্বপ্ন থাকে, স্বপ্ন ভাঙ্গে, আবার গড়ে ।
জীবন চলার পথে আমরা হোঁচট খাই, আবার উঠেও দাড়াই ।
প্রতিমুহূর্ত পরিবর্তনশীল আর এই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে চলাই জীবন ।
ছবিটা কিন্তু দারুণ ! কে কে আছে বলছি ।
এখানে আছে ছবিপু, শায়মাপু, জুনাপু, মনিপু, সোহানীপু, ওমেরাপু, রামিসাপু, সামিয়াপু ।
আর ছবিটা তুলেছি আমি
সবার নামের সাথে আপুর শর্ট ভার্সন লিখলাম, জানোইতো আমি একটু অলস !
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম কিছু অপূর্ণতা না থাকলেও বিপদ। সুখ থাকে না। এইতো জীবন দুঃখ আর সুখ নিয়ে। মানিয়ে চলতে পারি বলেই এতটা উচ্ছল আমার মন আলহাদুলিল্লাহ।
হাহাহাহা আসলেই তখন ভাবি নাই না হলে নাম দিয়া দিতাম
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
ভালো থাকুন পাশে থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: অর্থনীতি আমাদের শিখিয়েছে মানুষের চাহিদা অসীম আর যোগান সীমিত। আর নিয়েই আমাদের জীবন চলা ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম ঠিক। এ নিয়েই জীবন সুন্দর আলহামদুলিল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আসলে ঠিক বৃদ্ধ মানুষের সাথে যুবক যুবতীর একটা গ্যাপ তৈরী হয় মন মানসিকতায়।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জী ভাইয়া। মনের সাথে কথার সাথে আর মিল হয় না। অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: অনেক কথা লিখেছেন ভালো লেগেছে।
কলেজ জীবনে অনেক বন্ধু আসে সেসময় মনে হয় এরাই জীবনের সব সাথে গার্লফ্রেন্ড জীবনটাই অন্যরকম হয়ে যায়।
একটা বয়সে মা বাবার আদর শাসন তেতো হয়ে যায় তাদের সাথে কথা বলতেই ভালো লাগেনা এটা কিসের জন্যে হয়? মা বাবার চিন্তাভাবনার সাথে একটা গ্যাপ তৈরি হওয়ার কারন কি?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম, কলেজের জীবনটা আসলেই অন্যরকম, মনের মাঝে প্রেমের ফুল ফুটে তখন বয়োসন্ধিকালে বাচ্চাদের মনে হয় তাদের কথাই ঠিক, এজন্য এসময় বাচ্চাদের বেশী বকাঝকা দিতে হয় না। তাদের কথার সাথে হ্যা মিলিয়ে, নরম ভাষায় বুঝাতে হয় সব সময়। আর পাপ পুণ্যি বিষয়টার ধারণাও দিতে হয় তখন। তাহলে তেমন গ্যাপ তৈরী হয় না।
সুন্দর মন্তব্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খুবই ভালো লিখছেন। পোস্টে প্লাস।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন ভাইয়া জি
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: হাজার হাজার তরুন তরুনী নষ্ট হয়ে যায় এই বয়সে অতি শাসনে।এই সময়টায় বন্ধুর মতো আচরন করতে হয়।সব সময়ই বন্ধুর মতো মিসতে হয় তবে এই সময়ে একটু বেশি সাবধান থাকতে হয়।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার কথা একদম ঠিক। আমার মাঝে মাঝে রাগ উঠে যায় বাচ্চাদের সাথে। কিন্তু পরে ভাবি কাজটা ঠিক হয় নাই।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন
১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪১
স্প্যানকড বলেছেন: জীবন বড্ড অদ্ভুত ! চোখের সামনেই খসে পড়ে জ্বলজ্বল তারা। এই নিয়ম। যতদুর হাঁটা যায় যতদুর খোদাকে ডাকা যায়। পড়লাম ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম। আল্লাহ ছাড়া আমাদের আর কে আছে যে বিচার দিনে বাঁচাবে।
আপনাকে আমার পোস্টে দেখে ভালো লাগলো। আমি বলেছিলাম অন্যান্যদের পোসেটও যাবেন। জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২৩
রামিসা রোজা বলেছেন:
হায়রে জীবন ! পাওয়া না পাওয়ার ব্যালেনস করেও অনেক হিসাব-ই বাকি রয়ে গেলো । ভালো মন্দ মিলিয়ে
এভাবেই বেঁচে থাকা ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপি। অনেক অপূর্ণতা থাকে মনে, যা কাউকে বলাও যায় না। ভালো মন্দে মিলিয়েই জীবন আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
ভালো থাকুন অনেক
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সময় যখন ছিলো তখন সরকারী জবের জন্য এপ্লাই করেন নাই কেন। তবুও যা আপনার জন্য আল্লাহ রেখেছেন তাতেই তুষ্ট থাকুন বলুন আলহামদুলিল্লাহ।
ভুল করেছি।
আবার যদি পৃথিবীতে আসি তখন আর এই ভুল করবো না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যা হওয়ার হয়ে গেছে। এখন সহজ পথ ধরে হাটুন আল্লাহ সুন্দর জীবন দিবেন ইনশআল্লাহ
ভালো থাকুন ভাইয়া
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১০
ঢুকিচেপা বলেছেন: যা লিখিয়াছেন সবিই তো হাঁচা কতা, তয় মনডা আজ খারাপ নি ?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই মন খারাপ হয়ে যায়। নিজেই ঠিক করে ফেলি। উপায় নাই মন খারাপ থাকলে।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ভাইয়া
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: ভালো থাকুন আপু। পোস্ট ভালো লাগলো।
শুভ কামনা রইলো।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহা মিরোরডডল। সত্যিইতো আমি আছি তবে কোনটা বলোতো? দেখি পারো কি না!
ছবি আপু, দূর্দান্ত লিখেছো।
রাজিব নূর ভাই, কোন হাপিত্যেশ নয়। এখনো অনেক কিছু করার আপনার ক্ষমতা আছে। শুধু শুরু করেন.........
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা আমি হলাম ডান থেকে প্রথম । তুমি মধ্যিখানের টা
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
রাজীব ভা্ইয়া আপুর কথা ঠিক
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০০
মা.হাসান বলেছেন: ভেবেছিলাম টিকা নেবার বেদনা নিয়ে কবিতা লিখবেন , তা না, চার বছর আগের ভালোবাসা দিবসের প্রেমের লেখা পোস্ট করলেন। ঐদিন কি দুলাভাইয়ের লগে ঝগড়া হইসিলো নি?
অন্যের ফটো অনুমতি ছাড়া ব্যবহার নিষেধ। মনে হয় সবগুলাই আপনার নিজের ফটো। কোনটা কোন পার্লার থেকে মেকআপ নেয়ার পর তোলা জানাইলে ব্লগের আপুরা ঐ সব পার্লার এড়াইতে পারতো।
মরে কি শাম্তি আছে? মনে করে আপনি মরলেন। এর পর মডু আপনার সেফ স্ট্যাটাস চেঞ্জ করে জেনারেল করে দিলো, নির্বাচিত পাতার পোস্ট ড্রাফটে দিয়ে দিলো। আজকাল নাকি এই সব খুব হচ্ছে। কাজেই মরে লাভ নাই।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: টিকা নিয়েছি আপনি জানলেন কীভাবে হুহ। ঝগড়া রোজই হয়, আমি মাতি না বেশী। সে জ্ঞানী ব্যক্তি আমি পারি না তর্কে কাইন্দা দেই । হাহাহাহাহা
আমি একা না সোহানী আপু, মিররডডল, শায়মা পি, রামিসা আপি আরও অনেকে আছেন। কিল্লাই আমরারে এক লগে দেইখা হিংসা হয় নি ।
আসলেই ব্লগেও কোনো কথা কওন যায় না। স্বাধীনতাহরণ সব জায়গাতেই হয়। প্রতিবাদী হওয়া যায় না আর।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন।
আপনার ফেসবুক লিংক চাইছিলাম দিলেন না
১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৬
মিরোরডডল বলেছেন:
সোহানীপু ঝাড়ুটা যেহেতু অদৃশ্য তাই বোঝা মুশকিল, ঝাড়ু হাতে পেটানোর জন্য রেডি এরকম কাউকে দেখছি না ...
হা হা হা ...
তুমি হচ্ছ একদম ফ্রন্টে লেফট , নাকি তুমি রাইট ওয়ান হতে চাও
বল বল কোনটা তুমি ???
তোমার মুখ থেকেই শুনি
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আরে মাঝের জন হলেন সোহানী পু। আমি ডানের প্রথম আর তুমি বায়ে প্রথম হাহাহা
১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কেন গো এমন আবওল তাবওল ভাবনা ।
কামনা করি জীবন হোক ছন্দময় ।
সকল ভাবনা হোক পরিমল ।
শুভেচ্ছা রইল
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাঝে মাঝে আবোল তাবোল হয়ে যাই এজন্য
আমিন
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন অনেক অনেক
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার একটা সরকারী চাকরি থাকলে আমিও এরকম আবোল তাবোল ভাবতে পারতাম।