নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
০১। পিকনিক =
০১। এখনকার যুগে এমন আয়োজন কমই হয় দেখলাম। বাচ্চারা আমাদের মত মিছে মিছে বালির ভাত রাঁধে না। তরু লতার সবজি কাটে না। ইটের মসলা পানি লাল করে তরকারী রান্না করে না। এখন টিভিতেই ব্যস্ত থাকে ওরা। মিছে মিছে পিকনিক বেলাগুলো খুব মনে পড়ে। আমরা ভাইবোনেরা এই মিছে পিকনিক অনেক খেলেছি।আমরা বলতাম তোফাতি। তোফাতি নিয়া কত ঝগড়াঝাটিও হইতো। ব্যস খেলাঘর এলোমেলো হয়ে যেত নিমেষেই। ফিরে যেতাম যে যার ঘরে মন বেজার করে। সেই দিনগুলো আর আসবে না। আর এমন মেলাও হয়তো আমাদের প্রজন্মের মাঝে বসবে না।
=দিনগুলো সেই..........কই কই কই?
বালির ভাত আর ইট সুড়কির মসলা, বুনো লতাপাতার সবজি
আহা ঝুলে ঝালে ইয়াম ইয়াম খেতাম ডুবিয়ে কবজি;
দিনগুলো সেই কই হারিয়ে গেলো,
স্মৃতির পাতায় সবই আছেে, শুধু মন এলো মেলো!
বালির দেয়ালে ছোট বাড়ী, মাটির হাড়ি পাতিল,
একটুখানি ঝগড়াতেই খেলা হতো বাতিল,
মাটির চুলায় বালির ভাত, আর বুনোফুল,
ধুলায় গড়াগড়ি.....ঝগড়া খুঁনসুটিতে হারাতাম দুকূল।
০২। উনি মানুষটা খুব পরিশ্রমি। সারাদিন এই কোপাকুপির কাজ করেন। তাকে দিনে ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই মানুষটির জন্যই আব্বা অনেকটা নিশ্চিন্তে কিছু সবজি চাষ করতে পারেন। আমি তার গায়ের শক্তি আর ধৈর্য্য দেখে অবাক। একটা মানুষ এতটা পরিশ্রম করতে পারে কীভাবে আল্লাহ জানেন। আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুন।
=মেহনতি মানুষের ঘাম শুকোনোর আগোই দিয়ে দাও শ্রমের মূল্যি=
মেহনতি মানুষের গায়ের ঘামে লিখা থাকে হালাল রুজি,
মেহনতি মানুষের এক চিলতে হাসির মাঝে আমি আনন্দ খুঁজি,
ছাই রঙা দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বয়ে যায় শ্রমের ধারা,
দু'মুঠো অন্নের জন্যা মেহনতি মানুষ গ্রীষ্মের রোদ্দুরে থাকে ঠাঁয় খাড়া।
পরিবারের হাসি শ্রমের মূল্যের চেয়েও দুর্মূল্য,
মেহনতির মানুষের কাছে পাহাড় সম শ্রমও তুলোর তুল্য ;
ছবি তোলার স্থান-পীঁরেরগাঁও মিয়াবাড়ী।
০৩। এই পাখিগুলো রোজ সন্ধ্যা হওয়ার আগেই পুকুর পাড়ে এসে মেলা জমায়। পাখির ছবি তোলা খুব কঠিন কাজ। তাছাড়া আমি ক্যামেরার কারসাজিতে ছবি তুলতে পারি না এখনো। একটা ছবি তুলতে আট দশটা ক্লিক করতে হয় সেটিংস ঠিক করতে হয় । গ্রামে গেলে ফিঙ্গে পাখি দেখতে পাই। এই পাখিদের কাছাকাছি যাওয়া যায়। ভদ্র পাখি।
=এই শহরে ফিঙ্গে নেই কেন=
এখানে সবুজের আস্ফালন নেই, ইট সুরকির পথ,
এখানের ধানের ক্ষেত নেই, পিচঢালা রাস্তা,
এখানে বৃক্ষ তরু'রা আকাশ ছুঁতে চায় না,
এখানে বড় বড় অট্টালিকা দখল করে আছে ।
এখানে ধানের ক্ষেতে থই থই ঢেউ নেই, নেই প্রজাপতি ফড়িঙ
নেই দোয়েল কোয়েল ময়না শ্যা মা পাখিদের হুলস্থুল
ব্য স্ততার কাঁধে দাড়িয়ে আমি ফিঙে প্রহর খুঁজি,
কোথায় নেই লেজ ঝোলা পাখিটি!
ছবি তোলার স্থান-ময়মনসিংহ, ঢাকুয়া গ্রামে, মোর হওড়বাড়ী।
০৪। বাড়ীতে গেলে একবার হলেও চা বাগানে ঘুরতে যাই। সবুজ দেখতে প্রাণ আনচান করে। প্রতিবারই এক গাদা ছবি তুলে নিয়ে আসি। কিছু পোস্ট করি আর কিছু অবহেলায় পড়ে থাকে বছরের পর বছর। চা বাগানে গেলেই এই কর্মজীবীদের দেখতে পাই। বিকেল হলেই উনাদের বাড়ী ফেরার পালা। কেউ খড়ি জড় করে বেঁধে নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে বাড়ী ফিরে। কেউ মাথায় কাপড়ের পোটলা নিয়ে হাঁটে। উনাদের জীবন সুখের হোক ।
=সবুজের মাঝে কর্মজীবী পাখিদের ঝাঁক=
একঝাঁক পাখি দিনরাত উড়ে চা বাগানের আকাশে,
যেখানে ওদের রুজি রুটি ওঁৎ পেতে বসে থাকে রোজ,
যেখানে খরখরে মাটিতে পা রেখে ওরা পায় দু'বেলার অন্নের সন্ধান,
ওদের মুখের হাসি আমি বড্ড ভালোবাসি।
দিনভর কর্মযজ্ঞে দেহপ্রাণ নিমজ্জন,
পায়ে হেঁটে বাড়ী ফেরার দৃশ্য.....সত্যিই অপরূপ,
কর্মজীবী মেয়েরা দলবেঁধে গল্প কথায় সুর উঠায়,
নির্নিমিখ তাকিয়ে দেখি ওদের প্রসন্ন মুখ।
ছবি তোলার স্থানঃ চুনারুঘাট চা বাগান।
০৫। শৈশবের দুরন্তপনা। কী ভালো লাগে দেখতে। বেনী করে কেউ, কারো ঝুটি বাধা চুল। কোনো দ্বিধা ছাড়াই শৈশব হাঁটতে পারে দৌড়াতে পারে। হাসতে পারে খেলতে বা বলতে পারে। শৈশবের মত যদি স্বাধীন জীবন অনন্তকাল হত কতই না ভালো হতো। দুঃখ থাকতো না মনে, চাহিদার বাড়াবাড়ি থাকতো না । বিত্ত বৈভব কামানোর ধান্ধা থাকতো না। এদের দেখলে আমি বারবারই শৈশবে ফিরে যাই।
=মন চলে যায় সেই কৈশোরে....
মন চলে যায় হাওয়ায় ভেসে, গাঁয়ের পানে সুখের রেশে
ধানের ক্ষেতে বিলের ধারে...
মন চলে যায় পাখির গানে, গায়ের পথে, মায়ার টানে
শাপলা ফুটা ঝিলের পাড়ে...
----
মন ছুটে যায় শিশির ঘাসে, মুগ্ধতা আর সুখের চাষে
মন চলে যায় বারে বারে....
মন চলে যায় আমার গাঁয়ে, ভাসতে আহা ইচ্ছের নায়ে
নৌকা যেথায় সারে সারে....
ছবি তোলার স্থান -পীঁরেরগাঁও মিয়াবাড়ী চুনারুঘাট।
০৬। এটা ময়মনসিংহের রাজবাড়ী। শশী লজ বা শশীলজ, বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত মহারাজা শশীকান্ত আচার্যের বাড়ী, যা ময়মনসিংহের রাজবাড়ী নামেও সমধিক খ্যাত। শহরের কেন্দ্রস্থলে, ব্রহ্মপুত্র নদের অদূরে, এই রাজবাড়ী অবস্থিত। ১৯৫২ সাল থেকে শশী লজ ব্যবহৃত হচ্ছে মহিলা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে। ২০১৫ সালে ৪ এপ্রিল জাদুঘর স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর শশী লজটি অধিগ্রহণ করে। (কপি পেস্ট উইকিপিডিয়া)।
ভাগ্যক্রমে ব্যাংকের ডিপ্লোমা পরীক্ষায় পরিদর্শক হিসেবে গিয়েছিলাম। খুবই ভালো লাগার সময়গুলো কেটেছে সেখানে।
=কিছুই চিরস্থায়ী নয়!
সভ্যকতা হারিয়ে যায়, যেমন হারিয়ে যায় মানুষ
হা্রিয়ে যাওয়া সভ্যলতা ছুঁয়ে দাঁড়ালেই
আমিয আমার জন্মের আগেসর অতীতে যাই চলে,
বন্ধ চোখে দেখতে পাই রাজা রানী প্রজা!
ইটেধর পর ইট সাজিয়ে যে রাজা প্রাসাদ গড়েছিলো
দামী তৈজসে সাজিয়েছিলো তার হেরেমখানা
দাসী বাদীর জমজমাট আয়োজনে রাজা নিজেকে
ভেবেছিলো জগতের বাদশা, দুনিয়ার সুখ শুধু তার
সে রাজাকে একদিন হতে হয়েছিলো নিথর
শুতে হয়েছিলো সফেদ বসনে মাটির অন্ধকার ঘরে।
ছবি তোলার স্থান-ময়মনসিংহ রাজবাড়ী।
০৭। এটা ধলাই নদী। শুনেছি এই নদীতেও জোয়ার ছিলো। উত্তাল ঢেউ ছিলো। যৌবনাবতী ছিলো। কিন্তু এখন আর কিছুই অবশিষ্ট নাই। বর্ষায় একটু বড় দেখা যায় । শীতের দিন মনে হয় খাল। শশুর বাড়ীর সামনেই এই নদীর অবস্থান। ক্যামেরা হাতে নিয়ে নদীর পাড়ে পাড়ে ঘুরে বেড়াই আর ছবি তুলি। একই জায়গার ছবি বারবার তুলি। কারণ সেখানে গেলে আর কোথাও ছবি তোলার জায়গা পাই না তাই। ধলাই নদী এখন মরা নদী।
=নদী’রা মরে যায়=
এখানেও একদিন তুমুল ঢেউ ছিলো, পাড়ি ভাঙ্গার খেলা ছিলো,
এখানেও নৌকা ছিলো, নৌকায় বসা মাঝি ছিলো।
শুকনো মৌসুমে জেগে উঠা চর ছিলো, ছিলো চর দখলের খেলা
এখানেও মানুষ ফসলী জমিতে শ্রম দিতে-কাটাতো বেলা।
নদীর উথাল ঢেউয়ে বাস করতো টেংরা পুটি,
রুই, বোয়াল, কাতল, আইড়-জলের তলে খেতো লুটোপুটি।
নদীর উঁচু পাড় ছিলো, শীতবেলায় নদীর উপর বাঁশের সাঁকো
ছাতা মাথায় পথিক'রা হেঁটে যেতো নদীর কূল ঘেঁষে,
তোমরা কী তা আর মনে রাখো!
ছবি তোলার স্থান -ময়মনসিংহের ঢাকুয়া গ্রাম।
০৮। চিড়িয়াখানা গেলে হাঁটতে হাঁটতে জান শেষ। ত্যানাত্যানা দেহ নিয়েই হাঁটি । অন্য সবাই বসে পড়ে আর হাঁটে না কিন্তু আমি কোনায় কোনায় যাই হাটি ঘুরি ছবি তুলি। এটি চিড়িয়াখানার লেকের ছবি। এখানে এই সারস জাতীয় পাখি না হাঁস কে জানে , ভাসতে দেখা যায়। ওদের সামনে বড় বড় মাছ ঢিল মেরে দেয়া হচ্ছে আর ঠিকই লুপে নিয়ে খাচ্ছে। ভালো লাগে দৃশ্যটি।
©কাজী ফাতেমা ছবি
=প্রকৃতিকে ভালোবেসে এবার কাছে টানো সুন্দর=
সৃষ্টির অপরূপ সুন্দর কীসে নেই বলো, তুমি শুধু একবার করো অনুভব
আকাশের সীমানায় দৃষ্টি করো তাক, কোনো এক বিকেল অথবা সাঁঝে,
দেখো এক ঝাঁক পাখি কেমন করে শূন্য হাওয়ায় উড়ে, কী করে সম্ভব!
অথচ সেই অসম্ভবও সম্ভব হয় মহান আল্লাহ্ তা'লার দয়ায়, এই কিছুটা
রেখে দাও এবেলা বুকের ভাঁঝে।
বালিহাঁস বলো আর পাতিহাঁসই বলো, অথবা শুভ্র বসন গায়ে দেয়া সেই বক সারস
একবার মুগ্ধতায় তাকিয়ে ভাবো তো দেখি, একি সৃষ্টি তাঁর আহা কত সুন্দর
দুনিয়াটাই এত মনমুগ্ধকর না জানি কত মনোলোভা হবে আমার খোদার আরশ,
দুনিয়ার মোহ সুন্দর বেঁচে থাকার অপূর্ব জীবনধারা, স্বস্তিতে ভরো বলছি এবার
হৃদয় বন্দর।
(ক্যানন, স্থান-চিড়িয়াখানা, মিরপুর)
০৯। তোমরা কলাগাছের ভেলায় চড়েছো কিনা জানি না । আমরা বন্যা আসলেই কলাগাছে ভেলা বানিয়ে খেতে খামারে ছুটে বেড়াতামা। সারাদিনই শরীর ভেজা থাকতো। এই ছবিটি খোয়াই নদীতে। শীত সিজনে নদীর পানি শুকিয়ে গেলে খুবই মজা লাগে পা ডুবিয়ে হাঁটতে। আমার ছোটো ছেলে তামী খুবই মজা পায় এই নদীতে গিয়ে।
=কলাগাছের ভেলা=
নদী ভাঙ্গনে একদা ডুবে যেতো বাড়ীঘর, ফসলি ক্ষেত,
জলে থই থই মাট ঘাট প্রান্তর, প্রচুর বৃষ্টিই ছিলো বন্যাির অশনি সংকেত,
অথচ সেই ভয়ংকর বেলা
আমরা জলে ভাসিয়েছি কলাগাছের ভেলা।
পুরো দেহ জলে ভেজা, থরথর কাপুনি কখনো, কখনো হাসির কলরোল,
এখানে সেখানে জাল পাতা মাছ ধরার জন্যি, চারিদিকে কী যে সরগোল;
আমাদের শৈশব বেলা, বন্যাায় মাঠ ডুবে গেলেই ভাসাতাম কলার ভেলা
মাছ ধরা কখনো, কখনো ভাইবোুনেরা খেলতাম জলকেলি খেলা।
(স্থান চুনারুঘাট খোয়াই নদী)
১০। কোন এক আগস্ট মাসে ঈদ ছিলো, দুপুর বেলা গিয়েছিলাম বিমান বন্দর যাদুঘরে, উফ কী যে রোদ, রোদের তাপে চোখ মেলা দায় ছিলো। কিন্তু মানুষের ভিড় তো আর কম নেই। পুরো মাঠ মানুষে মানুষে সয়লাব। ঘুরে ঘুরে ছবি তুলবো কিন্তু মানুষের জন্য ছবি তোলাও দুস্কর ছিলো। আগষ্টের আকাশ কেমন হবে সেটা সবাই জানেন। ইশ অসহ্যর সুন্দর ছিলো আকাশ। সাদা মেঘ নীল আকাশ। মানুষে টুইটুম্বুর যাদুঘরে কিছুটা সময় কাটিয়েছিলাম আমিে তামীম আর তাসীনের বাপ। তাসীনের বাপের পিছনে হেটে হেটে ছবি তুলছি। আবার দৌড়াইয়া গিয়া তাদেরকে ধরছি। ছবিগুলো স্মৃতি হয়ে আছে এখনো পিসির হার্ড ড্রাইভে।
=একদিন মেলা বসেছিলো বিমান যাদুঘরে=
এত রোদ্দুর, এত উষ্ণতা, এত বিতৃষ্ণা উপে ক্ষা করেও মানুষ সুখ কুড়ায়,
মানুষ দুপুর রোদ্দুর ঘাসে বসে কিছু ক্লান্তি নীল আকাশে উড়ায়,
কেউ জোড়া কইতর, কেউ সন্তানের হাত ধরা,
ঘুরে ঘুরে মেলায় মানুষ মুগ্ধতা পুরে বুকের ভিতর, হোক সে গ্রীষ্ম খরা।
একদিন আমির সবুজ ঘাসে রোদ্দুর ছুতে গিয়েছিলাম মানুষের হাঠে,
ইতি দিয়ে সংসার কর্ম পাঠে,
রোদ্দুর ছুয়েছিলো পা আমার, আমিব ছুয়েছি মুগ্ধতাদের, চোখ ছুয়েছে আকাশ,
সবাই সুখে উড়িয়েছিলো ইচ্ছে ফানুস, কারো বুকে ছিলো না এক বিন্দু দীর্ঘশ্বাস।
স্থান : বিমান বন্দর যাদুঘর
১১। আমার শৈশব কৈশোর তারুণ্যু কেটেছে আমাদের গ্রামের বাড়ি। আমাদের গ্রাম পীরেরগাও, বাড়ীর নাম মিয়াবাড়ী। এটা চুনারুঘাট থানা, হবিগঞ্জ জেলায়। আমাদের এলাকাতে অসংখ্য্ চা বাগান আছে্। আমাদের জেলা খুবই সুন্দর। সবুজ গাছ পালা বনারণ্যে ভরা। আমাদের গ্রামও খুব সুন্দর। আমাদের বাড়ীর সামনে পিছনে পিচ রাস্তা। উন্নত গ্রামে ডিস লাইন ওয়াই ফাই আর সিলিন্ডার গ্যা স সবই আছেু। আমাদের বাড়ির প্রত্যেক ঘরেই্্নে দুই চুলার সিলিন্ডার গ্যা স। ধানের দিন কাজ বেশী থাকাতে সবাই গ্যা সের চুলায় রান্না করে। আবার বৃষ্টির দিন লাকড়ি না পেলেও গ্যা সের চুলায় রান্না হয় এখন। আমাদের সময় গ্যা সের চুলা ছিলো না। লাকড়ির চুলায় রান্না হতো। খরা কালে শুকুনো গাছের পাতা, বাশ পাতা দিয়ে দুইমুখো চুলায় রান্না হতো, এখনো হয়। লাকড়ির চুলায় রান্নার স্বাদই আলাদা। ধুয়ায় আচ্ছন্ন পরিবেশে গৃহিনীরা সুস্বাদু খাবার রান্না করে পরিবারের রসনার যোগান দেন।
=পাতা জ্বলে চুলায়, রান্নায় উঠে আসে স্বাদ=
খড়কুটো আর বাঁশের পাতা, শুকনো গাছের ডাল,
মাটির চুলোর সামনে শুকনো পাতার টাল
চুলার আগুন দিগুন, হয় রান্না ভাত, তরকারী
শুকনো মৌসুমে শুকনো পাতা রান্নার জন্য খুব দরকারী।
দুমুখো চুলার আগুনে শুকনো পাতার মরমর ধ্বনি, যেন নুপূর,
ঘ্রাণ ভেসে আসেআ মসলার, মাছ মাংস ঠিক যখন মধ্যজ দুপুর;
হলুদ মরিচের কৌঠা, লংকা মরিচ কিছু,
চুলোর আগুন নেয় তখন শুকনো পাতার পিছু।
ঘ্রাণে স্বাদে অতুলনীয় লাকড়ির চুলার রান্না
আহা এই রান্না করতে যেয়ে ধুয়ায় রাধুনীদের চোখে আসে কান্না।
১২ । রমনা পার্কে তামীম নিয়ে আগেই প্রায়ই ঘুরতাম। তামীমের পছন্দ রেস্টুরেন্টের ভিতরে একটা দুলনা সেটায় উঠে দোল খেতে। কারণ এই একটি জায়গায় ভিড় কম। আমিে তামীম দুইজনেই দোল খাই সেখানে। আর পুরো রমনা পার্ক হাটি মা বেটা দুজন। আর ক্যারমেরাখান তো সাথেই থাকে। এই দৃশ্যটি বন্দি করি রমনা পার্কে। মানুষ কিংবা পশু পাখি সবার সন্তানের প্রতিই অথৈ মমতা। এই দৃশ্যাগুলো খুবই ভালো লাগে। ছোট একটা কুকুর অথচ তার ছয় সাতটা বাচ্চা হয়। দুধ খেয়ে এই ছয় সাতটি বাচ্চা ধীরে ধীরে বড় হয়। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলার অপরূপ সৃষ্টি।
=মায়ের আদরের নেই কোনো তুলনা=
পেটে যখন সন্তান, পাহাড় বোঝা মায়ের উপর,
মা পড়ে নেয় মাথায় পেরেশানির টোপর,
শত কষ্ট দেহজুড়ে, তবুও মা ডাকার অনন্ত স্বাধ,
আহা কী কষ্ট নয় মাস কী ছয় মাস
মুখ তিতে খাবার যেন বিস্বাদ।
সন্তানের কান্নায় মায়ের সম্বিত ফিরে আসে,
হাসি মুখে সকল কষ্ট সয়ে নিয়ে মা হাসে,
পরম মমতায় সন্তান বড় করার দায়িত্ব নিয়ে মা এগিয়ে যান সম্মুখপানে
শত কষ্টের পাহাড় ডিঙিয়ে মা সন্তানকে উঠাতে চান জান্নাতের সোপানে।
(রমনাপার্ক)
হাজার হাজার ছবি আছে অথচ দেয়ার সময় মনে হয় পারফেক্ট হয় নি। বারোটা মাত্র ছবি। ইনশাআল্লাহ প্রতিযোগিতা না হোক এমনিতেই ছবিগুলো দেখার সুযোগ করিয়ে দেবো কোনো একদিন। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চলো টাইম মেশিনে ফিরে যাই অতীতে। এখানে বড্ড ঝামেলা পাকানো সময়। করোনা মরোনা আর ভাল্লাগে না
অনেক ধন্যবাদ আপুনি। ভালো থাক সুস্থ ও নিরাপদ থাকো দোয়া করি
২| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর +++
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইজান ভালো থাকুন অনেক অনেক
৩| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
শুরুতেই শৈশবের কথা মনে করিয়ে দিলে ।
মেহনতি মানুষদের জন্য স্যালিউট ।
হা হা হা… ভদ্র পাখি ।
আমারতো মনে হয়েছে পাখিটা নিরীহ ।
ছবি ও গল্প ৭, ৮, ৯, ১১ খুব সুন্দর আপু ।
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা আপু। মেহনতি মানুষের হাসি অনেক ভালোবাসি।
নিরীহও বটে, গরুর উপরে বসে পোকা খায় সারাদিন। ভালো লাগে দৃশ্যগুলো
অনেক ধন্যবাদ আবারও
ভালো থাকো স্বপরিবারে
৪| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: প্রথম ছবিতে শৈশবের স্মৃতি মনে দিলো দোলা।
পাখি দুটির ছবি দারুন হয়েছে বিশেষ করে ফিঙে পাখি।
সবুজ ক্ষেতের ছবিটি একদম ন্যাচারাল ...লুক।
সর্বশেষটা মায়ের মমত্ব কে দারুন ক্যাচ করেছেন।
থলিতে জমে থাকা বাকি ছবি দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।.....
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ। এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন স্বপরিবারে। ফি আমানিল্লাহ
৫| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩২
সামিয়া বলেছেন: Mind blowing apu Supoer shot!!
২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান আপি। ভালো থাকো দোয়া করি
৬| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শশীলজ আর বিনাম যাদুঘর ছাড়া বাকিগুলি সুন্দর হয়েছে।
২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আচ্ছা। ভালো থাকুন
ধন্যবাদ ভাইয়া
৭| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:৩৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকবে আপনার ছবি।
২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৮| ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৩০
নীল আকাশ বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রেখেছি। এতো ভাল লেগেছে।
দুর্দান্ত লেখা। ছবিগুলিও সুন্দর।
২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার সৌভাগ্য | জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
অনেক অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৯| ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৫১
ইসিয়াক বলেছেন: কি যে সুন্দর! বলার ভাষা নেই।
আমার অত্যান্ত ভালো লেগেছে। প্রিয়তে রাখছি।
শুভ কামনা রইলো।
২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১০| ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৯
সুমন জেবা বলেছেন: প্রতিটা ছবিই বেশ !! আপনার বাকি ছবিগুলোও আগামীতে দেখার আশা ব্যাক্ত করছি। শুভকামনা ..
২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি । ভালো থাকুন
ইনশাআল্লাহ
১১| ২৭ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! শৈশব এরছবি গুলো তো মন ভালো করে দিলো।
অন্য ছবি গুলো ও সুন্দর।
২৮ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
ভালো থাকুন অনেক অনেক
১২| ২৭ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১
নীল বরফ বলেছেন: সুন্দর সব ছবি। দেখে প্রান জুড়িয়ে যায়। অনেক অনেক শুভকামনায়।
২৮ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বরফ ভালো থাকুন সঙ্গেই থাকুন
শুভকামনা সতত
১৩| ২৭ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: অসাধারন সব ছবি
২৮ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
১৪| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার ছবি নাম স্বার্থক
২৮ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালোবাসা শুভেচ্ছা নিন
ভালো থাকুন
১৫| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: সব ছবিই চমৎকার তবে তার মধ্যে ২ নম্বর অসাধারণ।
২৮ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ভাইয়া
ফি আমানিল্লাহ
১৬| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
প্রিয় বোন ছবির যাদুকর, আপনার ছবিব্লগ খুবই খুবই সুন্দর হয়েছে। সময় থেমে থাকে না। সময় চলে যায়। অথচ মনে হয় এইতো সেদিনের কথা বেশী দিনতো হয়নি। কিন্তু মাঝে হয়তো ২০-৩০-৪০ বছর চলে গেছে।
২৯ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া সময় থেমে থাকে না। সময় আমাদের টেনে নিয়ে যায় বাধ্যর্ক্যে । সুন্দর মন্তব্যর জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৭| ২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধলাই নদীর মাছ ধরার এই দৃশ্য আমার বড় পরিচিত । গ্রামের বাড়িতে গেলেি এই ভাবে মাছ ধরা দেখি ।
আপনার ছবি ব্লগগুলো যেন আমার পুরানো দিনের কথা গুলো মনে করিয়ে দিচ্ছে বারবার !
২৯ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৮| ২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:০৩
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ছবি ও তার গল্পগুলো অসাধারণ ! বালিকাবেলার থিমের ছবিগুলো যেন চিরন্তন !
বালা খথা, আফনে যে সিলটি আমি জ্বানতাম না ! আফনে তো আফনার বাড়ি আর হওড় বাড়ি দুনোটারই বাক্কা বালাই ছবি তুলি লাইছইন।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহ আউজকা নতুন হুনছুইন আমি সিলডি। তবে ময়মনসিংগা বউ বেদনায় বাচি না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ বিশুদ্ধা ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৯| ২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সবগুলি ছবি সুন্দর হয়েছে ।
তিন নম্বরে থাকা ময়মনসিংহের ঢাকুয়া গ্রামে
হওরবাড়ীর গাছে ডালের মাথায় বসে থাকা
ফেচ্চুয়া পাখীটিকে সবচেয়ে বেশী ভাল
লেগেছে । আপনি কি জানেন , ফেচ্চুয়া
হলো পাখীর রাজা । পাখীদের মাঝে কে
রাজা হবে সেটা নির্ধারনের জন্য পাখীদের
বনে একটি মিটিং এ সিদ্ধান্ত হয়েছিল, যে
সেজেগুজে সবার আগে এই জায়গায়
এই অশত্থ গাছের নীচে আসতে পারবে
সেই পাখীদের রাজা হবে । তারপর পাখীরা
সব চলে গেল যার যার নীড়ে ভাল করে
সাজার জন্য । সবাই ব্যস্ত খুব সুন্দর করে
সাজার জন্য । ময়ুর সাজল খুব সুন্দরকরে,
কিন্তু সাজতে সাজতে তার অনেক সময়
লেগে যায় তবু তার পা দুটি তখনো সাজা
হয়নি । এর মধ্যে সময় চলে যায়, সে দেখে
সবাই সেজেগুজে চলে যাচ্ছে নির্দিষ্ট স্থানে।
তাই তার পায়ের সাজ অসম্পুর্ণ রেখেই সেও
চলল প্রতিযোগীতার স্থানে । তাই ময়ুর দেখতে
খুব সুন্দর হলেও তার পা দুখানি দেখতে বড়ই
অসুন্দর । অন্যদিকে সব পাখীই যখন সাজতে
খুব ব্যস্ত তখন ফেচুয়া পাখী তারাতারী সবার
আগে পাতিলের কালী চুলার ছাই সারা গায়ে
মেখে প্রতিযোগীতার আসরে সবার আগেই
গিয়ে হাজির হয়েছিল। সবাই দেখল ফেচ্চুয়া
সবার আগে সেজেগুজে প্রতিযোগীতার আসরে
হাজির হয়েছে । নিয়মটি ছিল সবার আগে যে
সেজেগুজে আসতে পারবে সেই রাজা হবে , এমনটি
বলা ছিলনা যে সব চেয়ে বেশী সুন্দর করে সেজেগুজে
আসতে পারবে সেই রাজা হবে । তাই প্রতিযোগীতার
শর্ত অনুযায়ী ফেচ্চুয়াই এখন পাখীর রাজা । খেয়াল
করলে দেখতে পাবেন ফেচ্চুয়া চিল, শকুন, বাজকে
পর্যন্ত তারিয়ে বেড়াচ্ছে , এদের কোন অপরাধ ধরা
পড়লে ফেচ্চুয়া উড়ন্ত পথেই তার লেজের ঝাপটায়
অপরাধী পাখীর সাজা দিচ্ছে । এর পর হতে একটি
প্রবাদ চালু হয়ে গেছে তা হল সাজতে সাজতে ফেচ্চুয়া রাজা
আমাদের ছবি ব্লগের জন্যেও অনেকে দারুন করে ছবি ব্লগ
সাজানোতে ব্যস্ত থাকার ফলে হয়ত সময়মত ২৭ তারিখ রাত
১২টার মধ্যে তা সাবমবিটই করতে পারলেন না ।
আপনের এই ছবিটা কেন ভাল লাগল এখন কি বুঝাতে
পারলাম কিছু ।
শুভেচ্ছা রইল
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরা বলি ফেচকুন্দা ।
হাহাহা আসলেই ঠিক বলেছেন। তাই আমি ২৭ তারিখ সকালৈই পোস্টে দিয়ালছি। অনেকেই সাজতে সাজতে ফেউচ্চা রাজা হইছে।
বুঝতে পেরেছি ভাইজান
অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
২০| ২৮ শে জুন, ২০২১ ভোর ৪:১৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি সাথে সুন্দর সব বর্ণনা। দারুন লাগল। অভিনন্দন আপনাকে।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা ভালো থাকুন
অনেক ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা অনন্ত
২১| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: এক কথা দুর্দান্ত!!
কবিতা আর কথামালাগুলো পুরোটা পড়ার সময় পেলাম না- সময় করে পড়বখন।
তবে চোখ বুলিয়ে যেটুকু দেখলাম তাতে আমি দারুন মোহিত হলাম। এত প্রতিভা একসাথে- হিংসে হয়
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর মন্তব্য। জাজাকাল্লাহ খাইরান
অনেক ভালো থাকুন ভাইয়া জি
শুভেচ্ছা সতত।
২২| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:২৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বরবরেই মতোই আপনার ছবিতে আমি মুগ্ধ। অসম্ভবসুন্দর ছবিগুলো।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বাঙালী । খুব খুশি হলাম অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্যে
ভালো থাকুন সর্বদা
শুভেচ্ছা সতত
২৩| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:২১
হাবিব বলেছেন: দারুণ দারুণ ,........... শুভকামনা আপু।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া জি। ভালো থাকুন । শুভেচ্ছা সতত
২৪| ২৮ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০০
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আমি কবিতার সাথে ছবি দেখলাম!!! হাহাহা
কাভা ভাই যদি এটাকে কবিতার প্রতিযোগিতার ব্লগ মনে করে তাহলে তাকে দোষ দেওয়া যাবে না!!!
শুভকামনা।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহ ছবি দেখলেই হইলা কাভা ভাই
অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন
২৫| ২৮ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:০৪
রানার ব্লগ বলেছেন: শেষের দুই টাই ছক্কা মেরে দিয়েছে, বাকি গুলা চার !!!!
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ রানা। ভালো থাকুন
২৬| ২৮ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ফিঙ্গে পাখী ভদ্র, বাকী পাখীরা কি অভদ্র? এইটা কেমন বিচার? ৮ নং ছবির পাখীটা মনে হয় পেলিক্যান। ত্যানাত্যানা দেহ নিয়া বেশী হাটাহাটি করার দরকার কি? বেশী হাটলে দড়ি দড়ি হইতে সময় লাগবো না।
যাইহোক, সবগুলান ছবিই সৌন্দর্য হইছে। আপনরে পুরস্কার পাওন কেউ ঠেকাইতে পারবো না। হাতে পাইলে আমারে ভাগ দিয়েন কিন্তু।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভদ্র এই কারণে কাছে গিয়েও ফটো তুলতে পারি। আর অন্যরা পালায়। হ্যাঁ পেলিক্যানই । নাম মনে থাকে না। অনেকগুলো পাখি ছিলো। হা করে আর বড় বড় মাছ গিলে খায়। দেখতে মন চায় প্রকৃতি তাই ত্যানা তেনা শরীর নিয়াই হাটি
আপনার মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন অনেক অনেক
২৭| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯
কালো যাদুকর বলেছেন: অনেক সুন্দর।
২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ যাদুকর
ভালো থাকুন
শুভেচ্ছা
২৮| ২৯ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
জটিল ভাই বলেছেন:
কোন ছবিকে জটিলবাদ জানাই?
৩০ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বাস্তব ছবিকে
থ্যাংকিউ সো মাচ
২৯| ০৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:১৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: চমৎকার সব ছবি।
০৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন
৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:২০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ছবি অনেক সুন্দর হয়েছে,
.................................................
নির্বাচিত ও অংশগ্রহনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শঙ্কচিল
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৩১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের শিরোনামটা চমৎকার হয়েছে। প্রতিটি ছবির সাথে জুড়ে দেয়া কথাগুলোও, খুব অনুপম কাব্য না হলেও যেহেতু সেগুলো অন্তরের অনুভব থেকে উঠে এসেছে, তাই ভালো লেগেছে।
২ নং চিত্রের পরিশ্রমী মানুষটার ছবিটা বড় চমৎকার এসেছে। ঘামে ভেজা মানুষটার 'ছাইরঙা' দেহের শিরা উপশিরা, প্রতিটি পেশীর এবং পাঁজরের আলাদা আলাদা ভাঁজ ও খাঁজ ছবিটিকে অনিন্দ্যসুন্দর করে তুলেছে। ৩ নম্বরের 'লেজঝোলা পাখি'টার এবং ৪ নম্বরের চা বাগানের "কর্মজীবি পাখি"দের ছবি দুটোও খুব সুন্দর। 'বিমানবন্দর যাদুঘ্রর' এর ছবিটাতে আকাশটাকে খুব সুন্দর ধরেছেন। দু'মুখো মাটির চুলোটাও খুব জীবন্ত এবং প্রাণের প্রতীক বলে মনে হয়েছে। বেড়ার ফাঁক দিয়ে রৌদ্রের ছটা এসে চুলোর মুখে পড়াতে সেটাকে আরও সুন্দর দেখাচ্ছে।
এত চমৎকার ছবিগুলো অনেক বিলম্ব করে দেখছি, সেজন্য দুঃখিত। দেখে যে আনন্দিত হ'লাম, এবং সেটা যে জানিয়ে যেতে পারলাম, সেটাই বড় কথা।
আপনার "জীবন এমনই, জীবন যেখানে যেমন (ছবি ব্লগ প্রতিযোগিতা-২)" পোস্টে এক সপ্তাহ আগে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। দেরিতে দেখেছি বলে হয়তো অন্যান্য অনেকের মত মন্তব্যের কোন জবাব দেন নাই। তবে জবাব পেলে খুশি হবো।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্য খেয়ালই করিনি। সরি ভাইজান। লকডাউনের সময় অফিস ছিলো অল্প সময়ের জন্য। লকডাউন খুলছে পড়ে কাজের সীমা নাই। এখানে প্রতিদিনই ভাবি দিন একটা পোস্ট অন্তত দেবো। কিন্ত দেয়া আর হয় না আর মন্তব্যের উত্তরও দিতে দেরী হয়।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। কৃতজ্ঞতা জানাই
ভালো থাকুন স্বপরিবারে। ফি আমানিল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: সকাল সকাল তো মন কেমন করিয়ে দিলে আপুনি।
চড়ুইভাতি আর অপূদূর্গা শৈশব আহা আহা। আর মায়ের ভালোবাসা...... কোথায় পাবো তারে....