নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
০১।
বিভিন্ন সময়ে মোবাইল ক্যামেরায় তোলা আকাশের ছবি। আমার মোবাইল ভর্তি আকাশ আর চা, প্রাকৃতিক সিনারী। মানুষ তুলে সেলফি আর আমি তুমি প্রকৃতি। প্রকৃতি ভালোবাসি তাই প্রকৃতিকেই রাখি মনের আয়নায়। ।
আকাশের সাথে সবগুলো লিখাই সংক্ষিপ্ত।
=বালিচর আকাশ ছুঁয়ে উড়ে লাল সবুজ পতাকা=
বয়স তার পঞ্চাশ, সুবর্ণ জয়ন্তি, স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দি
স্বাধীন মানুষের মনে সুখের রঙবাহারী রঙ,
আনন্দে গেয়ে উঠবে, উঠবে নেচে..... স্বাধীনতার দিনে
সহসা আনন্দে নেমে আসলো অযাচিত খরা!
যে যার মত মুক্ত আকাশে উড়াবে স্বাধীনতার ফানুস,
ঘুরবে যত্রতত্র লাল সবুজ রঙ বসন সেজে
জানতো কী কেউ জনতার চলাফেরায় নেমে আসবে অমানিশা,
ঝলমলে আকাশটাও বিবর্ণতার যাবে ছেয়ে!
=====================================================
০২। =সুখি সুখি সময়গুলো পিছনে পরে রয়=
নিস্তেজ রোদ্দুর, খোলা হাওয়া, প্রশস্ত আকাশ,
যেখানে শিশির, প্রজাপতি আর লাল নীল ফড়িংয়ের বসবাস,
সুখি সুখি দিনগুলো সেই জমা হয় অতীতের খাতায়,
জীবন যেন মেঘের মত, কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি
কত দুঃখ সুখ জমা হয় জীবনের পাতায় পাতায়।
সবুজ গাঁয়ের মধ্যিখানে পিচ ঢালা পথ, পথের উপর আকাশ,
সুখ টানতে গিয়ে ফেলি বিষাদের দীর্ঘশ্বাস;
কী যে এক ভালো লাগায় সময় আমার ভরপুর,
এই সুখগুলোও অতীত হয়, যেমন শৈশব কৈশোর
অতীত হয়ে জীবন এখন মধ্যদুপুর।
০৩। ০৪। =কাঠের পৈঠায় বসে সুখ করি রোমন্থণ=
পা ডুবিয়ে বসে আছি স্বচ্ছ পুকুরের জলে,
কী মনোলোভা আকাশের রূপ জলের তলে,
মেঘ'রা ভেসে বেড়ায় যেন জলের মাঝে,
মেঘের ডানায় আমিও ভাসি, কী সুখ বুকের ভাঁজে।
তাল খেঁজুরের পুকুর পাড়ে, বিছানো এক পাহাড় সুখ
আমি মুগ্ধতা খুঁজি, এ যে মনের দারুণ অসুখ,
সুখে খাই লুটোপুটি, চোখের সম্মুখে স্বচ্ছ জল পুকুর
সারি সারি বৃক্ষের ডালে ঝুলে আছে শত অঙ্কুর!
০৪। =সূর্য ডুবে গিয়ে নিয়ে আসিস আশার আলো=
এবেলা ডুবে যা সূর্য, সাথে করে নিয়ে যা করোনা রোগ,
আঁধারে তলিয়ে দিস, এ যন্ত্রণা আর করতে পারছি না ভোগ,
অদৃশ্য জীবানোর দাপটে পুরো বিশ্ব নাজেহাল,
পথঘাট, জনজীবন লন্ডভন্ড, হলো যে বেহাল।
সূর্য তুই গ্রীষ্ম তাপে পুড়িয়ে করোনা, পশ্চিমে যাস ফিরে
আগত দিনে পূর্বাশায় জেগে উঠিস আশার আলো নিয়ে ধীরে,
চৈত্র হয়ে ঝরছিস, তবুও যে করোনারা যায় না মরে,
তার তান্ডবে মানুষ আজ বন্দি ঘরে ঘরে।
০৫। =সূর্যটা ঝুলে থাক্ আজ বৈদ্যুতিক তারে=
আটকে দিলাম তোকে,
মরবি ডুবে না যাওয়ার শোকে,
সময় নিয়ে পালাবি আর তুই,
বিকেল হলেই দিন আঁধার করে ফেলিস নিতুই!
পালাবি কোথায়,
রাখলাম বেঁধে বৈদ্যুতিক সুতায়;
একটি বিকেল হোক্ না লম্বা, হোক দীর্ঘ আরও,
তুই আকাশের বুক করে রাখিস লালাভায় গাঢ়!
ও সূর্য,
কেন বাজাস্ চলে যাওয়ার তূর্য,
তারে ঝুলে রোদটুকু আজ নিস্ মেখে গায়ে,
পথ নেই পালাবার আজ তোর, পথ নেই ডানে বায়ে।
০৬। =অনুভবে আল্লাহর জিকির=
রঙ বদলের আকাশ, এক নিমিষের বদলে যায় রঙ
কখনো তার বুক ফাঁকা, কখনো হয়ে উঠে বেরঙ,
একটি আকাশ বুকে তার কত গল্প আঁকা,
কখনো আকাশের বুক নীল সামিয়ানায় ঢাকা।
কখনো ঘন কালো মেঘেদের আস্ফালন
মেঘেদের নিয়ন্ত্রক মহানুভব করেন সব সঞ্চালন,
সুবহানআল্লাহ বলে উঠি
বিবর্ণ মেঘ'রা নিলে ছুটি,
মেঘের পাহাড় কখনো আকাশের বুকে হয় আনাগোনা,
কালো মেঘের ঘর্ষনে বজ্র নিনাদ কখনো
কান পাতলেই যায় শোনা!
০৭। =শুকনো মাটিতে জলের হাহাকার=
জল গেল হারিয়ে অথৈ মাটির তলে,
বৃষ্টি উধাও, আকাশে সীমাহীন রোদ্দুর ঝলকানি,
তপ্ত হাওয়ায় জমিন খাঁখা ধুঁধু প্রান্তর,
এবেলা বৃষ্টির আকাঙ্ক্ষায় প্রার্থনায় রত নিশ্চুপ।
চাপকল জলশূন্য, পুকুর শুকিয়ে কাঠ,
ধুলোবালি ওড়ে তীব্র তপ্ত হাওয়ায়,
কী জানি এক বিপদের হাতছানি,
বৃষ্টি চাইছি প্রভু, ভরে দাও ধরা জলের ঢেউয়ে।
০৮। =মানুষ মেঘের মত যদি হত!
মানুষ যেন পাথরের পাহাড়, ইট পাথর,
অন্যের অসম্মানে, অন্যের ব্যথায় হয় না কাতর,
মানুষের মন মেঘের মত কেনো হয় না!
অন্যের সুখ অন্যের সাফল্যে মানুষের কেনো সয় না!
মানুষের আবেগ বর্তমানে কঠিন বেড়াজালে বন্দি,
কে কাকে, কেমন করে ঠকাবে, দিনরাত করে ফন্দি,
নানুষের মন কাশফুলের মত হয় না কেন নরম,
মানুষ যেন দুপুর সূর্য, মেজাজ,আকাশ সম গরম।
০৯। =একটি ফুলেল আকাশ তোমায় দিলাম=
এত হতাশ হয়ো নাতো, মনে জাগাও উচ্ছাসের সুর,
এত বিমর্ষ থেকো নাতো, বিষাদ ভাগাও দূর বহুদূর,
এই নাও তোমায় দিলাম একটি ফুলেল আকাশ,
তাকাও মুগ্ধ নয়য়নে, ফেলো না আর দীর্ঘশ্বাস।
মহাকালের তান্ডব, সেতো আছেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পাশে,
কী আর করা যায় বলো, আর কত মরবো তার ত্রাসে,
যা হয় হবে, আল্লাহর নাম জপে না হয় থাকি সতর্ক,
চলো আকাশ দেখি খোলা ছাদে, যাবো না বলে
দেখিয়ো না যুক্তি, করো না তর্ক!
১০। =বিশাল মেঘ আকাশের নিচে দাড়িয়ে=
আকাশের নীলে তাকিয়ে ভাবি, এত বেদনার রঙ তার বুকে,
কী করে আকাশ সয়ে নেয় ব্যিথার পাহাড়, আলো ছড়িয়ে হাসে সুখে;
এতটুকুন ছোট জীবন অথচ এক বিন্দু নীলে যদি ছেয়ে যায় মন আকাশ
সব সুখ ভুলে, সব প্রাপ্তি ভুলে বুকে উঠে সমুদ্দুর দীর্ঘশ্বাস।
একটি আকাশ তার বুকে বিনামূল্যে জায়গা দিয়েছে সূর্যটাকে,
স্থান দিয়েছে শুভ্র, কালো, নীল, রঙবাহারী মেঘেদের,
কত মেঘ কত বৃষ্টি স্থান করে নিয়েছে আকাশের ফাঁকে ফাঁপকে;
অথচ মানুষ মূল্যী দেয় না কেন মানুষের আবেগের।
১১। =যেখানে করোনার নেই আস্ফালন=
হাওয়ায় উড়ে করোনা গিঞ্জি শহরের অলিগলি, পথ ঘাটে,
এখানে আর বসে না মন নিত্যহ কর্মপাঠে,
আতঙ্ক বুকের মাঝে সেঁটে আর কত পথ চলা,
এখানে যায় না দেখা আকাশ, যায় না কারো সঙ্গে কথা বলা!
শহরের গ্যা ঞ্জাম অতীত করে ইচ্ছে চলে যাই তাল পুকুরের পাড়ে,
যেখানে মায়াময়ী প্রকৃতি সুখ বাজায় হরদম মনের তারে,
স্বচ্ছ জলপুকুরের পাড়ে, মিষ্টি হাওয়ার দাপটে মন করতে চাই শান্ত,
এখানে নিত্যয়ই বাক বিতন্ডা ধর্ম নিয়ে, মনে পুষি ধারণা ভ্রান্ত!
ঝলমলে দিনের বুকে মাথা রেখে দেখতে চাই এক টুকরো আকাশ,
এখানে ভয় আর শঙ্কার সাথেই করতে হয় বসবাস;
বন্দি থেকে থেকে দেহতে এসে জরা হলো পূর্ণ,
এখানে অসুখী সময় ঘুরে আমার চারপাশে ঘূর্ণ।
১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আজ না মুক্ত দিবস। করোনা মুক্তি পাইছে। আমরাও মুক্তি পাইছি দাদা
চলুন আকাশ দেখি ।
না দেখলেও কিছু হবে না।
থ্যাঙকিউ ভালো থাকুন
২| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রথম ৩টা সবচেয়ে ভালো হয়েছে।
১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আচ্ছা
ধন্যবাদ ভালো থাকুন
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি প্লয়ান করে, টেবিলে বসে পদ্য লেখেন?
১২ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৩৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন:
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
টাইপো:
আপনি কি প্ল্যান করে, টেবিলে বসে পদ্য লেখেন?
১২ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৩৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সময় পেলেই লিখি.... অন্য কাজে বিজি থাকি না। একটা নেশার মত কাজ করে। না লিখতে পারলে মনে শান্তি পাই না
ধন্যবাদ
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
কামাল১৮ বলেছেন: প্রতিটা ছবি মন ছুয়ে যায়।অসাধারন
১২ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকুন স্বপরিবারে।
শুভেচ্ছা সতত
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মেঘের ছবি আর কবিতা খুব সুন্দর ও অসাধারন হয়েছে। কোনটা রেখে কোনটির কথা বলি ।
তাই বেশী কথা না বলে এগুলিকে প্রিয়তেই নিয়ে চলি ।
গ্রীষ্মকালে উত্তরের আকাশ থাকে খুব উজ্জ্বল এবং ছবি তোলার জন্য ভাল সময় ।
ভাগ্যক্রমে, কিছু বিস্ময়কর ও সুন্দর নিশাচর মেঘ উত্তর আকাশ দখল করে ।
আমি কিছু নিশাচর মেঘের ছবি তুলেছি । এখানে বলে রাখি নিশাচর মেঘ, বা
রাতের উজ্জ্বল মেঘ আমাদের বায়ুমণ্ডলের সর্বোচ্চ মেঘ। এগুলি প্রায় ৮০ কিমি
(৫০ মাইল) উচ্চতায় গঠিত। তাদের উৎপত্তি এখনো বিজ্ঞানীরা পুরোপুরি বুঝতে
পারেননি। যা নিশ্চিতভাবে জানা যায় তা হল এগুলি বায়ুমন্ডলের মেসোস্ফিয়ারে
জলীয় বাষ্প এবং ধূলিকণা দ্বারা গঠিত। মেসোস্ফিয়ার আমাদের বায়ুমণ্ডলের একটি
স্তর যা প্রায় ৫০ কিমি এবং ১০০ কিমি (৩১ মাইল এবং ৬২ মাইল) এর উচ্চতায়
অবস্থান করে। নীশাচর মেঘের জন্য উচ্চ আকাশে খুব ঠান্ডা তাপমাত্রা
(-১২০/ C / -১৮৪ ° F) প্রয়োজন।
উনিশ শতকের শেষের দিকে বিজ্ঞানীরা এদেরকে প্রথম পর্যবেক্ষণ করে প্রতিবেদন
করেছিলেন। ততক্ষনে তারা ক্রাকাতোয়া বিস্ফোরণ থেকে উদ্ভূত হয়েছিল বলে মনে
করা হয়েছিল যা বায়ুমণ্ডলে প্রচুর পরিমাণে ছাই ঝেড়েছিল। যাহোক, ছাই যখন স্থির
হয়ে গেল, নিশাচর মেঘ দেখা দিতে থাকল। তখন থেকে এটি প্রমাণিত হয়েছে যে
আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত এই মেঘগুলি গঠনে অবদান রাখতে পারে, তবে এটি তাদের
একমাত্র উৎস নয়। তাদের গবেষণার মিশন নিয়ে বেশ কয়েকটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ
করা হয়েছে, তাই আশা করছি আগামী বছরগুলোতে আমরা তাদের সম্পর্কে আরো
জানতে পারব।তাই খেয়াল রাখুন আকাশের দিকে । টেবিলে বসে প্লয়ান(প্লান) করে যে
মেঘের ছবি ও কবিতা লেখেন নি তা পোষ্টের আগাগুড়া দেখলে ও পাঠ করলে সহজেই
বুঝা যায় ।যাহোক, দিনের আকাশে নিশাচর মেঘের দেখা পাবেন না, হাতে শক্তিশালী
ক্যমেরা নিয়ে রাতে উত্তর আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে।
উত্তরে সামার ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে, গত ১০ই জুনে আমার এখানে প্রথম নিশাচর
মেঘের দেখা পেয়েছি। তার পরের দিন রাতে একটি অসাধারণ ডিসপ্লে হয়েছিল আকাশে।
সেগুলি ছিল সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং বৃহত্তম নিশাচর মেঘ যা আমি কখনও দেখিনি। আমি স্বল্প
দীর্ঘ ফোকাল ল্যাঙ্গথের ক্যমেরায় তাদের ছবি তোলা উপভোগ করি। এটি তরঙ্গ এবং তরঙ্গের
মতো মেঘের সূক্ষ্ম অবস্থা প্রদর্শন করতে কিছুটা সহায়তা করে। তবে বেশী ফোকাল ল্যাঙ্গথের
সাধ্য আমার নাই । এ ছাড়া আমি ভাল ছবি তুলতেও পারিনা তাই এ ব্লগের ছবি রাণীর কাছে
ছবিগুলি ভাল লাগবে কিনা জানিনা। আমি কোন কবিও নই, তাই কবিতা দিয়েও ছবিকে পারবনা
করতে প্রকাশ । যাহোক, নীচে নিশাচর মেঘের একটি ছবি তুলে ধরা হল।
আশা করি এ ব্লগের ছবি রাণীর কাছ হতে আগামীতে সুন্দর সুন্দর নিশাচর মেঘের ছবি পাব ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১২ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নিশাচর ছবি তুলি মাঝে মাঝে। একদিন রাতের ছবিও দেবো ইনশাআল্লাহ। তবে শহরের আলোয় আকাশের রঙ ঠিকঠাক আসে না।
আপনার মন্তব্য মাশাআল্লাহ। অনেক কিছু জানতে পারলাম। আর ছবিটি এত চমৎতার । আমার মনে হয় বিদেশের আকাশে সব সময় সাদা লাল কালো মেঘে ভরা থাকে। আমাদের এখানে ঋতুভেদে আকাশের রং বদলে যায়। হেমন্ত শীত বসন্ত গ্রীষ্ম এসব ঋতুতে আকাশের রং সুন্দর থাকে না।
আপনার নিশাচর ছবিগুলো আমাদেরকে দেখানো ব্যবস্থা করলে খুশি হইতাম।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন অনেক অনেক
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৮
স্প্যানকড বলেছেন: অসাধারণ হইছে সব। আহ ! আসমান । ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
১২ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু ব্লগবাসীর এই পোস্ট পছন্দ হইলো না কেন বুঝতেপারলাম না। । ৱ
আপনি আপনার পরিবারসহ ভালৈা থাকুন।
শুভেচ্ছা সতত
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিগুলো ভীষণ ভালো লেগেছে।++ সঙ্গে ড. আলী ভাইয়ের কমেন্টটি ভীষণ ভীষণ ভালো লেগেছে।
১২ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
অনেক ভালো থাকুন।
আলী ভাইয়ের কমেন্ট মানেই জ্ঞানগর্ব আলোচনা মাশাআল্লাহ
ফি আমানিল্লাহ
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অশুভ বলেছেন: আপনার আইডির লাস্ট ৪ টা ডিজিট কি "৪৩৫৬"?
১৬ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোন আইডির ভাইয়া?
১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পুরস্কার পাওনের পরে দেখি ছবির জেল্লা বাইরা গেল! ভালো তো.......ভালো না!!!
ছবিগুলি আসলেই সুন্দর হইছে।
২৩ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়াও আপনি কখন আসলেন। ছবির তো অভাব নাই। কিন্তু পোস্টই দেয়া হয় না এই আরকী।
অনেক ধন্যবাদ মফিজ ভাইয়া। ভালো থাকুন স্বপরিবারে।
১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৯
অশুভ বলেছেন: হয়ত ভুল ভেবেছি। আপনার কর্মস্থলের আইডির কথা বলছিলাম।
২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যাঁ এটা কর্মস্থলের আইডির শেষ চার ডিজিট । কিন্তু আপনি জানলেন কিভাবে? আপনি কী বাংলাদেশ ব্যাংকে আছেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:০৯
বিজন রয় বলেছেন: চলুন আকাশ দেখি......... আকাশ না দেখলে কি হবে??