নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
০১। এই ছবিটা বাহিরে দাঁড়িয়ে তুলেছি।
গত সেপ্টেম্বরে গিয়েছিলাম অসুস্থ মামীকে দেখতে। মামা বাড়ী হতে ফেরার পথে গিয়েছিলাম কালিশিরি, চুনারুঘাট চা বাগানের ফ্যাক্টরিতে। গরম ছিল প্রচুর। রোদ ছিল অসম্ভব। তারপরও বিকেলের সময়টা চা বাগান ঘেঁষে ছিলাম ভালো লেগেছিল। চা বাগানের ভিতরে ফিনলে চায়ের ফ্যাক্টরি । ছোটো বোনের বর বললো চলে ভিতরটা ঘুরে দেখে আসি। ম্যানেজারের কথা বলে চায়ের ফ্যাক্টরিতে ঢুকলাম। কিন্তু তিনি আগেই বলে দিলেন যে ক্যামেরা ক্লিক করা যাবে না। তাই বাইরে যতটুকু ছিলো ততটুকুতেই ক্লিকাইছি।
ফ্যাক্টরিতে ঢুকলে অন্য রকম আমেজ এসেছিল দেহমনে। উফ কী মনকাড়া ঘ্রাণ। অথচ আমরা যে চা পাতা কিনি সেসবে এমন ঘ্রাণ পাই না। চায়ের পাহাড় চারিদিকে। কত যে মেশিন। একই মেশিন থেকে কয়েক ধাপে চা বের হচ্ছে, ছোট মাঝারী বড় আকারের চা। বালতি ভরতেছে আবার বালতি দিতেছে। কিছু চায়ের বল গাড়ীর মত এ রুম থেকে অন্য রুমে চলে যাচ্ছে মাথার উপর। কর্মীরা নিরিবিলি কাজ করে যাচ্ছে।
চা বাগানের পাশে রেললাইন, চারিদিকে সবুজ আর সবুজ। অদ্ভুত ভালো লাগে এমন পরিবেশ।
০২। ফ্যাক্টরির পাশে গলি রাস্তা
০৩। ফ্যাক্টরির বাইরে , চা গাছের কলম চারা, কী যে সুন্দর, এক বড় পাতা জেগে আছে শুধু
০৪। এই যে দারাগাঁও ফ্যাক্টরি
০৫। চা গাছের চারাগুলো একটু বড় হয়েছে এগুলোই রোপন করা হবে
০৬। চা বাগান সহ কী সুন্দর সবুজ অরণ্য, চোখ রাখলেই শান্তির
০৭। চা পাতা তুলে এখানে স্তুপ করে রাখা হয়েছে, এগুলোই যাচ্ছে ফ্যাক্টরির ভিতর। আগে এগুলোকে ধুলে মেশিনের সাহায্যে পানি ঝরানো হবে। তারপর অন্য মেশিন দিয়ে ধীরে ধীরে কালো চা পাতাতে পরিণত হবে।
০৮। ফ্যাক্টরির বাইরের দিক
০৯। ফ্যাক্টরির গেইট
১০। চা গাছের কলম চারা
১১। সামনেই চা বাগান
১২। উপরে যে লাল বোলটা দেখা যাচ্ছে সেটা গাড়ির মতই যাচ্ছে এক রুম থেকে অন্য রুমে চা পাতা বহন করে।
১৩। ফ্যাক্টরিতে ঢুকার সময় একটা ক্লিক
১৪। বোনের বর বাচ্চাসহ। এটা ভিতের ঢুকার রাস্তা
১৫। সামনেই রেল লাইন
১৬।
ঘুরা শেষে এখানে সবুজের মাঝে এক কাপ চা খেতে বসছিলাম আমরা, ভাবছিলাম আসল চায়ের স্বাদ পামু। আশায় গুঁড়েবালি জঘন্য চা হয়েছিলো । লিকার কম। সিঙারাটা ভালো ছিলো।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাইয়া
ভালো থাকুন
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৭
ইসিয়াক বলেছেন: তিন কাপ চা। চারটা সিঙ্গাড়া। একটা আবার ফটোসেশনের আগে কে যেন ভুল করে এক কামড় বসায়ে দিয়েছে। হা হা হা( শেষ ফটো দ্রষ্টব্য)
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা কামড় বসায় নাই। অ্ইটা ফাটা ছিলো ।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার আসল ছবি দেখলাম।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নকল ছবি কখনো দেই নাই মানে আমি নিজেই সব ছবি তুলি ভাইয়া
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য
ভালো থাকুস
সুস্বাস্থ্য কামনা করি
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আহা বোন, আপনার তোলা চমতকার ছবিগুলি দেখে মনটা জুড়িয়ে গেল।
আমার জীবনে একসময় অনেক আশা ছিল চা বাগানে কাজ করার। এক সময় পেয়েছিলাম ও সুযোগ দেশের প্রথমসারির একটি চা বাগানে তবে ব্যাটে-বলে (মজুরী) না মিলায় জয়েন করা হয়নি।
তবে সুযোগ পেলেই চা বাগানে ঘুরে এসে তেলের সাধ ঘোলে মিটাই।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান। ভাইয়া
আমারও কত ইচ্ছা ছিলো চা বাগানে চাকুরী করমু। একবার একটা চাকুরীর জন্য প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখি কম্পিউটারের বদলে টাইপ মেশিনে টাইপ করতে হবে। ব্যস ফেইল হইছি আশায় গুড়েবালি
পরে বাংলাদেশ ব্যাংকে হইছে।
আমিও বাড়ী গেলে চা বাগানে একবার যাই ভালো লাগে। ভালো থাকুন
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু মা. হাসান ভাইয়ের অভাব ফিল করছি। নিজের চা বাগানের ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ব্লগার হিসেবে আপনার এই শ্রীবৃদ্ধিতে আমরা গর্বিত এবং আনন্দিতও। আর বোনের জামাইকে একটু ভালো চায়ের স্বাদ দিতেই পারতেন। সামনের ব্লগ দিবসে আপনের ছোট ছোট বাচ্চা চা গাছ যথেষ্ট বড় হয়ে পাতা দিতে পারবে বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে ব্লগ দিবসে আপনার চায়ের স্বাদ পেতে আমরা আগ্রহী। কমেন্টটি মাহা ভাইয়ের। ভুল করে আমাকে যেন দোষ দিয়েন না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মা হাসান ভাই এভাবে উধাও হয়ে যায় ভাল্লাগে না। যেমন রামিসা রোজা আপা, মুক্তা নীল এই আপারা এখন ব্লগে কম সময় দেন। মনে পড়ে সবার কথা। ওমেরা আপাও কম আসে।
ইনশাআল্লাহ। চা পাতার বাচ্চা বড় হবে এবং চা খাবো সবাই মিলে ব্লগ দিবসে।
মাহা ভাইয়ের কোনো খবর জানেন নাকি?
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: আমার মেয়ের মামা ছিল চা বাগানের ম্যানেজার।সে সুবাদে চা বাগান ঘুরে দেখার সুযোগ হয়ে ছিল।ছবি সুন্দর
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বাড়ীতে গেলেই চা বাগানে যাই। ভালোই লাগে সবুজের মাঝে থাকতে
ধন্যবাদ ভালো থাকুন
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:২৭
আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো ‘চা’ বিষয়ক ফিচারটি । সেইসাথে ছবিগুলোও দারুণ হয়েছে, ধন্যবাদ ‘ফাতেমা ছবি আপিমনি’কে ফিচারটি ‘সামু’ ব্লগে পোস্ট করার জন্য ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান
অনেক ভালো থাকুন
ফি আমানিল্লাহ।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ দিলাম
ভালো থাকুন
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:০১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অপরূপ । +
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর সব ছবি!
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৩২
তরুন ইউসুফ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। খুব সুন্দর।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:২৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ৩,১০ অত্যন্ত সুন্দর।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:১৫
রানার ব্লগ বলেছেন: চা বানানো স্পর্শকাতর একটা বিষয়, এটা সবাই লারে না !!!
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম কথা সত্য। তবে আমি ভালোই বানাতে পারি
ধন্যবাদ ভালো থাকুন
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুম কথা সত্য। তবে আমি ভালোই বানাতে পারি
কেমন পারেন একদিন দাওয়াত করেন , চা পান করি, তার পরে না হয় বুঝি !!!!
২১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ সুযোগ পেলে খাওয়াবো
থ্যাংকিউ
ভালো থাকুন
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
চা বাগানে গিয়ে জঘন্য চা খেয়ে আসছো ছবিপু
সিলেটের চা বাগানের সৌন্দর্য আমাকে সবসময় মুগ্ধ করে ।
যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ ।
চা বাগানে পূর্ণিমা রাতে আমার অনেক সুন্দর মেমরিজ আছে ।
বন্ধুরা মিলে মধ্যরাতে বের হয়েছিলাম চাঁদের আলোয় রাতের চা বাগান কেমন রহস্যময়ী সেটা দেখতে ।
২১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা আসলেই আপি। এরা এত পাতলা চা বানায়, এসব মুখে তুলা যায় না। কড়া লিকার না হলে চা ভালো লাগে না।
চা বাগানের সৌন্দর্য যে গিয়ে কাছ থেকে দেখে সেই বলতে পারে। অনেক ভালো লাগে।
ছবি তুলে রাখলে না কেনো।
ধণ্যবাদ অনেক ভালো থাকুন
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ০৩। ফ্যাক্টরির বাইরে , চা গাছের কলম চারা, কী যে সুন্দর, এক বড় পাতা জেগে আছে শুধু
এটা ঠিক কলমের চারা না মনে হয়।
এটা শুধু মাত্র একটি পাতার বটু মাটিতে পুতে রেখে চারা করার প্রক্রিয়া। প্রচুর সময় লাগে এই প্রক্রিয়ার চারা করতে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম কলম চারা নাও হতে পারে। এগুলো ডাল কেটে মাটিতে পুতে রাখা হয়েছে যাতে শেখর গজিয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন
১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪০
Abida-আবিদা বলেছেন: আপু, তোমার টি-এস্টেট ভ্রমনের ছবিগুলো খুব সুন্দর। উৎসাহিত হলাম।
২১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকিল্লাহ খাইরান আপু
ভালো থাকুন। আপনাকে নতুন দেখলাম । ভালো থাকুন
১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: খুব সুন্দর । ভাল লাগল আপু ।
২১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিলিয়ান আপু। অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর! + +
"এই যে ড্রাগন ফ্যাক্টরি" (৪ নং ছবি) - কথাটা হবে "দারাগাঁও ফ্যাক্টরি", 'ড্রাগন ফ্যাক্টরি' নয়।
শিরোনামের ছবিটা ছাড়াও, ৩, ৬ ও ১০ নং ছবিগুলো ভালো লেগেছে। + +
"সামনেই রেললাইন" (১৫ নং ছবি)- ইস! রেললাইনের একটা ছবি যে কেন দিলেন না!
০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: লজ্জা পাইছি ভাইজান। এত বড় ভুল কেমনে করলাম। আমি আপনার কথা বুঝতে পারতেছিলাম না। ভাবতাছি আমি আবার ভুল ক্যামনে করলাম। এখন বানান করে দেখি এই অবস্থা, বুড়ো হয়ে গেলাম যে তুলেছিলাম দেই নাই আর। আবার কোনো ছবির সাথে এড করে দিব ইঙশাআল্লাহ
জাজা কাল্লাহ খাইরান ভাইজান ভালো থাকুন
২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কিছু কিছু চা গাছ ছোট আম গাছের সমান হয় ( প্রায় ২০ ফিট উঁচু হবে)। আমি দেখেছি। বীজ তৈরির জন্য সম্ভবত এই গাছ ব্যবহৃত হয়। আসলে পাতা না তুললে কিংবা নিয়মিত না কাটা হলে যে কোন চা গাছই ছোট আম গাছের আকৃতিরই হয়। কিন্তু নিয়মিত কাটা হয় বলে এরা বড় হতে পারে না। একটা চা গাছ প্রায় ৬০ থেকে ৭০ বছর বাঁচে। প্রচুর বৃষ্টি না হলে নতুন চা গাছ রোপণ করা যায় না। আবার অতি বৃষ্টির কারণে চা উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বাদশ।
চা শ্রমিকদের বেতন অতিরিক্ত কম।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর তথ্য দেয়ার জন্য আপনাকে জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইজান
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০২
ইসিয়াক বলেছেন: সুন্দর ফটো ব্লগ। দারুণ দারুণ সব ফটো ভালো লাগলো।