নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফড়িং (ফ্রেমবন্দির গল্প)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২০

০১।


একটি ছবি স্যামসাং এসনাইনে তোলা বাকীগুলো ক্যাননে তোলা। আশা করি ভালো লাগবে।

০২।


©কাজী ফাতেমা ছবি
=ফ্রেমবন্দির গল্প=
মনে আছে সেই ছেলেবেলার দুষ্টুমিগুলো? মনে আছে ফড়িং দেখলেই চুপচুপ পা ফেলে তার ডানায় ঝাপটে ধরার দিনগুলো? মনে আছে একটা ফড়িং মুঠোয় বন্দি করতে পারলেই সেকী উল্লাস। এক দৌড়েঁ ঘরে পৌঁছেই বলতাম আম্মা সূতো দাও সেকী মনে আছে? সূতোয় আটকে দিতাম ফড়িংয়ে লেজ, তারপর তারপর মনে আছে সেই সুতোটি বেঁধে রাখতাম কাপড় শুকানোর রশিতে। আহা কত চেষ্টা ছিলো তার বন্দিত্ব থেকে মুক্তি পেতে । অথচ সে উড়ে ঘুরে সে একই জায়গায় এসে থেমে যেতো অথবা সেই রশিতে বেজার মনে বসে থাকতো দিনভর। আচ্ছা এগুলো পাপ হয়েছিলো কী, এবেলায় এসে যে আমার বড় অনুশোচনা হয়। কত বদদুয়াই না সে দিয়েছে আমাকে উফ ভাবলেই মন চুপসে যায় বিষাদে।

কারো কী মনে পড়ে, প্রজাপতি দেখলেই মৃদু পায়ে এগিয়ে যেতাম তাকে ধরতে। অথচ তাকে ধরা বড় দুষ্কর ছিলো সে বেলা। প্রজাপতি বড় চঞ্চল, সে বসতেই চাইতো না ফুলের উপর অথবা পাতার উপর। ডানায় ছিলো না তার কোনো ক্লান্তি। দিনভর কী রোদ্দুর তাপে কী বৃষ্টি ভেজা দিনে ফড়িং আর প্রজাপতিরা উড়েই যেতো উড়েই যেতো ফুলে ফুলে গাছে গাছে লতা পাতায়।

মনে আছে তোমাদের ছেলেবেলার দিনগুলোর কথা? সেই ফড়িং আর প্রজাপতির মতই কী কোনো ক্লান্তি ছিলো আমার অথবা তোমাদের। বসে থাকার কী জুঁ ছিলো, এখন এ খেলা তো তখন ও খেলা। কখনো ডাংগুলি, কখনো দাঁড়িয়াবান্ধা, কখনো বউছি। কখনো হাডুডু। আবার সিগারেটের প্যাকেট ছিঁড়ে টাকা বানিয়ে কী খেলাটাই না খেলেছিলাম বিকেল হলেই। ক্যারামের গুটিগুলো সোজা দাঁড় করিয়ে কেউ কী বল ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে আবার ঠিক জায়গায় রাখতে পেরেছিলে?

মনে পড়ে সেই খঞ্জন পাখির মত উড়ে বেড়ানো দিনগুলোর কথা? কত স্বাধীনতা ছিলো আমাদের। পড়ার সময় পড়াশুনা আর খেলার সময় খেলাধুলা করেই কেটে যেতো অযস্র প্রহর। শীত মৌসুমে আমরা বিকেল হলেই খোলা মাঠে (ধান কাটার পর ক্ষেত) চলে যেতাম নাটাই বাঁধা সুতোর ঘুড়ি নিয়ে। কী মিষ্টি আবেশে জড়ানো সেই বিকেলগুলো ভাবলেই দীর্ঘশ্বাস বেয়ে পড়ে বুক হতে। তোমাদেরও কী এমন অনুভূতি হয়?

ফড়িং প্রহর প্রজাপতি প্রহর আমার আহা সেই স্মৃতিমূখর দিনগুলোকে আজও বড্ড আপন লাগে। বুকের খাঁচায় হুহু পাখিরা কেঁদে উঠে নির্দ্বিধায়। স্মৃতিদের মনে করলেই বুকের তারে মুর্হুমুর্হু বেজে উঠে সুখ সুর।

সেই দিনগুলোর মত আজও ফড়িং অথবা প্রজাপতি দেখলে ওর ডানায় ধরে ছেড়ে দেই মুক্ত হাওয়ায়, আহা স্বাধীনতার উড়াউড়ি ওদের, কেনো যে ফড়িং হলাম না কেনো যে হলাম না খঞ্জন পাখি। তবুও কতট সুখি সে জানেন আমার অর্ন্তযামী। সুখগুলো এমনি এমনি আসে না, সুখ মুগ্ধতা অনুভব করতে হয়। ভালোবাসতে হয় মানুষ, পশু পাখি আল্লাহ তাআলার সৃষ্টির সব কে। ভালোবাসি আল্লাহ তোমাকে। তুমি আমায় দিয়েছো এত সুন্দর একটা মন। সে মন দিয়ে অনুভব করতে পারি তোমার দয়া।

ফি আমানিল্লাহ। ভালো থাকুন সব ফড়িং প্রজাপতি বন্ধুরা।


০৩।


০৪।


০৫।


০৬।


০৭।


০৮।


মনে আছে বন্ধু তোদের মনে আছে কিছু?
ফড়িং দেখলেই নিতাম, আমরা তাদের পিছু!
লেজে বেঁধে রঙিন সুতায় রাখতাম বেঁধে তারে
উড়ে যেতে চেষ্টা করতো ফড়িং বারে বারে।

দিনগুলো সেই উড়ে গেলো, দমকা হাওয়ার তোড়ে
এখনো যে করলে মনে, থাকি সুখের ঘোরে,
প্রজাপতির ডানায় বেঁধে, সুখ উড়িয়ে দিতাম,
হাওয়া হতে মুগ্ধতা সব, বুকের বামে নিতাম।

মনে আছে তোদের কী সব, ছেলেবেলার কথা?
নাকি তোদের অনুভূতি হয়ে গেলো ভোঁতা?
খেলতাম মিলে ভাইবোনেরা, কত রঙের খেলা
খেলতে খেলতে সুখের চোটে, চলে যেতো বেলা।

কানামাছি বউছি খেলা, ডাংগুলি হাডুডু
কখনো যে বসতাম নিয়ে, সাঁপঘরের সে লুডু,
ক্যারাম খেলতাম রুমাল চোরও, লাগতো মজা কী যে
করলে মনে সেসব কথা, চোখ জলে যায় ভিজে।

চলে গেলো কত দ্রুত, ছেলেবেলার সময়
সুখ আপ্লুত বসে ভাবি, এখানটাতে তন্ময়;
মেঘবালিকা ছিলাম আমরা, ডানপিঠে খুব আহা
বাজতো মনে মুর্হুমুহু, পাপিয়া পিউ কাহা।

দুরন্তপনার দিনগুলো সেই , ছেলেবেলায় ছিলো
স্বাধীনতায় ডানা মেলে, উড়তাম এলেমেলো;
আমাদের ঐ ছেলেবেলার কত আছে গল্প
তোমরা বাপু ডিজিটাল যুগ, সবই যেনো কল্প।

(২৩-১২-২০১৯)

০৯।


১০।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫০

ইসিয়াক বলেছেন: ছোট বেলায় স্কুলে গেলে ফড়িং এর পিছু ধাওয়া করতাম। তবে খুব একটা ধরতে পারতাম না। যদি কখনও ধরতে পারতাম তখন লেজে সুতো বেঁধে দিতাম যেন পালাতে না পারে।বাসায় নিয়ে এলে। আম্মু বকা দিতো বলতো ওদের কষ্ট হয়।ছেড়ে দাও। তোমাকে যদি এভাবে বেধে রাখা হয় কেমন হবে বলো তো। কিন্তু ছেড়ে দিলেও তখন আর উড়তে পারতো না ফড়িং গুলো আগের মত। তখন আমার মন খারাপ হতো।
#আমার পছন্দ ছিল লাল গঙ্গা ফড়িং।

আর প্রজাপ্রতি নিয়েও গল্প আছে আরেক দিন বলবো।

চমৎকার পোস্ট।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমাদের সময়গুলো মজায় মজায় কেটেছে। আনন্দ হই হুল্লোড়ে। এখন বাচ্চাদের পড়ার চাপ বেশী আর শহরের পোলাপান ফড়িং ভয় পায় প্রজাপতি ভয় পায়
কেমনডা লাগে

সব ফড়িংই আমার পছ্ন্দ

থ্যাংকিউ সো মাচ ভালো থাকুন ভাইয়া

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আহা !!!!!!!!!!!

ছোট্ট বেলার সেই ক্থা -


শীতের শেষে বসন্তের শুরুতে ঘাস ফড়িংয়ের পিছে মাঠে দৌড়ে দৌড়ে ধরতে পারলে লেজে সুতা বেধে উড়িয়ে দিতে ব্যাপোক মজা পাইতাম

আগে কি মজায় দিন কাটাইতাম - আমরা ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমাদের বেলা আমরা সবাই এমন করেছি। আর এখন বাচ্চারা যে ফড়িং ভয় পায় । মেজাজটা কেমন লাগে। বাসায় প্রজাপতি আসলে উফক কী কষ্ট ওদের ধরে বাইরে ফেলতে নইলে বাচ্চারা চিল্লায়।

অনেক মজার জীবন আমরাই কাটিয়েছি আলহামদুলিল্লাহ

জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৪

সোবুজ বলেছেন: আমদের জন্য দিনগুলি মজার ছিল কিন্তু ফড়িংদের জন্য ছিল না।
ছোটবেলা সত্যি সুন্দর,কোন চিন্তা নাই ভাবনা নাই খেলা আর খেলা।কেন যে বড় হলাম?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম সত্য । আমাদের ছেলেবেলা আনন্দেই কেটে আলহামদুলিল্লাহ
এখন সেই আনন্দ আর নাই । বাচ্চারা এসব পছন্দই করে না

ধন্যবাদ সবুজ ভালো থাকুন

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



কেহ ফড়িং, প্রজাপতি, সোনালী পোকা, পাখীর বাচ্চা ধরতে চাইলে ছোটকালে ঝগড়া লাগতাম, ধরতে দিতাম না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনি ভালো কাজ করেছেন। আমরা এসব বুঝতাম না । কেউ কিছু বলতোও না। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রায় প্রতিটি ছবিই চমৎকার হয়েছে। শুধু যদি রুল অব থার্ডে ফেলতেন তাহলে অসাধারন হতো।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া। একদিন এই রুল অব থার্ড নিয়ে পোস্ট দিয়েন । এসব জানি না বুঝিও না বেশী

ভালো থাকুন

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩১

নজসু বলেছেন:


আস সালামু আলাইকুম প্রিয় আপা।
মাশায়াল্লাহ। লাইক ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়ালাইকুম আস সালাম ভাইয়া জি
আলহামদুলিল্লাহ

জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ হতে তোলা সুন্দর সুন্দর ফড়িং এর ছবি খুবই মনোহর হয়েছে ।
সাথে থাকা প্রাসঙ্গিক কবিতাটিও পাঠে মুগ্ধ ।
কবিতাটির সাথে ফড়িং নিয়ে একটি গানও শুনা যেতে পারে ।
নীজে তো গাইতে পারিনা তেমন করে, তাই লিংকটি ফলো করে
https://www.youtube.com/watch?v=AgS-r2afHX8
কন্ঠশিল্পী দেবলিনার কন্ঠে জলফড়িং নিয়ে শুনা যাক একটি মিষ্টি গান
ও জল ফড়িং তোর ব্যস্ত দিন ,আমায় দিবে কি তুই তার একটা দিন
চল মেঘে ভাসি ঘুরি বাধা বিহীন , চল দুরে মিশি , স্বপ্নে ভাসি
-- হাসি রাশি রাশি -----------


শুভ কামনা রইল

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর মন্তব্য জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভাইয়া

আপনার সাথে দেখা হলো না। ইংশাআল্লাহ আবার দেশে আসলে দেখা হবে আশা করি
ভালো থাকুন
ফি আমানিল্লাহ

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৮

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ফ্রেমবন্দী ফড়িংয়ের মতো শৈশবের কিছু ছবি থাকলেও ভালো হতো । আশি নব্বইয়ের কালে সেই উপায়ের পাসপোর্ট ছবিটাও নেই ।নিজের শৈশবের নিজেকে দেখতে ভীষণ ইচ্ছে করে ।
সেই চঞ্চলতা !
মনে করিয়ে দিলেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তখন তো ক্যামেরা ছিলো না। তবে ক্লাস সেভেন এইটে পড়ি যখন তখন ক্যামেরা হাতে পেয়েছিলাম ।

আসলেই সব চঞ্চলতা সময়ের সাথে মরে যায়

থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন

১১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন:
চমৎকার। +

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া জি
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি তোলা অব্যহত রাখুন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আচ্ছা

১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১২

শেরজা তপন বলেছেন: লেখা কবিতা আর ছবি সব মিলিয়ে মারদাঙ্গা!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া জি
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

১৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৩

জটিল ভাই বলেছেন:
ছেলেবেলার কথা মনে পরবে ছেলেদের,
আপনার মেয়েবেলার কথা বলেন কিছু ফের! :P

সুন্দর আভীর ছবি, গল্প, কবিতা। জটিলবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ। ভালো থাকুন

কমু নে একদিন

১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ছবিগুলো এত, এত সুন্দর, মা শা আল্লাহ! চোখ জুড়িয়ে গেল, সেই সাথে শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে গেল। ফড়িং/প্রজাপতি ধরার মত পাপ (কারণ শেষ পর্যন্ত তা ওদের মৃত্যু ঘটিয়েছিল) ছোটবেলৃায় কম বেশি আমরা সবাই করেছি। আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আমাদের গুনাহগুলো মা'ফ করে দিন!

এখানে যত ধরণের ফড়িং এর ছবি দিয়েছেন, ছোটবেলায় তার সবগুলোই ধরেছি। কবিতাটা সুন্দর হয়েছে, মনকে স্মৃতিকাতর করে দেয়। কবিতা লেখার ঠিক দু'বছর পরে পোস্ট করেছেন। এত দেরি করলেন কেন?

ডঃ এম এ আলী এর দেয়া লিঙ্ক ধরে গানটা শুনে আসলাম। ভালো লেগেছে। পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিক গানটির লিঙ্ক দেয়ার জন্য ওনাকে অনেক ধন্যবাদ।

পোস্টে অষ্টম ভাললাগা। + +

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ আমাদের গুনাহগুলো ক্ষমা করে দিন। ছোটোবেলা অনেক চুরিও করেছি চাচার গাছের নারকেল জাম্বুরা :( সবাই মিলে খেয়েছি সাথে চাচাতো ভাইয়ো ছিল

আল্লাহ মাফ করুন

আসলে ফেসবুকের মেমোরীতে গিয়ে যা ভালো লাগে সেটাই পোস্ট করি সামুতে।

ধন্যবাদ ভাইজান ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: rule-of-thirds

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.