নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
০১।
ডিসেম্বরের ১৩ তারিখ বাড়িতে গিয়েছিলাম মাত্র পাঁচ দিনের জন্য। বাড়িতে গেলে কাছে কোথাও না কোথাও ঘুরতে যাই। তাসীনের পরীক্ষা থাকায় সে যায়নি। তামীম সাথে ছিল। তার এক কথা গ্রামে এসে বিভিন্ন জায়গা দেখবে। তাসীনের বাপ সঙ্গে থাকে না বলে বাড়ী গিয়ে দূরে কোথাও যেমন সিলেটের বিভিন্ন জায়গা, মাধবকুন্ড যাওয়া হয় না। এক হইলো তার ছেলেরে নিয়া যাবো অন্যরকম ভয় কাজ করে (আমার হার্ট খুবই দুর্বল) দুই ফাইন্যান্সিয়াল প্রবলেম। দূরে গেলে অনেক টাকা খরচ হয়। বাড়ীতে গেলে এমনিতে অনেক টাকা খরচ হয়। এসব বিষয়ে আমি ঠিক ভুল যাবো কী যাবো না এমন সিদ্ধান্ত সহজে নিতে পারি না। এই সিদ্ধান্তের জন্য আমি জীবনে অনেক কিছুই পারি নাই। কারো উপর কর্তৃত্বও খাটাতে পারি না। আচ্ছা প্যাঁচাল থাক গা।
যাওয়ার পরের দিন গেলাম চুনারুঘাটের সায়েদাবাদ চা বাগানে, সেখানে একটা ফাঁকা জায়গা আছে যেমন অনেককককককককক বড় মাঠ, সেই মাঠটা অনেক উঁচুতে । সেখান থেকে চা বাগানের দৃশ্য উফ, কী যে সুন্দর লাগে আলহামদুলিল্লাহ। ভাইবোনেরা গিয়েছিলাম টমটমে করে বিকেলে। সন্ধ্যা পর্যন্ত থেকেছি। সেখানকার দৃশ্য আরেকদিন দিমু ইংশাআল্লাহ। (বাড়ী থেকে যাওয়া আসা টমটম ভাড়া লেগেছিল ৪০০ টাকা )
আর বাড়িত গেলেই আম্মা খালি চিল্লাইবো, অই বাড়িত আইছস সবার সাথে দেখা কইরা যা, নানাবাড়ি যা, ভাইয়ের শ্বশুররে দেইখ্যা আয়। আজব কারবার, মাত্র দুই একদিনের লাইগা যাই আর আমি নাকি দিনগুলা মাইনসের বাড়ি গিয়া নষ্ট করমু। আম্মারে কইলাম আম্মা কোনানো যাইতাম না। বাড়িত থাকমু, ক্ষেতের আইলে হাঁটমু আর তোমার হাতের রান্না খাইমু। আম্মা বেজার হইছে, মুখ ফিরাইয়া গেলো গা smile
এর পরদিন গেলাম দমদমিয়া লেকে। নিজের ছবিগুলো সেখানকার দৃশ্য। সেখানেও খোলা ইয়া বড় মাঠ। মাঠে একটা বটগাছ আর সামনে মোটামুটি বড় একটা লেক। অবশ্য দমদমিয়া লেকের চারপাশেও চা বাগান আছে। সেদিন গেলাম দুপুর শুরুতে। কী পঁচা রইদ বাপরে।
০২। দমদমিয়া লেক, চুনারুঘাট। এই সেই বটগাছ, বড় মাঠে একটা বটগাছ। কী সুন্দর ছায়া। গাছের নিচে পাতা পড়ে তার সৌন্দর্য আরও বৃষ্টি করেছে। বেশ ভালোই লাগে এখানে বসে থাকতে। সামনে লেক, ফুল ফুটে আছে।
জায়গাটা বেশ সুন্দর । লেকে লাল শাপলা ফুটে আছে, কী অপূর্ব দৃশ্য। পানিতে বাতাসের ঢেউ, শীতের বাতাস দুপুর বেলা মন্দ লাগে নি। অহহো আরেক কান্ড ঘটে গেছে ইতোমধ্যেই। ছোট বোনও তখন বাড়ীতে। সে তার বাড়ীতে গিয়ে আমরারে দাওয়াত দিছে । সকালে না কইরা দিলাম যাবো না। কিন্তু তার বাড়ির রিযিক ছাড়বে কেন আল্লাহ রিযিক রেখেছেন সেখানে। আমরা যখন দমদমিয়াতে ফটো তুলছি। তখন চাচী ফোন করে বলতেছেন আমিও যাবো সুমির বাড়ি তুই আয়। (চাচী ঢাকা থাকে তিনিও বেড়াতে গেছেন, মানে তার বাড়ী তার ঘর বেড়ানো বলে না তবুও তিনি মাঝে মাঝে যান। সেখানে চাচাত ভাই থাকে খালি) এখন চাচীর কথা ফেলমু কেমনে। কইলাম আচ্ছা দেখি আসতেছি।
তামীম সেখানে গিয়ে তার বন্ধু (ক্লাসমেইট মামাতো ভাই) এর সাথে মাঠে বসে মোবাইল গেইম খেলা শুরু করছে। বললাম বাবা তুমি তো ঘুরতে আসছো রোদে বসে খেলছো। দেখো চোখ ঘুরিয়ে কত সুন্দর চারিদিকে। খেলা রেখে আসলো কতক্ষন তাদের ছবি তুললাম। কিন্তু সেই পিছুটান বইনের বাড়ী যেতে হবে। তার বাড়িও চা বাগানের কান্দাত মানে পাশেই, ঘর থেকে চা বাগান দেখা যায়।
সিএনজি করেই চলে গেলাম সেখানে। সিএনজিকে বললাম বিকেলে এসে নিয়ে যেতে । সারাদিন ৮০০ টাকা দিয়েছি ড্রাইভারকে। বোনের বাড়ী খেয়ে দেয়ে চা বাগানের কান্দাত গিয়ে সবুজ প্রকৃতি দেখে চলে আসলাম বাড়িতে । সময় কেমন করে ফুরিয়ে যায়। এর পরেরদিনই ঢাকা এসে পড়ি। এত কম ছুটিতে মনের ইচ্ছেমত ঘোরা যায় না। না যায় কারো সাথে দেখা করা না যায় কোথাও বেড়ানো। ভাল্লাগে না। তামীম আসতেই চায় না। বলে মা আর ক'টা দিন থাকি। ঢাকা এসে ছেলে বারান্দায় দাঁড়িয়ে বিল্ডিং দেখিয়ে বলে মা, এগুলা দেখার জন্য ঢাকা আসছি.... মন তার খারাপ হয়ে গেল।
০৩। লেক আর লেকের পাড় এই দুটোই এখানকার দেখার বিষয়। লেকে শাপলা ফুটেছে আর মাঠের ঘাস শুকিয়ে লাল হচ্ছে এই যা। নিচেও শাপলার ফুল, ক্যাপশন হবে একই।
০৪।
০৫।
০৬। লেকের ওপারে এমন অনেক মাটির ঘর, ঘরের চালায় দেখলাম সৌর বিদ্যুত। কী তফাত শহর আর গাঁয়ের জীবনযাত্রা। এরা প্রকৃতির রূপ দেখে শুদ্ধ অক্সিজেন নাকে টেনে সুস্থ থাকে। আর আমরা ভেজাল খেয়ে অসুখ খাই বড়ি খাই অজস্র।
০৭। মাটির ঘর গুলো।
০৮। একদল সাদা হাঁস, অনেক দূরে ছিল লেন্সে যা আসছে তাই
০৯।
১০।
১১।
১২। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=জলের আয়নায় কী মুগ্ধতা আছে ছড়িয়ে=
করুণাময়ের সৃষ্টি এই বিশ্ব ব্রহ্মান্ড, মুগ্ধতার অপার মহিমা এখানে আছে ছড়িয়ে,
যেদিকে দৃষ্টি রাখি তাঁরই নিয়ামত ছুঁয়ে থাকি,
জলের উপর তাঁর দয়ায় ফুটে থাকে কত রঙবাহারী ফুল ,
চোখ জুড়ানো এই প্রকৃতি জুড়ে তাঁর রহমত ঝরে অবিরত।
বিষাদ এসে ঝাপটে ধরে যখন, স্মরি তাঁরই সৃষ্টির সৌন্দর্য,
জলের আয়নায় দেখি নিজ মুখোচ্ছবি.... রবের দেয়া এ প্রাণ,
মুহূর্তেই জেগে উঠে বেঁচে থাকার সুখ অনুভূতি,
কৃতজ্ঞতা ঝরে পড়ে জলে আমার প্রভুর তরে কেবল।
যে জলের তলে মানুষের রিযিক,
সে জলের উপর সীমাহীন সৌন্দর্য ডানা মেলে
আমার করুণাময়ের অসীম ক্ষমতায় ঘেরা তাঁর বান্দার কল্যাণ,
কী করে অস্বীকার করি জীবন; এত সুন্দর জীবন যে তাঁরই দান।
কত রঙের ফুল, পাখির ডানা তিনি এঁকে দিয়েছেন রঙের বাহার,
ঘ্রাণ ছড়ানো কত ফুল মানুষকে দিয়ে যাচ্ছে সুখে বেঁচে থাকার শক্তি,
সবুজের বুকে চোখ রাখলেই দৃষ্টির আলো হয় বিস্তির্ণ,
কী করে ভুলে যাই নিত্য আমার প্রভুর ইবাদত করতে।
যে জল মানুষের প্রাণ বাঁচায় সে জলের তলে ভেসে বেড়ায় মানুষের খাদ্য,
যে জল হাওয়ার তোড়ে ঢেউ খেলে, সে জলেই মুখ দেখে আকাশ তার'
একটি প্রশস্ত আকাশ প্রভুর কৃপায়, আকাশপানে তাকিয়ে
তাঁর বান্দা ফিরে পায় মনোবল, বেঁচে থাকার স্বাদ।
এই পথ ধুলোবালি, নদীর জল, আলো হাওয়া সবই তাঁর সৃষ্টি
প্রতিটি সৃষ্টিই রবের বান্দার কল্যাণে নিয়োজিত
তবুও মুখ ফিরিয়ে থাকি তাঁর দয়া পেয়েও তাঁর ইবাদতে,
কখনো কৃতজ্ঞতা রাখি তাঁর কাছে, কখনো ভুলে যাই
পুষি অহম মনে।
১৩। স্থানীয়রা রোদ পোহাচ্ছে। কী সুন্দর তাদের জীবন। রোদও পোহাচ্ছে প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখছে। তবে এরা ফুলগুলো ছিঁড়ছে না বা পানি নষ্ট করছে না বলে বেশী ভালো লাগে।
১৪।
১৫। ঝরা পাতাদের গান বাজে পথিক হাঁটলেই। কেউ করুণসুর শুনে কানে কেউ শুনে সুখ নূপুরের কুচকাওয়াজ।
১৬। ভেড়া ছিলো মাঠে অনেক। বোনের বাড়ীতে যেতে হবে তাড়াহুড়ায় ছবি তুলতে পারিনি ইচ্ছেমত।
১৭। রাস্তায় এই সবুজ বাড়িটির দেখা পাই। চারিদিকের প্রকৃতি মরতে শুরু করেছে। ধুঁধু খাঁখা করবে মাঠ ঘাট গাছপালা।
১৮। ঝরা পাতাদের গান।
১৯।
২০। ©কাজী ফাতেমা ছবি
=সেই তো জায়গা হবে মাটির ঘরে=
এত হা হুতাশ, এত সুখ জীবনজুড়ে, উঁচু প্রাসাদে করি বসবাস,
তবুও কী সুখ ছুঁয়ে থাকি, দুশ্চিন্তায় ফেলি এক দলা দীর্ঘশ্বাস,
কোথায় আছে শান্তি আছে রাখা,
ভিতরবাড়ীতে তাকালেই দেখি সেথায় রোদ্দুর নেই,
অন্ধকার ফাঁকা।
কার শান্তি কোথায়, কেউ মাটির ঘরে থেকেও কী সুখ পায় খুঁজে,
ধনী গরীব কে না বিষাদের ঢেউ এলে কাঁদে বালিশে মুখ গুঁজে;
কে না ফেলে ধুলায় বিষাদের জল
কে না হারায় বিষণ্ণতার তল।
জীবনে দুঃখের তীর বুকে বিঁধবার জন্য একটি স্বজনই যথেষ্ট,
তোমাকে দুমড়ে মুচড়ে ভেঙ্গে ফেলবে এই যেন তার অভীষ্ট;
শান্তি আর সুখ অথবা আনন্দ অট্টালিকাতেও থাকে,
কিংবা এক জানালার মাটির ঘরে, কত স্বস্তি লুকানো থাকে জীবন বাঁকে।
যদি সুখ তোমার না থাকে কপালে, প্রাসাদে সোনার খাঁটে শুয়েও সুখ কী পাবে?
যদি সন্তুষ্টি থাকে লিখা কপালে তুমি মাটির ঘরে শুয়েও তুষ্টিতে ভেসে যাবে,
সুখ নষ্ট করে অন্যের, কেউ টাকার পাহাড় গড়ে, তার মনেই কী শান্তি বিরাজমান?
সুখের সাগরে হাবুডুবু খাওয়া যায় অন্যকে করে অপমান?
এতই অহঙ্কার মানুষের মনে, এতটাই হিংসা, ঈর্ষা বিদ্বেষ,
অন্যের শান্তি হরণ করে সে নিজেও তিলে তিলে নিঃশেষ,
সুখের সংজ্ঞা কারো অনুভূতিতে রয় না, সুখ কী সে চিনে না,
তাই অন্যেকে হাসিয়ে সে নিজের জন্য এমন সুখ কিনে না।
সে জানে যেতে হবে মাটির ঘরে, যেখানে নেই দরজা জানালা,
তবুও মেলে ধরে দুনিয়ার বুকে তার স্বার্থের ডালা,
অনুভব ছুঁয় বিত্ত বৈভব, টাকা কড়ি,
নিজের বুলি তিতে করে অন্যকে রাখে তুচ্ছতায় আর ভাসায় নিজের সুখের তরী।
শান্তি স্বস্তি গাছের তলায় যে থাকে তারও আছে,
আর সেই সুখ তুচ্ছ হয় বড় মার্বেল পাথরের মেঝে প্রাসাদের কাছে,
সুখ পেতে হলে অন্যকে সুখী করতে হয়, সুখের অনুভূতি জাগাতে হয় মনে,
সুখ ছেড়ে হাওয়ায় আবার সেই সুখ পেতে ব্যস্ত হতে হয়
জীবনের বাঁকে বাঁকে ভালো কাজ আহরণে।
২১।
২২। শাপলা হাঁস সবুজ, বাড়ী ঘর কী সুন্দর না সব মিলিয়ে ?
(ছবিগুলো ক্যানন ৬০০ডি ক্যামেরায় তোলা )
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পোস্ট পড়েছেন মন্তব্য করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুন। ফি আমানিল্লাহ ভাইয়া জি
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার সার্বিক সফলতা কামনা করি।
(খুশি খবর হলো, গুগুল প্লেতে বই প্রকাশ করেছি, ১১৩ খান বিক্রি হয়েছে। দোয়া করবেন।)
০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
সু সংবাদ
আপনি সাফল্য পান দোয়া করি
ফি আমানিল্লাহ
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপা টমটক কী, আমি জানি না। (দেশে যাওয়া হয় না) ছবি দেবেন?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: টমটম সিএনজির চেয়ে বড় ৬ সাত জন বসা যায়। আচ্ছা ছবি দেব ইংশাআল্লাহ।
থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়াজি
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো ভালো তুলেছেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ
ভালো থাকুন
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ছবি আপার ছবি ব্লগ সেইসাথে মন মাতানো কবিতা !! অসাধারণ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সৌরভ ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
রাজীব নুর বলেছেন:
আমি একটা শাপলা ফুলের ছবি তুলেছিলাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি। ব্যাংকের ভিতরে বড় মাটির গামলায় লাল শাপলা আছে দেখতে বড় ভালো লাগে। ছবিও তুলি
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: " আহা কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে ,
সাথে আছে তাসীনের বাপ -
জীবন শুধুই মধুময়"।
এই রকম পরিবেশে এবং তার সাথে যদি সে কিংবা সে (He/She) থাকে , তাহলে আর কিছু বলার থাকেনা । তখন শুধুই অনুভব হবে অনুভব!!!!!!!!!!!!!!!!!! ভাললগার অনুভব।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা বদ বেটা যায় নি।
আমরা ভাইবোন আর ছোট ছেলে গিয়েছিলাম
নিরানন্দ মানুষ সাথে না থাকলেই ভালো ইচ্ছেমতন ফটো তুলতে পারি।
থ্যাঙকিউ সো মাচ
ভালো থাকুন ভাইয়া জি
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর লেখনী, সেই সাথে সুন্দর কিছু ছবির জন্য ধন্যবাদ। +
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
অনেক ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাটির বাড়ীগুলো উলংগ কেন, চারিপাশ খোলা? ওখানে কি রোহিংগারা থাকে?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: না স্থানীয়রাই থাকেন। এরা হত দরিদ্র মানুষ।
আপনাকে করা এই কমেন্ট আপনি দেখবন না
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
সাজিদ! বলেছেন: খুব সুন্দর
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ইদানিং আপনাকে কম দেখা যাচ্ছে
ভালো থাকুন
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জ্যাকেল বলেছেন: আমার সখ আছে মাটি দিয়ে সুন্দর করে একটা শৈল্পিক ঘর বানাবার। মাটির ঘরে নাকি শীতে কম শীত লাগে, গরমে কম গরম লাগে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হতে পারে। তবে অনেক মাটির ঘর অনেকে খুব সুন্দর করে ভিতরবাড়ী সাজায় । ভালো লাগে। আর টিনের চাল আমার খুব পছন্দ।
একটা বাড়ী বানান আমাদেরকে নিমন্তন্ন জানাইয়েন জ্যাকেল ভাই
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
থ্যাংকিউ
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এমনিতেই সিলেট আমার অনেক প্রিয় ! আপনি ভাগ্যবান এত সুন্দর এলাকায় জন্মেছেন। উফ কী দারুণ প্রকৃতি।
আপনার ক্যাপশন গুলো ও মনে রাখার মত।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ আপু । ভাগ্যবতি বটে। আমাদের আশেপাশের দৃশ্য যে কত সুন্দর মাশাআল্লাহ
আমাদের হবিগঞ্জে দাওয়াত রইলো
থ্যাংকিউ সো মাচ ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু সায়েদাবাদ চা বাগান থেকে কাওসার ভাইয়ের চা বাগানের দূরত্ব কতটা? ছবিগুলো ভীষণ ভালো। সিলেটে একবার যেতে হবে।প্রাচ্যের ভেনিস না কি একটা বলে না?
সুন্দর ছবি ও কথায় মুগ্ধতা।++
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কাওসার ভাই কী ওখানে আছেন নাকি। আমি জানি না ভাইয়া। একবার আসুন ঘুরে যান। আমাদের হবিগঞ্জও অনেক সুন্দর মাশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ভাইয়া
১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাংলাদেশের অপরূপ দৃশ্য। খুবই চমৎকার
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ
১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৪
জটিল ভাই বলেছেন:
বরাবরের মতোই অসাধারণ পোস্ট। কদিন হলো মাধবপুর লেক ঘুরে এসেছি।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এটা কোথায়? ছবি পোস্ট করবেন ভাইয়া
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: শুধু তাকিয়ে দেখেছি, কী লিখব খুঁজে পাইনি...