নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চরন বিল

চরন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে নারীর অবস্থান

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩

১) নারীর অস্থান পুরুষের নিচে।"পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।( কুরান ৪ঃ৩৪)""নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। (কুরান ২ঃ২২৮)"

২) তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক।"দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা।(কুরান ২ঃ২৮২)"

৩) নারীরা কুকুর এবং গাধার সমতুল্য। আয়শা এ ব্যাপারে মুহাম্মাদের কাছে প্রশ্ন তোলে।( বুখারি ১ঃ৯ঃ৪৯০ -৪৯৩)

৪) তাদের বন্ধক রাখা যায়। (বুখারি ৫ঃ৫৯ঃ৩৬৯)"এই হাদিসে কাব্ বিন আশরাফ নারীদের বন্ধক রাখতে বলছিল কিন্তু কাব্ হ্যান্ডসাম
বলে তারা রাখতে রাজী হয় নাই। মূলত কাব্ বিন আশারাফ ছিল একজন কবি, লেখক। মুহাম্মাদের বিরুদ্ধে লেখার কারণে তাকে খুন হতে হয়।"

৫) রজঃচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র। "আর তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েয (ঋতু) সম্পর্কে। বলে দাও, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রীগমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে, তখন গমন কর তাদের কাছে, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন। (কুরান ২ঃ২২২)"

৬) তারা নেতৃত্ব দানের অযোগ্য (বুখারি ৯ঃ৮৮ঃ২১৯)

৭) বেশীরভাগ নারী অকৃতজ্ঞ এবং বুদ্ধিহীন (বুখারি ২ঃ২৪ঃ৫৪১)

৮) হাঁড়ের মতো বক্রতাযুক্ত (বুখারী ৭ঃ৬২ঃ১১৩)

৯) তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র। "তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। (কুরান ২ঃ২২৩)"

১০) তারা শয়তানের রূপ ধরে আসে (মুসলিম ৮ঃ৩২৪০)

১১) তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ লক্ষণ। (বুখারি ৪ঃ৫২ঃ১১০-১১৩)

১২) তারা বিশ্বাসঘাতক। (বুখারি ৪ঃ৫৫ঃ৫৪৭)

১৩) পুরুষের জন্য ক্ষতিকারক (বুখারি ৭ঃ৬২২ঃ৩৩) "নবী বলেছে, আমার পরে পুরুষের জন্য সবচেয়ে খারাপ যা রেখে যাচ্ছি তা হল মহিলা।"

১৪) প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন। (বুখারি ১ঃ৯ঃ৪৯০,৪৯৩)

১৫) স্বামীর যৌনাকাঙ্ক্ষা পূরন করতে তারা বাধ্য। "আবু হুমায়রা বর্ণিত, মুহাম্মাদ বলেছে - যদি কোন স্বামী তার বউ এর সাথে চোদাচুদি করতে চায় এবং তার বউ তাতে সাড়া না দেয় তাহলে ফেরেশতারা সেই বউ এর উপড়ে সারারাত অভিশাপ দেবে। (বুখারি ৭ঃ৬২ঃ১২১)"
"আলী বর্ণিত, মুহাম্মাদ বলেছে যদি কোন লোকের চোদাচুদির খায়েস উঠে তাহলে তার বউ এর তাকে স্যাটিস্ফাই করতে হবে, এমনকি চুলায় রান্না বসানো থাকলেও। (মিশকাত আল মাসাবি,স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য, হাদিস নং ৬১)

১৬) পুরুষ কর্তৃক ধর্ষনের অনুমোদন। ( পরে লিঙ্ক দিচ্ছি)

১৭) পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে। (কুরান ৪ঃ৩)

১৮) স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের। যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না।( আবু দাউদ ১১ঃ২১৪২) "যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। (কুরান ৪ঃ৩৪)"

১৯) শুধুমাত্র নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি। (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79) "Allah's Apostle said, "It is essential to have the consent of a virgin (for the marriage). I said, "A virgin feels shy." The Prophet; said, "Her silence means her consent." Some people said, "If a man falls in love with an orphan slave girl or a virgin and she refuses (him) and then he makes a trick by bringing two false witnesses to testify that he has married her, and then she attains the age of puberty and agrees to marry him and the judge accepts the false witness and the husband knows that the witnesses were false ones, he may consummate his marriage."
২৪। মহিলাদের একা চলা ফেরা করা নিষিদ্ধ। (বুখারি ৪ঃ৫২ঃ২৫০)

২৫। তাদের একমাত্র কাজ পুরুষকে সন্তুষ্ট করা। স্বামী হুকুম করলে যে স্ত্রী মান্য করে, স্বামী যে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে সুখ পায়,
কথা দিলে কথা রাখে এবং স্বামীর অবর্তমানে অন্য কারো সাথে টাংকি বা ফষ্টিনষ্টি করে না - সেই ভালো বউ। ( মিস্কাত আল মাসাবিহঃ সন্তানের প্রতি কর্তব্য- হাদিস নং ৪৩)

২৬।। সর্বদা নিজেকে আবদ্ধ রাখকে হবে পর্দায়। আয়শা বর্ণিত, মেয়েদের ঢেকে রাখা উচিত তাদের ঘাড়ের উপর থেকে এবং তাদের দুদু। (সহীহ বুখারি ৬ঃ৬০ঃ২৮২)

২৭। মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্য রয়েছে দোজখের আগুন। উসামা বর্ণিত, মুহাম্মাদ বলেছেন- আমি জাহান্নামের আগুনের দরজায় দাঁড়িয়ে দেখলাম বেশীরভাগ সেখানে মহিলা। (সহীহ বুখারি ৭ঃ৬২ঃ১২৪)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৪

রামন বলেছেন: সম্প্রতি ঈমানদার মুসলিমদের পবিত্র কাবা শরীফকে সামনে রেখে খ্রিস্টান নাসারাদের আবিস্কার স্মার্টফোন দিয়ে অবিরত সেলফি তোলার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছেন সৌদির বুজুর্গ আলেম জনাব মুহাম্মদ আল মাসুদী। পবিত্র কাবা শরীফকে সামনে রেখে সেলফি তোলা শিরক বলে সেলফিকে হারাম ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। (সুত্র: আমাদের সময়)৷ .
তবে আমার কথা হচ্ছে, সেলফি তোলা হারাম হলে যেসব স্মার্টফোন দিয়ে একবার পর্ণছবি বা পর্ণগ্রাফি দেখা হয়েছে সেই ফোন সাথে নিয়ে হজ্ব করাও হারাম। কারণ ফোনের সাহায্যে পর্ণগ্রাফি বা পর্ণছবি দেখার পর ছবি মুছে ফেলা গেলেও মোবাইল ফোনের SD কার্ডে স্টোর হয়ে যাওয়া পর্ণছবি ও ভিডিও অক্ষত অবস্থায় থাকে। কাজেই প্রত্যেক মুসলিমদের উচিত হবে হজ্বে যাওয়ার পূর্বে তার সাথে নেয়া মোবাইল ফোনটি নাপাক ও নাজায়েজ কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়া।কারণ যারা চুরি হয়ে যাওয়া বা সেকেন্ড হ্যান্ড মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের অনেকেই ডিভাইসের অন্তর্নিহিত লুকানো তথ্য সম্পর্কে অবগত থাকেন না।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনার মতামত বলেন, সারমর্ম বলেন।তারপর মন্তব্য করি/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.