![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা রাজনীতির বেড়াজাল মুক্ত। আমাদের চোখ বাধা নেই-হাত খোলা, চলার মতো একজোড়া পা আছে, বোধ আছে-আছে স্বাধীন মত প্রকাশের দুর্বার আকাংখা, মনে প্রাণে লালন করি স্বাধীনতার চেতনা। ধামাচাপা দেয়া সত্য উদঘাটনের জন্য আমরা হাসিমুখে জীবনবাজি রাখতে পারি। ক্লান্তিহীন শ্রমে বন্ধুর পথ পেরোনোর অদম্য সাহসও আছে আমাদের।আমরা সবকিছু জানতে চাই-জানাতে চাই....
সাঈদুর রহমান রিমন/ফিরোজ কবীর, রাজশাহী থেকে ফিরে: রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) তিন কর্মকর্তাসহ ৭ পুলিশ সদস্যকে চাঁদাবাজির অভিযোগে তড়িঘড়ি বরখা¯Í, গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের নেপথ্যে কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তার ‘কারসাজি’ থাকার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এÿেত্রে প্রতিশোধ পরায়ন এক দারোগাসহ আরএমপির তিন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তার গোপন যোগসাজস থাকা নিয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
কথিত চাঁদাবাজির ঘটনায় ওই তিন পুলিশ কর্মকর্তা নিজেরাই ‘মনগড়া অভিযোগ’ উত্থাপন করেন-তারাই ছিলেন সাÿী। পরবর্তীতে তদন্তকারী কর্মকর্তাও নিযুক্ত হন তাদেরই একজন। আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ও কোনোরকম তদন্ত ছাড়াই একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি), দুই সাব-ইন্সপেক্টরসহ ৭ পুলিশকে বরখা¯েÍর ঘটনায় খোদ পুলিশ প্রশাসনেও তোলপাড় চলছে। আভ্যন্তরীণ কোন্দলে জড়িত এক পুলিশ কর্মকর্তার মৌখিক তথ্যের ভিত্তিতে ৭ পুলিশ সদস্যকে একযোগে শা¯িÍ দেয়ার ঘটনাকে ‘নজিরবিহীন’ হিসেবে উলেøখ করছেন উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তারা। প্রশ্ন উঠেছে, প্রথম শ্রেণীর মর্যাদার এক পুলিশ কর্মকর্তাকে মধ্যরাতে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া নিয়েও। পুলিশের দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘রাজশাহীতে ৭ পুলিশ কর্মকর্তাকে চাঁদাবাজ বানানোর চেয়ে পুরো পুলিশ বাহিনীর মর্যদা কলুষিত করতেই বেশি উৎসাহ লÿ্য করা গেছে।’
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, সংশিøষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির তথ্য উপস্থাপন থেকে শুরু করে তাদের বরখা¯Í করা, মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালানো পর্যন্ত সবকিছুই তড়িঘড়ি ভাবে ঘটানো হয়। এÿেত্রে কেশবপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মোহাম্মদ আলী, আরএমপি সদরের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার খালিদ বিন নূর, উপ-কমিশনার (সদর) মোর্শেদুল আনোয়ার খানসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তার অতি উৎসাহী ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
আরএমপি’র একটি সূত্র জানায়, ১৮ আগস্ট রাত ১২ টার দিকে অভিযুক্ত ৭ পুলিশ সদস্যকে পুলিশ কমিশনারের দপ্তরে ডেকে নিয়ে উপ-পুলিশ কমিশনার তাদের বক্তব্য শুনছিলেন। ওই সময় পর্যন্ত পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনার, সিনিয়র এসি ছাড়া অন্য কোনো পুলিশ কর্মকর্তাও অভিযোগের বিষয়ে কিছুই জানতেন না। কিন্তু অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য গ্রহণকালে ডিসি’র কÿে উপস্থিত থাকা আরএমপির একজন সিনিয়র এসি নিজের মোবাইল ফোনের সাহায্যে স্থানীয় সাংবাদিকদের শিগ্গির পুলিশ কমিশনারের দপ্তরে ক্যামেরা-ভিডিও নিয়ে হাজির হওয়ার আমন্ত্রণ জানান। ওই গোপনীয় আমন্ত্রন করার সময় তিনি বারবার বলতে থাকেন, ‘লীড নিউজ আছে-তারাতারি আসেন, আমি যে জানালাম তা কারো কাছে ভুলেও প্রকাশ কইরেন না।’
আরএমপি’র সিনিয়র এক পুলিশ কর্মকর্তা নিজের নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রভাব বি¯Íার নিয়ে কিছুসংখ্যক পুলিশ কর্মকর্তা পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষসহ আভ্যন্তরীণ কোন্দলে জড়িত। প্রতিপÿ পুলিশ কর্মকর্তাকে হেন¯Íা করতে সাংবাদিকদের গোপনে ডেকে জড়ো করা হয়ে থাকতে পারে।’ তবে ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘পুলিশের নেতিবাচক বিষয়টি ব্যাপক প্রচার-প্রচারনার পেছনে একজন পুলিশ কর্মকর্তা সরাসরি জড়িত থাকায় গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
যে মুহূর্তে নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জে গণপিটুনিতে এক কিশোর নিহত, রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকে ডাকাত চিহ্নিত করে ব্যাপক নির্যাতন চালানো ও আমিনবাজারে ৬ ছাত্রকে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনায় পুলিশের সম্পৃক্ততা নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে-ঠিক সে মুহূর্তেই রাজশাহীর ৭ পুলিশ সদস্যকে চাঁদাবাজ হিসেবে চিহ্নিত করতে কেউ কেউ অতি উৎসাহী হলেন কেন ?’ তিনি ÿোভের সঙ্গে বলেন, ‘পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি পরিকল্পিতভাবে বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্র কি না, সেটাই এখন প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
অনুসন্ধানে যা বেরিয়ে আসে
প্রতিশোধ পরায়ন এক দারোগার সাজানো ঘুষ নাটকের মাধ্যমেই রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের এসি, এসআই’সহ ৭ পুলিশ সদস্যকে ফাঁসানোর অভিযোগ রয়েছে। সংশিøষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আরএমপি’র (সদর) এসি তৌফিক ইমাম কর্তৃক শা¯িÍপ্রাপ্ত হওয়ায় কেশবপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মোহাম্মদ আলী চরম ÿুব্ধ ছিলেন। ‘ঘুষের টাকা ফেরত দিয়ে ÿমা চাওয়ার মতো’ লজ্জাকর শা¯িÍ পেতে হয়েছিল মোহাম্মদ আলীকে। এর প্রতিশোধ নিতেই তিনি চিহ্নিত কয়েকজন চোরাচালানি ও অপরাধী সোর্সদের নিয়ে পাল্টা ঘুষের নাটক সাজিয়ে এসিসহ ৭ পুলিশ কর্মকর্তাকে ফাঁসিয়ে দেন।
গ্রেপ্তারের পর সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) তৌফিক ইমামের মুখ থেকেও এ অভিযোগ উচ্চারিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, ওই প্রতিশোধ পরায়ন দারোগার সাজানো ঘুষের নাটকে একজন সিনিয়র এসিসহ দুই জন ইন্ধন দিয়েছেন।
এসব কথা দারোগা মোহাম্মদ আলী নিজেই গর্বের সঙ্গে বলে বেড়াচ্ছেন বলে ওই ফাঁড়ির একাধিক পুলিশ কনস্টেবল জানিয়েছেন। আলোচিত ৭ পুলিশের চাঁদাবাজির ঘটনা অনুসন্ধান করতে গেলে দারোগার ষড়যন্ত্রের কাহিনীটি বেরিয়ে আসে। রিমান্ডে থাকাবস্থায় অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের বক্তব্যেও এ তথ্যের সত্যতা পাওয়া গেছে। তবে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে এসআই মোহাম্মদ আলী জানান, ‘এসি স্যারের বিরুদ্ধে আমি কিছু করি নাই...এ ঘটনার পেছনে আরো কাহিনী আছে।’
ঘটনার শুরু যেখানে...
কেশবপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মোহাম্মদ আলী গত ২১ জুলাই হাসান নামের এক ব্যবসায়িকে আটক করে। তাকে ভয় ভীতি প্রদর্শন পূর্বক রাতারাতি ৩২ হাজার টাকা আদায় করে ছেড়ে দেয়। হাসানের বাড়ি পবা থানার বেড়পাড়া গ্রামে। বিষয়টি আরএমপি সদর দপ্তরের সহকারী পুলিশ কমিশনার এসি তৌফিক ইমাম (সদ্য বরখা¯Íকৃত) কে জানানো হলে, তিনি তৎÿনাত অভিযুক্ত এসআই মোহাম্মদ আলীকে ডেকে নিয়ে ধমক-ধামকি দেন এবং ঘুষের টাকা ফেরত দিয়ে ভুক্তভোগী হাসানের কাছে ÿমা চাওয়ার নির্দেশ দেন।
এতে এসআই মোহাম্মদ আলী এসি তৌফিক ইমামের উপর ÿুব্ধ হন এবং প্রতিশোধ নেওয়ার প্রকাশ্য ঘোষণা দেন। তিনি ফাঁড়ির পুলিশ সদস্য ও বহিরাগত কিছু লোকজনের সামনেই বলতে থাকেন-ঘুষের অভিযোগ নিয়েই তৌফিক ইমাম এসিকে বিতাড়িত হতে হবে। এজন্য তিনি এক মাস সময়সীমা বেধে দেন বলেও ফাঁড়িতে অবস্থানকারী কয়েকজন এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
মোহাম্মদ আলীর সোর্স বলে খ্যাত গুড়িপাড়ার আশরাফুল, লÿীপুরের কাইল্যা রানাসহ কয়েকজন মিলে ‘ভারতীয় চোরাচালানের মালামাল আটকের’ কথিত পরিকল্পনা নেয়। তারা লÿীপুর ঝাউতলা মিঠুর মোড় এলাকায় ডা. বাসুমিয়ার বাড়ি বিপুল পরিমান ভারতীয় রসুন মজুদ করে রাখার খবরটি কৌশলে সহকারী পুলিশ কমিশনার তৌফিক ইমামকে জানায়। জরুরি ভিত্তিতে অভিযান চালানোর জন্যও এসিকে অনুরোধ জানানো হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ জুলাই রাত ৯ টার দিকে এসি তৌফিক ইমামের নেতৃত্বে ডা.এ আর বাসুমিয়ার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে রসুনের সন্ধানও পাওয়া যায়।
সোর্স আশরাফুল একপর্যায়ে ডা. বসুমিয়া ও তার শ্যালকের সাথে যোগাযোগ করে এক লাখ টাকা উৎকোচ আদায়ের ফন্দি করে। টাকা হাতে নেয় এসআই মাসুদ রানা। সেখান থেকে চলিøশ হাজার টাকা এসি তৌফিক ইমামের অফিসে পৌঁছে দিয়ে বাকি টাকা আশরাফুলসহ অভিযানকারী পুলিশ সদস্যরা ভাগ বাটোয়ারা করে নেয়। পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সোর্স আশরাফুল ঘুষের টাকা এসি’র হাতে পৌঁছে দেয়ার পর পরই এসআই মোহাম্মদ আলী ও কাইল্যা রানাকে নিয়ে ডা. বসুমিয়ার বাড়িতে যান। তারা লিখিতভাবে এসির বিরুদ্ধে অভিযোগ করার জন্য বাসুমিয়াকে চাপ দেন ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। কিন্তু বাসুমিয়া এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ দিতে রাজি হননি। রাত ৯টার দিকে আরএমপি সদর দপ্তরের একজন পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তাও ফোন করে বাসু মিয়াকে লিখিত অভিযোগ দিতে চাপ দেন। বারবার চাপাচাপির প্রেÿিতে বাসুমিয়া এক লাখ টাকা ঘুষ দেওয়ার কথা মোবাইল ফোনে স্বীকার করলেও কোনোরকম অভিযোগ দিতে অস্বীকার করেন।
মামলা ও সাংবাদিক নিয়ে চাপাচাপি !
ডা. বাসুমিয়া মোবাইল ফোনে ঘুষ দেওয়ার কথা স্বীকার করতেই এসি তৌফিকসহ সাত পুলিশ সদস্যকে আরএমপি সদর দপ্তরে ডাকা হয়। রাত ১২টার সময় এসি তৌফিকসহ পুলিশ সদস্যরা আরএমপি সদর দপ্তরে হাজির হলে ডিসি তাদের কাছে ঘুষ নেয়ার ব্যাখ্যা জানতে চান। ততÿণে সিনিয়র এসি ১৫/২০ জন সাংবাদিককে আরএমপি দপ্তরে জড়ো করতে সমর্থ হন। ডিসি এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ না থাকার কথা জানালেও ওই সিনিয়র এসি মধ্যরাতেই সাংবাদিকদের ব্রিফিং দিতে চাপাচাপি করতে থাকেন। এ প্রসঙ্গে আরএমপি উপ-পুলিশ কমিশনার মোর্শেদুল আনোয়ার খান জানান, কারো কোনো লিখিত অভিযোগ ছিল না-কিসের ভিত্তিতে আমি সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ সদস্যদের চাঁদাবাজ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিবো ?
একপর্যায়ে বিব্রতকর অবস্থায় আরএমপি পুলিশ কমিশনার এম ওবায়দুলøাহ তাৎÿনিক এক নির্দেশে সহকারী পুলিশ কমিশনার তৌফিক ইমামকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয় ও অপর পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখা¯Í করে। রাজশাহী মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (সদর) মোর্শেদুল আনোয়ার খানকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন ও এক কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেন পুলিশ কমিশনার। এদিকে অব্যাহত চাপাচাপির পর গত ২১ আগস্ট ডা. বাসুমিয়াকে বাদি বানিয়ে রাজপাড়া থানায় চাঁদাবাজির মামলা নথিভুক্ত করা হয়। এর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই পুলিশ সদস্যদের গ্রেপ্তার করে হাজতে ঢুকানো হয়। তবে বাসুমিয়া কোনো মামলার এজাহারে নিজে সই করেননি বলে জানিয়েছেন। তবে কে বা কারা ডা. বাসুমিয়ার সই নকল করে অতি উৎসাহে ৭ পুলিশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা রুজু করছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পুলিশ কমিশনার বললেন-
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার এম. ওবায়দুলøাহ বলেন, ন্যাক্কারজনক অভিযোগের পরিপ্রেÿিতেই ৭ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। পুলিশের সম্মান ও উজ্জ্বল ভাবমূর্তি রÿার স্বার্থে কোনোরকম আবেগ প্রশ্রয় দেয়ার সুযোগ নেই, ছিল না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ওই ৭ পুলিশ সদস্য নগরীর এক চিকিৎসক পরিবারকে জিম্মি করে এক লাখ টাকা চাঁদা হাতিয়ে নেয়। বিষয়টির সত্যতা পাওয়া মাত্র অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এÿেত্রে ভুক্তভোগী ব্যক্তির অভিযোগ দেওয়া না দেওয়ায় কিছু আসে যায় না।
আরএমপি কমিশনার বলেন, চাঁদাবাজির কারণে ÿতিগ্র¯Í ব্যক্তি প্রচলিত আইনে মামলা করেছেন- সেÿেত্রেও তিনি পুলিশের সার্বিক সহায়তা পাচ্ছেন। অপর এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কমিশনার এম. ওবায়দুলøাহ জানান, অপেÿাকৃত ছোট পরিসরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে- জনবলও সীমিত। সেখানে পুলিশের মধ্যে হিংসাত্মক মনোভাব, দলাদলি, দ্ব›দ্ব-সংঘাতের বিন্দুমত্র অ¯িÍত্ব নেই।
#
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৩১
মুখপোড়া বলেছেন:
সুন্দর প্রচেষ্টা শুভ হোক।