|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 দায়ী
দায়ী
	এই পৃথিবী নামক বিশ্ববিদ্যালয়ের আমি একজন নগণ্য ছাত্র । জীবনের প্রতিটি ঘটনা আমাকে ভাবায় ,শেখায় । আমিও ভাবতে, শিখতে ও সেগুলো কে কাজে লাগাতে চেষ্টা করি । জীবন বাস্তবিকই অনেক সুন্দর । শুধু কিছু কুলাংগার আমাদের সপ্ন কে কেড়ে নিয়ে আমাদের জীবন কে দুর্বিষহ করতে চায় । আসুন , আমরা সকল দুঃখ -জরাকে দূরে ঠেলে দিয়ে সুন্দর করে বাঁচতে শিখি । নিজে সুখী হই , অন্যকেও সুখী হতে সাহায্য করি । সবার জন্য শুভ কামনা সব সময়ের জন্য ।
সুরা ফাতিহা- একে উম্মুল কুরআন বা কুরআনের মা বলা হয় । এ সুরার ফযিলত অপরিসীম । ওযুর সহিত এ সুরা পাঠ করে যে কোন রোগীর দেহে ফুঁক দিলে , রোগমুক্তি হয় । নবীজী (সঃ) বিপদে পতিত ব্যক্তিকে এই সুরা পাঠ করিতে বলিতেন । 
সুরা বাকারাহ- নবী করীম সঃ বলিয়াছেন, যে ঘরে সুরা বাকারাহ পাঠ করা হয় সে ঘরে শয়তান প্রবেশ করিতে পারেনা । তিনি ইহাও বলিয়াছেন যে, তোমরা সুরা বাকারাহ পাঠ কর । ইহাতে খায়ের ও বরকত আছে । 
সুরা আল ইমরান- নিয়মিত এই সুরা পাঠ করিলে ঋণ হতে মুক্তি পাওয়া সহজ হয় । 
সুরা নিসা- রোজ নিয়ম মত কোন স্বামী এই সুরা ৭ বার  করিলে স্ত্রী তাহাকে ভালবাসিবে আর স্ত্রী পাঠ করিলে স্বামী তাহাকে ভালবাসিবে । 
সুরা মায়িদাহ- দুর্ভিক্ষের সময়  অধিক পরিমাণ এই সুরা পাঠে দুর্ভিক্ষ হতে নাজাত পাওয়া সহজ হয় ।
সুরা আন’আম – যে ব্যক্তি সুরা আন’আম একবার পাঠ করে, ফেরেশতাগণ তাহার গুনাহ মাফের জন্য দুয়া করিতে থাকেন । কঠিন মছিবতে পড়িয়া ইহা  পাঠ করিলে মছিবত দুর হয় ।
সুরা আরাফ- যে ব্যক্তি এই সুরা পাঠ করিবে কিয়ামাতের দিন সে ব্যক্তি বাবা আদম আলাইহিস সালামের সাক্ষাৎ লাভ করিবে । জালিম হাকেম বা মহাজনের নিকট যাইতে হইলে এই সুরা তিন বার পাঠ করিয়া গেলে তাহার মন নরম হইবে ।
সুরা আনফাল- নবী করীম সঃ বলিয়াছেন, যে ব্যক্তি প্রত্তেহ এই সুরা পাঠ করিবে , হাসরের দিন আমি সাক্ষ্য দিব যে এই ব্যক্তি মুনাফেকি হইতে পবিত্র ছিল । বিনা দোষে জেলে আবদ্ধ হইলে নিয়ম মত এই সুরা পাঠে মুক্তির উপায় মেলে । 
সুরা তওবাহ- রোজ একবার এই সুরা পাঠ করিলে ঈমান বহাল থাকে ও পাকা হয় । ওলী – দরবেশগণ এই সুরা পাঠ করিয়া এমন উপকারিতা লাভ করেন জাহা বাহ্য দৃষ্টিতে অসম্ভব বলিয়া মনে হয় । 
সুরা ইউনুস- এই সুরা হামেসা পাঠ করিলে জানের কষ্ট হয়না ও কবর আজাব মাফ হয় । কেহ দুঃখ – কষ্টে পতিত হইয়া ১৩ বার এই সুরা পাঠ করিলে তাহা হইতে মুক্তি মেলে ও বিবাদের সময় ইহা ২১ বার পাঠ করিলে দুশমনের উপর বিজয়লাভ হয় । 
সুরা ইউসুফ- চাকুরী ছুতিয়া গেলে প্রত্তেহ নিয়ম মত এই সুরা পাঠ করিবে , ইহাতে চাকুরী ফিরিয়া পাইবে । 
সুরা কাহফ – বৃহস্পতিবার দিবাগত জুমুয়ার রাতে এই সুরা পাঠ করিলে আল্লাহ পাক তাহাকে এমন গায়েবী নুর দান করিবেন জাহার আলো কা’বা শরীফ পর্যন্ত পৌঁছিবে । তাহার গুনাহ মাফ হইবে । প্রত্তেহ এই সুরা পাঠ করিলে প্লেগ, কুষ্ঠ, শ্বেত কুষ্ঠ ও দাজ্জালের ফিতনা হইতে মুক্তি পাইবে । এই সূরার শেষ দশ আয়াত পড়ারই বেশী তাকীদ করা হইয়াছে । 
আজ জুমাবার বা শুক্রবার । তাই সুরা কাহফ পাঠ করিতে ভুলিবেন না । সেই সাথে আমার জন্য দুয়া করিবেন যেন সঠিক পথে অটল থাকা আমার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা সহজ করেন । 
 ৮ টি
    	৮ টি    	 +২/-০
    	+২/-০২|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:৫১
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:৫১
হেডস্যার বলেছেন: জানলাম   
 
৩|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:৫১
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ১০:৫১
আতিফ আসলাম বলেছেন: +++
৪|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১২:৪২
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ১২:৪২
দিশার বলেছেন: লেখক , আপনি কি রোগ হলে  "ওযুর সহিত এ সুরা পাঠ করে যে কোন রোগীর দেহে ফুঁক দিলে , রোগমুক্তি হয় ।" ইটা নিজে করেন না , ডাক্তার দেখান ?
লেখক বলেছেন "প্রত্তেহ এই সুরা পাঠ করিলে প্লেগ, কুষ্ঠ, শ্বেত কুষ্ঠ ও দাজ্জালের ফিতনা হইতে মুক্তি পাইবে ।" ভাই প্লেগ/কুস্ত  এর সমাধান এর জন্য আপনাকে নোবেল পুরুস্কার দেয়ার দাবি জানাচ্ছি . 
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৩০
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৩০
দায়ী বলেছেন: আপনার মায়ের নামে যদি কেউ গালি দেয়, আপনার মেজাজ গরম হয় 
সেখানে আল্লাহর নাম নিয়ে আপনি ফু দিবেন এতে রোগ সারবেনা ???
তবে হ্যাঁ, অবশ্যই, আপনাকে সত্যবাদী হতে হবে । কারন, মিথ্যাবাদীর কথায় কাজ হবেনা যেমন চড়ুই পাখির ডাকা ডাকিতে বসন্ত আসেনা । 
৫|  ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  ভোর ৬:৩৯
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  ভোর ৬:৩৯
দিশার বলেছেন: মধ্য যুগিয় অন্ধকার য়ে বসবাস ....আচ্ছা কোন তাইলে সত্যবাদী মাস্নুহ তা কে, যিনি পরে ফু দিলে ক্যান্সার, প্লেগ সারে , সব হাসপাতাল বৈজ্ঞা, তারে বসায়ে রাখলে হয়।।।
৬|  ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  ভোর ৬:৪১
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  ভোর ৬:৪১
দিশার বলেছেন: মধ্য যুগিয় অন্ধকার য়ে বসবাস ....আচ্ছা কোন তাইলে সত্যবাদী মাস্নুহ তা কে, যিনি পরে ফু দিলে ক্যান্সার, প্লেগ সারে , সব হাসপাতাল ভাইঙ্গা , তারে বসায়ে রাখলে হয়।।। আর যত মেডিকেল লাব্রতারী আসে ভেঙ্গে জিকির খানা বানাইলে হয়। নিজেই তো পির এর ফু না নিয়া অসুদ খুজতে দৌরান ডাক্তার এর কাসে, মুখ যে এক, আর কাজ যে এক লোক দের "মুনাফেক" বলা হয়।
  ০৭ ই মার্চ, ২০১৩  রাত ১২:২৯
০৭ ই মার্চ, ২০১৩  রাত ১২:২৯
দায়ী বলেছেন: আপনার মাথা একটু বেশিই কাজ করে মনে হয় !
ভাই, ঢাকায় যেমন ভিন্ন ভিন্ন রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় এক রোগেরও নানাভাবে চিকিৎসা করা যায় । একারনেই কবিরাজি, এলোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি, ইউনানি পদ্ধতি বিদ্যমান । যে যেটা পছন্দ করে । সবার শরীরেই হমিওপ্যাথি যেমন ফিট হয়না তেমনি এলপাথিও । তাই বলে হমিওপ্যাথিতে কাজ সারলে কি এলোপ্যাথির হাস্পাতাল ভেঙ্গে দিতে হবে?? 
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৯:৫৮
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৯:৫৮
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++