নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ব্লগারের সকল লেখাই সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

ধ্রুবক আলো

লেখকরা মনে মনে যত লেখা লিখেন তার ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ লিখেন কাগজে-কলমে। - হুমায়ুন আহমেদ

ধ্রুবক আলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলিয়েন কি সত্যি আছে, নাকি শুধু গল্প..! ( মুক্ত চিন্তার পোষ্ট )

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০



সর্ব প্রথম আমরা জেনে নিই এলিয়েন কি..?
- ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন ( Aliens ) বলতে পৃথিবীর বাইরে ভিন্ন কোনো গ্রহে যে প্রাণী বা জীব বসবাস করে তাদের এলিয়েন বা ভিনগ্রহী প্রাণী বলা হয়। ইংরেজি aliens শব্দটি অনাকাঙ্ক্ষিত বা অনাহুত কিংবা অপরিচিত আগন্তুককে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। ভিনগ্রহের প্রাণীদের সম্পর্কে পৃথিবীর মানুষের অজ্ঞতাই মূলত এই অপরিচিত প্রাণীদের জন্য aliens নামটি বরাদ্দ করেছে।

*এলিয়েন কি তা সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি জানি। যে বা যারা জানেন না তাদের জন্য দু মিনিট নীরবতা।

প্রথমে একটা ঘটনা বলি কেন আমি এলিয়েন প্রসঙ্গ আনলাম --
আমার পাশের এলাকার এক ছোট ভাই নাম ধরলাম অপু, আমাকে একদিন বলতেছে আচ্ছা শামীম ভাই এলিয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা কি?!

আমি বললাম, এলিয়েন বলতে বুঝায় ভিনগ্রহী একটি প্রাণী, যা হলিউডের মুভিতে দেখা প্রায় সময়, মাঝে সাঝে বলিউডের নকল করা মুভিতে দেখা যায়। বাস্তবে এলিয়েন বলতে যা আমরা ধারণা করছি সেরকম কিছু নাই।

অপু তো পুরোই চমকে গিয়ে বললো, তার মানে আপনি ভীনগ্রহে এলিয়েন আছে যে এটা বিশ্বাস করেন না!?
সে এতে এতই অবাক হলো যে তার মুখের ভাব পুরো বদলে গেল। এমন একটা ভাব যেন সে কোনো মানুষ নয় কোনো আত্মার সাথে কথা বলছে!!

আমি আবারও তাকে বললাম, না, আমি কোনো মতেই বিশ্বাস করি না যে এলিয়েন আছে, কিংবা থাকতে পারে। এটা সম্ভব না। এটা শুধু কাল্পনিক একটা আবিষ্কার।

ভাই আপনি তাহলে সব জানেন না। এলিয়েন বলতে কিছু আছে। এটা বিজ্ঞান তো সম্পূর্ণ ভাবে আবিষ্কার না করলেও পবিত্র কোরআন মাজীদে এর সম্পর্কে বলা হয়েছে।

এবার আমার মাথা পুরাই ঘুরিয়ে গেলো! এই ছেলে বলে কি? আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, কোন আয়াতে বলা হয়েছে সেটা বলো। আর কোরআনে কি সরাসরি এলিয়েনের কথা বলেছে?!

ভাই আমি এখন বলতে পারছিনা তবে জাকির নায়েকের একটা লেকচারে শুনেছি, এছাড়া অনেকে নিশ্চিত হয়ে বলছে যে এলিয়েন আছে। এই বলে অপু ইউ টিউব থেকে ডঃ জাকির নায়েকের লেকচারের ভিডিও টা দেখালো আমাকে।
সেখানে জাকির নায়েক কে একজন প্রশ্ন করেছিল যে কোরআনে এমন কি কি বলা হয়েছে যা বিজ্ঞান আদৌ পর্যন্ত আবিষ্কার বা সমাধান করতে পারে নি?
জাকির নায়েক উত্তর দিলেন, মূলটা বলছি, কোরআনে বলা হয়েছে প্রথিবীর বাইরে জীবন আছে কিন্তু বিজ্ঞান এখনও তা আবিষ্কার করতে পারে নি। বলে রাখি ডাবিংটি ছিলো বাংলায়।

এবার আমি তাকে বললাম মুখে হাসি নিয়ে, ভাই শোনো, জীবন আছে মানে সেখানে হয়তো তুমি বসবাস করতে পারবে কিন্তু জীব আছে এটা কিন্তু বলে নাই।

অপু এবার একটু এক্সাইটেড হয়ে বললো, ভাই জীবন আছে মানেই তো সেখানে নিশ্চয় জীব আছে। তার মানে এরাই ভিনগ্রহী প্রাণী এলিয়েন।

এবার তাকে আমি কিছু সুন্দর যুক্তি দিলাম, সেও পাল্টা যুক্তি-

আচ্ছা যদি এলিয়েন থাকে তাহলে আমরা তাদের দেখতে পাই না কেন? ওরা পৃথিবীতে আসে না কেন? বা এই যে মানুষ মঙ্গল গ্রহে যায় কই সেখানে তো কোনো এলিয়েনের নাম গন্ধ পায় নাই।

হয়তো অন্য কোনো গ্রহে আছে। সব গ্রহ তো আর আবিষ্কার হয় নাই। আর ওদের দরকার নাই বিধায় আমাদের কাছে বা সামনে আসে না।

আচ্ছা, ওরা কি মানুষের মত নাকি কোনো পশু প্রাণীর মত নাকি ছবিতে দেখায় সেরকম?!

ভাই যেকোনো আকৃতির হতে পারে। যেহেতু দেখিনি সেহেতু বলা যাবে না।

যেহেতু দেখো নাই সেহেতু এটা আছে যে এতো বিশ্বাস কেন করতেছো?

ভাই একটা সুরায় বলা আছে।

তো আমি বললাম, আচ্ছা, আমি তো কোরআন বাংলা তাফসির পড়ি সব সময় কিন্তু এরকম কোন আয়াত আমার চোখে পড়েনি। ঠিক আছে অনেক কিছু আমরা খেয়াল করি না। আচ্ছা তাহলে সেই আয়াতটা বাংলা অনুবাদ দেখাও।

এখানে বলে রাখা প্রয়োজন, সে এই আয়াত এর অনুবাদ পরদিন বলেছিলো।
ভাই এইযে দেখেন আয়াতের অনুবাদ "তাঁর এক নিদর্শন নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃষ্টি এবং এতদুভয়ের মধ্যে তিনি যেসব জীব-জন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন ।।" ( সুরা শুরা,৪২;২৯ ) আয়াতে বলা হয়েছে ’এতদুভয়ে’ অর্থ্যাৎ পৃথিবী এবং মহাকাশে দুখানেই তিনি জীবজন্তু ছড়িয়ে রেখেছেন।


এবার আমি তাকে পড়ে শুনালাম, "আর তাহার কুদরতের নিদর্শনসমূহের মধ্যে আসমানসমূহ ও যমীনকে সৃষ্টি করা এবং সেই সমস্ত প্রাণীকে, যাহাদিগকে তিনি যমীনে ও আসমানে ছড়াইয়া রাখিয়াছে; এবং তিনি উহাদিগকে যখন ইচ্ছে একত্রিত করিতেও সক্ষম"। এরকম বলা আছে। পৃথিবী ও মহাকাশে দুই খানেই জীব জন্তু ছড়িয়ে রেখেছেন। এর মানে এই পৃথিবীর ভেতর, পৃথিবীর ভেতরের মানুষ তো আর কেউ এলিয়েন না। কিম, ট্রাম্প, সূচি, ভারতের কোনো নাগরিককে যদি তুমি এলিয়েন ভাবো সেটা আলাদা কথা।

ভাই সিরিয়াসলি, আপনি মহাকাশ বলতে যা বুঝালেন তা নয়। মহাকাশ বলতে সৌর জগতের সমগ্র যেখানে গ্রহ নক্ষত্র অবস্থান। ( বিজ্ঞানের স্টুডেন্ট নাতো তাই সব বুঝায়া বলতে পারে নাই)(আমিও কিন্তু বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট ছিলাম না)

কিন্তু ওটাতো মহাকাশ নয়। সেটা তো আরেক জিনিস। যেমন মিল্কি ওয়ে। পৃথিবীর বাইরে যে গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান তা তো আর মহাকাশ নয়। সেটা তো মহাশূন্য। তা আকাশ হয় কিভাবে।

আপনি কি আকাশ দেখতে পারেন?

আমি জানি ব্রো, আকাশ কেউই দেখতে পারেনা। আমরা যেটা দেখতেছি সেটাকেই আকাশ বলি। এটারই সাতটা স্তর। ভাই শোনো এই এলিয়েন নিয়ে গবেষণার কিছু নাই, থাকলে থাকুক না থাকুক, দুনিয়াতে আরও গবেষণার অনেক বিষয় আছে সেগুলো দেখ। এই এই এলিয়েন হলো স্টিফেন স্পিলবার্গের একটা কাল্পনিক আবিষ্কার। যা ছবিতে দেখিয়ে সে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। যেমন ডাইনোসর দেখিয়ে একটা আকর্ষণ করেছিলো জুরাসিক পার্কে।

তার মানে আপনি বিশ্বাস করেন না যে এলিয়েন আছে! আপনি কি কোরআনের আয়াত কে অবিশ্বাস করছেন?

ভাই শোনো, আমি কোনোমতেই বিশ্বাস করি না যে এলিয়েন আছে। যদি কোনদিন এলিয়েন আমার সামনে এসে দাঁড়ায় আর বলে আমি এলিয়েন তারপরও বিশ্বাস করবো না। আর আমি কোরআনের কোনো আয়াতকেই অবিশ্বাস করার মত সাহস রাখি না।

এটা কেমন কথা, আপনার সামনে দাঁড়িয়ে বলবে আর আপনি বিশ্বাস করবেন না?

নাহ্। কারণ সেটা যে এলিয়েন সেটা তুমি কিভাবে বুঝবে?

কোনো না কোনো উপায় তো আছে এলিয়েন সনাক্ত করার।
আর এলিয়েন খুবই বুদ্ধিমান ও স্মার্ট হয়।

এটা তুমি জানলে কিভাবে যে তারা খুব স্মার্ট!? নিশ্চিত ইংলিশ মুভি দেখে। আরে ভাই সেগুলো হলো কাল্পনিক চলচিত্র।
মানুষ হলো আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের চেয়ে কি বেশি স্মার্ট!? আচ্ছা ওরা যদি স্মার্ট হয় তাহলে আমাদের গ্রহে আসে না কেন? আসুক আমরা মিলিত হই। নাকি।

হয়তো ওদের তেমন কোনো ইচ্ছা নেই! আর নাহলে তারা এ পর্যন্ত খবর পায় নাই।

বলে রাখি মঙ্গল গ্রহে কিন্তু কোনো প্রাণীর সন্ধান পায় নাই। তাকে এটা বলার পর সে বললো, মঙ্গলে নাই অন্য খানে আছে নিশ্চয়!!

ঠিক আছে মানলাম, আচ্ছা তুমি কি জানো ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস সব জায়গায় এক্সিস্ট করতে পারে! ডিসকভারিতে আমি একটা প্রোগ্রাম দেখেছিলাম সেখানে দেখায় শত শত বছর আগে যুদ্ধে অনেক মানুষ মারা যায় যার অনেক অংশ বরফের নীচে চাপা পড়ে যায়। এই মৃত মানুষ গুলো পচে শরীরে যে ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন হয়েছে গবেষণা করে দেখা গেছে সেগুলো প্রায় একশ কিংবা এক হাজার বছরের বয়স্ক হতে পারে!

তাহলে ভাই ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস নিশ্চিত ভীনগ্রহে আছে আর সেগুলোই এলিয়েন।

আরে ভাই সেগুলো যদি ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসই হয় তাহলে সেগুলো এলিয়েন হয় কিভাবে!?

ঐ যে ভীনগ্রহে পাওয়া গেছে তাই।
(*কি আর বলবো!?)

ঠিক আছে অপু তুমি তোমার বিশ্বাস নিয়ে থাকো। আমি না দেখা পর্যন্ত কোনো কিছুই বিশ্বাস করি না। আমি খুবই লজিক্যাল মানুষ। কোরআনে বলা হয়েছে 'হ্যা মানুষ তোমরা কি ভাবছো যে তোমরা একাই একটা জাতি, না। তোমাদের ছাড়াও আরেকটা জাতি আছে। সেটি হলো জ্বীন জাতি' ( কোরআনের আয়াত খানি মুখস্ত বললাম ভুল হলে সংশোধন করে দিবেন)। তাহলে আর কোনো জাতি নাই মানে এলিয়েনও নাই।

এই অপুর সাথে কথোপকথনের মাঝ খানে আরেকটা ঘটনা বলি, নীলক্ষেত গাউসুল আজম মার্কেটের একটা টং দোকানে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম আমরা তিন বন্ধু সাথে দুইজন সিনিয়র ভাই। তো কথায় কথায় সাকিব ভাই বললো, এলিয়েন আছে। আমি শুনেছি, কোরআনে বলা আছে এলিয়েন আছে।

আমি বললাম, ভাই বি কুল! আপনি একজন ওয়েল এডুকেটেড পার্সন এই কথা কিভাবে শিউর হয়ে বলেন যে এলিয়েন আছে, তাও আবার কোরআনে আছে এই কথা বলছেন।

আমার এক বন্ধু আছে ও মুফতি। ও আমাকে বলছে যে, হ্যা মানুষ ও জ্বীন তোমরা কি মনে করো যে তোমরাই শুধু জাতি আছো এই ভুমণ্ডলে! তোমাদের ছাড়াও আরেকটা জাতি আছে। সাকিব ভাই বললো।

আমি বলতে যাবো, ঠিক সে সময় সাকিব ভাইয়ের বন্ধু বাকি ভাই থামিয়ে, শোন তুই যেটা বলছিস সেটা ভুল। সূরা জ্বীন এ বলা আছে 'হ্যা মানুষ তোমরা কি ভাবছো যে তোমরা একাই একটা জাতি, না। তোমাদের ছাড়াও আরেকটা জাতি আছে। সেটি হলো জ্বীন জাতি'।
*অনেকদিন আগের কথা, এই ছোট ভাইয়ের সাথে যুক্ত তর্কেরও আগের।
এর পর আর তর্ক বাড়াতে দিলো না, প্রসঙ্গ পাল্টে ফেললো আমার দুই চৌকষ বন্ধু। কারণ তারাও আমার মত এলিয়েন বিশ্বাস করে না।

অপু আজ থেকে চারদিন আগে একটা ইউ টিউব লিঙ্ক পাঠালো আমাকে। যেখানে একজন মুফতি বলছেন যে; এলিয়েন হয়তো আছে, এদের সাথে কোনোদিন আমাদের দেখা হয়েও যেতে পারে।

আমি তাকে ইনবক্সে বললাম, তাহলে তো ভালোই, এলিয়েনের সাথে যদি দেখা হয়ে যায় তাহলে এবার আমি তাদের সাথে কোলাকোলিটা করে নেব।
আচ্ছা তারা কয় বেলা খায়?! তাদের ধর্ম কি? তারা মারা গেলে দাহ করে নাকি কবর দেয়, রাতে ঘুমায় না দিনে?

পিকে (PK) মুভির কথা মনে পড়ে গেলো। যেখানে এলিয়েন দাবি করা একজন দেখতে মানুষের মতোই দেখতে। আবার E.T ( Extraterrestrial Intelligence ) মুভির কথা মনে পড়লো, যেখানে এলিয়েন দেখতে অদ্ভুত এক প্রাণীর মতোই দেখতে। আপনি কনফিউজড, আমি কিন্তু না।


আমার এক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা, এলিয়েন সম্পর্কে তোমার মতামত কি?! তোমার মতে এলিয়েন আছে কি নাই...?

সে বললো যে; যদি গড God থাকে তাহলে এলিয়েন থাকতেই পারে।

এবার আমি বললাম, প্রশ্ন করলাম প্রথমে, God মানে প্রভু এলিয়েন alien মানে কি?
এলিয়েন যদি থেকেই থাকে, তাহলে একদিনও আমাদের সাথে দেখা হলো না কেন?!
সবচেয়ে বড় কথা, এলিয়েনও তো আমাদের এলিয়েন ভাববে তাই না?!

হুম, বলে সে আর কোনো কিছুই বলে নাই।

একজন নাস্তিক দাবি করছে, কোরআনে এতো কিছু এতো পশু প্রাণীর কথা বলা হয়েছে কিন্তু ডাইনোসরের কথা বলা হলো না কেন? সেই নাস্তিক আবার বিশ্বাস করে এলিয়েন আছে।
তাহলে পুরো বিশ্ব জাতি এখন কি করবে তার জন্য। এলিয়েন বানাবে করবে নাকি ডাইনোসর!?
ডাইনোসর যে ছিলো সেটাও কোনো বিজ্ঞানী ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারেনি। মুভিতে যে ডাইনোসর দেখায় সেগুলো কাল্পনিক। নূহ (আঃ) যুগে যেসব পশু পাখি ছিলো সেগুলোর বর্ণনা তো বর্তমান পশু পাখির সাথে মিলে যায় হুবুহু। আচ্ছা এ বিষয় নিয়ে অন্য একদিন আরেকটা পোষ্ট দেবো। এই খানে আলোচনা শুধু এলিয়েন নিয়ে।

ডিসকভারি চ্যানেলে একবার দেখলাম এক লোক নাকি এক অদ্ভুত প্রাণীর পায়ের ছাপ তার বাড়ির আঙিনায় ও কৃষিক্ষেতে দেখতে পেয়েছে। অনেক দিন গবেষণার পর জানতে পেরেছে যে এটা পৃথিবীর অস্তিত্বের কোনো প্রাণীর না। এটা একদম ভিন্ন পায়ের ছাপ। তার মানে রাত করে এলিয়েন এসেছিলো। এটা গবেষক দল জানালো।
যে লোকটা এই পায়ের ছাপটা দেখেছে সে কিন্তু আমেরিকার নাগরিক। আর এলিয়েন, জ্বীন, ভুত আত্মা প্রেত সবই কি রাতেই আসে!? দিনে কি এরা ব্যালেন্স শীট মিলায়?!

কোন আমেরিকার নাগরিক নাকি UFO(=Un-identified Flying Object= অচেনা উড়ন্ত বস্তু) দেখেছে। UFO(=Un-identified Flying Object= অচেনা উড়ন্ত বস্তু) বা ফ্লাইং সসার হলো এলিয়েন দের প্লেন/বিমান।

আমার কথা হলো, কিভাবে নিশ্চিত হলো ওটা ফ্লাইং সসার যেটাতে করে এলিয়েন পৃথিবীতে এসেছে বা যাওয়া আসা করে। ওটার নাম যে ফ্লাইং সসার সেটা সে জানলো কিভাবে? নিশ্চিত এলিয়েন বলে দিয়ে যায়নি। তাহলে তো ভালোই সুযোগ ছিলো; বলতে যখন এসেছিলো তখনই একটা এলিয়েন বন্দী করে রাখা যেত।

যাই হোক, এই অনুষ্ঠান তিন বন্ধু মিলে দেখছিলাম। এক বন্ধু বললো খুব অবাক হয়ে, দেখ এলিয়েন আসছিলো পৃথিবীতে এই লোক নাকি পায়ের ছাপ খুঁজে পেয়েছে।

অপর বন্ধু বললো, আরে রাখ তোর এলিয়েন। এটা একটা ভোগাস কাহিনী বানায়ছে। এরকম কিছুই নাই। সব ষড়যন্ত্র। ফ্লাইং সসার আর কেউ দেখলো না কেন, সে একলাই দেখলো!?

এবার আমি বললাম, শোন এগুলা আমেরিকার এক ধরণের গোয়েন্দা অভিযান, যা কোনো গোপন খবর বের করার জন্য এই কাজ করছে। পরে বলতেছে এলিয়েন ফ্লাইং সসার নিয়ে পৃথিবীতে এসেছে। সব আই ওয়াশ বুঝলি। ওদের গোপন অভিযানের খবর ধামাচাপা দেয়ার জন্যে।
দুইজনই আমার কথায় একমত হয়েছিলো।

আমার কথা হলো, যদি কেউ মনে করেন বা দাবি করেন যে এলিয়েন আছে তাহলে যুক্তি নয় প্রমান করে দেখান যে এলিয়েন আছে।

এটি একটি সম্পূর্ণ মুক্ত চিন্তা ভাবনার বিষয় কাউকে কষ্ট বা খোঁচা দেয়ার জন্য লিখা হয় নি।
উপরের যে ঘটনা ও কথোপকথন গুলো বর্ণনা করা হলো তা সম্পূর্ণ বাস্তব।



ছবি- নেট, ছবিগুলো দেখে কি মনে হয় যে এলিয়েন বা ভিনগ্রহী প্রাণী এরকম দেখতে! আসলেই কি তাই? যার দেখা কোনোদিন পাওয়া গেলো না তাকে কিভাবে আন্দাজ করা যায়!? কার্টুন ছবিতেও তো অনেক রকম তৈরি করা হয় তাহলে কার্টুন ছবিগুলো কি এলিয়েনের কোনো রূপ। কেউ যদি এই যুক্তি দেয় তাহলে তাকে বোকা ভাবা ছাড়া কোনো উপায় নেই। মোনালিসার ছবি লিওনার্দো দা ভিঞ্চি মোনালিসাকে না দেখেই নাকি এঁকেছিলো!

আশা করি সবাই মনোযোগ সহকারে পড়বেন, এবং সবার মতামত দিবেন।
ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমারো মনে হয় না এলিয়েন আছে। ওয়্যার উলফ, ভ্যাম্পায়ার এগুলার মতই কাল্পনিক ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: হা হা ভাই দারুন কথা বলেছেন।
আছে কিন্তু কাল্পনিক।

অনেক ধন্যবাদ।

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: history চ্যানেলের ডকুমেন্টারিগুলো দেখে আর জাকির নায়েকের ঐ বক্তব্য শুনে অনেকেই মনে করছে এলিয়েন বা ভিন গ্রহে প্রাণ(মানুষ না হোক) থাকলেও থাকতে পারে। আর এই মহাকাশও তো আমরা জানি না কতটুকু বিস্তৃত...

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার কথা যুক্তিক, এই মহাকাশও তো আমরা জানি না কতটুকু বিস্তৃত...?!
কিন্তু জাকির নায়েক বলেছেন, ভিন গ্রহে জীবন আছে। জীব আছে সেটা কিন্তু বলে নাই। মানুষ কিন্তু এখন মঙ্গল গ্রহে থাকার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
আর history চ্যানেলের ডকুমেন্টারি আমি ভুলেও বিশ্বাস করি না। কেন করি না তা পোষ্টেই উল্লেখ করে দিয়েছি।

অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



অন্যান্য তারকাপুন্জে মিলে ৪০০ বেশী গ্রহ আছে, যেখানকার পরিবেশ পৃথিবীর পরিবেশের কাছাকাছি; আপাতত, ওখানে প্রাণ আছে কিনা জানার মতো টেকনোলোজী মানুষের হাতে নেই।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই, ৪০০ এর। বেশি গ্রহ আছে! ওগুলো কি আদৌ গ্রহ না অন্য কিছু তা কিন্তু নিশ্চিত নয়। প্লুটোকেও বিজ্ঞানীরা গ্রহ বলতো, পরবর্তীতে জানালো যে ওটা গ্রহ নয়।
আর সব গ্রহ কিন্তু সূর্যের কাছাকাছি দুরত্বেও নয়।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আহা ! এলিয়েন !!!! আই লাভ ইউ এলিয়েন।। :) :)



ফিরছি........

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কবি তো কঠিনেরে ভালোবেসেছিলো, আর আপনি এলিয়েন কে ভালোবেসেছেন!!
সর্বনাশ হয়ে গেলো। পৃথিবীর রমনীরা তো আপনাকে খুন করবে ;)

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

শিখণ্ডী বলেছেন: এলিয়েন হল জ্বীনের মতো! উহারা আছে বলে বিশ্বাস করতে হয় কিন্তু কখনো মোলাকাত হয় না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন ভাই। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য রাখার জন্য।

কিন্তু আমেরিকান নাগরিক রা এলিয়েনের পায়ের ছাপ পাইলো কিভাবে সেটা জানা দরকার। জ্বীনের কি পায়ের ছাপ পড়ে। এখন আমেরিকানদের এটা নিয়ে ধরতে হবে।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:

যা দেখি নাই দুই নয়নে বিস্বাস করিনা গুরুর বচনে ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: দেখি নাই যে দুই নয়নে তাহা বিশ্বাস করি কেমন করে!?
ভাই এলিয়েন মানুষের দেয়া একটা নাম যার অর্থ ভিনগ্রহী প্রাণী। এখন এটা তো কখনোই দেখিই নাই তাহলে কিভাবে তা বিশ্বাস করি। কোরআনে জ্বীনের কথা বলা হয়েছে, যে জ্বীন একটা জাতি আছে। সুতরাং তা বিশ্বাস করতেই হবে।
কিছু জিনিস না দেখেও বিশ্বাস করতে হয়, কিন্তু কিছু জিনিস নয়।

অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষের মন কতো কি ভাবতে পারে! জ্ঞান আর ভাবনা এক নয়যে। সুন্দর পোস্ট পড়ে ভাল লাগল।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: জ্ঞান আর ভাবনা এক নয়। তবে ভাবতে ভাবতে এক সময় জ্ঞান সঞ্চার তারপর বৃদ্ধি পায়। তবে বেশি গভীরভাবে ভাবলে সমস্যা আছে, সঠিক পথে না এগুলো ভালো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
পোষ্ট ভালো লেগেছে জেনে খুব অনুপ্রানিত হলাম।

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমাদের পৃথিবী ভিন্ন কোন গ্রহ,উপগ্রহ,এমন কি গ্রহনু তেও যদি ব্যাক্টেরিয়া সাদৃশ্য কোন প্রান পাওয়া যায় তাহলে তাকেও এলিয়েন বলা যাবে। যেখানে তারকার পরিমাণ লক্ষ কোটি বিলিয়ন সেখানে প্রানের উৎপত্তি হয়নি বা হবে না এটা নিশ্চিত করে বলা যায় না....আপনার না! আপনার ভাবনাও অপুর মত হলিউডে আটকে আছে!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই আমার চিন্তা ভাবনা, হলিউডে আটকায় নাই। অপু বিশ্বাস করে এলিয়েন আছে আমি বিশ্বাস করি না।
আর ভাই আপনি আমার পোষ্টটা ভাল করে পড়েন নাই।
ব্যাকটেরিয়া কিভাবে এলিয়েন হতে পারে?! যে বলছে এই কথা সে আজব ধরণের বোকা প্রাণী। আমি পোষ্টে বলে দিয়েছি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস যেকোনো জায়গায় exist করতে পারে। অতএব ভিন্ন যেকোনো গ্রহে পাওয়া যায় না কেন উহাকে এলিয়েন বলা যায় না।
আশা করি এখন বুঝেছেন। আর পোষ্টটা ভালো করে মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৮

মানিজার বলেছেন: এলিয়েন পৃথিবীতে এসেছে এমনটা নাও হতে পারে । আবার আসতেও পারে, প্রমান নাই । কুটি কুটি লক্ষ লক্ষ গ্রহের মইধ্যে শুধু পৃথিবীতেই বুদ্ধিমান প্রানী আচে এমনটা ভাবা বুদ্ধিমান মানুষের চিন্তায় থাকতে পারে না ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এলিয়েন যে এসেছে এটা আদৌ কেউ প্রমান করতে পারে নাই। শুধু একটা সন্দেহ আর ধারণা মাত্র, তাও আবার আমেরিকার বিজ্ঞানীদের ধারণা।
আর বুদ্ধিমান প্রাণী আর কোথাও থাকতে পারে কি না জানি না তবে মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের বুদ্ধি জ্ঞানও খুব উজ্জ্বল। বুদ্ধিমান মানুষ বুদ্ধিমানের মতোই ভাবা উচিত।
কোটি কোটি মাইল দূরে অনেক গ্রহ নক্ষত্র আছে কিন্তু প্রাণী আছে এমন কোনো জায়গায় বলা নেই। প্লুটোকেও বিজ্ঞানীরা গ্রহ ভাবতো যা এক সময় ভুল প্রমাণিত হয়েছিলো!!

অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩১

মানিজার বলেছেন: কোটি কোটি মাইল দূরে অনেক গ্রহ নক্ষত্র আছে কিন্তু প্রাণী আছে এমন কোনো জায়গায় বলা নেই।



আরে মিয়া এই কথাই তু আমি বলছিলাম । আর সাথে এইডাও বলছিলাম পৃথিবীর বাইরে প্রাণী থাকতে পারে না, এমন কথাও কুন জায়গাই বলা নায় ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার কথায় লজিক আছে। তবে বিজ্ঞান একসময় বলতো যে পৃথিবীর বাইরে কোথাও কোনো জায়গায় প্রাণী নাই। আবার সেই বিজ্ঞানই বলছে প্রাণী থাকতে পারে।
অতএব ভাই, যতদিন আবিষ্কার নাহবে বা চোখের সামনে দৃশ্যমান না হবে ততদিন আমরা মানতে পারব না যে ভীনগ্রহে প্রাণী আছে। থাকলে সেটা যদি আবিষ্কার করতে পারে তখন দেখা যাবে।

আবার এসে মন্তব্য রেখেছেন কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৫

ওমেরা বলেছেন: লিখা ভাল লেগেছে ভাইয়া । মানুষ তার জ্ঞান দিয়ে অনেক কিছু আবিস্কার করেছে যা এক সময় মানুষের কাছে অবিস্বাস্য ছিল । ভবিষ্যতে আরো অনেককিছু আবিস্কার করবে এখন আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: লিখা ভালো লেগেছে জেনে খুব অনুপ্রানিত হলাম।
মানুষ তার জ্ঞান দিয়ে অনেক কিছু আবিস্কার করেছে যা এক সময় মানুষের কাছে অবিস্বাস্য ছিল । ভবিষ্যতে আরো অনেককিছু আবিস্কার করবে এখন আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে ।
খুবই সুন্দর একটা মন্তব্য রেখেছেন খুব ভালো লাগলো।

অনেক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


"ভাই, ৪০০ এর। বেশি গ্রহ আছে! ওগুলো কি আদৌ গ্রহ না অন্য কিছু তা কিন্তু নিশ্চিত নয়। প্লুটোকেও বিজ্ঞানীরা গ্রহ বলতো, পরবর্তীতে জানালো যে ওটা গ্রহ নয়।
আর সব গ্রহ কিন্তু সূর্যের কাছাকাছি দুরত্বেও নয়। "

-প্লুটো নিয়ে বিতর্কের অবসান হয়েছ্বে, উহা গ্রহ; যে ৪০০ গ্রহের ক্থা বলাহচ্ছে, সেগুলো অন্যান্য নক্ষত্রের; ফলে এরা সুর্ষ থেকে অনেক অনেক আলোকবর্ষ দুরেই আছে; এগুলো সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে, সেগুলো অংক ও লজিক্যাল প্যাটার্ণ থেকে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: -প্লুটো নিয়ে বিতর্কের অবসান হয়েছ্বে, উহা গ্রহ;
একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেন, বিজ্ঞানীরা এখনও কনফিউজড। কয়দিন পর যদি আবার বলে যে না এটা গ্রহ না তখন?!
৪০০ এর বেশি গ্রহ আছে, ৪০০০ এর বেশিও হতে আমরা সঠিক জানি না।
যেমন একটা গ্রহ আছে ভেনাস যেখানে ১৮ঘন্টা এসিড রেইন হয়। এখন সেখানে কি আদৌ কোনো ক্ষুদ্র প্রাণীও তো সারভাইভ করতে পারবে না। এমত অন্য কোনো গ্রহেও তো আরও বড় কোনো দুর্যোগ থাকতে পারে যার দরুন সেখানে প্রবেশ করাই যাবে না। এমনও অনেক গ্রহ আছে যেগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে একটার সাথে আরেকটার সংঘর্ষে যা আমরা আদৌ খবর পাইনি।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৩

নতুন বলেছেন: এলিয়েন থাকতেও পারে না ও থাকতে পারে.... তবে থাকার সম্ভবনা খুবই বেশি....

কিন্তু বিশ্বে যেই এলিয়েনের গল্প শোনা যায় সেটা ভুয়া হবার সম্ভবনা ৯৯%

ডাইনোসর যে ছিলো সেটাও কোনো বিজ্ঞানী ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারেনি। মুভিতে যে ডাইনোসর দেখায় সেগুলো কাল্পনিক।


ডাইনোসরের ফসিল আছে.... সেখান থেকে ৯০ % পযন্ত হাড় বোঝা যায় এমন ফসিলও আছে... তাই ডাইনোসর ছিলো এটা ১০০ ভাগ নিশ্চিত.... তবে তাদের রং কেমন ছিলো এটা কল্পনা...মুভিতে যে রং দেখায় সেটা সত্যি না।


https://www.youtube.com/watch?v=avICf8yiv9M

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: নতুন ভাই,
অনেক ধন্যবাদ খুব যুক্তি সংগত একটা মন্তব্য রেখেছেন। কিন্তু আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো, আমিও জানি এবং দেখেছি একটা ফসিল আছে, ডিমের খোসাও পাওয়া গেছে স্পেনের এক জঙ্গলে। সেটা কি আদৌ ডাইনোসরের ফসিল? ডাইনোসরের না হয়ে অন্য কোনো প্রাণীরও তো হতে পারে।
এখন যে নাস্তিক দাবি করছে যে , কোরআনে কেন ডাইনোসরের কথা বলা নাই কেন? তার প্রশ্নের উত্তর কিভাবে দিবেন?
আদি কালে অনেক প্রাণীই এমনকি বর্তমানে অনেক প্রাণীও বিলুপ্ত হয়ে গেছে, যেহেতু কোরআনে ডাইনোসর নামক কোনো প্রাণীর কথা বলা নাই তাই আমরা মেনে নিতে পারবো না যে ডাইনোসর নামক প্রাণী ছিলো। হতে পারে সেটাকে কোনো বাঘ বা সিংহ বা হাতির মত কোনো প্রাণীর ফসিল!!
যদি তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিলএ বলা হয়ে থাকে তা হলে গবেষণা করতে হবে। এখন যদি বলেন ডাইনোসর হলো বৈজ্ঞানিক নাম তাহলে এর আসল নাম কি?
আর এলিয়েন নিয়ে যে কথা বলেন সেটাও যুক্তি সংগত, কিন্তু তার অস্তিত্ব এখনও অন্ধকার এবং কাল্পনিক। প্রথম কমেন্ট টা পড়ুন তাহলে বুঝবেন। থাকার সম্ভাবনা আদৌ নেই বলেই মনে করি।
যদি অন্য গ্রহ থেকে কোনোদিন এলিয়েন পৃথিবীতে আসা শুরু করে সত্যিই,, তখন আমি বিশ্বাস করবো।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনি তাহলে শামীম ভাই?
মানুষ কোরান না পড়েই একেকটা কথা বলে বলবে কোরানে বলেছে।
এটাতে তো আল্লাহকে মিথ্যারোপ করা হয়।মহান আল্লাহ যা বলেন নি তা যদি আমরা বানিয়ে বলে বলি কোরানে আছে তে সেটা তো বড় পাপ।
এলিয়েন বলে কিছু আছে এটা আমি বিশ্বাস করি না।
তবে ছিনেমায় দেখা এলিয়েনদের মত এলিয়েন থাকলে মন্দ হত না।আমাদের পৃথিবীর মানুষ তাদের কাছ থেকে কিছু শিখতে পারত।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মোস্তফা সোহেল ভাই, অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। অনেকেই কোরআন না পড়ে না বুঝেই ভুল ব্যাখ্যা চালিয়ে দেয়া যা আল্লাহকে মিথ্যারোপ করা হয়। এটা খুব গুরুতর একটা গুনাহ।

হ্যা, এলিয়েন যদি ছিনেমার মত থাকতো তাহলে মন্দ হতো না। কিছু উশৃঙ্খল মানুষ ভালো কিছু শিখতে পারতো। বিশেষ করে আমেরিকা, ভারত, চীন, রাশিয়া, মায়ানমার এর জন্য শিক্ষনীয় হতো।

অনেক ধন্যবাদ ভাই, কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কুরআনে যদি কোন কিছুর ব্যাপারে স্পষ্টভাবে বলা না হয়ে থাকে আর হাদিসেও যদি এ ব্যাপারে কোন ব্যাখ্যা না থাকে তবে তা না দেখা পর্যন্ত বিশ্বাস করা বোকামি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সম্রাট ভাই আপনি একটা অসাধারণ কথা বলেছেন। এই কথাটাই অনেকে বুঝে না।
আমিও কিন্তু তাই বলেছি না দেখা পর্যন্ত কোনো কিছু বিশ্বাস করা ঠিক না,যেহেতু সেটার ব্যাপারে স্পষ্ট প্রমান নেই।

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:


আজকের দিনের কল্পনা,তা আগামী দিনের বিজ্ঞান। কিছু আগে যে ঘূনিঝড় মহাসেন, আইলা, নাগিস আঘাত হনলো, কিন্তুু এগুলোর নাম কেন বিজ্ঞানীরা এ নাম রাখলো? আসলে এগুলো নাম দেওয়ার কারণ,ঘূনিঝড় উপত্তি স্থলের অত্যচারি রাজা বাদশাদের নাম অনুসারে রাখা হয়। তেমনি বিজ্ঞানীদের ধরণা এলিয়েন ভিন্ন কোন গ্রহরে প্রানী হবে। কিন্তু কেউ কি কোন এলিয়েন এর সন্ধান পাওয়া পেয়েছে ? অনেক কিছু শোনা যায় এ এলিয়েন নিয়ে কিন্তু তা সব ভুয়া। বিজ্ঞানীরা ধরণা করেছে যে পৃথিবীর বাহিরে প্রাণে অস্তত্বি থাকতে পারে। যা আপনি উপরে বলেছেন স্টিফেন স্পিলবার্গের একটা কাল্পনিক আবিষ্কার। একটা সময়ে পরে হয়তো, কোন প্রাণীর অস্তিত্ব এর সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। তার নাম বিজ্ঞানরীেএলিয়েন রাখতে পারেন। এখন এলিয়েনদেন সমন্ধে বিজ্ঞানীদের ধারণা শুধু কল্পনা মাত্র। খৃষ্টপূর্ব ৫ শতকে সবপ্রথম বিজ্ঞানী খেলাস ভিন্ন গ্রহের প্রাণী সম্পকে বলেন।। ধন্যবাদ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর একটা মন্তব্য রেখেছেন শাহরিয়ার ভাই, অনেক ধন্যবাদ।
খৃষ্টপূর্ব ৫ শতকে সবপ্রথম বিজ্ঞানী খেলাস ভিন্ন গ্রহের প্রাণী সম্পকে বলেন। আমি যতটুকু জানি উনি এটা সাইয়েন্স ফিক্শন গল্প আকারে লিখেছিলেন। ঐতিহাসিক উৎসে ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সাড়া জাগানো ব্যক্তিত্ব হলেন এরিক ভন দানিকেন ( অনেকে উনাকে পাগলও বলতো)।
একটা সময়ে পরে হয়তো, কোন প্রাণীর অস্তিত্ব এর সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। ঠিক আছে আপনার কথাই আপাতত থাক। তবে আমি বিশ্বাস করি না আদৌ যে এলিয়েন আছে।

খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞ রইলাম। ভাই।

১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নতুন ভাই,
অনেক ধন্যবাদ খুব যুক্তি সংগত একটা মন্তব্য রেখেছেন। কিন্তু আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো, আমিও জানি এবং দেখেছি একটা ফসিল আছে, ডিমের খোসাও পাওয়া গেছে স্পেনের এক জঙ্গলে। সেটা কি আদৌ ডাইনোসরের ফসিল? ডাইনোসরের না হয়ে অন্য কোনো প্রাণীরও তো হতে পারে।
এখন যে নাস্তিক দাবি করছে যে , কোরআনে কেন ডাইনোসরের কথা বলা নাই কেন? তার প্রশ্নের উত্তর কিভাবে দিবেন?


১) ফসিল রেকড` মিথ্যা বলেনা। তাই ঐ রকমের বড় প্রানী এক সময় পৃথিবিতে ছিলো সেটা সত্য..... এটা প্রমানিত...
২) যদি পাল্টা যুক্তির কথা বলেন তবে কোরানে অনেক প্রানীর কথাই নাই যেই সব প্রানী বত`মানে আছে। তাই ঐ প্রানীর কথা নাই মানে কোরান ভুল না।

আর যদি সত্যিই নিরপেক্ষ দৃস্টিকোন থেকে দেখেন.... তবে মানুষ এসেছে ডাইনোসনের অনেক পরে। তাই ধম` গ্রন্হে এই ব্যপারে না আসার সম্ভবনাই বেশি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বুঝা গেল আপনি ধর্ম গ্রন্থের চেয়ে বিজ্ঞানের থিওরিতে বেশি বিশ্বাসী। বিজ্ঞানীরা হাজার হাজার বছর গবেষণা করে এটা এখনও প্রমান করতে পারেনি যে মানুষ ডাইনোসরের অনেক পরে এসেছে। তাহলে আদম (আঃ) হাওয়া (আঃ) এর আগেও কি ডাইনোসর ছিলো?

ফসিল রেকর্ড মিথ্যা বলে না, সত্য যে বলছে তার প্রমান কি?! বড় প্রাণী ছিলো একসময় কথা সত্য, যেমন হাতি। বর্তমান যুগের হাতি দেখলেও বুঝাই যায় যে আদিকালে হাতি কত বড় ছিলো। তার মানে বাঘ, সিংহ, জিরাফ, জিব্রা এগুলোও অনেক বিশালাকার ছিলো।
যদি মানুষের আগে ডাইনোসর থাকতো তাহলে নবী রাসূলগণ অবশ্যই জানতেন এবং আমাদের জানার জন্য বলে যেতেন।
এখন আপনি বলতে পারেন, নবী রাসূলগণের নিকট এই কথা পৌঁছে নাই! সেটা হবে এক ধরণের বোকামি, কারণ নবী রাসূল গণকে আল্লাহ বার্তা প্রেরণ করতেন। আল্লাহ্ সর্বজ্ঞাতা। এখন আবার বলতে পারেন আল্লাহ্ ইচ্ছে করে জানাননি তাহলে কিন্তু বিপদ। যাক, এটা আমার বিশ্বাস সে কথা বলবেন না।
মানুষ আসার আগে ডাইনোসর ছিলো তা আদৌ বিশ্বাসযোগ্য নয়। যারা এটা আবিষ্কার করেছে তারা নিজেরাই কনফিউজড।
২) যদি পাল্টা যুক্তির কথা বলেন তবে কোরানে অনেক প্রানীর কথাই নাই যেই সব প্রানী বত`মানে আছে। তাই ঐ প্রানীর কথা নাই মানে কোরান ভুল না।
এটা সুন্দর বলেছেন। কোরআনের প্রথম সূরা বাকর, বাকর শব্দের অর্থ জানেন?!
যেহেতু কোরআনে ডাইনোসরের কথা বলা নাই এবং আমরা স্বচক্ষে দেখিও নাই তার মানে উহা সম্পূর্ণ বিশ্বাস যোগ্য নয়।
আমিও বললাম, ডাইনোসর যদি বৈজ্ঞানিক নাম হয় তাহলে এর আসল নাম কি?! ফসিল দিয়ে তো আর সব আইডেন্টিফাই করা যায় না! যেহেতু এই প্রাণীটা পৃথিবীতে নাই।
আর ভাই প্রসঙ্গ ছিলো কিন্তু এলিয়েন! ডাইনোসর নিয়ে একটা মহা পোষ্ট পরে অন্যদিন দিবো তখন এসে যুক্তি মত দিবেন। ধন্যবাদ।
প্রতিউত্তর দিয়েছেন, কৃতজ্ঞ রইলাম। ভাই প্লিজ কোনো কথাই খোঁচা দিয়েছি বা কষ্ট পাওয়ার জন্য দিয়েছি এমন মন করবেন না। শিরোনামে বলেছি যে এটা মুক্ত চিন্তার পোস্টে। সবারই নিজস্ব যুক্তি আছে, মতামত আছে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ১৪ এবং ১৫ নং মন্তব্য দ্রষ্টব্য।

১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

নতুন বলেছেন: বিজ্ঞানীরা হাজার হাজার বছর গবেষণা করে এটা এখনও প্রমান করতে পারেনি যে মানুষ ডাইনোসরের অনেক পরে এসেছে। তাহলে আদম (আঃ) হাওয়া (আঃ) এর আগেও কি ডাইনোসর ছিলো?

ফসিল রেকড` সম্পকে আপনি একটু পড়ে দেখেন.... তবেই বুঝতে পারবেন এটা কতটা সত্য আর মানুষ কি ডাইনোসরের পরে এসেছে কিনা সেটা বুঝতে পারবেন।

বত`মানে অনেক মুসলিম বিজ্ঞানী ও এভুলুসন মেনে নেয় কারন এটা মানার মতন যথেস্ট প্রমান আছে। আর এভুলুসন আর ফসিল রেকডে বোঝা যায় মানুষ অনেক পরে পৃথিবিতে এসেছে।

আর যদি কোরানে বিশ্বাস করেন তবে মানুষই কি এলিয়েন নয় কি??

কোরানে আল্লাহ বলেছেন তিনি মানুষ সৃস্টি করবেন এবং তাদের পাঠাবেন পৃথিবিতে.... সুরা বাকারাতে ফেরেস্তাদের কাছে তিনি এটা বলেছেন.... তার পরে আদম সৃস্টির পরে বেহেস্তে বাস করে... পরে তাদের পৃথিবিতে পাঠিয়ে দেয়।

তার মানে পৃথিবি নামের জিনিস আদম আ: সৃস্টির সময়ই ছিলো..... তাই এটা এভুলোসনের মাধ্যমে সব কিছু এসেছে মেনে নিলে সমস্যা নেই। যখন আদম আ: পৃথিবিতে এসেছে তখন তা বাস যোগ্য ছিল এটা তো মানেন????

আদম আ: বেহেস্ত থেকে পৃথিবিতে এসেছে এটা তো মানেন????

পৃথিবি বাস যোগ্য ছিলো যখন আদম আ: এসেছিলো সেটা তো মানেন???

তবে পৃথিবি মিলিওব বছরের এভুলুসনের ফলে বাসযোগ্য হয়ে ছিলো এবং তাতে আদম আ: এসেছিলো বেহেস্ত থেকে এটা তো খুবই যৌক্তিক.... এবং কোরানেও এই রকমেরই বলা আছে বলেই আমি জানি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: নতুন ভাই, আমি বুঝতে পেরেছি যে আপনি খুবই উত্তেজিত হয়ে গেছেন হা হা হা, ব্যাপার না।
আমি আপনার সব কথার জবাব দিচ্ছি।

আদম (আঃ) বেহেশ্ত থেকে আসেননি, আল্লাহ্ আদম ও হাওয়া কে শাস্তি স্বরূপ বেহেশ্ত থেকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। আপনি এটা মানেন তো..? আপনি কি ভেবেছেন যে মানুষ যেভাবে মঙ্গলে যায় সেভাবে আদম (আঃ) পৃথিবীতে এসে বসবাস শুরু করেছেন?!
আর যদি এলিয়েন থাকতো তাহলে এলিয়েনদের মতে আমরাও এলিয়েন। সেটা হতে পারতো। যাক সেটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

ফসিল রেকর্ড বানানো যায়। যারা গবেষণা করেছে তারা কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য!? ভাই, ফসিল পাওয়া গেছে সেটা যে মানুষ বসবাসের পূর্বের কোনো ডাইনোসর নামক প্রাণীর সেটা তো শিউর না।
একবার সম্ভবত স্পেনের একটা অঞ্চলে একটা ফসিলের অংশ পাওয়া যায়। এটা বহুদিন আগের কথা, এরপর ওই ফসিলের একটা অংশ নিয়ে বহু দিন গবেষণার পর জানতে পারে যায় যে ওটা মানুষের কপালের একটা অংশ। এরপর মধ্যে প্রাচ্য, মিশর বিভিন্ন দেশে গিয়ে ইতিহাস ঘাটিয়ে তথ্য জানা যায় যে সেটা বনি ইসরাইল আমলের মানুষের একটা ফসিলের অংশ।
ভাই এবার একটু ভাবুন, যদি বনি ইসরাইল আমলের মানুষের সব অস্তিত্ব যদি না পাওয়া যায় তবে কিভাবে মানুষের আগের ডাইনোসর নামক প্রাণীর অস্তিত্ব পাওয়া যাবে। সেটাও আবার বিলিয়ন বিলিয়ন বছরের আগের ঘটনা!!

অনেক মুসলিম বিজ্ঞানী এই এভুলুশন মেনে নিয়েছে এর জন্য আমরা মেনে নেব এটা হয় না। আমি নিজেকে বোকা প্রমাণিত করতে পারি না।


১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: এলিয়েন ছিল কি ছিল না সেইটা নিয়া কখনোই অতটা ভাল কইরা মাথা ঘামানোর প্রয়োজন মনে করি নাই। সৃষ্টি জগতে এত এত মীমাংশিত রহস্যের মধ্যে এ ধরনের দু'একটা অমীমাংশিত রহস্য না থাকলে গোটা ব্যাপারটাই হয়তো পানসে পানসে মনে হইতো!

তবে অনেক বিশ্বাসীদের মত আমিও বিশ্বাস করি, এলিয়েন আছে। আমাদের গ্রহে নয়, হয়তো কোন এক ভিন্ন গ্রহে! আর একটা ব্যাপার হইল, কোরান হাদিসে কোন বিষয় স্পষ্ট কইরা উল্লেখ না থাকলেই যে সেই জিনিসটার অস্তিত্ব থাকবে না; মনের মধ্যে এই ধরনের ধারনা পোষণ করাটা হইল চরম মূর্খতা।

শুধু একটা বিষয় মনে রাখা দরকার, কোরানে যদি সব বিষয়ই স্পষ্ট কইরা বিস্তারিত উল্লেখ করা থাকতো, তাহলে ঐটা বহন করার জন্য মুছা (আঃ) এর তাওরাত কিতাবের মত আশিটা কইরা উট লাগতো। কোরান কেবল ইঙ্গিত দিয়া গেছে, এবার সেই ইঙ্গিতকে সামনে রাইখা তা খুঁজে বের করার দ্বায়িত্ব হইল মানুষের (যদি তারা প্রয়োজন মনে করে)।

এবার আপনার ১৭ নাম্বার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে করা "তাহলে আদম (আঃ) হাওয়া (আঃ) এর আগেও কি ডাইনোসর ছিলো?" এই প্রশ্নটার ব্যাপারে আসিঃ-

বৈজ্ঞানিক ভাষ্যমতে, এই পৃথিবীতে মানব সম্প্রদায়ের আগমন ঘটেছে আজ থেকে ১০ মিলিয়ন বছর পূর্বে! আর ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে আজ থেকে প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে (এইটা প্রমাণিত সত্য। আপনি না মানতে চাইলে সেটা আপনার ব্যাপার)!

তাছাড়া বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার মোতাবেক, ৪৫৬ কোটি ৭০ লাখ বছর আগে সৌরজগৎ সৃষ্টি হয়। এর অনেক পরে পৃথিবী গঠিত হয়েছে। পৃথিবীর পৃষ্ঠের উল্কাখণ্ড পরীক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, আমাদের এই গ্রহ সম্ভবত ৪৪৬ কোটি ৭০ লাখ বছর আগে বর্তমান আকৃতিতে পৌঁছে। তবে আগের হিসাব অনুযায়ী ধারণা করা হয়েছিল, এর বয়স ৪৫৩ কোটি ৭০ লাখ বছর।

সুতরাং এই পৃথিবীতে মানুষের বসবাস করার আগে অন্য কোন প্রাণী যে ছিল না সেইটা আপনি কোন ভাবেই জোর দিয়া বলতে পারেন না। তাছাড়া যেখানে সেই সময়কার প্রাণীর জিবাশ্ব বা ফসিল পাওয়া যাচ্ছে, সেখানে তো আর ব্যাপারটা অস্বীকার করার কোন উপায় নাই। আপনি ডাইনোসর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে এই পোস্টটা পড়ে দেখতে পারেন!

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

অফটপিকে একটা মজার গল্প বলি। একবার পত্রিকায় ঠিক এরকম একটা নিউজ আসছিল- " আজ থেকে কয়েকদশক পূর্বে ভারতের মাটিতে একে একে ৫ বার এলিয়েনের আগমন ঘটেছিল বলে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের ধারনা!"

সেখানে একজন কমেন্ট করে- 'আসছিল, কিন্তু বাথরুম পায় নাই বইলা আবার ফিরে চইলা যায়!' =p~

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সাহসী সন্তান ভাই, অনেক দিন পর আপনাকে কমেন্টে পেলাম, অনেক ধন্যবাদ।
এলিয়েন ছিল কি ছিল না সেইটা নিয়া কখনোই অতটা ভাল কইরা মাথা ঘামানোর প্রয়োজন মনে করি নাই। সৃষ্টি জগতে এত এত মীমাংশিত রহস্যের মধ্যে এ ধরনের দু'একটা অমীমাংশিত রহস্য না থাকলে গোটা ব্যাপারটাই হয়তো পানসে পানসে মনে হইতো!
এ কথা টা কিন্তু দারুন বলেছেন। খুব সুন্দর লাগলো।
তবে অনেক বিশ্বাসীদের মত আমিও বিশ্বাস করি, এলিয়েন আছে। আমাদের গ্রহে নয়, হয়তো কোন এক ভিন্ন গ্রহে! আর একটা ব্যাপার হইল, কোরান হাদিসে কোন বিষয় স্পষ্ট কইরা উল্লেখ না থাকলেই যে সেই জিনিসটার অস্তিত্ব থাকবে না; মনের মধ্যে এই ধরনের ধারনা পোষণ করাটা হইল চরম মূর্খতা।
প্রথমে বলি, আপনি পোস্টখানি সম্পূর্ণ পড়েন নাই, আমি ১০০% নিশ্চিত আমি। আপনি কমেন্ট গুলো পড়ে মন্তব্যটা করেছেন।
এরপর বলি, ভীনগ্রহে থাকে তাই এলিয়েন এ পৃথিবীতে থাকলে এলিয়েন হতো না। অনেকে বলছেন যে কোরআনে ভিনগ্রহী প্রাণীর কথা বলা হয়েছে; তাই কোরআন ও হাদিসের কথা এখানে এভাবে বলা হয়েছে যে কোরআনে ও হাদীসে বলা নাই তাই আমরা এলিয়েন আছে যেটা বিশ্বাস করতে পারবো না।
শুধু একটা বিষয় মনে রাখা দরকার, কোরানে যদি সব বিষয়ই স্পষ্ট কইরা বিস্তারিত উল্লেখ করা থাকতো, তাহলে ঐটা বহন করার জন্য মুছা (আঃ) এর তাওরাত কিতাবের মত আশিটা কইরা উট লাগতো। কোরান কেবল ইঙ্গিত দিয়া গেছে, এবার সেই ইঙ্গিতকে সামনে রাইখা তা খুঁজে বের করার দ্বায়িত্ব হইল মানুষের (যদি তারা প্রয়োজন মনে করে)।
ভাই আপনি নিশ্চয়ই জানেন, পবিত্র কোরআন হলো সমগ্র মানব জাতির সমাধান। কোরআনে পৃথিবীর শুরু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত সব কিছুর বিশ্লেষণ রয়েছে। এই বিশ্লেষণটা যারা কোরআন এর আয়াত নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খু ভাবে গবেষণা তারা আরও ভালো জানেন। আমার প্রয়োজন আসে বিধায় আমি নিজেও কোরআন তাফসির সহ তিলাওয়াত করি। খুঁজে বের করার চেষ্টা।
পবিত্র কোরআন হলো সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, আল্লাহর বাণী। সমগ্র মানব জাতির সমাধান। আর তাওরাতের অনেক পর কোরআন নাজিল হয়েছে নবী করীম (সঃ) এর উপর। এরপর আর কোনো গ্রন্থ নাজিল হয় নাই হবেও না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এবার একটা কথা বলে রাখি ভাই, পোস্টের মূল বিষয় ছিলো এলিয়েন, ডাইনোসর নয়, তাই না?! তারপরও উত্তর দিয়েছি।
বৈজ্ঞানিক ভাষ্যমতে, এই পৃথিবীতে মানব সম্প্রদায়ের আগমন ঘটেছে আজ থেকে ১০ মিলিয়ন বছর পূর্বে! আর ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে আজ থেকে প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে (এইটা প্রমাণিত সত্য। আপনি না মানতে চাইলে সেটা আপনার ব্যাপার)! এখানে ভাই আমার একটা প্রশ্ন, তাহলে কত বছর পূর্বে আদম ও হাওয়া (আঃ)কে পৃথিবীতে পাঠানো হয়?!
আদি পিতামাতা কি ডাইনোসর পান নাই। পাইলে তো কোথাও না কোথাও উল্লেখ থাকতো। যদি ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে যদি ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে যায় তাহলে সেটার ফসিল এতো মিলিয়ন বছর পর পাওয়া যায় কীভাবে?! ভাবার বিষয় তাই না?!
আন্তাজেই কোনো বিজ্ঞানী ও গবেষক দলের কিছু রিপোর্ট না বুঝেই মেনে নেয়া এক ধরণের মুর্খতাও বটে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: তাছাড়া বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার মোতাবেক, ৪৫৬ কোটি ৭০ লাখ বছর আগে সৌরজগৎ সৃষ্টি হয়। এর অনেক পরে পৃথিবী গঠিত হয়েছে। পৃথিবীর পৃষ্ঠের উল্কাখণ্ড পরীক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, আমাদের এই গ্রহ সম্ভবত ৪৪৬ কোটি ৭০ লাখ বছর আগে বর্তমান আকৃতিতে পৌঁছে। তবে আগের হিসাব অনুযায়ী ধারণা করা হয়েছিল, এর বয়স ৪৫৩ কোটি ৭০ লাখ বছর।
এই তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, অবশ্য আগে থেকেই জানা ছিলো।
সুতরাং এই পৃথিবীতে মানুষের বসবাস করার আগে অন্য কোন প্রাণী যে ছিল না সেইটা আপনি কোন ভাবেই জোর দিয়া বলতে পারেন না। তাছাড়া যেখানে সেই সময়কার প্রাণীর জিবাশ্ব বা ফসিল পাওয়া যাচ্ছে, সেখানে তো আর ব্যাপারটা অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।
প্রাণী থাকতেই পারে তবে আমি বলেছি যে সেটা ডাইনোসর সেটা শিউর হলো কিভাবে?! সেটা অন্য কোনো প্রাণী হতেও পারে। আর বছর সরি মিলিয়ন মিলিয়ন বছর পরে এর ফসিল পাওয়া যায়, না ভেবেই বিশ্বাস করা বোকামি। আর এই ফসিল যে ডাইনোসরের সেটা আদৌ আমি বিশ্বাস করি না। ঠিক আছে সবারই একটা স্বতন্ত্র মতামত ও বিশ্বাস আছে।
আর তাদের এরকম আবিষ্কার আমাদের বিশ্বাস করতেই হবে এটা কিন্তু বাধ্যতা মূলক নয়।
আমার যুক্তিতেও ঠেকে না যে ডাইনোসর নামক কোনো প্রাণী ছিলো আদৌ। ডাইনোসর যদি বৈজ্ঞানিক নাম হয় তাহলে এর আসল নাম কি!? ফসিল আর জীবাশ্ম পাওয়া গেলেই যে বিশ্বাস করতে হবে সেটাও কিন্তু বাধ্যতা মূলক না। উপায় নাই মানে যখন ডাইনোসর আমার সামনে আইসা খাড়ায়া আমারে কামড় দিয়া বা ঘুষি দিয়া কইবো এই যে দেখ আমি ডাইনোসর। যাক বিলুপ্ত হয়ে গেলে তো আর ফিরে আসতে পারবো না, তাই বইলা বিলুপ্ত প্রাণীর ফসিল পাওয়া যাবে আর আমরা বিশ্বাস করিবো ভাই আমি আপাতত মানছি না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই মন্তব্যে কোনো কথাই খোঁচা বা কষ্ট দেয়ার জন্য বলি নাই। কথার পৃষ্ঠে কথা উঠে এসেছে। ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আর আপনার পোষ্টটা আমি পরে পড়বো।

কৃতজ্ঞতা জানবেন। অনেক ধন্যবাদ।

২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



শিখণ্ডী বলেছেন: এলিয়েন হল জ্বীনের মতো! উহারা আছে বলে বিশ্বাস করতে হয় কিন্তু কখনো মোলাকাত হয় না।

মন্তব্যটা ভাল লেগেছে।

পোস্ট সুন্দর।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: হা ভাই মন্তব্যটা আমার কাছেও ভালো লাগছে। তবে জ্বীন আছে কিন্তু এলিয়েন নাই।

পোষ্ট সুন্দর লেগেছে জেনে খুব অনুপ্রানিত হলাম।

অনেক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা।

২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

রাজীব নুর বলেছেন: খুব চমৎকার লিখেছেন।

এলিয়েন নাই। এগুলো রুপকথা। ক্লাপনিক।
তবে থাকলেই ভালো হতো। পবিত্র কোরানের কোঠাও কি এলিয়েনের কথা লেখা আছে?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই। একমত হয়েছেন খুব ভালো লাগলো। তবে থাকলে ভালো হতো না বিপদ হতো সেটাও একটা চিন্তার বিষয়। কোরআনে কোথাও এলিয়েন বা ভিনগ্রহী প্রাণীদের কথা বলা হয় নাই।

কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন।

২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে।

অনেক সুন্দর করে লেখাটা দাড় করিয়েছে।

পরিশ্রম সার্থক হোক।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার কথাও খুব সুন্দর লাগলো।

অনেক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

নতুন বলেছেন: ভাই উত্তেজিত হইনাই :) বেশ মজা পাচ্ছি আপনার এই আলোচনায়...

আদম (আঃ) বেহেশ্ত থেকে আসেননি, আল্লাহ্ আদম ও হাওয়া কে শাস্তি স্বরূপ বেহেশ্ত থেকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। আপনি এটা মানেন তো..? আপনি কি ভেবেছেন যে মানুষ যেভাবে মঙ্গলে যায় সেভাবে আদম (আঃ) পৃথিবীতে এসে বসবাস শুরু করেছেন?!
আর যদি এলিয়েন থাকতো তাহলে এলিয়েনদের মতে আমরাও এলিয়েন। সেটা হতে পারতো। যাক সেটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।


তাহলে আপনি মানছেন যে আদম আ: পৃথিবীর বাইরে থেকে এসেছেন???

তাহলে পৃথিবতে আদম আ: প্রথম এলিয়েন...আমরা তার বংসধর :)

ফসিল রেকর্ড বানানো যায়। যারা গবেষণা করেছে তারা কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য!? ভাই, ফসিল পাওয়া গেছে সেটা যে মানুষ বসবাসের পূর্বের কোনো ডাইনোসর নামক প্রাণীর সেটা তো শিউর না।
একবার সম্ভবত স্পেনের একটা অঞ্চলে একটা ফসিলের অংশ পাওয়া যায়। এটা বহুদিন আগের কথা, এরপর ওই ফসিলের একটা অংশ নিয়ে বহু দিন গবেষণার পর জানতে পারে যায় যে ওটা মানুষের কপালের একটা অংশ। এরপর মধ্যে প্রাচ্য, মিশর বিভিন্ন দেশে গিয়ে ইতিহাস ঘাটিয়ে তথ্য জানা যায় যে সেটা বনি ইসরাইল আমলের মানুষের একটা ফসিলের অংশ।
ভাই এবার একটু ভাবুন, যদি বনি ইসরাইল আমলের মানুষের সব অস্তিত্ব যদি না পাওয়া যায় তবে কিভাবে মানুষের আগের ডাইনোসর নামক প্রাণীর অস্তিত্ব পাওয়া যাবে। সেটাও আবার বিলিয়ন বিলিয়ন বছরের আগের ঘটনা!!


এই জন্যই তো আপনাকে বললাম একটু খোজ নেন ফসিল রেকড` সম্পকে....

দুই একটা তো অবশ্যই বানানো যায়... কিন্তু সারা দুনিয়াতে যেই পরিমানে ফসিল রেকড` আছে... সেই সম্পকে একটু খোজ নিলে উপরের মন্তব্য করতেন না।

আর যদি আদম আ: বাসযোগ্য একটা পৃথিবিতে এসে থাকেন.... তবে পৃথিবিতে সবকিছুই বিবত`নের ফলে এসেছে সেটাতে ধমের কাহিনিতে সমস্যা বাধে না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই, আপনে উত্তেজিত জেনে ভালো লাগলো। কিন্তু ভাই আদম (আঃ) পৃথিবীর বাইরে থেকে আসলে যদি এলিয়েন হয় তাহলে তো বিপদ আমরা সবাই এলিয়েন।
মেয়াবাই, আপ্নে যে আমার কথা বুঝেন নাই সেটা আমি খুব নিশ্চিত। আদম (আঃ) পৃথিবীর বাইরে থেকে নিজে নিজে আসেন নাই।
বেহেস্তেই থাকতেন আল্লাহর আদেশ অমান্য করায় শাস্তি স্বরূপ পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেন। তাহলে আদম আঃ আসে কিভাবে?! আস্লে একটা অন্য রকম হতো।
আর যদি আদম আ: বাসযোগ্য একটা পৃথিবিতে এসে থাকেন.... তবে পৃথিবিতে সবকিছুই বিবত`নের ফলে এসেছে সেটাতে ধমের কাহিনিতে সমস্যা বাধে না।
বিবর্তনের ফলে এসেছে, বিবর্তনবাদের সূত্র কিন্তু ভুল প্রমাণিত হয়েছে। আর বললেন, বিবর্তনের ফলে এসেছে সেটাতে ধর্মের কাহিনী সমস্যা বাধে না। ভাই আপনার ধর্মের জ্ঞান খুবই কম নাহলে এই কথা বলতেন না।

এবার আপনার ফসিলের কথায় আসি, ফসিল রেকর্ড বহু দিন আগেই ঘাটায়া শেষ করে ফেলেছি তাই এটা নিয়ে যুক্তি তর্ক করতে সাহস পাই।

২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার খুব বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে এলিয়েন আছে। কোনোদিন তাদের সাথে পৃথিবীর মানুষের বন্ধুত্ব হয়ে যাক এই কামনা করি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঠিক আছে যদি এলিয়েন থেকেই থাকে তবে আপনার কামনা পূর্ণ হোক। তবে আমরা মানুষ নিয়েই বিপদে আছি। এলিয়েন আসলে মানুষের মতোই উশৃঙ্খল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে ভাগ্য ভালো এলিয়েন নাই।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য রেখেছেন, কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪

ভাইরাস-69 বলেছেন: এলিয়েনের অস্তিত্ব শুধুমাত্র বিজ্ঞানীদের কল্পনামাত্র।তবে পৃথিবীর বাহিরে প্রাণীর অস্ত্বিত্ব আছে এটা কি আপনি বিস্বাস করেন?
অনেক ধর্মগ্রন্থ, ধর্মীয় ও বৈজ্ঞানিক উভয় প্রজন্ম, অনাদিকাল অনুমান দ্বারা বিপথে পরিচালিত হয়েছে, অন্যরা কেবল অজ্ঞতা দ্বারা বিপথে পরিচালিত হয়েছে। অস্তিত্ব এবং তথ্য অনুপস্থিতিতে, ইতিহাস আমাদেরকে বলে যে আমরা বিশেষভাবে নয় এমন ধারণা দ্বারা পরিচালিত বুদ্ধিমান, যা পোপীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান নিকোলাস কপারনিকাস নামে পরিচিত, যা প্রায় 1500 এর মাঝামাঝি সময়ে কোপেরনিকীয় নীতি হিসাবে পরিচিত। সূর্য ফিরে আমাদের সৌর সিস্টেমের মাঝখানে যেখানে এটি অন্তর্গত। একটি তৃতীয় শতাব্দীর বি.সি. গ্রিক দার্শনিক Aristarchus দ্বারা প্রস্তাবিত একটি সূর্যকেন্দ্র মহাবিশ্বের বিবরণ, পৃথিবী কেন্দ্রীভূত মহাবিশ্ব ছিল সর্বাধিক সর্বাধিক জনপ্রিয় গত 2000 বছর জন্য দেখুন। অ্যারিস্টটল এবং টলেমির শিক্ষাগুলি দ্বারা এবং রোমান ক্যাথলিক গির্জার প্রচার দ্বারা সংহিতিত, মানুষ সাধারণত সমস্ত গতির কেন্দ্রে পৃথিবী গ্রহন করে। এটি ছিল স্বতঃস্ফূর্ত: মহাবিশ্বের এই পথটিই কেবল দেখিনি, তবে ঈশ্বর নিশ্চয়ই এটিকেই তৈরি করেছিলেন। সপ্তদশ শতাব্দীর ইতালীয় সন্ন্যাসী গিওরদানো ব্রুনো জনতার প্রকাশ্যে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, একটি অসীম মহাবিশ্বের এমন গ্রহের সাথে ভরা ছিল যা জীবনের আশ্রয়স্থল ছিল। এই চিন্তাধারা জন্য তিনি বক্রতা উপর উলটা এবং নগ্ন উত্সাহিত ছিল। সৌভাগ্যবশত, আজ আমরা কিছুটা আরও সহনশীল সময়ে বাস করি।

কোপের্নিকনিক নীতিটি আমাদের সকল বিজ্ঞানী আবিষ্কারের জন্য সঠিকভাবে পরিচালিত হবে এমন কোন গ্যারান্টি নেই, তবে এটা এমন অনুভূতির সাথে আমাদের অহংকার করেছে যে, পৃথিবী সৌর জগতের কেন্দ্রস্থলে নয়, তবে সৌরশক্তি আকাশগঙ্গার গ্যালাক্সির কেন্দ্র, এবং আকাশগঙ্গার ছায়াপথ মহাবিশ্বের কেন্দ্রস্থলে নেই। এবং যদি আপনি সেই ব্যক্তিদের মধ্যে একজন যারা মনে করেন যে প্রান্তটি একটি বিশেষ স্থান হতে পারে, তাহলে আমরা কোনও কিছুর প্রান্তে নেই।

একটি জ্ঞানের সমসাময়িক অঙ্গভঙ্গি অনুমান করতে হবে যে পৃথিবীতে জীবন কোপেরিকানীয় নীতি থেকে প্রতিরোধী নয়। যদি তাই হয়, তাহলে পৃথিবীতে জীবনের চেহারা বা রসায়ন কীভাবে মহাবিশ্বের অন্যত্রের মত জীবনকে সংকেত দিতে পারে?

জীবনের বিভিন্ন প্রকারের দ্বারা জীববিজ্ঞানীরা প্রতিদিন অস্থির হয়ে উঠেন কিনা জানি না। আমি অবশ্যই করবো এই একক গ্রহকে পৃথিবী বলা হয়, সেখানে সমাহিত (অগণিত অন্যান্য জীবনধারার মধ্যে), শেত্তলাগুলি, বিটলস, স্পঞ্জ, জেলিফিশ, সাপ, কনডোর্স এবং দৈত্য শিখর। এই সাতটি জীবন্ত প্রাণীর আকারের আকারে একে অপরের পাশে কল্পনা করুন। যদি আপনি ভাল জানেন না, তাহলে আপনি বিশ্বাস করতে পারেন যে, তারা সবাই একই মহাবিশ্ব থেকে এসেছিল, একই গ্রহটি খুব কমই। কোন এক কখনও দেখা যায় যে একটি সাপকে বর্ণনা করার চেষ্টা করুন: "আপনি আমাকে বিশ্বাস করবেন। পৃথিবীতে এই প্রাণীটি 1) ইনফ্রারেড ডিটেক্টর দিয়ে তার শিকারে আঘাত করতে পারে, 2) তার জীবদ্দশায় পুরো প্রাণবন্ত প্রাণীকে তার মাথার চেয়ে পাঁচ গুণ বড় করে তোলার চেষ্টা করে, 3) কোন অস্ত্র বা পা বা অন্য কোন অ্যাপেন্ডেজ নেই, তবে 4) প্রতি সেকেন্ডে দুই ফুট গতিতে স্তরের মাটিতে স্লাইড করতে পারেন! "
পৃথিবীতে জীবনের বিভিন্নতা দেওয়া, এক হলিউড এলিয়েন মধ্যে প্রদর্শিত একটি বৈচিত্র্য জীবনের আশা হতে পারে কিন্তু চলচ্চিত্র শিল্পের সৃজনশীলতার অভাবের কারণে আমি ক্রমাগত বিস্মিত হলাম। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম যেমন দ্য ব্লোব (1958) এবং ২001 সালে: একটি স্পেস ওডিসি (1968), হলিউড এলিয়েনগুলি অসাধারনভাবে Humanoid দেখায়। তাদের কোনও দুশ্চরিত্রা (বা বুদ্ধিমান) কোন ব্যাপার না, প্রায় সবাইকে দুটি চোখ, একটি নাক, একটি মুখ, দুটি কান, একটি মাথা, একটি ঘাড়, কাঁধ, অস্ত্র, হাত, আঙ্গুলের, একটি ধাক্কা, দুই পা, দুই ফুট - এবং তারা হাঁটতে পারে। একটি শারীরিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে, এই প্রাণী মানুষের থেকে কার্যকরী আলাদা আলাদা আলাদা নয়, তবে তারা অন্য গ্রহ থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়। যদি কিছুটা নিশ্চিত হয়, তবে এটা যে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও জীবন, বুদ্ধিমান বা অন্যথায়, অন্তত পৃথিবীর নিজস্ব প্রাণীর আকারের মতই বহির্ভুত হবে।
আর্থ-ভিত্তিক জীবনের রাসায়নিক গঠন প্রাথমিকভাবে একটি নির্বাচিত কয়েকটি উপাদান থেকে প্রাপ্ত হয়। বস্তু হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, এবং কার্বন অ্যাকাউন্টের জন্য 95% পরমাণু মানুষের শরীর এবং সমস্ত পরিচিত জীবন। তিনটির মধ্যে, কার্বন পরমাণুর রাসায়নিক কাঠামো তার নিজস্ব এবং অন্যান্য বিভিন্ন উপাদানের সঙ্গে সহজেই এবং দৃঢ়ভাবে বন্ধন করতে সক্ষম হয়, যা আমরা কার্বন-ভিত্তিক জীবন হয়ে ওঠে এবং যা অণুর গবেষণা যে কার্বন থাকে সাধারণত "জৈব" রসায়ন হিসাবে পরিচিত। মহাবিশ্বের অন্যত্রের জীবনের অন্যতম অধ্যয়নের নামটি জীববিজ্ঞান নামে পরিচিত, যা কয়েকটি শাখার মধ্যে একটি, যে মুহূর্তে, প্রথম হাতের তথ্য সম্পূর্ণ অনুপস্থিতিতে কাজ করার চেষ্টা করে।

জীবন কি রাসায়নিকভাবে বিশেষ? কোপেরিকানীয় নীতিটি প্রস্তাব করে যে এটা সম্ভবত না। আরও মৌলিক উপায়ে আমাদের অনুরূপ আমাদের মত লাগবে না Aliens প্রয়োজন। বিবেচনা করুন যে মহাবিশ্বের চারটি সাধারণ উপাদান হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, কার্বন এবং অক্সিজেন। হিলিয়াম অযৌক্তিক তাই মহাবিশ্বের তিনটি সর্বাধিক প্রচুর, রাসায়নিকভাবে সক্রিয় উপাদানগুলি পৃথিবীতে জীবনের শীর্ষ তিনটি উপাদান। এই কারণেই, আপনি বাজি ধরতে পারেন যে যদি অন্য গ্রহে জীবন পাওয়া যায় তবে এটি একই ধরণের উপাদানগুলির মিশ্রণে তৈরি করা হবে। বিপরীতভাবে, যদি পৃথিবীতে জীবন প্রাথমিকভাবে গঠিত হয়, উদাহরণস্বরূপ, molybdenum, bismuth, এবং plutonium, তাহলে আমরা সন্দেহ আছে যে আমরা মহাবিশ্বের কিছু বিশেষ ছিল।

কোপের্নিকান নীতিতে একবার আবার আবেদন করা, আমরা অনুমান করতে পারি যে, পরজীবীগর আকারের আকারের তুলনায় হিংসাত্মকভাবে বড় আকারের হতে পারে না যা আমরা জানি। একটি গ্রহের চারপাশে strutting আপনি সাম্রাজ্যের স্টেট বিল্ডিং আকারের একটি জীবন খুঁজে আশা না কেন ঐকান্তিক কাঠামোগত কারণ আছে। কিন্তু যদি আমরা এই জৈবিক পদার্থের প্রকৌশল সীমাবদ্ধতা উপেক্ষা করে থাকি তবে আমরা আরেকটি, আরো মৌলিক সীমা পরিদর্শন করি। যদি আমরা অনুমান করি যে একটি পরক তার নিজস্ব appendages নিয়ন্ত্রণ আছে, বা আরো সাধারণভাবে, আমরা একটি সিস্টেম হিসাবে সুসঙ্গতভাবে জীব ফাংশন অনুমান করা হলে, এর আকার শেষ পর্যন্ত আলোর গতিতে নিজের মধ্যে সংকেত পাঠাতে তার ক্ষমতা দ্বারা সীমাবদ্ধ হবে - মহাবিশ্বের দ্রুততম অনুমোদিত গতি একটি অতিমাত্রায় চরম উদাহরণের জন্য, যদি একটি জীব সমগ্র সোলার সিস্টেম (প্রায় 10 হালকা ঘন্টা) জুড়ে বড় হয়, এবং যদি এটি তার মাথার মাথা ঘোরাতে চায়, তাহলে এই সহজ কাজটি সম্পন্ন করার জন্য 10 ঘন্টার কম সময় লাগবে না। সাব-স্লথের মতো আচরণ যেমন বিবর্তনবাদকে স্ব-সীমিত করবে কারণ মহাবিশ্বের প্রারম্ভের সময়টি প্রজন্মের অনেক প্রজন্মের উপর ছোট আকারের জীবন থেকে বিবর্তিত হওয়ার অপর্যাপ্ত হতে পারে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্রথমে জানাই শুভ ব্লগিং। মন্তব্য রেখেছেন বৃহৎ বিশ্লেষণে খুব ভালো লাগলো।
বস্তু হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, এবং কার্বন অ্যাকাউন্টের জন্য 95% পরমাণু মানুষের শরীর এবং সমস্ত পরিচিত জীবন।
মানুষ হলো মাটির তৈরি মাটিতে এগুলো ছাড়াও আরও উপাদান আছে যা পৃথিবী ও পৃথিবীর বাইরে বিদ্যমান। সুতরাং পৃথিবীর বাইরে প্রাণ আছে কিন্তু এটা প্রমান করে না যে প্রাণী আছে।
সৌরজগতের বাইরে অনেক গ্রহ আছে যা আদৌ আবিষ্কার হয়নি। একটা গ্রহ আছে ভেনাস যেখানে অমুমানিজ ১৮ ঘন্টা এসিড রেইন হয়। তাহলে অন্য সব গ্রহ গুলোতে এর চেয়ে ভয়াবহ অবস্থা হতে পারে। ।

আপনি শুধু কোপের্নিকান নীতির কথাই উল্লেখ করেছেন, এটা নিয়ে পরে আলোচনা করছি।

২৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

ভাইরাস-69 বলেছেন: বিবর্তনবাদ কি? আপনি ব্লগার নতুন ওনার সাথে যে আলোচনা করছেন। তার আংশিক উত্তর আমার উপরের মন্তব্যের ভিতরে দেওয়া আছে।আর আমি যা বোঝানোর চেষ্টা করেছি তা অনেক গভীরের আলোচনা।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঠিক আছে ভাইরাস -69 ভ্রাতা অবশ্যই আপনার আলোচনা পড়বো।

২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয়তে রেখে নিলাম সময় নিয়ে পড়বো।

এলিয়ানের ব্যপারে জানার কোতুহল ছিলো। সময়নিয়ে পড়ব বলে আশা রাখি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অবশ্যই সময়। নিয়ে পড়বেন এবং মতামত দিবেন। প্রিয়তে রেখেছেন খুবই প্রীত হলাম।

অনেক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জনবেন।

২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রথমত বলি আমার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে আপনার লাস্ট মন্তব্যটা করার কোন দরকার ছিল না। কারণ কথার পিঠে কথা কইতে গেলে একটু খোঁচাখুঁচি হবে, ঐটা কোন ব্যাপার না! তবে কোন যুক্তি প্রকাশ করার সময় আমার মনেহয় সবারই সতর্ক থাকা উচিৎ যাতে সেই যুক্তিটা আবার ব্যক্তি আক্রমনের পর্যায়ে পড়ে না যায়!

এবার আসি দ্বিতীয় পয়েন্টে। ভাই, আজ পর্যন্ত আমার ব্লগিং ইতিহাসে এমন কোন রেকর্ড নাই যে, আমি না পইড়া কোন পোস্টে মন্তব্য করছি। অন্তত আপনি আমার করা অন্য যে কোন পোস্টের মন্তব্য গুলো পড়লে ব্যাপারটা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারবেন! তাছাড়া আমি কোন পোস্টে মন্তব্য করতে চাইলে কেবল পোস্ট পড়ি না, সেই পোস্টের সব গুলো মন্তব্যও পড়ার চেষ্টা করি! সুতরাং আমি যে পোস্ট না পইড়া মন্তব্য করছি আপনার বলা এই কথাটা ঠিক না!

আমি পোস্ট পড়ছি, এবং পোস্টের মধ্যে এবং মন্তব্যের মধ্যে যে বিষয়টাকে মেজর মনে করছি, কেবলমাত্র সেইটাকে ইন্ডিকেট কইরাই আলোচনা করতেছি!

তৃতীয় পয়েন্ট হল, ভাই আমি নিজে কিন্তু মুসলিম। এবং যতটা সম্ভব চেষ্টা করি সৃষ্টিকর্তার আদেশ নিষেধকে মেনে চলার! তবে তার পাশাপাশি অবশ্যই অনুসন্ধান করি সৃষ্টিকর্তা কোথায় কি বলে গেছেন। আমি আপনার কাছে খুব ছোট্ট একটা প্রশ্ন করি- "অধিকাংশ মোহাদ্দেসদের মতে পৃথিবীতে আঠার হাজার মাখলুকাত (প্রচলিত কথা, যার কোন ভিত্তি নাই! এইটা হইতেও পারে আবার নাও পারে) আছে! তো আমার প্রশ্নটা হল, এই আঠার হাজারের মধ্যে ঠিক কতগুলোর নাম কোরানে আছে?"

এখন যাদের নাম কোরান বা হাদিসে নেই তাদেরকে কি আপনি বিশ্বাস করবেন না? কোরানে ভিন্ন গ্রহের প্রাণীর কথা বলা হইছে, তো সেই প্রাণীকে বিজ্ঞানীরা যদি এলিয়েন বলে সম্বোধন করে তাতে ক্ষতি কি? একটা জিনিস দেখেন, আমরা ছোট থাকতে যে জিনিসটাকে যেভাবে দেখে আসছি শুনে আসছি তাকে কিন্তু ঠিক সেভাবেই বিশ্বাস করি! কিন্তু যদি এমন হতো ছোট থাকতে আমরা বাঘকে কুত্তা এবং কুত্তাকে বাঘ হিসাবে জানতাম বা আমাদেরকে সেভাবে পরিচয় করাইয়া দিতো তাহলে তখন আমরা সেটাকে ঠিক তাই বলে মেনে নিতাম!

একটা জিনিস দেখেন, আমরা যেটাকে গাধা বলে চিনি! যদি সেটাকে আমরা পূর্বের থেকে ঘোড়া বলে চিনতাম তাহলে এখন কিন্তু গাধাকে আমরা ঘোড়াই বলতাম! তো ব্যাপারটা হল, একটা জিনিসকে সঠিকভাবে চিনতে হলে জানতে হলে তার একটা নাম দরকার! যেমন আপনাকে চিনি ধ্রুবক আলো নামে এবং সেই নামেই আপনি আমাদের কাছে পরিচিত। এখন আমি যদি আপনাকে অন্য কোন নামে ডাকি, তাহলে কি আপনি আমার ডাকে সাড়া দেবেন? কখনোই দেবেন না! আর একারণেই বিজ্ঞানীরা কোন কিছু আবিষ্কার করলে সেই সাথে সাথে তার একটা নাম দিয়ে দেয়, যাতে জিনিসটাকে দ্রুত সনাক্ত করতে সুবিধা হয়!

কোরান যে সমগ্র মানব জাতীর সমাধান সেটা আমিও জানি এবং মানিও। কিন্তু আসলেই কি কোরানে সব কিছুর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া আছে? কোরান কিন্তু নিজেই বলছে, সেটা সকল গ্রন্থের সারসংক্ষেপ। এখন সারসংক্ষেপ মানে যে কি, সেটা নিশ্চই আপনাকে আর আলাদা করে বোঝানো লাগবে না?

কোরানে সালাত কায়েম করার কথা বলা হইছে! কিন্তু কিভাবে কায়েম করতে হবে, কোন পদ্ধতীতে কায়েম করতে হবে তা কি বলা আছে? তো ব্যাপারটা হল, কোরানে যে বিষয়টা সামান্য টাচ দেওয়া হইছে, আধুনিক বিজ্ঞান হয়তো সেটাকে বিস্তারিতভাবে পরিবেশন করছে, তো তাতে সমস্যা কোথায়? আমি অন্তত এতটুকু বিশ্বাস করি, কোরানে যে ভিন্ন গ্রহের প্রাণীর কথা বলা হইছে হয়তো আধুনিক বিজ্ঞান সেটাকেই এলিয়েন বলে ডাকতেছে!

আর আপাতত ডাইনোসরের আলোচনাটা স্টপ কইরা রাখলাম। আপনি আগে পোস্টটা পড়েন, তারপর যদি মনে করেন আলোচনা করবো তো তখন নাহয় আলোচনা করা যাবে!

ভাল থাকবেন! এবং শুভ কামনা জানবেন!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্রথমত বলি, আপনার কমেন্ট পড়ে তাইই মনে হয়েছে আমার, কারণ আপনি কোরআন ও হাদিসের কথা যেভাবে বলেছেন তাতে মনে হয়েছিলো। ঠিক আছে খুব খুশি হলাম শুইনা যে আপনি পোষ্ট পুরো পড়েছেন। আমি ভাই এমন যুক্তি দেই নাই যেটা ব্যক্তি আক্রমণের ভেতর পরবে।
কোরআনে সব মাখলুকাতের কথা বলা নাই ঠিক আছে, কিন্তু যেসব মাখলুকাতের কথা বলা নাই সেগুলো অনেক আমরা নিজ চোখে দেখেছি। তাহলে আর প্রমান লাগে না। আপনে বললেন কোনো কিছু চিহ্নিত করতে নাম ধরে ডাকাটা জরুরী। অবশ্যই ভাই, নাম না ধরে ডাকলে কেউ তো সারা দিবে না। যাই হোক। কোরআনে এলিয়েনের কথা বলাও নাই এবং আমরা জীবনে কোনোদিন দেখিও নাই তাই উহা বিশ্বাস করা চরম বোকামি।
সাহসী সন্তান ভাই আমি দেখি সব সময় আপনে অনেকের পোস্টে কমেন্ট করেন। আমিও ব্লগে রেগুলার। তাই আমি আপনাকে শ্রদ্ধার চোখেই দেখি যেহেতু ব্লগে আপনি সিনিয়র! তবুও আমার যেটা মনে হয়েছে সেটাই বলেছি।
এবার একটা কথা বলি, পোষ্টে আমি লিখে দিয়েছি, যদি এলিয়েন থেকেই থাকে তবে যুক্তি নয় প্রমান করে দেখান যে এলিয়েন আছে।

কোরান কিন্তু নিজেই বলছে, সেটা সকল গ্রন্থের সারসংক্ষেপ। এখানে কথাটা কিঞ্চিৎ ভুল আছে। কোরআন হলো পূর্ণাঙ্গ সমাধান মানব জাতির জন্য। এখানে সকল গ্রন্থের সার সংক্ষেপ এবং আরও বিস্তারিত বলা আছে। কিছু বিশ্লেষণ কেন দেয়া হয় নাই সেটা আল্লাহ্ সবচেয়ে ভাল জানেন।
আর ভাই আমি কিন্তু বলি নাই যে আপনি মুসলিম না অন্য ধর্মের এনিয়ে কোনো সন্দেহ পোষণ করিনি।
তবে অনেক বিশ্বাসীদের মত আমিও বিশ্বাস করি, এলিয়েন আছে। আমাদের গ্রহে নয়, হয়তো কোন এক ভিন্ন গ্রহে! আর একটা ব্যাপার হইল, কোরান হাদিসে কোন বিষয় স্পষ্ট কইরা উল্লেখ না থাকলেই যে সেই জিনিসটার অস্তিত্ব থাকবে না; মনের মধ্যে এই ধরনের ধারনা পোষণ করাটা হইল চরম মূর্খতা।
আপনার এই কথার বিপরিতে আমাকে কথা বলতে হয়েছে। এলিয়েনের কথা যেহেতু কোরআনে বলা নাই এবং জীবনে দেখিও নাই সেহেতু বিশ্বাস করার কোনো মানেই হয় না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কোরানে সালাত কায়েম করার কথা বলা হইছে! কিন্তু কিভাবে কায়েম করতে হবে, কোন পদ্ধতীতে কায়েম করতে হবে তা কি বলা আছে? তো ব্যাপারটা হল, কোরানে যে বিষয়টা সামান্য টাচ দেওয়া হইছে, আধুনিক বিজ্ঞান হয়তো সেটাকে বিস্তারিতভাবে পরিবেশন করছে, তো তাতে সমস্যা কোথায়? আমি অন্তত এতটুকু বিশ্বাস করি, কোরানে যে ভিন্ন গ্রহের প্রাণীর কথা বলা হইছে হয়তো আধুনিক বিজ্ঞান সেটাকেই এলিয়েন বলে ডাকতেছে!
আপনার কথা যুক্তি সংগত, সালাত কিভাবে কায়েম করবে সেটা হাদীছে বর্ণনা করা আছে। নবী করীম (সঃ) যেভাবে শিখিয়ে গেছেন সেভাবে সেভাবে কায়েম করতে হবে। বিজ্ঞান কোরান থেকে ইঙ্গিত নিয়েই এতদূর এগিয়েছে। কোরআনে আনুমানিক ৭৫০ এর মত আয়াত আছে যা আধুনিক বিজ্ঞানের সলুশন। কোরআনে ভিন্ন গ্রহে যে প্রাণী আছে সেটা বলেনি। তবে বলেছে যে জীবন আছে, মানে মানুষ সেখানে বসবাস করতে পারবে। যেমন মঙ্গলে থাকার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে মানুষ। কিন্তু মঙ্গলে কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব পায়নি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই আমি আপনাকে আবার বলি, আমি ভাই কষ্ট দেয়ার জন্য কোনো কথা বলিনি। যদি মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে দুঃখিত।
আমি যে কথা গুলো লিখে মন্তব্য করছি সেগুলো যদি সামনা সামনি আমার কাছ থেকে শুনতেন তাহলে আপনার ধারণাই পাল্টে যেতো।

ডাইনোসর নিয়ে আপনার পোষ্ট আমি সময় করে ঠিকই পড়বো, আপাতত ফোন দিয়ে চালাই তো তাই এতো দিকে ট্যাব খুলতে পারি না। পিসিতে বসে ভালো করে পড়বো। যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।

অশেষ ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জানবেন
ভালো থাকুন সব সময়....

২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সব মন্তব্য পড়া দরকার , সময় করে আবার আসতে হবে----

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অবশ্যই ভাই সময় নিয়ে মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। এবং অবশ্যই আপনার মতামত দিবেন।

অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১

Monkula বলেছেন: এলিয়েন বলে কিছু নেই। এটা মূলত কাল্পনিক ধারনা।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। খুব সুন্দর কথা বলেছেন। এলিয়েন যেটা ভাবা হচ্ছে সেটা কাল্পনিক আর কিছুই নয়।

কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। ভালো থাকুন সদা।

৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: এলিয়েন থাকতেও তো পারে । তবে থাকলে দেখার খুব ইচ্ছে ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: তবে থাকলে দেখার খুব ইচ্ছে। আমারও একই কথা। দেখা হলে আমি জিজ্ঞেস করবো উনারা কয় বেলা খায়।
তবে এলিয়েন নেই, এটা কাল্পনিক।

সুন্দর মন্তব্য রেখেছেন খুব ভালো লাগলো।

অনেক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫

মহামোহপাধ্যায় বলেছেন: এলিয়েন না থাকার চাইতে থাকার যুক্তিই বেশী। এই মহাবিশ্বো লক্ষ কোটি নক্ষত্রের লক্ষ কোটি গ্রহের মধ্যে নিশ্চই জীবন ধারণের উপাদান থাকতে পারে। আর ইদানিং মাল্টিভ্রাস বা মাল্টি ইউনিভ্রাসের কথা বিজ্ঞানী মহলে আলোচিত হচ্ছে। এ সম্প্রর্কে জানলে আপনার নিজেকেই এলিয়েন মনে হবে।

জানুন...

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য রেখেছেন খুব ভালো লাগলো।
এলিয়েন না থাকার চাইতে থাকার যুক্তিই বেশী। ভাই আমি কিন্তু পোষ্টে বলে দিয়েছি যে যদি মনে করেন এলিয়েন আছে তাহলে যুক্তি নয় প্রমান করতে হবে এলিয়েন আছে।

ইদানিং মাল্টিভ্রাস বা মাল্টি ইউনিভ্রাসের কথা বিজ্ঞানী মহলে আলোচিত হচ্ছে। এ সম্প্রর্কে জানলে আপনার নিজেকেই এলিয়েন মনে হবে।
মাল্টি ইউনিভার্সের কথা আমি জানি যে এটা নিয়ে গবেষণা হয়। কিন্তু আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি এলিয়েন নাই।

ভালো থাকুন।

৩৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

নতুন বলেছেন: বিবর্তনের ফলে এসেছে, বিবর্তনবাদের সূত্র কিন্তু ভুল প্রমাণিত হয়েছে। আর বললেন, বিবর্তনের ফলে এসেছে সেটাতে ধর্মের কাহিনী সমস্যা বাধে না। ভাই আপনার ধর্মের জ্ঞান খুবই কম নাহলে এই কথা বলতেন না।

এবার আপনার ফসিলের কথায় আসি, ফসিল রেকর্ড বহু দিন আগেই ঘাটায়া শেষ করে ফেলেছি তাই এটা নিয়ে যুক্তি তর্ক করতে সাহস পাই।


ভাইজান আপনি শুরু করেছেন মুক্ত চিন্তা....

কিন্তু যদি খুব সহজেই বিভিন্ন জিনিসের উপরে উপসংহার টেনে বসে থাকেন তবে মুক্ত চিন্তা কিভাবে করবেন?

বিব`তন বাদ ভুল প্রমানিত হইলো কবে??? B:-)

ফসিল ঘাইটা শেষ করে ফেলেছেন তাই বুঝতে পেরেছেন যে ডাইনোসরের মতন জিনিস ভুয়া???

http://www.dailymail.co.uk/sciencetech/article-4279612/Interactive-map-dinosaur-fossil-Earth.html

https://paleobiodb.org/navigator/ ( ফসিল রেকডের কিছু ডাটা পাবেন এইখানে)

এটা একটু দেখেন... মিলিওনের উপরে ফসিল রেকড ডকুমেন্টেট করা হয়েছে.... একটা দুইটা না :#)

আর মহাবিশ্ব যত বড় আর সূযে`র মতন গ্রহের পরিমান এতোই বেশি.... যে এনিয়েন থাকার সম্ভবনা আসলেই খুবই বেশি। :)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাইজান উপসংহার টানলাম কই?! জানাইলাম আমি বহুত দিন আগেই জানি ব্যাস। কি বললাম আর কি বুঝেন!?

লিংকের জন্য ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞ রইলাম।
আর বুঝতে হইলে মিলিয়ন ফসিল লাগে না অল্প হইলেই চলে। ভাই ঠান্ডা মাথায় শুনেন ঐটা ডাইনোসর নাও হতে পারে আর ওটা যে মানব জাতির আগমনের পূর্বে সেই তথ্য আদৌ পরিষ্কার না। প্রথমত ফসিল রেকর্ড বিশ্বাস যোগ্য না আপনি এটা জানেন যে বিজ্ঞান অনেক বিষয়ে নিজেই কনফিউজড। দ্বিতীয়ত আমি যে বনি ইসরাইল আমলের মানুষের ফসিলের একটা কথা বলেছিলাম আগের কমেন্টে সেটা একটু খুঁজে দেখবেন প্লিজ।
আর আপনিও দেখছি সেই অপুর মতন সে পন করছে যে আমাকে বিশ্বাস করিয়েই ছাড়বে যে ভাই এলিয়েন আছে হা হা হা। ব্যাপার টা খুবই মজার।
ভাই এলিয়েন থাকার সম্ভাবনা দিয়ে আমার কিচ্ছু আসে যায় না! যদি এলিয়েন আমার সামনে এসে দাঁড়ায় আর বলে যে সে এলিয়েন এরপরও সহজেই আমি বিশ্বাস করবো না যে এই জিনিস এলিয়েন।
ভাই কষ্ট করে এসে মন্তব্য রেখে গেছে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ওহ সরি ভাই, আমি আসলে বিবর্তনবাদের জনক বলা হয় যাকে, চার্লস ডারউইনের বিবর্তন বাদের কথা বলে ফেলেছি ।
যেটা ভুল প্রমাণিত।

৩৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এ্যালিয়ান আছে এটা একটা কাল্পনিক কথা। যে বা যেই বিজ্ঞানীরা এটা বের করেছেন হয়তো তারা নিজেরা নিজেদের ছায়া দেখে ওটাকেই এ্যালিয়ান বানিয়ে ফেলেছেন। হাহাহাহাহা

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন আপু, আহ্ আফসোস সবাই আপনার মত যদি বুঝতো।

অনেক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

নতুন বলেছেন: যদি এলিয়েন খুজতে চান... তবে বাইরের দিতে তাকাতে হবে...

মহাবিশ্বে প্রায় 1,000,000,000,000,000,000,000,000 এর উপরে গ্রহ আছে....
http://scienceblogs.com/startswithabang/2013/01/05/how-many-planets-are-in-the-universe/

আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে তে প্রায় ৪০ বিলিওন পৃথিবির মতন গ্রহ থাকতে পারে...
On November 4, 2013, astronomers reported, based on Kepler space mission data, that there could be as many as 40 billion Earth-sized planets orbiting in the habitable zones of Sun-like stars and red dwarf stars within the Milky Way galaxy.[1][2] 11 billion of these estimated planets may be orbiting Sun-like stars.[3] The nearest such planet may be 12 light-years away.[1][2] https://en.wikipedia.org/wiki/Earth_analog

সারা মহাবিশ্বে ২০০ বিলিওনের মতন গ্যালাক্সি আছে.... যাতেও এমন সংখক গ্রহ থাকা স্বভাবিক তাই এলিয়েন লাইফ থাকা খুবই স্বভাবিক,....

কিন্তু এই রকমের লাইফের সাথে আমাদের দেখা হবে কিন? হতেও পারে না ও পারে। কারন বত`মানের সভ্যতা ইন্টারস্টেলার ট্রাভেল করতে সক্ষমতা পেতে আরো হাজার বছরও লাগতে পারে.....
https://www.youtube.com/watch?v=lD08CuUi_Ek

কিন্তু আমাদের মুভি/কাহিনিতে যা আছে সেটা পুরাই কল্পনা। সেটা দেখে সবকিছুর সিদ্ধান্ত নিয়েন না :)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই উপরে তাকাতে হবে আপনি উপরে কি আছে দেখছেন? আকাশ! এই বিজ্ঞান একদিন বলেছে এটা আকাশ আবার বলছে এটা আকাশ না।
আর তথ্য ভান্ডার খুবই বড়। এগুলো আমি ঘেটেই এই পোষ্ট দিয়েছি। ভাই একসময় ডাইনোসর ছিলো এইটা আগে আমি ভাবতাম এখন না ভাবলেও তবে কোনোদিন মাইনা নিতেই পারি নাই যে এলিয়েন আছে।

যদি এলিয়েন থাকে আপনার ও বিজ্ঞানীদের মতে তবে ভাই থাকুক আমি বিশ্বাস করি না।

কিন্তু আমাদের মুভি/কাহিনিতে যা আছে সেটা পুরাই কল্পনা। সেটা দেখে সবকিছুর সিদ্ধান্ত নিয়েন না :)
এটা আমি মানি। কারণ মুভিতে বেশ কিছু ব্যাপার কাল্পনিকই।

অশেষ ধন্যবাদ।

৩৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১

কালীদাস বলেছেন:

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কার্টুন বেশ মজা লাগলো । B-)
এখন ভিনদেশে এরকম এলিয়েন থাকলে তো এরাও এরকম টিশার্ট পরে ঘুড়বেই ;)

৩৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

কালীদাস বলেছেন: অনেকগুলা লম্বাচওড়া কমেন্ট দেখলাম পোস্টে, পরে কোন একসময় সব পড়ব নে। ব্যক্তিগতভাবে আমি যেইটা জানি: কোরআনে সরাসরি ইটির কথা বলা হয়েছে বলে মনে করতে পারলাম না। অনেকগুলো সূরার রেফারেন্স এসেছে কমেন্টগুলোতে, তাফসীর চেক না করে শিওর বলতে পারব না। আশা করি আপনি অন্তত এটুকুতে একমত হবেন যে; সরাসরি অনুবাদ করলে কোরআনের আয়াত মিসইন্টারপ্রেটেড হওয়ার চান্স খুবই বেশি।

বিবর্তনবাদ যদি পড়ে থাকেন বা এখন পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে প্রাণের আবির্ভাব সম্পর্কে, এমিনো এসিডের প্রথম অণুটার উৎপত্তি সম্পর্কে যেটা বলা হয়েছে সেইম ঘটনা আরও অনেক গ্রহেই কিন্তু ঘটতে পারে। সত্যি বলতে কি, মহাবিশ্বের সত্যিকারের আকার সম্পর্কে কোন মেজার আছে কিনা সেটা নিয়ে ডাউট আছে আমার। কতটুকুই বা জানতে পেরেছি এখন পর্যন্ত।

এট সত্যি যে এলিয়েন বা রিলেটেড টার্মিনোলজি কাল্ট কালচারে ভালই প্রভাব রেখেছে। কালচারাল এসপেক্ট যে সবসময় বাস্তব হবে এটা আশা না করাই যুক্তিসংগত। যেমন আমাদের জাতীয় সংগীত শুনলে কেউ বিশ্বাসই করবে না গরমকালে ৪৫/৪৬ হয়ে যায়; ঢাকার বাতাস প্রাণে বাঁশি বাজায় না, উল্টা ফুসফুসে ঘাও বানায় ;) কিডিং :P

জানিনা সবার মনে আছে কিনা: ১৯৭৭ সালে যখন ভয়েজার-১ লঞ্চ করা হয়, ভয়েজার-১ এ একটা রেকর্ড রেখে দেওয়া হয়েছিল উল্লেখযোগ্য বক্তব্য, মিউজিক, ইন্সট্রুমেন্টাল, ধর্মীয় বাণীসহ; যদি কোনদিন কোন উন্নতবুদ্ধির প্রাণীর কাছে পৌছায় তাদের কাছে পৃথিবীকে পরিচিত করার জন্য। ভয়েজার-১ কিন্তু এখনও চলছে, কারও হাতে পড়েনি লাস্ট যতটুকু জানি।

উপসংহারে: ক্যাঁচাল চলুক ;) পরে দেখতে আসব আবার :D

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর মন্তব্য রেখেছেন। খুব ভালো লাগলো।
কোরআনে সরাসরি বা কোথাও ভিনগ্রহী প্রাণী বা এলিয়েনের কথা বলা নাই। যারা বলে তারা না জেনেই বলে।
সরাসরি অনুবাদ করলে কোরআনের আয়াত মিসইন্টারপ্রেটেড হওয়ার চান্স খুবই বেশি।
আসলে যথাযথ শিক্ষা এবং জানার সোর্স না জানা থাকলে এমন হতে পারে। আরবি একেকটা হরফের দুটো করে অর্থ আছে যতটুকু আমি জানি। এখন সম্পূর্ণ জ্ঞান না জানা থাকলে একটা মিসইনটারপ্রেটেড হতেই পারে। মানুষ মাত্রই ভুল।

এট সত্যি যে এলিয়েন বা রিলেটেড টার্মিনোলজি কাল্ট কালচারে ভালই প্রভাব রেখেছে। কালচারাল এসপেক্ট যে সবসময় বাস্তব হবে এটা আশা না করাই যুক্তিসংগত। যেমন আমাদের জাতীয় সংগীত শুনলে কেউ বিশ্বাসই করবে না গরমকালে ৪৫/৪৬ হয়ে যায়; ঢাকার বাতাস প্রাণে বাঁশি বাজায় না, উল্টা ফুসফুসে ঘাও বানায় ;) কিডিং :P
এই কথাখানির জন্য একটা স্যালুট। এর প্রভাব রাখার কারণ হলো যথাযথ জ্ঞান থাকার কারণে। ঢাকার আবহাওয়ার কথা বলেই তো দিলেন এখন মুখ কথা হলো এরপরও যে বেঁচে আছে এটাই বেশি।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

ধ্রুবক আলো বলেছেন:
জানিনা সবার মনে আছে কিনা: ১৯৭৭ সালে যখন ভয়েজার-১ লঞ্চ করা হয়, ভয়েজার-১ এ একটা রেকর্ড রেখে দেওয়া হয়েছিল উল্লেখযোগ্য বক্তব্য, মিউজিক, ইন্সট্রুমেন্টাল, ধর্মীয় বাণীসহ; যদি কোনদিন কোন উন্নতবুদ্ধির প্রাণীর কাছে পৌছায় তাদের কাছে পৃথিবীকে পরিচিত করার জন্য। ভয়েজার-১ কিন্তু এখনও চলছে, কারও হাতে পড়েনি লাস্ট যতটুকু জানি।

আমার মনে আছে, তবে এতে কোনো কাজ হবে না। আমি জানি ভাই এলিয়েন বইলা কিছুই নাই। সব আমেরিকান গাজাখুর বিজ্ঞানী ও চক্রান্তকারী কিছু সংগঠনের সাজানো ও বানানো।


উপসংহারে: ক্যাঁচাল চলুক ;) পরে দেখতে আসব আবার :D
আপাতত ক্যাচাল আর হওয়ার সম্ভাবনা নেই! যতটুকু হওয়ার হয়ে গেছে।

আপনি ভাই সুন্দর একটা মন্তব্য রেখেছেন, কৃতজ্ঞ রইলাম।

কোরআনের একটা ব্যাখ্যা আছে সাত আসমান ও সাত জমিন নিয়ে, একদিন সময় সুযোগ করে ভালো করে জেনে আপনাকে জানাবো।

৩৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

শামচুল হক বলেছেন: ইলিয়েন বাস্তবে আছে না মানুষের কল্পনায় বোঝা মুশকিল।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই, এটা সম্পূর্ণ কাল্পনিকই। ভাই একরা জিনিস বুঝেন বিজ্ঞান এলিয়েন আছে এটা বিশ্বাস করে অথচ জ্বীন আছে এটা বিশ্বাস করে না।
তার মানে বুঝতে হবে এই এলিয়েন রহস্য আমেরিকান বিজ্ঞানীদের সম্পূর্ণ বানানো।

অনেক ধন্যবাদ ভাই, কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এই পোষ্টের মুল মানুষ অপু যার কথা ভেবে এই পোষ্ট দেয়া সে মেনে নিয়েছে যে এলিয়েন নেই।
গতকালকে আমাকে এই কথা বলেছে।

৪০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১

সুমন কর বলেছেন: গতকাল রাতে, পোস্টের মন্তব্যগুলো পড়েছিলাম। অনেক কিছু বলা আছে, তাই আমি চুপ।
আজ পোস্ট পড়লাম, ভালো লিখেছেন। আমি ধর্ম আর রাজনীতি নিয়ে মন্তব্য করি না।

আমার ব্যক্তিগত মতামত, এলিয়েন বলে কিছু নেই। নিজের চোখে না দেখে বিশ্বাস করি কিভাবে !!

+, আগেই দিয়ে গেছি... ;)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই,অনেক ধন্যবাদ, সময় নিয়ে পোষ্ট এবং পোষ্টে করা মন্তব্য গুলো পড়ছেন। কৃতজ্ঞ র'লাম।

আমার ব্যক্তিগত মতামত, এলিয়েন বলে কিছু নেই। নিজের চোখে না দেখে বিশ্বাস করি কিভাবে !!
ভাই একদম খাঁটি কথা বলেছেন। আমেরিকান কিছু বিজ্ঞানী বলছেন এলিয়েন আছে, অথচ এর অস্তিত্ব আদৌ নাই। আর হলিউডে এলিয়েন নিয়ে গল্প কাহিনী তো প্রায়ই দেখা যায়।

ভাই ব্যক্তিগত মতামত রেখেছেন, খুব ভালো লাগলো।
প্লাস আগেই দিয়েছিলেন, লক্ষ্য করেছিলাম। খুব প্রীত ও অনুপ্রানিত হলাম।

শুভ কামনা রইলো, ভালো থাকুন।

৪১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২

জুন বলেছেন: এলিয়েন ও মহাশুন্যের উপর প্রচুর ম্যুভি দেখার সৌভাগ্য হয়েছে । সর্বশেষ দেখলাম হলিউড ব্লকবাস্টার ম্যুভি ভ্যালেরিয়ান ---থাউজেন্ড এপস। এলিয়েনদের আমি কখনোই আমাদের পৃথিবীর কোনরকম প্রানীর মতই ভাবতে পারলাম না । প্রানীদেরও একটা মায়াময় চেহারা আছে । ওরা জানি কেমন কেমন । তবে আমিও ধর্ম নিয়ে কোন আলোচনা করতে চাই না । এলিয়েনরা আছে কি নেই তা সময়ই একদিন জানাবে । ধন্যবাদ নতুন একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ধ্রুবক আলো ।
+

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এলিয়েন ও মহাশুন্যের উপর প্রচুর ম্যুভি আছে হলিউডে, আমিও অনেক গুলো দেখেছি। এলিয়েন হলো একটা কাল্পনিক গল্প। পৃথিবীর কোনো রকম প্রাণীর এদের মিল না রেখেই আঁকা হইছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা মতে ভীনগ্রহে এলিয়েন আছে, তবে আমেরিকান, রাশিয়ান ও ভারতের বিজ্ঞানীদের মতে। মজার বিষয় হলো বিজ্ঞান এলিয়েন বিশ্বাস করে কিন্তু জ্বীন বিশ্বাস করেনা। মানে যার অস্তিত্ব নেই সেটাকে নিয়ে শুধুই লাফালাফি, আর জ্বীন জাতি আছে কিন্তু বিজ্ঞান সেটা মানতে রাজি না।

হলিউড ব্লকবাস্টার ম্যুভি ভ্যালেরিয়ান ---থাউজেন্ড এপস
মুভিটা দেখেছি কি না মনে নেই। তবে দেখবো ।

এলিয়েন আছে কিনা তা সময়ই একদিন জানাবে। ভালো একটা কথা বলেছেন।

আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, খুব সুন্দর একটা মন্তব্য রেখেছেন।
প্লাসে প্রীত হলাম, কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সদা।

৪২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: জ্বীন জাতিকে বৈজ্ঞানিক রা মনে হয় এলিয়েন নাম দিছে। কারন কোরআনের প্রতিটি কথা সত্য। যেখানে জ্বীন জাতির অস্তিত্বরর কথা বলা হয়েছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: জ্বীন জাতির অস্তিত্ব সত্য। জ্বীন আছে। কিন্তু জ্বীন তো এলিয়েন না। বৈজ্ঞানিকরা জ্বীন কে যদি এলিয়েন ভাবে তাহলে এটা তাদের বোকামি হবে। জ্বীন এলিয়েন কখনোই হতে পারে না।

সুন্দর মন্তব্য রেখেছেন ভাই। অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সদা।

৪৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রাণবন্ত আলোচনা চলছে। উপভোগ্য।
কিন্তু আমি এলিয়েনের ব্যাপারে মোটেই আগ্রহী নই বলে কোন মন্তব্য করতে পারছিনা।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনি নিজস্ব মতামত রেখেছেন, সেটাই অনেক বেশি।
অনেক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আসলেই ভাই এলিয়েনের ব্যাপারে কারও কোনো আগ্রহ না থাকাটাই সবচেয়ে ভালো।

৪৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

আটলান্টিক বলেছেন: আর এলিয়েন, জ্বীন, ভুত আত্মা প্রেত সবই কি রাতেই আসে!? দিনে কি এরা ব্যালেন্স শীট মিলায়?
জ্বি ভাই একদম সত্যি কথা বলেছেন।যতো জ্বিন ভূতের কাহিনী আছে সব রাত্রে হয় কেন? এটা আমারো প্রশ্ন।এবার আসি এলিয়েন ভাইদের কথায়
আসলে ভাইয়া আমাদের গ্রহের কথায় ধরুন।পৃথিবীতে যখন প্রাণের সৃষ্টি হয় তখন চরম তাপমাত্রা আর আর বিষাক্ত গ্যাসের ফলে বর্তমানের কোন প্রাণী সেই সময় ঠিকে থাকতে পারতো না।ঠিক তেমনি ভাবে মিল্কিওয়ে তে মিলিয়ন মিলিয়ন গ্রহ আছে যেখানে মানুষ থাকতে পারবে না কিন্তু হয়তো সেখানে রয়েছে প্রাণ যা ওই তীব্র প্রতিকুল পরিবেশেও ঠিকে থাকতে পারে।ইউনিভার্স টা অনেক অনেক বড় আমরা এর ৪% ও ঠিকভাবে জানিনা।আদিম গ্যালাক্সি গুলো আলোর গতিতে আমাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে ফলে ওইসব গ্যালাক্সি সম্পর্কে জানা আমাদের কখনোই সম্ভব হবে না।হয়তো প্যারালাল ইউনিভার্স রয়েছে,রয়েছে টাইম মেশিন

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। খুব সুন্দর মন্তব্য রেখেছেন। আপনার সব কথাই ঠিক, একদম ঠিক।

কিন্তু আমি যে এলিয়েনের কথা বলছি উহা শুধুই কাল্পনিক।
হয়তো প্যারালাল ইউনিভার্স রয়েছে,রয়েছে টাইম মেশিন টাইম মেশিন এখনও আবিষ্কার হয়নি, আদৌ হবে কিনা সন্দেহ। তবে প্যারালাল ইউনিভার্স আছে বা থাকতে পারে। সাত জমিন সাত আসমান একটা কথা আছে এটা নিয়ে লিখবো পরে আপাতত মন ভালো নেই তাই কোনো লেখাই লিখছি না।

কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.