![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"একুশ আমাদের বিশ্বাস, বাংলা আমাদের প্রাণ,পদ্মা-মেঘনা-যমুনা আমাদের প্রেম, টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া আমাদের চারণভূমি।"-প্রতিটি বাঙ্গালীর হয়ত আত্নার স্লোগান। সেই আত্নার স্লোগান কেবল মুখে ধারণ না করে বুকে-মস্তিস্কে ধারণ করার সময় যে চলে যাচ্ছে।
তখন ও বুয়েটের হলে থাকি, মাঝে মাঝে হলের ছাদে গিয়ে(ইলেকট্রিসিটি না থাকলে) পাশব'তী হলের উদ্দেশ্য মধুব'ষন করি।বৃস্টি হলে নিচ তলায় মামুর ছোট দোকানে চা/কফি খেয়ে বৃস্টি এনজয় করতে বাহির হয়ে পড়ি।
হলের গেস্ট রূমে ১/২ জোড়া কাপলদের নিয়ে যখন ব্লকে রসালো আলাপ তাতে অংশগ্রহণ করি। মাঝে উদাস হয়ে রাতের ১-২টায় বুয়েট ক্যাম্পাসের আশে-পাশে একা একা হাটা দেই অথবা বন্ধুদের নিয়ে রাতের বেলায় রিক্সা টুরে বাহির হই,সেই স্মৃতিমাখা মধুময় জীবনের গল্প এটি।
আমার রুমমেট ছিল কঠিন প্রেমিক।সে নিজেই বলতোঃ
আমি হলাম এই ব্লকের আ'দশ প্রেমিক। তাকে বুয়েটের আইল্যান্ডে
প্রেমিকার সাথে ঝগড়ার পর ট্রাফিক কন্ট্রোল করতে দেখা গিয়েছে।
আমার সেই রুমমেট দোস্ত তার বড় বোনের বিয়ের ২ দিন আগে হলে মন খারাপ করে বসে আছে। এখানে বলে রাখা ভাল - আমার ঐ দোস্তের বাসা ঢাকাতেই। আমি তাকে বললাম
আমিঃ কিরে তোর মুখ পাতিলের তলার মতো কালো করে রেখেছিস কেন?
আমার দোস্তঃ আমার বোনের বিয়ে এত মজা হবে বাট আমি
ইমু(ছদ্ম নাম-আমার দোস্তের গা'ল ফ্রেন্ড)কে নিতে পারবো না কারণ আমি যদি তাকে বাসায় নিয়ে যাই, আম্মা বুঝতে পারলে বিয়ের আনন্দ মাটি করে দিবে সবার। আমারতো কিছুই করতে ইচ্ছে করছে না। চিন্তা করছি বিয়ের হলুদ এবং বিয়েতে যাব ও তোদের মত খেয়ে চলে আসব।
আমিঃ এটা কি বলিস? তোরে ধরে গাছে লটকাই পিটান ও উচিত। ইমু কি বলে?
আমার দোস্তঃ ও আমাকে বলছে যাওয়ার জন্য বাট আমার মন তাকে ছাড়া কোন আনন্দ করতে ইচ্ছে করছে না, সবকিছু মাটি মাটি মনে হবে।
এখানে আরেকটা কথা বলে রাখা ভালো- আমার ঐ দোস্তের পীরিতের কথা আমার দোস্তের ফ্যামিলি জানত যথারীতি আমার দোস্তের গা'ডিয়ানদের কথা আমাদের ছেলের তুলনায় ওই মেয়েতো কিছু না, ইত্যাদি ইত্যাদি।বাট ঐ মেয়েকে তারা কখনো ফেস টু ফেস দেখে নাই।
এবং আরেকটা জিনিস হল আমার ঐ দোস্তের বাসার লোকজন আমাকে ভালোই পছন্দ করতো।
আমি বুঝলাম আমার ঐ দোস্ত হয়তো যাবে বিয়েতে বাট অলটাইম মনমড়া করে থাকবে। তাই আমি বললাম-
আমিঃ শোন মন খারাপ করিছ না বিয়ের অনুষ্ঠানে যা তুই বড় ছেলে তাই যাওয়া উচিত । আর ইমুকে আমি আমার সাথে নিয়ে যাব।
আমার দোস্তঃ মানে??? কেমনে নিবি তুই।
আমিঃবলবো আমার মামাতো বোন। বাকিটা আমার ব্যাপার। তারপর আমি আমার টোটাল প্ল্যান আমার দোস্তকে খুলে বল্লাম।
আমার দোস্তঃ চল আলম ভাই এর দোকানে(আউলার পিছনের দোকান, তখন সব হলের দোকানের মধ্য আলম ভাই এর দোকান বেস্ট ছিল)
আমিঃ কেন?
আমার দোস্তঃ তোরে দুই লিটার কোক খাওয়ামু। (ব্লকে কোকখোর নামে আমার ব্যাপক সুনাম ছিল)
এক ঘন্টা পড়ে আমার দোস্ত বাসায় চলে গেল এবং যাওয়ার আগে ইমুকে সব ইনফ'ম করে গেল.
বিয়ে ছিল দুপুরের দিকে।
১/২ টার দিকে ইমু আমার হলে আসল। আমি আমার কিছু হলের ফ্রেন্ড ও ইমুকে নিয়ে আমার দোস্তের বাসার উদ্দেশ্য রওনা দিলাম। আমার সংগী-সাথী দোস্তদের ও আমি আমার প্ল্যান সম্প'কে বললাম আর তাদের বললাম তোরে কেউ হাসিস না চুপ থাকবি।
বিয়ে বাড়ীতে পৌছানোর সাথে সাথেই আমি আমার দোস্তের ছোট বোনের মুখামুখি।
আমার দোস্তের ছোট বোনঃ ভাইয়া উনি আপনার মামাতো বোন?
আমিঃ হ্যা। কেন দেখতে আমার মত খারাপ তাই দেখেই বুঝলা আমার মামাতো বোন।
আমার দোস্তের ছোট বোনঃ কি যে বলেন ভাইয়া।উনি অনেক কিউট।
আমিঃ যাউকগা বিপাশার মত বল নাই, তা নাহলে মাসুদ(আমার দোস্তের নাম) এর চোখ এড়ানো যেত না। তোমার ভাই এর চয়েস তো জানোই মমতা টাইপ মেয়ে।
ইমু ফিক করে হেসে দিল।
১~২ ঘন্টা ঘুরাঘুরি হল।কনের স্টেজে ইমুকে নিয়ে গিয়ে কনের(দোস্তের বড় বোন) সাথে পরিচয় করিয়ে দিলাম।
দোস্তের বোনের বিদায়ী কান্নাকাটির পর আমি,ইমু এবং অন্য দোস্তরা একটা রুমে বসে আছি। এই সময় আন্টির আগমন রুমে।
আন্টি: বাবারা তোমরা কিছু মনে কইরো না, তোমাদের সাথে কথা বলার সময় পেলাম না। বুঝেইতো মেয়ের বিয়ে।
আমার অন্য দোস্তঃ না আন্টি কি যে বলেন।
আমাকে টা'গেট করে আন্টি বললঃ কই তুমি নাকি তোমার কাজিন নিয়া আসছ। পরিচয় করাই দিলা নাতো?
ইমু তখন ছোট্র করে একটা সালাম দিল।
আমি বললামঃ আন্টি ঢাকায় আসল ছয় মাসের মত। হলে থাকে তো সবসময় বলে যে আমি কেন কোথায় নিয়ে যাই না।ঢাকায় আমাদের তেমন কোন রিলেটিভ নাই সেটা তো জানেন. তাই আজ চান্স পাইলাম তাই নিয়ে আছলাম। আপনি আবার কিছু মনে করেন নাই তো.
আন্টি: ওমা মেয়েটা কত লক্ষী, কিউট। তুমি এখন থেকে যখন আমাদের বাসায় আসবা ওকে নিয়ে আসবা।
আন্টি এবার ইমুকে বললঃ কি নাম তোমার??
ইমুঃইমু।
আন্টি: তুমি কিন্তু কোন লজ্জা পাবা না। ওর(আমার) সাথে মাঝে মাঝে আমাদের বাসায় এসে ঘুরে যাবা।
আন্টি এবার বিদায় নিল, তার কিছুক্ষন পরে আমরা ও দোস্তের বাসা থেকে বিদায় নিলাম।
ঐ ঘটনার পর থেকেই মাঝে মাঝে আমার অন্য দোস্তরা খেপায়ঃ কিরে তোর মামাতো বোন কেমন আছে?
এই হল আমার এক্সরুমমেটের ব'তমান স্ত্রীর তাদের বাসায় প্রবেশের প্রথম দিন।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২০
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: লাস্ট ইয়ারে আমার মামাতো বোনের বিয়া হইলো আমার দোস্তের সাথেই। বাট ঐ খানেও আমাকে বাসর ঘরে ঢুকানোর আগ
প'যন্ত মাতবরগিরি করতে হইছে।
২| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১২
জনৈক আরাফাত বলেছেন: প্রকৌশল বুদ্ধির তুলনা নাই!
ভাই, কোন সালের হাফেজ?
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২১
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: ব্যাচ-৯৯
৩| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১২
চাঙ্কু বলেছেন: হুম
৪| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১৫
বড় বিলাই বলেছেন: হ্যাপি এন্ডিং পড়ে খুশী হলাম। পুরো কৃতিত্ব আপনার।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:১১
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: আমার কোন ক্রেডিট নাই ভাই এই প্রেমের পরে আরো অনেক কিছু আছে।তবে এই ঘটনা নিয়ে এখনো হাসা-হাসি হয়। আমার
এই দোস্ত,দোস্তের বউ এবং আরেক রুমমেট(মদন বানানো হইছে তাকে) কাহিনী আছে- তবে এটার মতো এতো মজার না।
৫| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: পরে কি ওনাদের বিয়ে হয়েছে ?
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২২
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: হুম হইছে
৬| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২০
অন্য কেউ বলেছেন: দারুণ! আলমের দোকানটা মিস্করি।
টাইপো(?): আংটি=আন্টি, আছলাম.... আরো আছে কিসু; দেখে নেবেন।
আউল্লায় কোন রুমে ছিলেন?
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২৪
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: ভাই বাংলা টাইপ করতে প্রায় জান যায়। আউল্লায় থাকতাম না, তবে একটু বড় কিছু হলে আলম ভাই এর দোকানে যাইতাম।
তখন আলম ভাই এর দোকান আউলার গেটের বাহিরে ছিল।
৭| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২২
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: এইবার বুঝলাম আপনাদের বুদ্ধিগুলান কোন খাতে খরচ হয়?
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২৫
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: না আপু ক্ষেত্র বিশেষ মাঝে মাঝে একটু অন্যদিকে ও নজর দেওয়া লাগে।
৮| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:২৮
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: জটিল মজাক পাইলাম
আমি এহনতরি সিট পাইলাম না
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩৫
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: বুয়েটের হল হইল যাস্ট হেভেন। মাঝ রাতে ঘুম ভাঙলে মাঝে মাঝে হল লাইফের কথা মনে পড়ে খারাপ লাগে- ফিরে আসতো
যদি সেই মধুমাখা দিন।
৯| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩৩
অদ্রোহ বলেছেন: ভাইয়া,আপ্নে দেখি পুরান পাপী।কিন্তু আফসোসের বিষয় আলমের দোকান এখন ইট কাঠের ধ্বংসস্তুপ ছাড়া আর কিছুই না।যাই হোক,ব্যাপক মজা পাইলাম,ভাবতাসি একালের বুয়েটিয়ানদের প্রেম নিয়া অচিরেই পোস্টামু।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০০
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম আমাদের জুনিয়র ভাইদের কাহিনী শুনার জন্য । আলম ভাই এর ভুড়িখান ছিল জটিল,দেখার মতন
একখান খাসা ভূড়ি।
১০| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩৪
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: তিনতলার নতুন দোকানটা কিন্তু খারাপ না
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০২
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: যাই নাই কখনো তিনতলার দোকানে। লাস্ট হলে গেছিলাম ৪/৫ মাস আগে। তবে অচিরেই আসা লাগবে কারন আমি পাস করছি
৪ বছর হল বাট সা'টিফিকেট-টিকেট কিছুই তুলি নাই।
১১| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩৯
অদ্রোহ বলেছেন: @আমড়া,আউলার এখনকার দোকানের সবচেয়ে নিকটতম প্রতিবেশি মনে হয় আমি ,মাগার দোকানে খাইয়া জুত পাইনা,মালিকটা ফাউল।যাই হোক,আড্ডা মারার জন্য অবশ্য জায়গাটা কোপা।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৩
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: আলম ভাই কিন্তু ভালো লোক ছিল। আলম ভাই কি তাহলে বুয়েট থেকে ইতিহাস হয়ে গিয়েছে।
১২| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৪০
জটিল বলেছেন: সুন্দর লাগল , সফল প্রেম যাকে বলে
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৪
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: hmm
১৩| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৩
যুগান্তকারী বলেছেন: আংটি মিয়া বানানের ভুল গুলা একটু দেখেন।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৫
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: ঠিক করে দিচ্ছে একটু পরেই।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৯
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: ঠিক করে দেওয়া হল
১৪| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৬
ডি এস এন হীরা বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে। প্লাস।
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:২০
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:১০
অন্য কেউ বলেছেন: আসেন। তিনতলার দুকানে আপ্নেরে কেক্কুক খাওয়াবানে!
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৩
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: আসমুনে কোন একদিন।
১৬| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৩
অন্য কেউ বলেছেন: *হলে আসবেন। তিনতলার দুকানটা অহন ব্যাশ জমাটি!
১৭| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৩
সোনালীডানা বলেছেন: আচ্ছা...
১৮| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:২৩
মাজেদুল ইসলাম বলেছেন: পড়ে খুব মজা পেলাম।
Click This Link
১৯| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:৫০
মগ্নতা বলেছেন: বাহ বাহ।
২০| ১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:৩৯
শত রুপা বলেছেন: বেশ
২১| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:০৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: জীবনঘনিষ্ঠ.....মজা...
২২| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা ভালোইতো
২৩| ১৩ ই জুন, ২০০৯ ভোর ৪:৪১
অন্য কেউ বলেছেন:
(এই কমেন্ট পড়ে ডিলিট করে দেবেন)
টাইপো - পাশব'তী, মধুব'ষন ,বৃস্টি, রূমে, হাটা, টুরে, আ'দশ, গা'ল, পিটান ও, গা'ডিয়ান, মনমড়া, করিছ, পড়ে, দোস্তদের ও, তোরে, মুখামুখি, হ্যা, বুঝেইতো, ছোট্র, কোথায়, আছলাম,
আপনার রেফ দেয়াতে কোন সমস্যা হচ্ছে বোধহয়। ভার্চুয়াল কি বোর্ডটা ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
১৩ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৭:৫২
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: আমার মেইন সমস্যা হয় আমি অভ্র ব্যবহার করি।নোটপেডে
লেখে কপি-পেস্ট করি তাই অনেক কিছু অভ্র ফোনেটিকে
দিয়ে লেখা যায় যেমন সবপ্ন(ড্রীম)। তবে কিছু কিছু বানান
হয়তো এমনি ভুল হয়েছে। বাংলাতো ব্লগ ছাড়া কোথাও লেখা
হয়না আর ব্লগ লিখছি মাত্র,তার আগে বাংলা লিখা হত
বুয়েট লাইফে স্টুডেন্ট পড়াতে গিয়ে, তাও মেলা আগের কাহিনী
২৪| ১৩ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৮:১৩
অদ্ভুতুড়ে বলেছেন: ভাই গালিবর্ষনের কথা থেকে মনে হয় আপনি নজরুল হলের বাসিন্দা, আমিও ওই হলেই ছিলাম। গালাগালি কম করিনাই
১৫ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: বুয়েটের নজরুল ছাড়া অন্য হলের পোলাপাইনরা কি অফ নাকি।
আমিতো আমার লাইফে ফা'স্ট এইরকম ওপেন গালিগালাজ
দেখছিলাম রশিদ বনাম শেরেবাংলা। তবে নজরুলের পাশেই
নন-বুয়েট হল থাকায় একটু মাত্রা বেশি। তবে আদিকালে(৩৫/৪০ বছর আগে)
নজরুলের পাশে ইডেনের ছাত্রীনিবাস ছিল।
২৫| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৮
অন্য কেউ বলেছেন: আমারও সমস্যা হয় মাঝেমাঝেই। ব্যাপার্না!
২৬| ১৫ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩
ফিরোজ-২ বলেছেন: জটিল কাহিনি, ভালো লাগলো +++
১৫ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাঙ্কু
২৭| ১৫ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: হা হা হা......মজাক পাইলাম।
২৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১০
ইসানুর বলেছেন: হা হা হা
২৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৭
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ভাই,আপ্নের আর কুনো মামাতো বোন নাই?
আপনার মামাত বোন আর মামাত দুলাভাই য়ের জন্য শুভকামনা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৫
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: নাই ভাইজান
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:০৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কাহিনীর এন্ডিং টা কি? আপনার মামাতো বোন কি ওই বাড়িতেই স্থায়ীভাবে থাকে? নাকি এখনো আপনি বেড়াতে নিয়া যান?