নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম করুণাময় আল্লাহর নামে, যিনি সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা।।

দিদারুল ইসলাম চৌধুরী

জ্ঞান বড়, বিজ্ঞান নয়।

দিদারুল ইসলাম চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিরকুটে লেখা ছিল...লাভ ফ্রম ইউর ভ্যালেইনটাইন।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

১৪ ফেব্রুয়ারী কিভাবে বিশ্ব ভালবাসা দিবস হিসেবে নির্ধারিত হলো এনিয়ে ভিন্ন কিছু কাহিনী প্রচলিত আছে । সবচেয়ে বেশী যে কাহিনীটি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে- সেটি হলো তৃতীয় শতাব্দীতে ক্লডিয়াস নামে এক সম্রাট শাসন করত রোম সম্রাজ্যে।তিনি একটি বিশাল সেনাবাহিনী গড়তে চাইলেন।কিন্তু বিনা ছুটিতে নাম লেখাতে রাজি হচ্ছিলনা জনগন।ক্ষিপ্ত হয়ে গেলেন রাজা ক্লডিয়াস। প্রেম, ভালবাসা, পরিবার -পরিজন না থাকলে মানুষ সেনাবাহিনীতে আসতে বাধ্য হবে-এ ধারনা থেকে তিনি তার রাজ্যে প্রেম-ভালবাসা, বিয়ে নিষিদ্ধ করে দিলেন। সারা রাজ্যের প্রেমিক-প্রেমিকরা এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গেলো।তাদের পাশে এসে দাঁড়ালেন সেন্ট ভ্যালেন্টাইন।কারাগারে নিক্ষেপ করা হলো তাকে। প্রতিদিন অসংখ্য তরুন-তরুণী, প্রেমিক জুটি কারাগারে এসে ভিড় জমায়।ভ্যালেইনটাইনের জন্য উপহার নিয়ে আসে তার মুক্তির আন্দোলন করে। এরই মধ্যে এক কারারক্ষির অন্ধ মেয়েটি প্রায়ই সাক্ষাৎ করে ভ্যালেইনটাইনের সঙ্গে।ঘন্টার পর ঘন্টা গান ও গল্প করে। ১৪ ফেব্রুয়ারী তারিখে ভ্যালেইনটাইন রহস্যজনক ভাবে কারা অভ্যান্তরে মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি অন্ধ মেয়েটিকে একটি চিরকুট লিখে যান।তাতে লিখা ছিল লাভ ফ্রম ইউর ভ্যালেইনটাইন। ভ্যালেইনটাইনের অমর কাহিনী কে স্মরণ করে পোপ জুলিয়াস ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ই ফেব্রুয়ারী চালু করেন ভ্যালেইনটাইন ডে বা ভালোবাসা দিবস পালনের রেওয়াজ ।সেই থেকে দেশে দেশে বিভিন্ন ভাবে উৎযাপিত হচ্ছে ভ্যালেইনটাইন ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.