![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়দিন আগেও কনসার্ট এর আয়োজন অনেক বেশী ছিলো, আর আজকে বছরে কনসার্ট এর খবর পাওয়া যায়না। যখন যেই জিনিশটা খুব বেশী হয়ে যায়-তখনি বুজতে হয়, এইটার মেয়াদ শেষ।
বর্তমানে ওয়াজ মাহফিলগুলা দেখলে মনে হয়, বাংলাদেশে নতুন ইসলাম আসতেছে,আমরা মনে হয় এর আগে মুসলিম ছিলামনা,ওয়াজ মাহফিল মাগনা হইতো,তাহলে বুজতাম আসলেই ভালো করতেছে হুুুুজুররা।বিভাগীয় ওয়াজ মাহফিল, জেলা ওয়াজ মাহফিল, ওলিতে গলিতে ওয়াজ মাহফিল। উপাধীও আছে হুজুর গো, NID তে না লেখা থাকার পর ও- [জামালপুরি, চাঁদপুরী, নোমানী, সোহাইলি, ফুুরফুরি!] মেজাজটাই খারাপ লাগে।
শিল্পীরা পয়সা ছারা কনসার্ট করেনা,আর হুজুর রাও পয়সা ছারা ওয়াজ মাহফিল করেনা। মূল হলো পয়সা। টাকার বিনিময়ে সিংগাররা বেচে গান,
আর হুজুর রা বেচে আল্লাহর কালাম, আল্ললাহতালার লানত পরুক এই সকল রংবাজ হুজুরদের উপর। [আল্লাহ কি কোথাও বলছেন! মানুষরে দাওয়াত দিয়া পেট পুুুজি করতে। জুরদের বলি - আমাদের নবী কবে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে পকেটে পয়শা নিছিলো শুনি?
আমার বাসা এক জেলার জাতীয় ঈদ গাহের পাশে, এমন কোন দিন নাই মাহফিল হয়না, কোনকোন দিন ২টা ও হয়। ঈদ গাহের পাশেই আছে পতিতালয়, আর হুজুররা ১২মাস খেজুর খায় মাহফিলে, কেনো খায় জানেন,? পতিতালয় চলে চলুক, সবার নজর মাহফিলে রাখতে হবে,যাতে কেও পতিতালয় বন্ধে সজাগ হতে না পারে। মাদক বন্দে সজাগ হতে না পারে, ভাংগা রাস্তার বিষয় বুজতে না পারে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ১শ কোটি ডলার কই আছে,এটা যাতে ভাবতে না পারে। এ কারনেই মনে হয় সরল সহজ লোকগুলারে ওয়াজে বোধ করে রাখে বেশুুরে, হুজুুররা পকেট ভারি করে। চিল্লাইয়া এলাকাটা গরম করে ফেলে, [রাসুল (সাঃ) বলেছেন- কুরআন পাঠ করো এমন ভাবে যাতে অপরের সমস্যা না হয়]
হুজুর ও সিংগার উভয়েই কনসার্টের আগে বুকিং নেয়, মাহফিল শেষে খাম বুঝে নেয়। টাকা না দিলে গান ও হয়না, মাহফিল ব্যাবসা ও জমেনা।
©somewhere in net ltd.