নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদ্যুৎ খাতে সর্বনাশা ভর্তুকি –

২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১৩

বিদ্যুৎ খাতে সর্বনাশা ভর্তুকি –
মাননিয় প্রধানমন্ত্রি জননেতৃ শেখ হাসিনা ০৬ জুলাই ২০২২ খৃ: চুয়েট ক্যাম্পাসে অ্যাক অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে সংযুক্ত হয়ে জানান,
(০১) সরকার বর্তমানে বিদ্যুৎ খাতে ২৮,০০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে –
(০২) বিদ্যৎ কেন্দ্রগুলো সচল রাখার জন্যে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে L . N . G . আমদানিতে ২৫,০০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়-
বর্তমানে বাজেটে ৮৩,০০০ কোটি টাকা ভর্তুকি বরাদ্দ রাখা হোয়েছে –
ভর্তুকি না কমালে সরকার টাকা কোথা থেকে পাবে ?
সরকারকে কী পরিমান ভর্তুকি বাড়াতে হোয়েছে তারও একটি হিসাব তুলে ধরেন মাননিয় প্রধানমন্ত্রি –
(০১) ফার্নেশ অয়েলের মুল্য ছিলো ৭০৮ টাকা – ইউক্রেন যুদ্ধের পরে তা হোয়েছে ১,০৮০ টাকা (৫২ % বেড়েছে) –
(০২) L . N . G . যেটা ১০ মার্কিন ডলারে ক্রয় করা হোতো- সেটা ৩৮ মার্কিন ডলারে ক্রয় করতে হয় (বেড়েছে ২৮০ %) –
(০৩) কয়লা ১৮৭ মার্কিন ডলারে ক্রয় করা হতো- অ্যাখোন তা ২৭৮ মার্কিন ডলারে ক্রয় করতে হয় (বেড়েছে৬১ %) –
(০৪) ডিজেল যা ৮০ মার্কিন ডলারে ক্রয় করা হতো- তা ১৩০ মার্কিন ডলারে ক্রয় করতে হয়- শোনা যায় ৩০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত দাম বাড়তে পারে –
মাননিয় প্রধানমন্ত্রি বলেন,
(০১) প্রতি কিউবিক মিটার L . N . G . গ্যাস যেটা সরকারকে কিনতে হয় ৫৯.৬০ টাকায়- সেটা গ্রাহকের কাছে বিক্রি করতে হয় ৯.৬৯ টাকায়- সম্প্রতি যেটা ১১.০০ টাকায় করা হোয়েছে – তারপরেও বিশাল অংকের ভর্তুকি দিতে হোচ্ছে-
(০২) নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় হয় ১২.৮৪ টাকা কিলোওয়াট ঘন্টা – কিন্তু একক প্রতি পাইকারি মুল্যে দেয়া হোচ্ছে ৫.০৮ টাকায়-
(০৩) ফার্নেশ অয়েলের প্রতি একক ইউনিটের উৎপাদন ব্যয় ১৭.৪১ টাকা- গ্রাহককে দিতে হোচ্ছে ৫.০৮ টাকায় –
(০৪) ডিজিলে প্রতি ইউনিট বিদ্যৎ উৎপাদন ব্যয় ৩৬.৮৫ টাকা- বিক্রি করতে হয় ৫.০৮ টাকায়-
(০৫) কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় ১২.৩৭ টাকা- বিক্রি করা হয় ৫.০৮ টাকায়-
গত ২০২০-২১ অর্থ বছরে বিদ্যৎ খাতে ভর্তুকি দিতে হয়েছে ৮,৯৪৫ কোটি টাকা- ২০২১-২২ অর্থ বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিদ্যৎ খাতে ভর্তুকি দেয়া হোয়েছে ১০,৬৩৫ কোটি টাকা-
বিদ্যৎ উন্নয়ন বোর্ড (P.D.B) বলেছে, উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে বিক্রি করাতে ২০২০ – ২১ অর্থ বছরে লোকসান হোয়েছে ১১,২৬৫ কোটি টাকা –
এ অর্থ বছরে (২০২২ – ২৩) লোকসান হোতে পারে ৪০,০০০ কোটি টাকা -
(সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন: ১৮ জুলাই ২০২২ খৃ: সোমবার)

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যুদ্ধ শুরু হলো মাত্র কয়েক মাস হলো তাহলে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ হাজার হাজার কোটি টাকা কেন ভর্তুকী দেওয়া হলো? আপনার অধিকাংশ তথ্য ভুল বলে মনে হচ্ছে সূত্র দিন।

২২ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৪৩

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: (সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন: ১৮ জুলাই ২০২২ খৃ: সোমবার)

৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: গত ০৩ বছরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে মোট ‘‘ক্যাপসিটি পেমেন্ট বা কেন্দ্র ভাড়া’’ দিতে হয়েছে ৫৩,৮৮৫ (তেপ্পান্ন হাজার আট শত পচাশি) কোটি টাকা –
অথচ ‘‘পদ্মা সেতুতে’’ খরচ হয়েছে ৩০,১৯৩ (তিরিশ হাজার অ্যাক শত তেরানব্বই) কোটি টাকা –
(সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৪ জুলাই, রোববার,)

২| ২১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

নতুন বলেছেন: মাননিয় প্রধানমন্ত্রি জননেতৃ শেখ হাসিনা ০৬ জুলাই ২০২২ খৃ: চুয়েট ক্যাম্পাসে অ্যাক অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে সংযুক্ত হয়ে জানান,
(০১) সরকার বর্তমানে বিদ্যুৎ খাতে ২৮,০০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে –


নিজেরা বিদ্যুত কেন্দ্র বানিয়ে তাতে বিদ্যুত উতপাদন করলে কত খরচ হতো আর এখন কুইকরেন্টাল থেকে কত বেশি দামে কিনতে হচ্ছে এই হিসাবটা কেউই করছে না।

যখন বিদ্যুত কেন্দ্র বানানোর দরকার হলো তখন কেন একটা ফান্ড বানিয়ে একটা কম্পানি করে তাদের দিয়ে এইসব কেন্দ্র বসানো হলো না?

৩| ২১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ভর্তুকি বা ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়ে এত চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।

বেসরকারি তেল ভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র চুক্তিতেই সামান্য ক্যাপাসিটি চার্জ এই ব্যাপারটা ছিল।
এসব প্ল্যান্ট সরকার নিজেরা করলে বা ফান্ড বানিয়ে একটা কম্পানি করে করলেও স্টাফ বেতন, আইডেল অপারেটিং কষ্ট তথা ক্যাপাসিটি চার্জ লাগতো। এসব নিয়ে এত উতলা হওয়ার কোন কারন নেই।

শেখ হাসিনার নীতি অনুযায়ী সরকার নিজে আর্থিক লাভবান হওয়ার জন্য সেতু রেলওয়ে বা বিদ্যুৎ প্যান্ট স্থাপন করে না।
গত ১২-১৪ বছর কোন বিদ্যুতপ্লান্টই লাভজনক ছিল না। ব্যাপক সীমাহীন খরচ, অপচয়। আর ব্যাপক ভর্তুকি দিয়ে বিদ্যুৎ বিক্রি। শুধু বিদ্যুৎ বিলের মাধ্যমে এসব খরচ ইহজনমেও উঠে আসবে না, অন্যান্ন দেশের মত সরকার বেশি ঋনও করছে না। এই ১২-১৪ বছর অপচয়ে পাচারে সরকার অনেক আগেই ফতুর হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু হচ্ছে না কেন?
উলটো রাষ্ট্রের সম্পদ ও সক্ষমতা ৫০ গুন বৃদ্ধি পেল, রিজার্ভ ৩ বিলিয়ন থেকে ৪৮ বিলিয়ন হয়ে গেল।

বিদ্যুৎ হচ্ছে একটি দেশের উন্নতির লাইফ লাইন।
পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ প্রাপ্তির কারনেই উদ্যক্তা, বিশাল বিশাল সিমেন্ট শিল্প ইস্পাত শিল্প জাহাজ নির্মান, ফার্মাসিটিকলস শিল্প তৈরি হতে পেরেছে। কৃষক, মাছমুরগী গরু, ধান চাষিদের উৎপাদন বহুগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। উৎপাদন ও সেবার নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।

বিদ্যুৎ অবকাঠামো করতে যে বিপুল অপচয় হয়েছে উদ্যক্তারা, কৃষক, শ্রমিক, চাষিরা তার চেয়ে শতগুন বেশি অর্থ সরকারকে ফিরিয়ে দিয়েছে উৎপাদন বৃদ্ধি করে পরক্ষভাবে।

সবগুলো কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুতপ্লান্ট পুরোদমে চালু হলে সংকট অনেকটাই কমবে। আর রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্র চালু হয়ে গেলে বাংলাদেশকে আর পিছে তাকাতে হবে না।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৪

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: গত ০৩ বছরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে মোট ‘‘ক্যাপসিটি পেমেন্ট বা কেন্দ্র ভাড়া’’ দিতে হয়েছে ৫৩,৮৮৫ (তেপ্পান্ন হাজার আট শত পচাশি) কোটি টাকা –
অথচ ‘‘পদ্মা সেতুতে’’ খরচ হয়েছে ৩০,১৯৩ (তিরিশ হাজার অ্যাক শত তেরানব্বই) কোটি টাকা –
(সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৪ জুলাই, রোববার,)

৪| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

নতুন বলেছেন: বেসরকারি তেল ভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র চুক্তিতেই সামান্য ক্যাপাসিটি চার্জ এই ব্যাপারটা ছিল।
এসব প্ল্যান্ট সরকার নিজেরা করলে বা ফান্ড বানিয়ে একটা কম্পানি করে করলেও স্টাফ বেতন, আইডেল অপারেটিং কষ্ট তথা ক্যাপাসিটি চার্জ লাগতো। এসব নিয়ে এত উতলা হওয়ার কোন কারন নেই।

শেখ হাসিনার নীতি অনুযায়ী সরকার নিজে আর্থিক লাভবান হওয়ার জন্য সেতু রেলওয়ে বা বিদ্যুৎ প্যান্ট স্থাপন করে না।


=p~ =p~ =p~ =p~

তাহলে এই কেন্দ্রগুলি বেসরকারী খাতে দিয়ে সরকারের লাভ বেশি হয়েছে এবং ঐ কম্পানিগুলি খুব একটা লাভ করতে পারে নাই।

একটা প্রশ্ন তাহলে এই কম্পানীগুলি তারেখ জিয়া বা বিএনপি/জামাতীদের দিলেই তো ভালো হতো তাই না? তারা কস্ট করে প্লান্বট বানাতো আর দেশের ভাল হতো, তারা তেমন লাভ করতে পারতো না।

সেটা না করে সব আয়ামীপন্হী ব্যবসায়রা কেন এই সব প্লান্ট করতে গেলো? B-))

৫| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী, আপনি অযথা ভুলভাল, বানোয়াট এবং উদভট তথ্য প্রদান করেন কেন? এতে আপনার লাভ কি?

২২ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৪৫

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: (সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন: ১৮ জুলাই ২০২২ খৃ: সোমবার)

৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: গত ০৩ বছরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে মোট ‘‘ক্যাপসিটি পেমেন্ট বা কেন্দ্র ভাড়া’’ দিতে হয়েছে ৫৩,৮৮৫ (তেপ্পান্ন হাজার আট শত পচাশি) কোটি টাকা –
অথচ ‘‘পদ্মা সেতুতে’’ খরচ হয়েছে ৩০,১৯৩ (তিরিশ হাজার অ্যাক শত তেরানব্বই) কোটি টাকা –
(সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৪ জুলাই, রোববার,)

৬| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্যুরোক্রেটরা শেখ হাসিনাকে বেগম জিয়ায় পরিণত করেছে।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৯

নতুন বলেছেন: @হাসান ভাই। আপনি একটু কস্ট করে সরকারের অনেক লাভজনক এবং বেসরকারী ব্যবসায়ীদের অন্য খুবই সিমিত লাভের একটা বিদূত কেন্দের লাইসেন্সের ব্যবস্থা করে দেন। তাহলে আমার ১৮ পুরুষের আর কিছু করে খেতে হবেনা।

সুধু লাইসেন্সের ব্যবস্থা করেন টাকার ব্যবস্থা ভুতে জোগাড় করে দেবে... B-))

৮| ২১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সব আওয়ামীপন্হী ব্যবসায়রা কেন এই সব প্লান্ট করতে গেলো?

সব গুলো আওয়ামীপন্হী ব্যবসায়ী নয়।
এক সমিটকে আওয়ামীপন্হী বলা যেতে পারে, যেহেতু মন্ত্রির ভাই। কিন্তু বাকিগুলো কারা?
ওরিঅন বাদে বাকি সব তো দেখি বিএনপি জামাত জাপা রিলেটেড।

শিকদার গ্রুপ, মোহম্মদি গ্রুপ পিওর জামাত।
হোসাফ গ্রুপ, বাংলাক্যাট এরা তো খাস বিএনপি, তারেকের লোক।
ইউনাটেড গ্রুপ তো খালেদা জিয়ার নিজস্ব পছন্দের কম্পানী ওনাদের হাসপাতাল বাদে অন্যকোন হাসপাতালে উনি চিকিৎসাও নেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.