নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধিনতার ঘোষক নিয়ে বিতর্ক মুর্খতা ::

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধিনতার ঘোষক নিয়ে বিতর্ক মুর্খতা ::

মুক্তিযুদ্ধ কিংবা বাংলাদেশের স্বাধিনতা ১০০ মিটার দৌড় কিংবা ১০০০০ মিটার রিলেরেস ছিলোনা- যে কেউ বেতার কেন্দ্র থেকে বা টেলিভিশন থেকে ঘোষণা দিলো বা বাঁশি ফু দিলো অমনি মুক্তিযুদ্ধ শুরু হোলো - আর নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌছে , নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হবে (হলো) – আর অমনি দেশ স্বাধিন হোয়ে গেলো ? মেজর জিয়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ২৫ মার্চ ১৯৭১ খৃ: মধ্য রাতের ঘোষণার পাঠক হিসেবে কালূরঘাট বেতার কেন্দ্রে পাঠ করেছেন মাত্র ২৭ মার্চ ১৯৭১ খৃ: - যে ঘোষণাটি আগে ও পরে আরো বহুবার বহুজনে পাঠ করেছেন ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হোয়েছে – তবে সাধারণ মুক্তিবাহিনির প্রতিক্রিয়া ছিলো, ‘সামরিক বাহিনির অ্যাকজন মেজরের ঘোষণায় উদ্ভুদ্ধ হোয়েছেন তারা’ - যা অস্বিকার করার উপায় নেই – কিন্তু যারা মনে করেন, মেজর জিয়ার ঘোষণা ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ হোতোনা বা দেশ স্বাধিন হোতোনা তাদেরকে মুর্খ ছাড়া আর কিছুই মনে হয়না আমার – সাধারণত: পিকিংপন্থিরা ও স্বাধিনতা বিরোধিরা (যারা স্বাধিনতা বিরোধিদের মঞ্চ (বি. এন. পি.) গঠন করেছেন) তারাই জেনারেল জিয়ার মৃত্যুর পরে জাতির পিতার ‘‘সমান্তরাল’’ নেতা দাড় করাতে এই ঘৃন্য কৌশলের আশ্রয় নেন – জেনারেল জিয়া নিজেকে কখনো ‘স্বাধিনতার ঘোষক (পাঠক)’ দাবি করেননি – কারণ তিনি জাতির মহান নেতা শেখ মুজিবের নামে (পক্ষে) তিনি কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে স্বাধিনতার ঘোষণাটি একাধিকবার পাঠ করেছেন-
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ খৃষ্টাব্দ ০৪ জানুয়ারি ছাত্র লিগ গঠন করেন-১৯৪৯ খৃষ্টাব্দ ২৩ জুন আওয়ামি লিগ গঠন করেন – পাকিস্থানের পূর্ব ও পশ্চিম অংশের শোষণ বৈষম্য সাধারণের সামনে তুলে ধরেন - পুর্ব বাংলার স্বায়ত্বশাসন ও বাংলা ভাষার মর্যাদা নিশ্চিত করাকে- একমাত্র লক্ষ নির্ধারণ করেন - জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই একমাত্র নেতা - তিনি এক চুল নড়েননি তার লক্ষ্য থেকে - বাঙালির স্বার্থ থেকে কাউকে বা কোনো প্রলোভনে এক চুল ছাড় দেননি- শত সহস্র অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করেছেন - প্রায় ১৩ বছর জেলে জিবন যৌবন বিসর্জন দিয়েছেন –– আর সকল নেতারা যখনই পদ পেয়েছেন অমনি লুফে নিয়েছেন – চাকুরি বাগিয়েও নিয়ে সন্তুষ্টু হোয়েছেন অধিকাংশ ‘মহান নেতা’ বলে পরিচিত জনেরা- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পুর্ব বাংলার স্বায়ত্বশাসন নিশ্চিত করার জন্যে মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন- দলের হাল ধরেছেন – এমন বিরল ইতিহাস কেবল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের –
বগুড়ার মোহাম্মদ আলি পাকিস্তানের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারি (প্রধানমন্ত্রি) হয়েও বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ও পুর্ব বাংলার স্বায়ত্বশাসন নিশ্চিত করার জন্যে কিছুই করেননি- শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হক ১৯৪০ খৃ: লাহোর প্রস্তাবের পরে আর তা নিয়ে পিছে তাকাননি- ঐ পর্যন্তই দায়িত্ব শেষ কোরেছেন - মওলনা আব্দুল হামিদ খান ভাসানি “আসসালামুআলাইকুম” বলে পাকিস্তানকে বিদায় জানিয়েই দায়িত্ব শেষ কোরেছেন- আয়ুব খানের দালালি করেছেন, চিনের আনুগত্যের আশায় – সে কারণেই চিন ও মাওসেতুং বোধ করি আমাদের স্বাধিনতা ও মুক্তিযুদ্ধের (জনযুদ্ধের) বিরুদ্ধে ছিলেন- আমাদের স্বাধিনতা ও মুক্তিযুদ্ধের (জনযুদ্ধের) বিরুদ্ধে ছিলেন সকল চিনপন্থি মাওবাদি কমিউনিস্টরা- কারণ স্বয়ং মাওসেতুং ছিলেন পাকিস্তানেরস পক্ষে – পাকিস্তানকে অস্ত্র দিয়েছেন বাঙালি নিধনে -
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির স্বাধিনতার প্রশ্নে ভারত সরকারের সমর্থন ও সাহায্য নিশ্চিত করেছেন - ১৯৬৬ খৃষ্টাব্দে ০৬ দফা পেশ করলে - তৎকালিন আওয়ামিলীগ সভাপতি মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিস, সহ সভাপতি আতাউর রহমান খান, আবুল মনসুর আহমেদ, আবদুস সালাম খানসহ বড়ো বড়ো নেতারা - ০৬ দফাকে পাকিস্তান ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র ও রাষ্ট্রদ্রোহি মামলার ভয়ে দল ত্যাগ করেন - জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্রলিগকে দিয়ে ও ছাত্রলিগকে সাথে নিয়ে ০৬ দফার প্রচার ও প্রসার ঘটিয়ে - ১৯৬৯ গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি করান - ছাত্রলিগের ও আওয়ামিলিগের অধিকাংশের বিরোধিতার মুখে - ‘নির্বাচন চায় যারা ইয়াহিয়ার দালাল তারা’ – ‘ভোটের বাক্সে লাথি মারো, বাংলাদেশ স্বাধিন করো’- গরম গরম শ্লোগানের মুখেও ১৯৭০ খৃ: নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেন - পাকিস্তানের একমাত্র নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে - বিশ্বের অবিশম্বাদিত নেতা বনে গেলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান -
০১ মার্চ ১৯৭১ খৃ: ইয়াহিয়া সংসদ অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের স্থগিত ঘোষণা করলে - গোটা জাতি ফুসে ওঠে - রাজপথে নেমে আসে গোটা জাতি – মিছিল ছুটে যায় জাতির পিতা শেখ মুজিবের কাছে হোটেল পূর্বানিতে- কোনো মিছিল কি সে দিন মেজর জিয়ার কাছে গিয়েছিলো ? ০২ মার্চ ১৯৭১ খৃ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলিগকে দিয়ে স্বাধিন বাংলার পতাকা ওড়ালেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান - সে দিন কেউ কি মেজর জিয়ার কাছে গিয়েছিলো অনুমতি বা সম্মতি নিতে ? ০৩ মার্চ ১৯৭১ খৃ: পল্টন ময়দানে ছাত্রলিগকে দিয়ে ‘স্বাধিন বাংলার ইশতেহার’ পাঠ করালেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান - সে দিন কেউ কি মেজর জিয়ার কাছে গিয়েছিলো অনুমতি বা সম্মতি নিতে ? ০৭ মার্চ ১৯৭১ খৃ: রেসকোর্স্ ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা দিলেন - ‘‘আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি, তোমাদের যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করবে - প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলতে হবে – যার যা আছে তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে - মনে রাখবা, আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখোন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবেনা - রক্ত যখোন দিয়েছি রক্ত আরো দেবো - এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো, ইনশাল্লাহ - এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম - এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধিনতার সংগ্রাম - জয়বাংলা’’- গ্রামে গ্রামে শহরে পাড়ায় মহল্লায় স্বশস্র মুক্তিবাহিনির প্রশিক্ষণ শুরু হোলো - ০৭ মার্চ ১৯৭১ খৃ: রেসকোর্সের ভাষণের পর পরই – ২৩ মার্চ ১৯৭১ খৃ: পাকিস্তান দিবসে কেন্টনমেন্ট ও গভর্ণর হাউজ ব্যতিত কোথাও পাকিস্তানের পতাকা দেখা যায়নি- সারা দেশে স্বাধিন বাংলার পতাকা উড়তে দেখা গেছে-
১৮ মার্চ ১৯৭১ খৃ: পশ্চিম বাংলার ‘সানি ভিলা’র ঠিকানা সকল নেতাকে মুখস্ত করালেন- যেখানে স্বাধিন বাংলার সকল কা‌র্যক্রমের প্রস্তুত করা আছে - ২৩ মার্চ ১৯৭১ খৃ: পল্টন ময়দানে ছাত্রলিগকে দিয়ে স্বাধিন বাংলার পতাকা ওড়ালেন - সামরিক কায়দায় অভিবাদন গ্রহণ করালেন- গান ফায়ার করালেন - মার্চপাস্ট করালেন - ২৩ মার্চ ১৯৭১ খৃ: রাজধানির সড়কে প্রকাশ্যে ছাত্র ইউনিয়েনের ছাত্র ছাত্রীদের মুক্তিবাহিনির স্বশস্র প্রশিক্ষণ মহড়া ঢাকার রাজপথে নামলে সাধারণ নাগরিকরা ফুলে ফুলে অভিনন্দিত করে - ২৩ মার্চ ১৯৭১ খৃ: এতা সব কর্মসুচি পালনকালে কি কেউ কি সেদিন মেজর জিয়ার কাছে গিয়েছিলো অনুমতি বা সম্মতি নিতে ? ২৫ মার্চ ১৯৭১ খৃ: পরে স্বয়ং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও যদি বলতেন, ‘পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ও জুলফিকার আলি ভুট্টোর সাথে সমঝোতা হোয়েছে- পাকিস্তানের সর্বসময় ক্ষমতা আওয়ামিলিগের হাতে অর্পন করা হবে, তোমরা থামো- আমার দৃঢ় বিশ্বাস স্বয়ং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও বাঙালিকে আর ঘরে ফেরাতে পারতেন না – দেশ স্বাধিন না হওয়া পর্যন্ত বা দেশ স্বাধিন না করা পর্যন্ত বাঙালি ঘরে ফিরতো না বলে আমি দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি – অতএব যারা জিয়া ২৭ মার্চ ১৯৭১ খৃ: স্বাধিনতার ‘ঘোষণা পত্র পাঠ না করলে’ মুক্তিযুদ্ধ হোতো না বা দেশ স্বাধিন হতো না বলেন, তারা বিরাট মূর্খতা নিয়ে বেঁচে আছেন বলে আমি মনেকরি-
তারপরেও যারা বলেন, মেজর জিয়ার ২৭ মার্চ ১৯৭১ খৃ: কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রের জাতির পিতার ২৫ মার্চ ১৯৭১ খৃ: মধ্য রাতের দেয়া স্বাধিনতা ঘোষনাপত্রটি পাঠ না করলে মুক্তিযুদ্ধ হতো না বা দেশ স্বাধিন হোতো না- তারা প্রকৃত মুর্খ - প্রকৃত স্বাধিনতা বিরোধি, মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুদের ও যুদ্ধাপরাদিদের এবং স্বাধিনতার পরে পথ ভ্রষ্ট ও বিপথগামি রাজনিতির বাহক জাসদ, পিকিংপন্থি কমিউনিস্ট সকল, মুসলিম লিগ, জামাতে ইসলামি, ইসলামি ছাত্র শিবির (ছাত্র সংঘ), শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল বদর, আল শামস, দলের লোক নিঃসন্দেহে - স্বাধিনতার ঘোষক নিয়ে বিতর্ক তোলা ও বিতর্ক শুরু করেছে ও অ্যাখোনো করছেন সচেতনভাবে – সাধারণকে বিভ্রান্ত ও বিপথগামি করার জন্যে -
পিকিংপন্থি মাওবাদি চিনা কমিউনিস্ট সকল, মুসলিমলিগ, জামাতে ইসলামি, ইসলামি ছাত্র সংঘ, নেজামে ইসলাম, কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক পার্টি (পি. ডি. পি), শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল বদর, আল শামস, মুজাহিদ বাহিনি প্রভৃতি প্রকৃত স্বাধিনতা বিরোধি, মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুদের ও যুদ্ধাপরাদিদের দলের সমর্থকরা - জাতির পিতার সমান্তরাল নেতা বানাতে চায় জিয়াকে – ‘জাসদ’ জাতির পিতার সমান্তরাল নেতা বানাতে ঔধ্যত্য দেখায় সিরাজুল আলম খানকে নিয়ে - সিরাজুল আলম খানকে কেউ কেউ জাতির পিতার উপরে মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করতে চায়- তারা বলতে চায় সিরাজুল আলম খানই প্রথম স্বাধিনতার কথা প্রস্তাব করেন -জয় বাংলা শ্লোগান দেন - সিরাজুল আলম খান প্রকৃত অ্যাকজন পথভ্রষ্ট ও বিপথগামি রাজনিতির শ্রষ্টা - কাক কিংবা কোকিল কি ময়ুর পুচ্ছ পড়লেই ময়ুর হোতে পারে ?
মুক্তিযোদ্ধাদের ভুয়া সনদ নেয়া শুরু করে স্বাধিনতা বিরোধি, মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা ও যুদ্ধাপরাধিরা - কারণ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ খৃ: পর্যন্ত যে সকল ‘আমলা’ (সচিব, জেলা প্রশাসক (D.C), পুলিশ সুপার (S.P), মহাকুমা প্রসাশক (S.D.O), মহাকুমা পুলিশ অফিসার (S.D.P.O), থানার সার্কেল অফিসার (C.O - Development & Revenue), ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (O.C) পাকিস্তানের আজ্ঞাবাহক ছিলেন- পাকিস্তানি হানদার বাহিনির হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নি সংযোগ, জোর করে ধর্মান্তরিত করা, জোর করে দেশান্তরিত করা, আজ্ঞাবাহক ও সহায়ক শক্তি ছিলেন - সে সকল ‘আমলারা’ ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ খৃ: এক ঘোষনায়, বনে গেলেন স্বাধিন বাংলাদেশের ‘নিতি নির্ধারক’ – এরাই পিকিংপন্থি মাওবাদি চিনা কমিউনিস্ট সকল, মুসলিম লিগ, জামাতে ইসলামি, ইসলামি ছাত্র সংঘ, নেজামে ইসলাম, কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক পার্টি (P.D.P), শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল বদর, আল শামস, মুজাহিদ বাহিনি জোগসাজসে মুক্তিযোদ্ধা ভুয়া সনদ নেয়া ও দেয়া শুরু করে - প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা সনদের আশায় কিংবা বর্তমান সুযোগ সুবিধার (কুড়ি হাজার টাকা সম্মানি বা ভাতা, চাকুরিতে ০২ বছরের জেষ্ঠতা, সন্তান ও নাতি নাতনীদের শিক্ষা ও চাকুরির অগ্রাধিকার প্রভৃতি) আশায় মুক্তিযুদ্ধ করেননি একজনও মুক্তিযোদ্ধাও - মুক্তিযুদ্ধ শেষে অধিকাংশই অশ্র ছুড়ে ফেলে ফিরে গেছে আপন ঠিকানায় – আপন আত্মিয় স্বজনদের কাছে – মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা ও সুযোগ সুবিধার প্রদানের ক্ষেত্রে “অসহায় ও হতদরিদ্র” কথাটা লেখা যৌক্তিক ছিলো – তাহোলে ভুয়া সনদ নিতেন না, সচিবগণ ও কোটিপতি ক্ষমতাধর ব্যক্তিগণ – এই সচেতন ত্রুটিও করেছেন পাকিস্তানের আজ্ঞাবাহক ও পাকিস্তানি মানসিকতার ‘আমলাগণ’ বা স্বাধিন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পাকিস্তানি মানসিকতার নিতিনির্ধারকগণ -
দেশ স্বাধিন হোলে জাতির পিতার স্বদেশে ফিরে এসে সকল আন্ডার গ্রাউন্ড রাজনিতিকেদের – (অধিকাংই ছিলেন জাতির পিতার ঘনিষ্ট বন্ধু - মোহাম্মদ তোয়াহা, আব্দুল হক, ভাষা মতিন, আলাউদ্দিন আহমেদ, দেবেন শিকদার, আবুল বাশার, টিপু বিশ্বাস, সুখেন্দু দস্তিদার প্রমুখ) আহ্বান জানালেন সদ্য স্বাধিন, যুদ্ধ বিদ্ধস্থ দেশ পুর্ণগঠণে অংশ নিতে - তারা জাতির পিতার আহ্বানে সাড়া দিলেন না- উপরন্ত তারা বিনা কারণে, অযৌক্তিভাবে সদ্য স্বাধিন, যুদ্ধ বিদ্ধস্থ বাংলাদেশের প্রথম সরকারকে (জাতির পিতার নেতৃত্বের সরকারকে) উৎখাতে ডাক দেয় - তাদের দলের নাম তখনো ও এখনো ‘পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি’, ‘পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি’, পূর্ব বাংলা সাম্যবাদি দল প্রভৃতি- তারা বাংলাদেশের স্বাধিনতাকে মানেনি – আজো মানেনা বলেই আমি বিশ্বাস করি- কারণ সেদিন আমি মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিতে সম্মত হইনি, মিলিটারি মারিনি বলে- ২০১৪ খৃ: মেজর মহসিন তালুকদার (অবঃ) আমার মুক্তিবাহিনি (মুজিব বাহিনি) কমান্ডার- পুনরায় আবেদন করতে অনুরোধ করলে, আমি জানতে চাই ৪৩ বছরে আমি কি মিলিটারি মেরেছি না কি ? তিনি আমাকে ভর্ৎসনা করেন – গোয়ার ও গবেট বলে –
সদ্য স্বাধিন দেশে মুক্তিবাহিনির সদস্যদের নানা ভাবে অপমান করা হোয়েছে- রক্ষিবাহিনি দিয়ে তাদের বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারের নামে অপমান করা হোয়েছে - ১৬-১২-১৯৭১ খৃ: পর্যন্ত যে সকল ‘আমলা’ (সচিব, জেলা প্রশাসক (D.C), পুলিশ সুপার (S.P), মহাকুমা প্রসাশক (S.D.O), মহাকুমা পুলিশ অফিসার (S.D.P.O), থানার সার্কেল অফিসার (C.O-Development & Revenue), ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (O.C) পাকিস্তানের আজ্ঞাবাহক ছিলেন- পাকিস্তানি হানদার বাহিনির হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নি সংযোগ, জোর করে ধর্মান্তরিত করা, জোর করে দেশান্তরিত করা পাকিস্তান হানাদার বাহিনির আজ্ঞাবাহক ও সহায়ক শক্তি ছিলেন - সে সকল ‘আমলারা’ ১৭-১২-১৯৭১ খৃ: এক ঘোষনায়, বনে গেলেন স্বাধিন বাংলাদেশের নিতি নির্ধারক – এরাই পিকিংপন্থি মাওবাদি চিনা কমিউনিস্ট সকল, মুসলিমলিগ, জামাতে ইসলামি, ইসলামি ছাত্র সংঘ, নেজামে ইসলাম, কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক পার্টি (পি. ডি. পি), শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল বদর, আল শামস, মুজাহিদ বাহিনির প্ররোচনায় - সদ্য স্বাধিন দেশে মুক্তিবাহিনির সদস্যদের নানা ভাবে অপমান করা হোয়েছে সদ্য স্বাধিন বাংলাদেশে - সদ্য স্বাধিন বাংলাদেশে জাতির পিতা জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের ও জাতির পিতার সরকারকে নানা ভাবে মিথ্যা প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে জনমনে অপ্রিয় করার চেষ্টা করেন নিতিনির্ধারকগণ – কারণ জাতির পিতা স্বাধিন বাংলাদেশে একটি স্বাধিন দেশের উপযোগি নিতিনির্ধারক বাহিনি গড়তে চেয়েছিলেন – তার ভাষণ সকল লক্ষ্য করলে সহজেই তা প্রমানিত হবে – কিন্তু নিতিনির্দারকগণ বৃটিশ ও পাকিস্তানি মানসিকতা ধারণ করে দেশ চালাতে সচেষ্ট ছিলেন – আর সে কারণেই জাতির পিতাকে হত্যায় নিতিনির্ধারকরাই নিয়ামক ভুমিকা পালন করেন – যার নেতৃত্বে ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান –খন্দকার মোস্তাক আহমেদ বেসামরিক লোক তার ক্ষমতার লোভ ছিলো - কিন্তু তার পক্ষে হত্যা করা সম্ভব ছিলোনা – হত্যার জন্যে অস্ত্র ও সশস্র মানুষ দরকার - অস্ত্র ও সশস্র মানুষ সরবরাহ করেছেন জেনারেল জিয়াউর রহমান নিজে ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

পুরানা দামান বলেছেন: স্বাধীনতা, মুক্তিযোদ্ধা এই সব বানান দিয়ে আগে ব্লগে ছাগু সনাক্ত করা হতো।

০৩ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২১

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: আমার শি্খেছি - বাড়ী, গাড়ী, সরকারী, দেশী, বিদেশী - কিন্তু অ্যাখোন লিখছি বা সকলে ল্যাখে- বাড়ি, গাড়ি, সরকারি, দেশি, বিদেশি - এটা কি ভুল ? - আগে বলেছি ‘‘বিনীত’’ অ্যখোন দেখছি অভিধানে ‘‘বিনত’’ - এটা কি ভুল ? আমরা শিখেছি সংস্কৃত ব্যকরণ থেকে - বাঙলা ব্যকরণ ও সংস্কৃত ব্যকরণ অ্যাক নয় - খ্রীস্টাব্দ - খ্রিষ্টাব্দ - খৃস্টাব্দ - খ্রীষ্টাব্দ - কোন বানানটি সঠিক ও কোনটি ভুল ? কারণ বলুন দয়া কোরে ? মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মন্ত্রি লেখে িকার দিয়ে - সকল মন্ত্রনালয় মন্ত্রী লেখেন ী কার দিয়ে - কোন মন্ত্রি ও মন্ত্রী ভুল কোনটি ও ক্যোনো ? নারী বাচক ও দীর্ঘ উচ্চারিত শব্দ ী কার - কিন্তু দীর্ঘ কে হ্রস্ব করে উচ্চারণ করা যায় না ? নারী বাচক ও দীর্ঘ উচ্চারিত শব্দ ব্যতিত ী ব্যবহার হয়না বাঙলা ব্যকরণ মতে - আমরা শিখেছি সংস্কৃত ব্যকরণ মতে - নোতুনকে গ্রহণ করতে আপত্তি কি ? আপত্তি কোথায় ? নোতুন বানান পদ্ধতি নিয়ে বহু আগে কাজ করেছেন বহুজন - আমরা সেই বাঙালি - জানি ইংরেজি কোনো অব্দ নেই - তবুও খৃস্টাব্দকে লিখি ২০২২ ইং - সে স্কুলের প্রধান শিক্ষক - কলেজের অধ্যক্ষ - বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য - সচিব - তাবলে কাউকে কি মুর্খ বলা যাবে ?

২| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তা হলে নতুন করে সে বিতর্ক তুলে
কেনো আপনি মূর্খতার পরিচয় দিচ্ছেন!

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৮

কামাল৮০ বলেছেন: ইতিহাসকে সুন্দর ও সঠিক ভাবে তুলে এনেছেন।জিয়া না খাকলে স্বাধীনতা একদিনের জন্য পিছিয়ে যেতো না কিন্তু
শেখ মুজিব না থাকলে দেশ অনেক পরে স্বাধীন হতো।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার লিখা নিয়ে আমার কোন বক্তব্য নেই কিন্তু লিখায় উল্লেখিত কিছু বানান আমাকে রীতিমত ভয় পাইয়ে দিচ্ছে। আপনার প্রোফাইলে দেখলাম আপনি বাংলা সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেছেন। বাংলা সাহিত্য নিয়ে আমার প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা নেই তবুও মনে হয়েছে নিচের বানানগুলোতে কিছু ভুল রয়েছে। আমার জানার ভুল হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। এ ব্যাপারে আপনার দৃষ্টি আর্কষণ করছি। ধন্যবাদ।

স্বাধিনতা = স্বাধীনতা
হেলো = হলো
হোয়ে = হয়ে
হোয়েছে = হয়েছে
মুক্তিবাহিনি = মুক্তিবাহিনী
বাহিনি = বাহিনী
উদ্ভুদ্ধ = উদ্বুদ্ধ
অস্বিকার = অস্বীকার
হোতোনা = হতোনা
পন্থিরা = পন্থীরা
দাড় = দাঁড়
ঘৃন্য = ঘৃণ্য
লিগ = লীগ
পুর্ব = পূর্ব
জিবন = জীবন
সন্তষ্টু = সন্তুষ্ট
মন্ত্রিত্ব = মন্ত্রীত্ব
অধিকারি = অধিকারী
কোরেছেন = করেছেন
চিনপন্থি = চীনপন্থি
বড়ো = বড়
তৎকালিন = তৎকালীন
অবিশম্বাদিত = অবিংসবাদিত
তখোন = তখন
কর্মসুচি = কর্মসূচী
বিরোধি = বিরোধী
অ্যাকজন = একজন
যুদ্ধাপরাদি = যুদ্ধাপরাধী
রাজনিতির = রাজনীতির
জেষ্টতা = জ্যৈষ্ঠতা
প্রমানিত = প্রমাণিত
নিতির্নিদারক = নীতিনির্ধারক

০৩ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২২

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: আমার শি্খেছি - বাড়ী, গাড়ী, সরকারী, দেশী, বিদেশী - কিন্তু অ্যাখোন লিখছি বা সকলে ল্যাখে- বাড়ি, গাড়ি, সরকারি, দেশি, বিদেশি - এটা কি ভুল ? - আগে বলেছি ‘‘বিনীত’’ অ্যখোন দেখছি অভিধানে ‘‘বিনত’’ - এটা কি ভুল ? আমরা শিখেছি সংস্কৃত ব্যকরণ থেকে - বাঙলা ব্যকরণ ও সংস্কৃত ব্যকরণ অ্যাক নয় - খ্রীস্টাব্দ - খ্রিষ্টাব্দ - খৃস্টাব্দ - খ্রীষ্টাব্দ - কোন বানানটি সঠিক ও কোনটি ভুল ? কারণ বলুন দয়া কোরে ? মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মন্ত্রি লেখে িকার দিয়ে - সকল মন্ত্রনালয় মন্ত্রী লেখেন ী কার দিয়ে - কোন মন্ত্রি ও মন্ত্রী ভুল কোনটি ও ক্যোনো ? নারী বাচক ও দীর্ঘ উচ্চারিত শব্দ ী কার - কিন্তু দীর্ঘ কে হ্রস্ব করে উচ্চারণ করা যায় না ? নারী বাচক ও দীর্ঘ উচ্চারিত শব্দ ব্যতিত ী ব্যবহার হয়না বাঙলা ব্যকরণ মতে - আমরা শিখেছি সংস্কৃত ব্যকরণ মতে - নোতুনকে গ্রহণ করতে আপত্তি কি ? আপত্তি কোথায় ? নোতুন বানান পদ্ধতি নিয়ে বহু আগে কাজ করেছেন বহুজন - আমরা সেই বাঙালি - জানি ইংরেজি কোনো অব্দ নেই - তবুও খৃস্টাব্দকে লিখি ২০২২ ইং - সে স্কুলের প্রধান শিক্ষক - কলেজের অধ্যক্ষ - বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য - সচিব - তাবলে কাউকে কি মুর্খ বলা যাবে ?

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:৪৬

বিটপি বলেছেন: কেউ ঘোষণা না দিলেও মুক্তিযুদ্ধ আটকে থাকত না। ঠিকই হত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.