নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে গণতন্ত্রের ব্যবস্থা কি?

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ ভোর ৬:২৮




সূরাঃ ৬ আনআম, ১১৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৬। আপনি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথামত চলেন, তাহলে তারা আপনাকে আল্লাহর রাস্তা থেকে পথভ্রষ্ট করবে। তারা নিচক ধারণা ও অনুমানের ভিত্তিতেই চলে, তারা মিথ্যা ছাড়া কিছুই বলছে না।


সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৫ ও ৬৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৫। হে নবি! মু’মিন দিগকে যুদ্ধের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। তোমাদের মধ্যে কুড়িজন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজনের উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে একশত জন থাকলে এক হাজার কাফিরের উপর জয়ী হবে।কারণ তারা বোধশক্তিহীন সম্প্রদায়।
৬৬। আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করলেন।তিনিতো অবগত আছেন যে তোমাদের মধ্যে দূর্বলতা আছে।সুতরাং তোমাদের মধ্যে একশত জন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজন উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে এক হাজার থাকলে আল্লাহর অনুমতিক্রমে তারা দুই হাজারের উপর বিজয়ী হবে।আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে রয়েছেন।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* পৃথিবীর অধিকাংশ এবং দেশের অধিকাংশ এক কথা নয়। সুতরাং দেশে গণতন্ত্র হারাম এমন কথা সঠিক নয়।দেশের অধিকাংশ উম্মত হলে দেশে গণতন্ত্রে কোন সমস্যা নাই।কারণ উম্মত ঐক্যবদ্ধ থাকলে দেশীয় গণতন্ত্রে উম্মত থেকেই শাসক আসবে। দেশে অমুসলিম ও মোনাফেক সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে দেশীয় গণতন্ত্রে উম্মতের জন্য মূলত কোন লাভ নাই। এমতাবস্থায় যারা নিজেদেরকে উম্মত দাবী করে তারা শাসন ক্ষমতা পেতে যুদ্ধ করবে যদি তাদের সংখ্যা দেশের নাগরিকদের এক তৃতীয়াংশ হয়। একাধীক দল যদি একে অপরকে উম্মত মানে তবে তাদের জোটের জনসংখ্যা দেশের একতৃতীয়াংশ হলেও যুদ্ধ করা যাবে। মুমিন দল বা জোট দেশের নাগরিকদের একতৃতীয়াংশ না হলে তারা যুদ্ধ না করে প্রয়োজনে হিজরত করবে। সামরিক শক্তিতে পিছিয়ে থাকলে দেশের নাগরিকদের একতৃতীয়াংশ মুমিন দল বা জোট হলেও যুদ্ধ করা যাবে না। অমুসলিমরা সংখ্যায় কম হয়েও তারা সামরিক শক্তিতে এগিয়ে থাকলে তাদের সাথে যুদ্ধ এড়িয়ে যেতে হবে।গণতন্ত্রে অংশ গ্রহণ না করার চেয়ে তাতে অংশগ্রহণে লাভ বেশী থাকলে তাতে অংশ গ্রহণ করতে হবে। গণতন্ত্রে অংশ গ্রহণ করার চেয়ে গণতন্ত্রে অংশগ্রহণ না করায় লাভ বেশী হলে গণতন্ত্রে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

সূরাঃ ৫৪, কামার ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?

সহিহ বোখারী ৬৯ নং হাদিসের (ইলম অধ্যায়) অনুবাদ-
৬৯। হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। হযরত নবি করিম (সা.) বলেছেন, তোমরা সহজ পথ অবলম্বন কর, কঠিন করে তুলও না এবং সুখবর দাও। বিরক্তি-অস্বস্তি সৃষ্টি করও না।


* আল্লাহ এবং নবি (সা) সহজ পন্থার কথা বলেছেন। ক্ষমতার জন্য গণতন্ত্র সহজ হলে যুদ্ধ-বিগ্রহের জটিল পন্থায় যাওয়ার দরকার নাই। বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ করে ক্ষমতায় যেতে গিয়ে তারা দেশটাকেই শেষ করে দিয়েছে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১৭

ওমর খাইয়াম বলেছেন:



কোরানের সুরাগুলো ঠিক আছে:

বার্মা থেকে রোহিংগা মুমিনের দল বাংলাদেশে হিজরত করেছে ১৫ লাখ।

বাংলাদেশ থেকে হিন্দু মুমিন ২ কোটী হিজরত করেছে ভারতে।

সিরিয়া থেকে ১ কোটী মুমিন হিজরত করেছে জার্মানীতে।

বাংলাদেশ থেকে বাংগালী মুমিন ভুমধ্যসাগর হয়ে হিজরত করতে ডুবে মরছে সবচেয়ে বেশী পরিমানে

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনা ভারতে হিজরত করেছেন। জান বাঁচানোর প্রয়োজনে হিজরত করতে হয়। আপনি হিজরত করেছেন আমেরিকায়।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৫

ওমর খাইয়াম বলেছেন:




আমি হিজরত করিনি; যৌবনে, আমি বেশীরভাগ সময় বাংলাদেশে ছিলাম, মাঝে মাঝে ৫/৬ মাসের কন্ত্রাক্ট চাকুরী নিয়ে আমেরিকা ও ইউরোপে কাজ করেছি। অসুস্হ ( বয়সের কারণে ) হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য আমেরিকায় যাওয়াআসা করি। এর মাঝেও আমি বাংলাদেশে কমপক্ষে অর্ধেক সময় কাটাই

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হিজরত মানে সুবিধাজনক স্থানে বসবাস। সুবিধার তালাস করা মানব অধিকার। এর বিরোধীতা করা ঠিক না। মহানবী (সা) হিজরতেরপর রাষ্ট্র নায়ক হয়েছেন। এটা একটা ভালো বিষয়।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৮

কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামে গনতন্ত্র হারাম।ইসলাম চলে খিলাফতের মাধ্যমে।আর খলিফা ভোটে নির্বাচিত হয় না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হযরত আবু বকর (রা) ও হযরত আলীর (রা) মধ্যে হযরত আবু বকরের (রা) ভোট বেশী ছিলো। ভোট বেশী থেকে খলিফা হয়নি এমন ঘটনা ঘটেছে কি? এখনো শিয়ারা সংখ্যায় কম।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৯

ওমর খাইয়াম বলেছেন:



কোরানে হিজরত সম্পর্কে বলেছে বেদুইনদের জন্য; আল্লাহ "শুধুমাত্র" বেদুইনদের দেখেছিলেন। উনার পৃথিবীটা ছোট ছিলো।

আল্লাহ জানতেন না যে, মুসলমানে মুসলমানে (সিরিয়ায় শিয়া-সুন্নী ) যুদ্ধ হওয়ার কারণে মুসলমানেরা জার্মানীতে হিজরত করবে; কোরানে "ম্যাপ" ছিলো না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুবিধাজনক স্থানে বসবাস কারো জন্য হারাম না। ইসলাম শান্তির ধর্ম। অহেতুক গুতাগুতি না করে শান্তিতে থাকা ইসলাম সমর্থন করে।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


নবীজী হিজরত করেছিলেন জান বাঁচানোর জন্য।
তিনি মক্কা থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন।
অথচ আল্লাহর উপর তাঁর আস্থা থাকলে তিনি জান বাাঁচানোর জন্য মদিনায় পালিয়ে যেতেন না।
নবীজী এই কাজ কি সঠিক ছিল?

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান না বাঁচলে ইসলামের জন্য কাজ করতেন কেমন করে? ভালো কাজের জন্য জান বাঁচাতে হয়। সুতরাং যা করা দরকার মহানবি (সা) সেটাই করেছেন। আর আল্লাহ তাঁকে হিজরত করতে বলেছেন। তখন তাঁদের জনসংখ্যা মক্কার মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ হলে হয়ত তিনি হিজরত করতেন না, বরং অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতেন। আল্লাহ তাঁর নিয়মে কাজ করেন। তাঁর নিয়মে মহানবির (সা) হিজরত করা দরকার থাকায় তিনি তাঁকে হিজরত করতে বলেছেন।

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ইসলামে গণতন্ত্রে কোন সুযোগ নেই।
ইসলামের মূল দেশ সৌদি আরবে কখনোই গণতন্ত্র ছিল না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা জোর করে ক্ষমতায় বসে থাকতে চায় তারা গণতন্ত্রের সুযোগ বন্ধ করে দেয়। এর সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:০২

ওমর খাইয়াম বলেছেন:



ইসলামের মানুষ শান্তিতে আছে লেবাননে, সিরিয়ায়, আফগানিস্তানে, পাকিস্তানে, বাংলাদেশে, সুদানে, ইয়েমেন, ...। আমেরিকা ও ইউরোপে গেলে ইসলামের লোকজন আর নিজেদের দেশে ফেরত যায় না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে যেথায় শান্তিতে থাকে সে সেথায় থাকুক। ইসলামে জবরদস্তি নাই।

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

লেখক বলেছেন: জান না বাঁচলে ইসলামের জন্য কাজ করতেন কেমন করে? ভালো কাজের জন্য জান বাঁচাতে হয়। সুতরাং যা করা দরকার মহানবি (সা) সেটাই করেছেন। আর আল্লাহ তাঁকে হিজরত করতে বলেছেন। তখন তাঁদের জনসংখ্যা মক্কার মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ হলে হয়ত তিনি হিজরত করতেন না, বরং অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতেন। আল্লাহ তাঁর নিয়মে কাজ করেন। তাঁর নিয়মে মহানবির (সা) হিজরত করা দরকার থাকায় তিনি তাঁকে হিজরত করতে বলেছেন।


জান বাঁচানোর দায়িত্ব মহান আল্লাহ সোবাহানা তায়ালার।
এ জন্য আপনার তো পালানোর দরকার নেই।
আসল কথা আল্লাহর উপর আস্থা ছিল না।
আল্লাহ উপর আস্থা থাকলে আল্লাহ তো মক্কায়ই তাকে রক্ষা করতে পারতেন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪০। যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহতো তাঁকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিরগণ তাঁকে ধাওয়া করেছিল (হত্যা করার জন্য), আর তিনি ছিলেন দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় জন। যখন তাঁরা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিলেন, তিনি তখন তাঁর সঙ্গিকে বলেছিলেন, তুমি বিষণ্ন হয়ো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।অতঃপর তাঁর উপর আল্লাহ তাঁর প্রশান্তি নাজিল করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন সৈন্যবাহিনী দ্বারা যা তোমরা দেখনি।আর তিনি কাফেরদের কথা তুচ্ছ করে দেন।আর আল্লাহর কথাই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী সুবিজ্ঞ।

* আল্লাহ কাজ করেন তাঁর নিয়ম অনুযায়ী। আর তিনিই তাঁকে হিজরত করতে বলেছেন। তারপর বহু ঘটনার পর তিনি হিজরত করতে সক্ষম হন। মক্কা খেকে মদীনায় গেলে আল্লাহর কাজ কমে সেজন্য তিনি তাঁকে মদীনায় যেতে বলেছেন।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আপনারা সারাদিন ইসলাম ইসলাম করে, ইসলামকে তিতা বানিয়ে ফেলেছেন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামকে আমরা কি বানালাম সেটা নিয়ে আপনার টেনশন থাকার কথা নয়। আপনি তো আর ইসলামের কেউ নন। আমাদের ইসলাম আমরা তিতা বানিয়েছি সেটা আমাদের সমস্য। আর এর জন্য ভোগান্তিও আমাদেরই হচ্ছে। এখন ঘটনা হলো কমিউনিটিতে অনেক লোক থাকে যাদের সবাই এক রকম থাকে না। এক পক্ষের কারণে অন্য পক্ষ ভোগান্তিতে পড়ে। এসব মেনেই জীবন যাপন করতে হয়। ভারত-ইসরায়েল আমাদের দেশটা দখল করে নিলে আমাদের বহু লোক মরে যাবে।

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামে গনতন্ত্র নেই। আছে দাসত্ব।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খলিফাগণ জনসমর্থন ছাড়া তাঁদের পদে বসতে পারেন নাই। জনসমর্থন না থাকলে শেখ হাসিনার মত পালিয়ে যেতে হয়। সুতরাং যেভাবেই হোক জনসমর্থন নিয়ে দেশ শাসন করতে হয়। ইউনুস সরকার গণতান্ত্রিক সরকার নয় বলে বহু জোড়াতালি দিয়ে চলে। ইসলাম অনিসলাম সব ক্ষেত্রেই জনসমর্থন লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.