নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতিসংঘ কতৃক ঘোষিত বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্ম: ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ খৃ:

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৪

জাতিসংঘ কতৃক ঘোষিত বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্ম: ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ খৃ: - শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা - তার রাজনৈতিক জীবন চার দশকেরও বেশি সময়ব্যাপি বিসস্তৃত। ১৯৮১ খৃস্টাব্দ থেকে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন- তিনি ১৯৮৬ খৃস্টাব্দ থেকে ১৯৯০ ও ১৯৯১-১৯৯৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বিরোধি দলের নেতা ছিলেন।
১৯৯৬ খৃস্টাব্দের ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণআন্দোলন গড়ে ওঠে - ১৯৯৬ খৃস্টাব্দের ২৪, ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিরোধি দলের ও জোটের আহ্বানে দেশব্যাপি অসহযোগ পালিত হয় - ০৩ মার্চ ১৯৯৬ খৃস্টাব্দে জাতির উদ্দেশে ভাষণে খালেদা জিয়া ষষ্ঠ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিল আনার ঘোষণা দেন - প্রথম সংসদ অধিবেশন শুরু হয়েছিল ১৯ শে মার্চ ১৯৯৬ খৃস্টাব্দে এবং অধিবেশন স্থায়ি ছিলো চার কার্যদিবস ২৫ মার্চ ১৯৯৬ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত - ৩০ মার্চ ১৯৯৬ খৃস্টাব্দে সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় - সংসদ স্থায়ী ছিল মাত্র ১২ দিন - সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১২, জুন, ১৯৯৬ খৃস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়।
মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় শেখ হাসিনা সব সময়ই আপোষহীন- ২০০৯ খৃস্টাব্দে সরকার পরিচালনায় দায়িত্ব নিয়ে তাঁর সরকার ১৯৭১ খৃস্টাব্দে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল স্থাপনের জন্য আইন প্রণয়ন করে - এই আইনের আওতায় স্থাপিত ট্রাইবুনাল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছে এবং রায় কার্যকর করা হচ্ছে -

১৯৮৩ খৃস্টাব্দের ১৫ ফেব্রুয়ারি সামরিক সরকার তাঁকে আটক করে ১৫ দিন অন্তরীণ রাখে।
১৯৮৪ খৃস্টাব্দের ফেব্রুয়ারি এবং নভেম্বর মাসে তাঁকে দু’বার গৃহবন্দি করা হয়।
১৯৮৫ খৃস্টাব্দের ২মার্চ তাঁকে আটক করে প্রায় ৩ মাস গৃহবন্দি করে রাখা হয়।
১৯৮৬ খৃস্টাব্দের ১৫ অক্টোবর থেকে তিনি ১৫ দিন গৃহবন্দি ছিলেন।
১৯৮৭ খৃস্টাব্দের ১১ নভেম্বর তাঁকে গ্রেফতার করে এক মাস অন্তরীণ রাখা হয়।
১৯৮৯ খৃস্টাব্দের ২৭ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনা গ্রেফতার হয়ে গৃহবন্দি হন।
১৯৯০ খৃস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর শেখ হাসিনাকে বঙ্গবন্ধু ভবনে অন্তরীণ করা হয়।
২০০৭ খৃস্টাব্দের ১৬ জুলাই সামরিক বাহিনী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাঁকে গ্রেফতার করে সংসদ ভবন চত্বরে সাবজেলে পাঠায়।
প্রায় ১ বছর পর ২০০৮ খৃস্টাব্দের ১১ জুন তিনি মুক্তিলাভ করেন।
১৯৯৬-২০০১ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত প্রথম প্রধানমন্ত্রির দায়িত্ব পালন করেন এবং
২০০৮ খৃস্টাব্দে জনগণের বিপুল ভোটে জয়ি হয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রি হিসেবে দ্বিতিয় বারে ফিরে আসেন।
২০১৪ খৃস্টাব্দের ০৫ জানুয়ারিতে নির্বাচনে তিনি তৃতিয় বারের মতো প্রধানমন্ত্রি হন।
২০১৮ খৃস্টাব্দের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তিনি চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রি হন।
১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য বারবার হামলা করা হয়। ১৯৯১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদের উপ-নির্বাচন চলাকালে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করা হয়। ১৯৯৪ সালে ঈশ্বরদী রেল স্টেশনে তাঁর কামরা লক্ষ করে অবিরাম গুলিবর্ষণ করা হয়। ২০০০ সালে কোটালীপাড়ায় হেলিপ্যাডে এবং তাঁর জনসভাস্থলে ৭৬ কেজি ও ৮৪ কেজি ওজনের দু’টি বোমা পুতে রাখা হয়। শেখ হাসিনা পৌঁছার পূর্বেই বোমাগুলো সনাক্ত হওয়ায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান। বিএনপি সরকারের সময় সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা হয় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। ঐদিন বঙ্গবন্ধু এভিন্যুয়ে এক জনসভায় বক্তব্য শেষ করার পরপরই তাঁকে লক্ষ্য করে এক ডজনেরও বেশি আর্জেস গ্রেনেড ছোঁড়া হয়। লোমহর্ষক সেই হামলায় শেখ হাসিনা প্রাণে রক্ষা পেলেও আইভি রহমানসহ তাঁর দলের ২২ নেতাকর্মী নিহত হন এবং ৫ শ’র বেশি মানুষ আহত হন। শেখ হাসিনা নিজেও কানে আঘাত পান।

ফোর্বস সাময়িকির দৃষ্টিতে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ১০০ নারীর তালিকায় ২০২০ খৃস্টাব্দে তার অবস্থান ছিল ৩৯ তম-
২০১৯ খৃস্টাব্দে তার অবস্থান ছিল ২৯ তম -
২০১৮ খৃস্টাব্দে ২৬ তম -
এবং ২০১৭ খৃস্টাব্দে ৩০ তম –
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক ফরেইন পলিসি নামক সাময়িকির করা বিশ্বব্যাপি শীর্ষ ১০০ বৈশ্বিক চিন্তাবিদদের তালিকায় শেখ হাসিনা জায়গা করে নিয়েছেন।
তিনি বিশ্ব নারী নেত্রী পরিষদ-এর একজন সদস্য,
যা বর্তমান ও প্রাক্তন নারী রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রিদের একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক।
শেখ হাসিনা তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের গোপালগঞ্জ মহাকুমার টুঙ্গিপাড়া থানায় (বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা) ১৯৪৭ খৃস্টাব্দে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মাতা বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব - তিনি পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সবার বড়ো। তিনি টুঙ্গিপাড়াতে বাল্যশিক্ষা নেন।
১৯৫৪ খৃস্টাব্দ থেকে তিনি ঢাকায় পরিবারের সাথে মোগলটুলির রজনী বোস লেনের বাড়িতে বসবাস শুরু করেন। পরে মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে স্থানান্তরিত হন। ১৯৫৬ খৃস্টাব্দে তিনি টিকাটুলির নারী শিক্ষা মন্দির বালিকা বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৬১ খৃস্টাব্দে ০১ অক্টোবর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে বসবাস শুরু করেন। ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে তিনি আজিমপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক (এস এস সি) পাশ করেন।
১৯৬৬ খৃস্টাব্দে বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের ইন্টারমিডিয়েট (সাবেক ইন্টারমিডিয়েট গভর্নমেন্ট গার্লস কলেজে) ছাত্রী থাকা অবস্থায় ছাত্ররাজনীতিতে সক্রিয় হন তিনি। ১৯৬৬ খৃস্টাব্দে ছয় দফা আন্দোলনে অংশ নেন এবং ইন্টারমিডিয়েট গভর্নমেন্ট গার্লস কলেজে ছাত্রী সংসদের ভি.পি. নির্বাচিত হন ১৯৬৬ – ৬৭ খৃস্টাব্দে ।
শেখ হাসিনা ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে থেক স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা অবস্থায় ১৯৬৭ খৃস্টাব্দে এম. এ. ওয়াজেদ মিয়ার সাথে তার বিয়ে হয় এবং ওয়াজেদ মিয়া ০৯ মে, ২০০৯ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
তাদের সংসারে সজীব ওয়াজেদ জয় (পুত্র) ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল (কন্যা) নামে দুই সন্তান রয়েছেন।
১৯৭১ খৃস্টাব্দে ২৫শে মার্চ রাতে শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী গ্রেপ্তারের সময় তিনি ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর রোডের বাসায় পিতার পাশেই ছিলেন। শেখ মুজিবের গ্রেপ্তারের পর তিনি মায়ের সঙ্গে ভাই-বোনদের নিয়ে বসবাস করতে থাকেন।
১৯৭৫ খৃস্টাব্দের ১৫ আগস্ট এক সামরিক অভ্যুত্থানে তিনি ও তার বোন শেখ রেহানা বাদে পরিবারের সকল সদস্যকে হত্যা করা হয়। বোনদ্বয় সেইসময় পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করছিলেন। এরপর তিনি বেলজিয়াম হোয়ে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ০৬ বছর অবস্থান করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব প্রদানের লক্ষ্যে তিনি ১৯৮১ খৃস্টাব্দে ১৭ মে স্থায়ি ভাবে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।
রাজনীতির বাইরে লেখক হিসেবে শেখ হাসিনার অবদান রয়েছে। এ পর্যন্ত তিনি প্রায় ৩০টি গ্রন্থ রচনা ও সম্পাদনা করেছেন।
এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো;
• শেখ মুজিব আমার পিতা
• সামরিক বনাম গণতন্ত্র
• ওরা টোকাই কেন
• বিপন্ন গণতন্ত্র
• সাদা কালো
• বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম
• অসমাপ্ত আত্মজীবনী (গ্রন্থে রূপান্তর)
• People and Democracy
• The Quest for Vision 2021
• আমাদের ছোট রাসেল সোনা
সম্মাননা
যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন ইউনিভার্সিটি, ব্রিজপোর্ট বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয়, স্কটল্যান্ডের অ্যাবারটে বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতের বিশ্বভারতী এবং ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্রাসেলসের বিশ্ববিখ্যাত ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয়, রাশিয়ার পিপলস ফ্রেন্ডশিপ বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্টেট ইউনিভার্সিটি অব পিটার্সবার্গ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ‘‘ডক্টরেট ডিগ্রি’’ প্রদান করে। এছাড়া ফ্রান্সের ডাওফি বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ‘‘ডিপ্লোমা’’ প্রদান করে-
1. ইউ.এন. উইমেন থেকে "প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন"
2. গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফোরাম থেকে এজেন্ট অব চেঞ্জ পুরস্কার ৷
3. ফোর্বস'-এ প্রথম ১০০ সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর নারীর মধ্যে ৫৯ তম স্থান অর্জন৷
4. শেখ হাসিনা ২০১১ খৃস্টাব্দে বিশ্বের সেরা প্রভাবশালী নারী নেতাদের তালিকায় ৭ম স্থানে ছিলেন।
5. ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ খৃস্টাব্দে বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ল ডিগ্রি প্রদান৷
6. ৪ জুলাই ১৯৯৭ খৃস্টাব্দে জাপানের ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ল সম্মাননা৷
7. অ্যবার্টয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৫ অক্টোবর ১৯৯৭ খৃস্টাব্দে ডক্টর অব ফিলোসপী সম্মাননা।
8. ইউনেসকো থেকে ১৯৯৮ খৃস্টাব্দে ‘‘হুপে-বোয়ানি’’ শান্তি পুরস্কার৷
9. সর্বভারতীয় শান্তিসংঘ থেকে ১৯৯৮ খৃস্টাব্দে মাদার তেরেসা পুরস্কার।
10. মহাত্মা গান্ধী ফাউন্ডেশন কর্তৃক ১৯৯৮ খৃস্টাব্দে এম. কে. গান্ধী পুরস্কার গ্রহণ ৷
11. আন্তর্জাতিক লায়ন্স ক্লাব কর্তৃক ১৯৯৬-১৯৯৭ সালে ‘‘Medal of Distinction” পদক ও ১৯৯৬-১৯৯৭ খৃস্টাব্দে “Head of State” পদক লাভ।[৩৪]
12. ২৪ জানুয়ারি ১৯৯৯ খৃস্টাব্দে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'ডেসিকোটাম' (ডক্টর অব লিটারেচার, হনোরিস কাউজা) লাভ
13. ১৯৯৯ খৃস্টাব্দে খাদ্য ও কৃষি সংস্থা থেকে চেরেস পদক লাভ।
14. ২০ অক্টোবর ১৯৯৯ খৃস্টাব্দে অস্ট্রেলীয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক সম্মানসূচক ডক্টর অফ ল ডিগ্রি লাভ -
15. ১৮ ডিসেম্বর ১৯৯৯ খৃস্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টর অফ ল ডিগ্রি লাভ -
16. ৫ সেপ্টেম্বর ২০০০ খৃস্টাব্দে ব্রিজপয়েন্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টর অফ হিউম্যান লেটার লাভ।
17. ৯ এপ্রিল ২০০০ খৃস্টাব্দে রানডলপ ম্যাকন উইমেন্স কলেজ কর্তৃক পার্ল এস. বাক পুরস্কার -
18. রোটারি ফাউন্ডেশন কর্তৃক পল হ্যারিস ফেলো -
19. ২০০৯ খৃস্টাব্দে ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার।
20. ৩০ ডিসেম্বর, ২০১১ খৃস্টাব্দে বাংলা ভাষার ধারক ও বাহক হিসেবে বাংলা একাডেমি তাদের বার্ষিক সাধারণ সভায় সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করে।
21. ১২ জানুয়ারি, ২০১২ খৃস্টাব্দে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি এবং উন্নয়নে অনন্য অবদানের জন্য ভারতের ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে ডক্টর অব লিটারেচার বা ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করে।
22. নারী ও কন্যাশিশুদের শিক্ষা প্রসারের স্বিকৃতি হিসাবে ২০১৪ খৃস্টাব্দে ইউনেস্কো ‘শান্তিবৃক্ষ’ পুরস্কার।
23. জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নেতৃত্বের জন্য ইউ.এন. পরিবেশ পুরস্কার (‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ-২০১৫’) লাভ।
24. ICTs in Sustainable Development Award-2015 প্রদান করে।
25. ২০১৪ খৃস্টাব্দে সমুদ্রসীমা জয়ের জন্য তিনি সাউথ সাউথ পুরস্কার লাভ করেন ৷
26. ১৬ নভেম্বর ২০১৫ খৃস্টাব্দে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ডক্টর অব দ্য ইউনিভার্সিটি’ ডিগ্রি।
27. ২৬ মে ২০১৮ খৃস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক 'ডক্টর অব লিটারেচার (ডি-লিট)' ডিগ্রি।
28. ২৭ এপ্রিল ২০১৮ খৃস্টাব্দে বাংলাদেশে নারী শিক্ষা ও উদ্যোক্তা তৈরিতে অসামান্য নেতৃত্বদানের জন্য Global Women’s Leadership Award লাভ করেন।
29. রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি ও তার মানবিকতার জন্য আইপিএস ইন্টারন্যাশনাল এচিভমেন্ট এওয়ার্ড এবং ২০১৮ খৃস্টাব্দে স্পেশাল ডিসটিংশন এওয়ার্ড ফর লিডারশিপ গ্রহণ করেন।
30. বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নিউজ এজেন্সি ‘দি ইন্টার প্রেস সার্ভিস (আইপিএস) এবং নিউইয়র্ক, জুরিখ ও হংকং ভিত্তিক তিনটি অলাভজনক ফাউন্ডেশনের নেটওয়ার্ক গ্লোবাল হোপ কোয়ালিশন ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খৃস্টাব্দে দুটি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করে।
31. মার্চ ২০১৯ খৃস্টাব্দে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে ‘Lifetime Contribution for Women Empowerment Award’-এ ভূষিত করে ইনস্টিটিউট অব সাউফ এশিয়ান উইমেন।
32. 'ভ্যাকসিন হিরো' –টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের সফলতা জন্য পুরস্কার দিয়েছে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশন এবং ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই)।
33. এ.সি.ডি.এস.এন. কর্তৃক তিনি ২০২১ সালে ‘এস.ডি.জি. অগ্রগতি’ পুরস্কারে ভূষিত হন।
34. ‘এস.ডি.জি. অগ্রগতি পুরস্কার’-জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক (এস.ডি.এস.এন.)
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১ খৃস্টাব্দে তাকে এই পুরস্কারে প্রদান করেন।
শেখ হাসিনা ২০১১ খৃস্টাব্দে বিশ্বের সেরা প্রভাবশালী নারী নেতাদের তালিকায় ৭ম স্থানে ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নিউ ইয়র্ক টাইমস সাময়িকীর জরিপে বিশ্বের সেরা প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর নারী নেতৃত্বের ১২ জনের নাম নির্বাচিত করে।
উল্লেখ্য যে, ২০১০ খৃস্টাব্দে নিউ ইয়র্ক টাইমস সাময়িকীর অনলাইন জরিপে তিনি বিশ্বের সেরা দশ ক্ষমতাধর নারীদের মধ্যে ৬ষ্ঠ স্থানে ছিলেন।
ঐ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের ঠিক পিছনে ছিলেন এবং ব্যাপক প্রভাব-প্রতিপত্তি বিস্তার করেছিলেন।
২০১৫ খৃস্টাব্দে বিশ্বের ক্ষমতাধর নারীদের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫৯তম স্থানে আছেন।
২০১৪ খৃস্টাব্দে এই তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান ছিল ৪৭তম।
• ২০১৮ খৃস্টাব্দে পিপলু খানের পরিচালনায় আওয়ামী লীগের সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের সহায়তায় নির্মিত হাসিনা: এ ডটার'স টেল নামক তথ্যচিত্রে শেখ হাসিনার জীবনীর বিভিন্ন দিক সরাসরি তুলে ধরা হয়।
• ২০২১ খৃস্টাব্দে আল জাজিরার তথ্যচিত্র ওরা প্রধানমন্ত্রীর লোক-এ শেখ হাসিনাকে চিত্রায়িত করা হয়।
শেখ হাসিনা ‘‘জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট’’ এর সভাপতি।
তিনি গণতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষতা, সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে বিশ্বাসি এবং দরিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন তাঁর জীবনের অন্যতম লক্ষ্য । প্রযুক্তি, রান্না, সঙ্গীত এবং বই পড়ার প্রতি তাঁর বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।
শেখ হাসিনার স্বামী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানি ড. এম ওয়াজেদ মিয়া ২০০৯ খৃস্টাব্দে ৯ মে ইন্তেকাল করেন।
শেখ হাসিনার জ্যেষ্ঠ পুত্র সজীব আহমেদ ওয়াজেদ একজন তথ্য প্রযুক্তি বিশারদ। তাঁর একমাত্র কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদ (পুতুল) একজন মনোবিজ্ঞানী এবং তিনি অটিস্টিক শিশুদের কল্যাণে কাজ করছেন। শেখ হাসিনার নাতি-নাতনীর সংখ্যা ৭ জন।




মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.