নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসন্ন দুর্ভিক্ষ রোধে বাংলাদেশের কৃষক ও কৃষি গবেষকগণ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করবে যদি তারা সরকারি সহানুভুতি পান -

১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:০৮

বাংলাদেশ এমন একটি বিশ্বশ্রেষ্ঠ উর্বর মাটির দেশ, যে দেশে কোনো রোপন ছাড়া – কোনো ‘সার’ প্রয়োগ ছাড়া - কোনো পানি ছাড়া - কোনো প্রকার যত্ন ছাড়া - সারা বাংলাদেশে “দুর্বা ঘাস” (দুলফা ঘাস) অযত্নে অবহেলায় জন্ম হয় বা হোতে পারে - সে দেশের মাটিতে যত্ন নিলে কি না ফলানো যায় ? শুধুমাত্র “দেশপ্রেম” থাকলেই সব কিছু ফলানো সম্ভব । আমার দেশের কৃষকের “নিখাদ দেশপ্রেম” আছে বলে তারা সব কিছু ফলাতে সক্ষম ।
০১. (ক) ফ্রান্সের কিংবা শিতপ্রধান দেশের ‘স্ট্রবেরি’ ফল আমাদের দেশে হবে ? আমরা কোনো দিন ভেবেছি ? স্বপ্ন দেখেছি ?
(খ) ‘মালটা” আমাদের দেশে জন্মাতে পারে ? আমরা কোনো দিন ভেবেছি ? কল্পনা করেছি ? চিন্তা করেছি ? স্বপ্ন দেখেছি ?
(গ) আজ বিভিন্ন জাতের ও বিভিন্ন দেশের “কমলা” আমাদের দেশের কৃষক ফলাচ্ছেন ।
(ঘ) বারো মাস “আম” পাওয়া যেতে পারে ? আমরা কি কোনো দিন এমনটি ভেবেছি ? কল্পনা করেছি ? স্বপ্ন দেখেছি ? যা আজ বাস্তব ।
(ঙ) বারো মাস “কাঁঠাল” বারি-১, ২, ৩, হেক্টর প্রতি ফলন ১৩৩ মেট্রিক টন : কাঁঠাল মৌসুমী ফল, কাঠাল প্রিয় মানুষরা এই ফলটির অপেক্ষায় একটি বছর অপেক্ষায় থাকেন । কিন্তু এখন আর অপেক্ষায় থাকতে হবেনা । এখন কাঁঠাল পাওয়া যাবে সারা বছর । এমনি একটি কাঁঠালের জাত উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) র একদল বিজ্ঞানি । দীর্ঘদিন ধরে বারি’র বিজ্ঞানিরা নিরলস পরিশ্রম আর গবেষণার মাধ্যমে বারো মাসি কাঁঠালের জাত উদ্ভাবন করে তা অবমুক্ত করেছেন । এই কাঁঠালের আরো বিস্তর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিজ্ঞানিরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । ইতোমধ্যেই গাজিপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এর বিজ্ঞানিরা তিনটি নতুন কাঁঠালের জাত বারি-১, বারি-২ ও বারি-৩ উদ্ভাবন করেছেন । এখন উদ্ভাবিত জাত গুলোর সম্প্রসারণে মাঠ পর্যায়ে কাজ চলছে । এই নতুন তিনটি কাঁঠালের জাতের সম্প্রসারণের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ফল বিভাগের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান।
(চ) এ ছাড়া বিভিন্নজনে ব্যবসায়িক ভিত্তিতে, আবার কেউ কেউ সখের বসে আম, কাঠাল, জাম, আপেল, আতা, কলা, আমড়া, জাম্বুরা, জামরুল, কতবেল, ডাব, ডুমুর, তাল, চেরি, নারকেল, খেজুর, তেতুল, শরিফা, করমচা, চালতা, আঙ্গুর, পেয়ারা, লেবু, লিচু, তরমুজ, সফেদা, লটকন, বাদাম, আমলকি, হরিতকি, বহেরা, অড়বড়ই(নঈল), পিচ, নাশপাতি, আনারশ, বাঙ্গি, কামরাঙা, বেল, ডেউয়া, জলপাই, বড়ই, পেপে, প্রভৃতি ফলের চাষ করে থাকেন।
(ছ) একই গাছে ফলবে আলু ও বেগুণ –গাছটির নাম হবে ‘ব্রিঞ্জাল’। একই গাছে আলু ও টমাটো – নাম হবে ‘টমালু’। উদ্ভাবন করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. মোহাম্মদ ফারিুক ।
(জ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৌলিতত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের প্রফেসর ড. এ. কে. এম. আমিনুল ইসলাম বি.ই.ইউ. খাটো সিম ৮ ও বি.ই.ইউ. খাট সিম ৯ নামে সিমের দুটি খাট জাত উদ্ভাবন করেছেন। কোনো প্রকার মাচা ছাড়া মাঠে ফসলের মতো চাষ করা যাবে। ছাদ বাগানে টবে চাষ করা যাবে।
(ঝ) খুলনায় তরমুজের গুড় তৈরি । তরমুজ থেকে গুড় উৎপাদন করে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছেন চাষিরা। পাতা দরমুজ থেকে রস বের করে দুই তিন ঘন্টা চুলার আগুনে জাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হোচ্ছে। এটি বাজারে পাওয়া অন্যান্য গুড়ের মতো মিষ্টি । নতুন এই গুড়ের নামকরণ করা হয়েছে ‘তোগুড়’ । খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার সাহস ইউনিয়নের ছোট বন গ্রামের চাষি মৃত্যুঞ্জয় মন্ডল এই গুড় তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। পাঁচ লিটার তরমুজের রস থেকে এক লিটার গুড় পাওয়া যায়।

বায়তুল মোকাররমের দক্ষিনে ফল বিক্রেতাদের কাছে বারো মাস আম সহ নানা জাতের বিদেশি ফল বারো মাস পাওয়া যায়। অথচ তাদের স্থায়ি ভাবে বিক্রির জন্যে বসার কোনো ব্যবস্থা নেই। তাদের উচ্ছেধকারিদের ধাওয়ায় দৌড়ের উপর থাকতে হয় সর্বক্ষণ ।
আসন্ন দুর্ভিক্ষ রোধে বাংলাদেশের কৃষক ও কৃষি গবেষকগণ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করবে যদি তারা সরকারি সহানুভুতি পান -

(০১) কৃষকদের ১০ -১৫ টাকা কে জি দামের চাল সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি - (০২) বিদ্যুৎ জ্বালানি ও সেচ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে নিশ্চিত করা জরুরি - দেশপ্রেমিক কৃষক তার অভ্যেসবশত: খাদ্য সামগ্রি উৎপাদন করে ১৭ কোটি মানুষকে দুর্ভিক্ষ বা খ্যদ্য সংকট থেকে রক্ষা করবে ইন শা আল্লাহ - সরকারকে দেশপ্রেমিক কৃষক কুলের প্রতি আন্তরিক হতে হবে - কোনো প্রকার অবহেলা অবজ্ঞা হোলে
দেশপ্রেমিক কৃষককুল ব্যর্থ হোতে পারেন - সে বিষয়ে সরকারকে সচেতন ও সক্রিয় থাকতে হবে -

এমনি নিত্য নতুন ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক আবিষ্কারে বাংলাদেশের মেধাবি সন্তানেরা বিশ্বে ও দেশে নন্দিত - কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা, অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করা ও আন্তরিকতার অভাবে (দয়ার অভাবে) তা অংকুরেই মরে যাচ্ছে অনেক । কিংবা বিদেশ কিনে নিচ্ছে বলে, দেশে ব্যাপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানি করতে পারেনি ।

আমার দেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কার সমুহ ব্যাপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানির জন্যে রাষ্ট্রিয় স্বিকৃতি ও পৃষ্ঠপোষকতা একান্ত জরুরি । অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করাও আবশ্যক । প্রয়োজনে, বিনা সুদে ব্যাংক ঋণ বা সামান্য সুদে (নাম মাত্র সুদে) ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করলেও এসব আবিষ্কারকদের উতসাহ বা প্রেরণা বা প্রনোদনা দেয়া যেতে পারে । ব্যাপক উতপাদনের, বিপনণের ও বাজারজাতকরণের এবং বিদেশে রপ্তানির জন্যে গণভবণে মাননিয় প্রধানমন্ত্রির একান্ত সান্নিধ্যে, কঠোর নির্দেশনায় ও নিবিড় তত্ত্বাবধানে একটি “গবেষণা কর্মসুচি” (Research Program) গ্রহণ একান্ত জরুরি বলে প্রতিয়মান । যে খাত থেকে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আসবে দেশে । লাখ লাখ বেকার মানুষের কর্মসংস্থান হবে দেশের । ‘মুজিব শতবর্ষ’ ও ‘স্বাধিনতার পঞ্চাশ বর্ষ’ স্মরণে রেখে এ বিষয়ে একটি “গবেষণা কর্মসুচি” (Research Program) গ্রহণের মাননিয় প্রধানমন্ত্রির বরাবরে বিনত আবেদন জানাচ্ছি ।
বিশ্বমানের আবিষ্কার : গবেষণা কর্মসুচি (বিআগক) । Global Standard Invention : Research Program (GSIRP). এই গবেষণা কর্মসুচির অভিষ্ট লক্ষ্য (Ultimate Goal) হবে দেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কারসমুহকে নিয়ে পানগাও বন্দর (Pangaon Port) সংলগ্ন কোনো স্থানে একটি শিল্প পল্লি/শিল্প নগরি/শিল্পাঞ্চল (Industrial Village/Industrial Town/Industrial Area) কিংবা EPZ (Export Prpmotion Zone) গড়ে তোলা । এ কাজে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করছি –

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫০

শাহ আজিজ বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা যুবক কোন দিশে না পেয়ে কেরানিগঞ্জে নিজেদের জমিতে প্রাকৃতিক সার দিয়ে কয়েকরকম সব্জি ফল চাষ করে ঢাকার বিভিন্ন ব্র্যান্ড দোকানে সরবরাহ করছে । তার সাকসেস দেখে আরও অনেকে রাসায়নিক সারবিহিন সব্জি চাষে মনোযোগ দিয়েছে । যুবকের সাথে আমার দেখা ধানমণ্ডির ইউনিমার্টে । সে জানালো ঢাকার বাজারের চাহিদা দেখে অনেক গ্র্যাজুয়েট এখন সব্জি চাষি ।

আমাদের রক্তে কৃষকের জিন বিদ্যমান । একটু সাহায্য সহযোগিতা পেলে আমরাও ------------------------------------।

ধন্যবাদ অতি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টের জন্য ।

২২ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৭

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: সরকারের দায়িত্ব কৃষকদের সন্তা দামে (১০ টাকা বা ১৫ টাকা কে জি দামে) পর্যাপ্ত চাল সরবরাহ করে কৃষক পরিবারকে বাচিয়ে রাখা - কৃষকদের জালানি ও বিদ্যুৎ নিয়মিত সরবরাহ করে সেচে নিশ্চিত করা - খাদ্য শস্য উৎপাদনের দায় ও দায়িত্ব কৃষকদের - কৃষকদের জন্যে যতো প্রকার সরকারের প্রনোদনা ও ভর্তুকি দরকার নিশ্চিত করলে কৃষক নিজ তাগিদে খাদ্য শস্য উৎপাদন করে ১৭ কোটি মানুষকে বাচিয়ে রাখবে - ইন শা আল্লাহ -

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৪

রবিন.হুড বলেছেন: আমাদের সকলকে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে এগিয়ে আসতে হবে। কৃষি কাজকে গুরুত্ব দিতে হবে । কৃষকদের মর্যাদা ও তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য দাম দিতে হবে। সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা।

২২ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪০

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: সরকারের দায়িত্ব কৃষকদের সন্তা দামে (১০ টাকা বা ১৫ টাকা কে জি দামে) পর্যাপ্ত চাল সরবরাহ করে কৃষক পরিবারকে বাচিয়ে রাখা - কৃষকদের জালানি ও বিদ্যুৎ নিয়মিত সরবরাহ করে সেচে নিশ্চিত করা - খাদ্য শস্য উৎপাদনের দায় ও দায়িত্ব কৃষকদের - কৃষকদের জন্যে যতো প্রকার সরকারের প্রনোদনা ও ভর্তুকি দরকার নিশ্চিত করলে কৃষক নিজ তাগিদে খাদ্য শস্য উৎপাদন করে ১৭ কোটি মানুষকে বাচিয়ে রাখবে - ইন শা আল্লাহ -

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৪৩

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চমৎকার পোস্ট, জানি মন্তব্যের জবাব দেয়া হবেনা, তবুও ভালো লেগেছে বলেই মন্তব্য।

২২ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪১

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। বলেছেন: সরকারের দায়িত্ব কৃষকদের সন্তা দামে (১০ টাকা বা ১৫ টাকা কে জি দামে) পর্যাপ্ত চাল সরবরাহ করে কৃষক পরিবারকে বাচিয়ে রাখা - কৃষকদের জালানি ও বিদ্যুৎ নিয়মিত সরবরাহ করে সেচে নিশ্চিত করা - খাদ্য শস্য উৎপাদনের দায় ও দায়িত্ব কৃষকদের - কৃষকদের জন্যে যতো প্রকার সরকারের প্রনোদনা ও ভর্তুকি দরকার নিশ্চিত করলে কৃষক নিজ তাগিদে খাদ্য শস্য উৎপাদন করে ১৭ কোটি মানুষকে বাচিয়ে রাখবে - ইন শা আল্লাহ -

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.