![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য প্রকাশে নির্ভীক মানুষ
সৌদি আরবে বাংলাদেশের
মত মসজিদে মসজিদে
তাবলিগের জন্য জানাত যায়
না। সেখানে এক মহল্লা
থেকে অন্য মহল্লার কোন
বাসায় ৩ থেকে ৫ জনের
জামাত যায়।
একবারের ঘটনা।
এরকম একটি জামাতের
জিম্মাদার ছিলেন
পাকিস্থানের এক মুবাল্লিগ
ভাই।
তারা বাসায় থেকে
দাওয়াতী কাজ করে। মুসলমান
ভাইদের সাথে দেখা করে
ইমানের দাওয়াত দেয়......
আবার ফরজ নামায জামে
মসজিদে আদায় করে।
তো ঐ মসজিদের এক মুসল্লি
ছিলো আরবের সরঈ পুলিশ
বাহিনীর সদস্য(মতুয়া)
সে (মতুয়া) কয়েক অয়াক্তে
কিছু নতুন মুখ দেখেই বুঝে
ফেলেছে যে তাবলীগের
জামাত এসেছে তাদের
মহল্লার কোন বাসায়।
কোন এক নামাযের শেষে সে
এক সাথীকে ডেকে বললেন -
"আপনাদের জামাতের আমির
কে?"
সে আমির সাহেবকে
দেখিয়ে দিলেন।
এবার শুরু আসল কাহিনী-
সে আমির সাহেবকে বললেন -
আপনারা এ এলাকায় কেন
এসেছেন????
আমির সাহেব - আমাদের
ভাইদের সাথে দেখা করার
জন্য। তাদেরকে ইমানের
দাওয়াত দেওয়ার জন্য।
মতুয়া - আপনি কি জানেন
দাওয়াত দেওয়ার জন্য অনুমতি
নিতে হয়???
আমির সাহেব - জি, জানি।
মতুয়া - আপনারা কি অনুমতি
নিয়েছেন???
আমির সাহেব - জি নিয়েছি।
মতুয়া - দেখান আপনাদের
অনুমতি পত্র।
(আরবে দাওয়ার জন্য তাদের
দাওয়াহ সেন্টার থেকে
অনুমতি নিতে হয়। )
আমির সাহেব চট করে
কোরআনটি বের করলেন।
আয়াত পড়ে শুনালেন -
তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত,
তোমাদেরকে বের করা
হয়েছে মানুষের কল্লানের
জন্য। তোমরা সৎ কাজের আদেশ
করবে আর অসৎ কাজ হতে
নিষেধ করবে।
তার চেয়ে উত্তম কথা আর কার
হতে পারে যে মানুষকে
আল্লাহর দিকে ডাকে,
নিজে নেক আমল করে এবং
বলে আমি মুসলমানদের মধ্য
থেকে একজন।
আরো কিছু কোরয়ানের আয়াত
আর হাদীস দিয়ে হেকমতের
সাথে কিছু কথা বলে আমির
সাহেব বললেন এটা আল্লাহ ও
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহী অসাল্লাম থেকে
প্রাপ্ত অনুমতি। এবার আপনিই
বলুন আর কারো থেকে কি
অনুমতি নেওয়ার দরকার
আছে ???
আরবদের একটা ভালো গুন হল
তারা কোরয়ানের আয়াত বা
হাদীস শুনলে চুপ হয়ে যায়।
এতেরাজ করে না।
মতুয়া এবার বললেন - " ইসলামি
সেন্টারের পক্ষ থেকে কি
দাওয়াতি কাজ হচ্ছে না?"
আমির সাহেব- "অবশ্যই হচ্ছে,
আমি তো আর তা অস্বিকার
করছি না। তবে আপনাদের
দাওয়াতি কাজ ও আমাদের
দাওয়াতি কাজের মধ্যে
একটি মূল পার্থক্য আছে।"
মতুয়া- কি সে পার্থক্য?
আমির সাহেব - " সে
পার্থক্যটি হল আমরা নিজের
টাকা পয়শা খরচ করে
দাওয়াতি কাজ করি , আর
ইসলামি সেন্টার থেকে
দাওয়াতি কাজের জন্য বেতন
দেওয়া হয়। "
এভাবে আলোচনা চলতে
থাকে। একদম শেষে সেই মতুয়া
আমির সাহেবকে হাত জোর
করে অনুরোধ করে করে বলে-
"এর পরে আমার বাসায়
আপনাদের জামাত নিয়ে
আসতে হবে।" আল্লাহ
তায়ালা দুজনের মধ্যে গভির
মুহাব্বত পয়দা করে
দিয়েছিলেন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০১
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: আচ্ছা কেউ যদি বলে চিল্লায় থাকা অবস্থায় আল্লাহ্ তালাহ ফেরেশতাদের দিয়ে নয় নিজে জান কবজ করে যেখানে হজরত মুহাম্মদ(সাঃ) এর জান কবজ করেছে আজরাইল(সাঃ), তবে কি সে মুসলমান হতে পারে!! উত্তরের আশায় থাকলাম!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: সেটা আসলে তার ভুল । আর সে মুসলমান আছে কিনা তা বিজ্ঞ কোন আলেমের কাছে জিজ্ঞাসা করলে ভাল হয় ।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৬
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: মাওলানা সাদ নামে এক বুজুর্গ এই কথা বলছে!! এখন কি তার কথা আর শুনা অথবা কাজ করা যাবে!! ইসলাম কি বলে অথবা আপনার বিবেক কি বলে!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: আপনি কি আমাকে তার প্রমাণ দিতে পারবেন যে তিনি বলেছেন বা আপনি নিজ কানে শুনেছেন
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: যদি প্রমাণ দিতে পারি তবে কি আপনি তাবলীগ জামাতের মতো বিদাতী কাজ ছেড়ে সহী রাস্তায় আসবেন!!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪২
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: সাহাবিরা পুরো পৃথিবীতে এই বিদআতি কাজ করছিলেন বুঝি
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
আওণ বলেছেন: লেখক অনুরোধ রইলো এ লিখাটি সম্পূর্ন পড়বেন।
http://ahlehaqmedia.com/2603
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫১
বিলোয় বলেছেন: ভালো লাগল