![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য প্রকাশে নির্ভীক মানুষ
আকাশের নিচে ও জমিনের উপরে সবচেয়ে নিকৃষ্ট পাপ মহান আল্লাহ তা'আলার সাথে শিরক করা। সেই শিরকের সাথে সম্পর্কযুক্ত সকল উত্সব ও আচার-কানুন পালনের ক্ষেত্রেও বিধান একই রকম।
.
কিছুদিন আগেই বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পুরো দেশের অধিকাংশ মানুষকে নির্বিচারে সেই শিরকের সাথে সম্পর্কযুক্ত আচার-কানুন পালন করতে দেখেছি আমরা। লক্ষ-কোটি মানুষ একযোগে এমন সব প্রথার সাথে নিজেদের জড়িয়ে ফেললেন সেদিন যেই প্রথাগুলো শিরকের সাথে সম্পর্কিত হওয়ার বিষয়ে মুজতাহিদদের 'ইজমা বা মতৈক্য অনেক আগে থেকেই প্রতিষ্ঠিত।
.
শিরক এমনই এক পাপ যার বর্ণনা দিতে গিয়ে মহান আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেছেন,
.
"হয় তো এর কারণেই এখনই নভোমন্ডল ফেটে পড়বে, পৃথিবী খন্ড-বিখন্ড হবে এবং পর্বতমালা চূর্ণ-বিচুর্ণ হবে।"
[সুরা মারইয়াম, আয়াত ৯০]
.
আজকে সামান্য কিছু সময়ের জন্য ভুমিকম্পে আমরা হতবিহ্বল হয়ে পড়েছিলাম। একটু কল্পনা করুন, পহেলা বৈশাখের উত্সব পালন করার দিনে যদি মহান আল্লাহ তাআলার ক্রোধের স্বীকার হয়ে যেতাম আমরা, কেমন হতো সেই ক্ষণ?
.
কেমন হতো যদি মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হওয়ার পরপরেই ঢাকার ভূমন্ডল খন্ড-বিখন্ড হয়ে পড়ত?
.
কেমন হতো যখন রমনা বটমূলে নতুন বছরের প্রথম সূর্য উদয় গান গেয়ে বরণ করার সময়ে বাংলাদেশের মাটি কাঁপতে শুরু করত এবং সেই ভূকম্পন আজকের মতো না থেমে চলতেই থাকত?
.
তারপরেও কি আমরা মহান আল্লাহ তা'আলার দিকে ফিরে যাব না? তাঁর বিধানকে অস্বীকার করেই যাব?
.
.
"স্থলে ও জলে মানুষের কৃতকর্মের দরুন বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে। আল্লাহ তাদেরকে তাদের কর্মের শাস্তি আস্বাদন করাতে চান, যাতে তারা ফিরে আসে।"
[সুরা আর-রূম, আয়াত ৪১]
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩২
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: আমার ধর্মই আমার সংস্কৃতি । শিরক করে আমি আমার আসল জান্নাতকে হারাতে চাইনা । আর ৫০ বছর আগেও তো এই মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না । কিভাবে তা সংস্কৃতি হয়ে উঠল ।
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৬
ডিজ৪০৩ বলেছেন: কলাবাগান ১ এর সাথে সহমত। এই এদের জন্য বিশ্বে মুসলমানদের এমন করুণ পরিণতি। শুধু এই ধরমন্ধারা মনে তারাই বেহেস্তে যাবে আর কেউ নয়। এতই যদি জানেন তাহলে ত আপনারা এক একজন নবী। তো চেহারা দেখান না কেন ?
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: আপনার মন্তব্যই প্রমাণ করে আপনি কতটুক অর্বাচীন মূর্খ । কুরআনের আয়াতও আপনাদের মনে আচড় কাটেনা । বেহেশতে কে যাবে না যাবে সেটা আল্লাহপাক ভাল জানেন । আল্লাহর কথা বলতে বুঝি নবীই হইতে হবে নাকি ।
৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
নতুন বলেছেন: নেপালে মুসলমানের সংখা ৪% ... ৯ খেকে ১০ লক্ষ...
এদের জন্য এতো বড় ভুমিকম্প?? সারাদিন পযন্ত ২৭ বার...
যদি বলেন দুনিয়ার সবাই কে দেখানোর জন্য এই দূযোগ!!!
সৃস্টিকত`া তাহলে....
ঝি কে মেরে বৌকে শেখানোর মতন কাজ করেন??
আর নেদারল্যান্ড, উরুগুয়ে, পোল্যান্ড, এস্তোনিয়া, দুবাই এই সব দেশে সবচেয়ে কম প্রাকৃতিক দূযোগ হয়....
কি জন্য এই সব বিধ`মী দেশে কেন হয় না?
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩১
দুরন্ত বেদুঈন বলেছেন: ভুমিকম্প একটি আজাব
আল্লাহ মহান পবিত্র কোরানে ইরশাদ করেছেন, বল, আল্লাহ তাআলা তোমাদের উপর, তোমাদের উপর থেকে (আসমান থেকে) অথবা তোমাদের পায়ের নীচ থেকে আজাব পাঠাতে সক্ষম, অথবা তিনি তোমাদের দল-উপদলে বিভক্ত করে একদলকে আরেক দলের শাস্তির স্বাদ গ্রহণ করাতেও সম্পূর্ণরূপে সক্ষম।” (সূরা আল আনআম : ৬৫)
আল-বুখারি তার সহিহ বর্ণনায় জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রা) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, যখন তোমদের উপর থেকে (আসমান থেকে) নাজিল হলো তখন রাসূল (স) বললেন, আমি তোমার সম্মূখ হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, অথবা যখন, অথবা তোমাদের পায়ের নীচ থেকে আজাব নাযিল হলো, তখন তিনি (সা.) বললেন, আমি তোমার সম্মূখ হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (সহিহ বুখারি, ৫/১৯৩)
আবূল-শায়খ আল-ইস্পাহানি এই আয়াতের তাফসিরে বর্ণনা করেন, “বল, আল্লাহ তায়ালা তোমাদের উপর, তোমাদের উপর থেকে (আসমান থেকে)- যার ব্যাখ্যা হলো, তীব্র শব্দ, পাথর অথবা ঝড়ো হাওয়া; আর অথবা তোমাদের পায়ের নীচ থেকে আজাব পাঠাতে সক্ষম- যার ব্যাখ্যা হলো, ভুমিকম্প এবং ভূমি ধ্বসের মাধ্যমে পৃথিবীর অভ্যন্তরে ঢুকে যাওয়া।)
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধদের উচিত গুহায় বসবাস করা। সব কিছুর সাথে ধর্মকে টেনে আনা টা বিকৃতি মানসিকতা। সংস্কৃতি আর ধর্ম ভিন্ন জিনিস