নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূর্ভাষী: [email protected]

দূর্ভাষী

আমি ভবঘুরে হবো, এটাই আমার এ্যাম্বিশন .............

দূর্ভাষী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাগো ভাবনা কেন: আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

মা, তোমার কিসের ভাবনা, ঐ জালিমগুলি তোমাকে ছিন্নভিন্ন করার যতই চেষ্টা করুক কোনদিনই পারবে না। তুমি ভয় পাচ্ছ এই ভেবে যে, আমরা সবাই তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত সন্তান। কিন্তু মা আমাদের নীরবতার ও একটা ভাষা আছে, গত ১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ মাত্র তিন মিনিটের জন্য আমরা একেবারেই নীরব হয়ে গিয়েছিলাম, আর তাতেই সারা বিশ্ব দেখেছে; নীরবতার ভাষা কত তীব্র। এই ভাষায় যে আন্দোলন হয় তা স্বশব্দ অস্ত্র দিয়ে ও সম্ভব নয়।

মা, তোমার ভয় নেই, সারা দেশে ঐ বেজন্মারা যে তান্ডব শুরু করেছে আমরা তা এখনও শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করো যাচ্ছি, আমার ভাইয়ের ক্ষত বিক্ষত লাশ নিয়ে শপথ করেছি শান্তিপূর্ণভাবে ওদের মোকাবেলা করার কিন্তু মা, প্রয়োজনে আমরা ও অস্ত্র হাতে ধরতে জানি। ৭১ এ আমরা তা প্রমান ও করেছি। কাজেই তুমি একটু ও ভেবো না মা, আমরা তোমার সন্তানেরা অতন্দ্র প্রহরী হয়ে জেগে আছি। না শুধু শাহবাগে নয়, বাংলার প্রতিটি কোনায় কোনায় আনাচে কানাচে। তোমার মাটির একটি কনা ও আর ঐ বেজন্মাদের দখলে থাকবে না, এমনকি ওদের মৃত্যূর পর ও জায়গা হবে না এদেশের মাটিতে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

খুব সাধারন একজন বলেছেন: ---ডিভাইড এন্ড রুল---

আমরা সত্যর পক্ষে আবেগের আন্দোলন করি অরা দেয় দাবা-পাশা খেলার গুটির চাল। আমরা বিচার চাই আর অরা নানা দিকে দৃষ্টি ঘোরায়- গাঁজা, গান বাজনা, নাস্তিকতা, সাগর রুনী, ছাত্রলীগ, ধর্মীয় অবমাননা, বিশ্বজিৎ, চাউলের দাম, সীমান্ত, 'আর সব'যুদ্ধাপরাধী... এখনো আজো একাত্তুরেও।

রাজীব থাবা বাবা হওয়ায় মারা গেলে অনেক আগে যেত। সে মারা গেছে শাহবাগে যাওয়ায়। সে মারা গেছে বাংলাদেশে একাত্তর সালে যারা ৩০ লাখ খুন, ৪ লাখ নারীকে ধর্ষণ, এখনো মুক্তিযুদ্ধাদের প্রকাশ্যে লাথি দেয়, গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেয় আর একাত্তরের খুনীদের রক্ষা করতে প্রতিদিন আটশো কোটি টাকা গচ্চা দেয় হরতাল দিয়ে সেই জামাতির বিচার চাইতে গিয়ে।

রাজীবের জানাযার কথা ভোলেন। মূল প্রসঙ্গে আসো বাংলাদেশের মানুষ। রাজীব নাস্তিক এইজন্য খুন হয় নাই। রাজীব শাহবাগে যায় তাই খুন হয়েছে।

প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, একজন মুসলমানের পাঁচটি কর্তব্য। তার মধ্যে এক কর্তব্য হল, যখন কোন লাশ যায়, তার যা বিশ্বাসই হোক না কেন, সম্মান দেখিয়ে উঠে দাঁড়াবে।

বাংলার মানুষ, আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে। দশটা কথার জবাবে একটা কথা হলেও বল। বাংলাদেশ সবার দেশ। হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান-নাস্তিক-বাংগালী-চাকমা-মারমা সবাই একাত্তুরে খুন হয়েছে পাকিস্তানিদের হাতে। মনে রেখ, তোমার শত্রু তোমাকে চেনে বাংগালী বাংলাদেশী হিসাবে, কিন্তু মুখে বলে, নাস্তিক-আওয়ামী-শাহবাগী

কয়দিন পরে বলবে, খুন হইসে ভাল হইসে, ঠিকই তো করসে, ওই পোলা সিগারেট খায় জিন্সের পেন্ট পড়ে।
এক পলকে একাত্তর---এভাবে দেখাও---এবং এভাবে---পাকিস্তানে উল্লাস---চাই সতর্কতা,---ইনডাইরেক্টলি,---ভিন্নখাত

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

দূর্ভাষী বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.