নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিধ্বনি না হয়ে কণ্ঠস্বর হও.....
বাংলাদেশে আজ থেকে ১০-১৫ বছর আগে লেখালেখির জন্য বেশি জনপ্রিয় মাধ্যম ছিল কমিউনিটি ব্লগিং সাইটগুলো। এর মধ্যে কয়েকটি ওয়েবসাইট ভিউয়ার সংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষে উঠে আসে। কিন্তু এক সময় যে ব্লগ নিয়ে এতো মাতামাতি ছিল সেটা আর এখন দেখা যায় না।
এর কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন বিভিন্নভাবে ব্লগিংকে বিতর্কিত করা, ব্লগারদের হত্যার ঘটনা, সেসব মামলার বিচারকাজ নিষ্পত্তি না হওয়া এবং স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের ওপর সরকারের নজরদারি, লেখালেখির এই মাধ্যমটিকে ঘিরে এক ধরণের আতঙ্কের জন্ম দিয়েছে।
তার মধ্যে তথ্য প্রযুক্তিগত পরিবর্তনকেও আরেকটি বড় কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশের কমিউনিটি ব্লগিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে এখন যারা সক্রিয় আছেন সেই সংখ্যাটি হাতে গোনা।
বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় ব্লগের যাত্রা শুরু হয় “সামহোয়্যার ইন ব্লগ” এর মাধ্যমে ২০০৫ সালে। এর নিবন্ধিত ব্লগারের সংখ্যা সাত বছরের মাথায় দেড় লাখের ছাড়িয়ে যায়।
এছাড়া সেখানে নিয়মিত লিখতেন অন্তত ১০ হাজার ব্লগার। আবার নির্বাচিত লেখক নিয়ে গড়ে ওঠা ব্লগ-সাইট সচলায়তন ও ছিল আলোচনায়। ওই ব্লগগুলো নিছক শখের বশে গল্প, কবিতা, সাহিত্যের মতো লেখালেখিতেই সীমাবদ্ধ ছিল না।
বরং এতে সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রসঙ্গ, ইতিহাসসহ বিভিন্ন বিষয় প্রাধান্য পেত। তবে একসময়কার লেখালেখির তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যম হঠাৎ করেই যেন হারিয়ে গেছে।
এর কারণ হিসেবে সচলায়তনের একজন ব্লগার বলেন, “বাংলাদেশে ব্লগিংকে এক পর্যায়ে খুব নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা হয়। একটি গোষ্ঠী ব্লগারদের নাস্তিক বলে সম্বোধন করতো। এরপর হুমকি ধমকির মুখে অনেক ব্লগার দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। এই সব কিছু মিলিয়ে ব্লগে কেউ আর তেমন লেখালেখি করতে চায় না।”
তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ লাভের সাথে সাথে শুধু বাংলাদেশ নয় বরং বিশ্বব্যাপী ব্লগিং এর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েছে বলে জানিয়েছেন অনেক তথ্য প্রযুক্তিবিদ।
তাদের মতে, ব্লগের জায়গাটি এখন দখল করে নিয়েছে ফেসবুক এবং টুইটার। বাংলাদেশে ফেসবুক সবচেয়ে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম হওয়ায় বেশিরভাগ লেখক ফেসবুকের স্ট্যাটাস না হলে নোটসেই লেখালেখি করছেন।
ব্লগের চাইতে ফেসবুকের বেশিরভাগ লেখার মান খারাপ হলেও এর মাধ্যমে দ্রুত হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ রয়েছে। পাঠকরাও সাথে সাথে ফেসবুকে তাদের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন।
তেমনি ব্লগের মতো নিবন্ধন, সম্পাদনার ঝক্কি ফেসবুকে না থাকাকেও এই ব্লগিং থেকে সরে আসার একটা বড় কারণ বলে মনে করছেন মি. স্বপন। তিনি বলেন, “মানুষ চায় যে তাদের লেখাটা বেশি মানুষের কাছে যাক। ফেসবুক সেক্ষেত্রে ব্লগের চাইতে অনেক গ্রহণযোগ্য মাধ্যম। বিদেশে এখন বেশ প্রেস্টিজিয়াস ব্লগে নামীদামী লেখকরা লেখেন। সাধারণ মানুষ যে ব্লগ করতো, সেটা আর নেই।”
তাছাড়া বাংলাদেশে ব্লগিং নিয়ে বিতর্কের মুখে বেশ কয়েকটি ব্লগ সাইট বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সেই বাধার মুখে পড়ায় ব্লগ আর আগের রূপে ফিরে আসতে পারেনি বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশে ব্লগিং সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে আন্দোলন চলাকালীন।
সে সময় নির্দিষ্ট দলের পক্ষে বা বিপক্ষে লেখা হতো, আবার রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণের উপায় নিয়েও লিখতেন কেউ কেউ।
এক কথায় সে সময় বাক স্বাধীনতা চর্চার প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও ব্লগকে বেছে নিয়েছিলেন লেখকরা। সেসময় আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত একজন ব্লগার নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি বিতর্কের সৃষ্টি হয়।
ইসলামী দলগুলোর পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত কেউ কেউ ধর্ম নিয়ে বিভিন্ন ব্লগে আপত্তিকর মন্তব্য করেছে।
ব্লগিং নিয়ে এমন বিতর্কের মুখে বেশ কয়েকজন ব্লগারকে হত্যা, পরবর্তীতে লেখালেখির ওপর সরকারের কঠোরতা আরোপ মত প্রকাশের এই জায়গাটিকে সংকুচিত করেছে বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন।
তিনি বলেন, “একের পর এক ব্লগার হত্যার পর রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কঠোর কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। মামলার বিচার নিষ্পত্তি হয়নি।
এজন্য হুমকির মুখে ব্লগাররা দেশ ছেড়ে চলে যায়। তারপর সরকার ব্লগিংকে নজরদারিতে আনায় মানুষ যে স্বাধীনভাবে লিখবে সেই জায়গাটা আর থাকেনি।”
অনলাইনে বাংলা ভাষার চর্চাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে এবং তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস জানানোর লক্ষ্যে ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে বাংলা ভাষায় ব্লগের যাত্রা শুরু হয়।
এ ঘটনাকে গুরুত্ব দিয়েই ২০০৯ সালের ১৯শে ডিসেম্বর থেকে প্রতি বছর ব্লগাররা এই দিনটিকে বাংলা ব্লগ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।
তথ্যসূত্রঃ বিবিসি নিউজ বাংলা
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: "আমাদের দেশে যারা ইসলাম বিদ্বেষী আছে, তাদের মন মানসিকতা জঘন্য।" একেবারে খাঁটি কথা বলেছেন ভাই। আসিফ মহিউদ্দিন তো ফেসবুকে সরব কিন্তু ফারাবি ভাইয়ের মত কলমযোদ্ধাদের খুব মিস করি।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এখন ফেসবুকে লেখার স্বাধীনতা বেশী।
যেটা ব্লগে নেই।
আগে ফেসবুকে বাংলা লেখা কঠিন ছিল।
কয়েক লাইনের বেশী পোস্ট করা যেত না।
এখন ইচ্ছে মতো পোস্ট করা যায়।
ব্লগ সাইটগুলো আগামীতে আর টিকবে না।
এটাই বাস্তবতা ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ফেসবুকও এখন নজরদারিতে থাকে। আপনি সরকার বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো পোস্ট করে দেখবেন। পরদিন সকালে আপনাকে শ্রীঘরে থকতে হবে। লেখালেখির জন্য বেস্ট হলো ফেডিভার্সের মাস্টাডোন। এখন অনেক বাঙালী মাস্টাডনে লেখে। আমি নিজেও ২০১৯ সাল থেকে মাস্টাডনে লিখি। মাস্টাডোন এর বিস্তারিত নিয়ে সামুতে একটা ব্লগ লিখবো।
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: বাক স্বাধীনতা আজকাল কোথাও নেই...
আমরা ভালো জিনিসের সুবিধা ভোগ করতে করতে এমন পর্যায়ে নিয়ে যায়, পরে এটার হিতের বিপরীত হয়ে যায়...
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ঐ যে আমরা হুজুগে জাতি।
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
নাহল তরকারি বলেছেন: somewhereinblog এর পথ চরা শুভ হউক।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: শুভ হোক। কিন্তু জানা আপু অসুস্থ। সামু আর কতদিন থাকবে সেটাই ভাববার বিষয়।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগার ধরে রাখার জন্য সামুর কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমরা এখনো হারিয়ে যাইনি - টিকে আছি। ব্লগের হয়তো পর্যাপ্ত অক্সিজেনের সাপ্লাই নেই কিন্তু বার্ধক্যজনিত কারনে এই লাইফ সাপোর্ট নয়, যৌবনে অসুখে অনেকের এমন হয়। ফের ফিরে আসার সুযোগ আছে।
গত পাঁচ বছরে আপনার এই নিয়ে পঞ্চম পোস্ট। দেরিতে হলেও পুরনো প্লার্টফর্মে ফিরে আসেন বার বার- কেন আসেন?
ব্লগকে এখনও হাজার হাজার ব্লগার আগের মতই ভালবাসে- তারা বিবিধ কারনে ফিরে আসতে পারেনা, অনেকে জানেই না যে বাংলা ব্লগ আছে কি নেই। একবার একটুখানি পথচলা সহজ হোক দেখবেন ফের জমে উঠবে বটতলা। হাজারো ব্লগার ফিরে আসবে তাদের পুরন নীড়ে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ঐ যে বললেন ব্লগ কে এখনও হাজার হাজার ব্লগার আগের মতই ভালবাসে। এই কারনেই হয়তো ফিরে আসি বার বার।
হয়তো চুপিচাপি ঢু মেরে চলে যায়। সবার পথচলা সহজ হোক ফের জমে উঠুক বটতলা সেটাই কামনা করি। হাজারো ব্লগার ফিরে আসুক তাদের পুরন নীড়ে। সবার জন্য শুভ কামনা।
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
আহলান বলেছেন: সব কিছুরই যৌবন কাল থাকে, বার্ধক্য কাল থাকে। ব্লগিং এরও বার্ধক্য কাল এসে গেছে। আর মোদ্দা কথা হলো বাক স্বাধীনতা- যেটি ব্লগিং এর অক্সিজেন, সেটা যদি না থাকে তাহলে তা জীবনমৃত অর্থাৎ কোমায় পড়ে থাকবে। পাশাপাশি মডারেটরদের কোন কোন আচরণ অনেক সময়ই আশা হত করে। লেখার ইচ্ছা নষ্ট করে দেয় ....
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ব্লগিং এরও বার্ধক্য কাল এসে গেছে।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগারদের নাস্তিক বলেছিলো বেগম জিয়া, তথাকথিত সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান ও মোল্লা শফি; এরপর শুরু হয় হত্যাকান্ড। বেগম জিয়া অন্য কারণে জেল খাটছে, মাহমুদূর রহমান জেলে ছিলো ( এখন কোথায়? ), মোল্লা শফি নেই। ব্লগার হত্যার জন্য পারমিট দিয়েছিলো এই ৩ জন।
ব্লগে এখন ভুল/নীচু মানের লেখার পাঠক নেই; ভালো লেখার মতো বাংগালীর সংখ্যাই কম।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: "ব্লগে এখন ভুল/নীচু মানের লেখার পাঠক নেই।" আর আগের মত ভাল লেখাও চোখে পড়ে না। এটা মনতেই হবে। তাছাড়া ফেসবুক টুইটার, টাম্বলার ইত্যাদি এসে ব্লগের যতটা না ক্ষতি করেছে তারচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে ব্যক্তিগত আক্রমন, ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো, ব্লগের মডারেটরদের নীতিমালা, গোপনীয়তা হনন, হত্যা, হামলা, মামলা ইত্যাদি না করে যদি সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় রেখে ব্লগিং করা হত হয়তো বা ব্লগিং এর আজ এই দশা হতো না। যতই আমরা ফেসবুকে, টুইটারে থাকি না কেন এখানকার মত শান্তি ওগুলো তে পাই না। তাছাড়া ব্যক্তিগত ব্যস্ততা সবারই আছেই। আর যুগ অনুযায়ী সামুর ফ্রন্টেন্ড ও ব্যাকেন্ডে অনেক ডেভেলপমেন্ট করা দরকার। মদ্যা কথা হল, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে না চলতে পারলে সিটিসেল, নোকেয়ার মত হারিয়ে যেতে হবে এটাই স্বাভাবিক।
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০
সাফকাত আজিজ বলেছেন: সকল বিষয়ই ঠিক, কিন্তু ব্লগের ও ব্লগারদের স্থানে ভ্লগ ও ভ্লগাররা স্থান করে নিয়েছে। আর বিনোদনের জন্যে ঝামেলাও কম সাথে উপরি আয় তো রয়েছেই!
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৮
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন ভ্লগ কিছু জায়গা নিয়েছে বটে কিন্তু পুরোটা নিতে পারি নি। সামুর অনেক মার্কেটিং দরকার ফেসবুকে এক্টিভিটি বাড়ানো দরকার। এখনো অনেক মানুষ আছে যারা সামুর মত একটা প্লার্টফরম খুজে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল এদের অধিকাংশই সামুর নাম জানেই না।
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সবকিছুই সময়ের দাবী। তবে ব্লগাররা অনেকে এখন বই প্রকাশ করছে, কেউ কেউ আউট সোর্সিং করছে সব মিলিয়ে মানুষ ব্যাস্ত অনেক। তারপর আপনার উপস্থাপিত পয়েন্টগুলোত রয়েছেই।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩১
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: এটা ঠিক বলেছেন। সময়ের সাথে নিজেকে সময়পোযোগী করতে না পারলে সিটিসেল, নোকেয়ার মত দশা হবে এটাই স্বাভাবিক।
১১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে সত্যি কথা বললেই হয়ে যায় ইসলাম বিদ্বেষী।তাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে।আরো কতো কি।
১২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১০
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: ব্লগে লেখে যে শান্তি ও তৃপ্তি পাওয়া যায় অন্য কোথায় অমন তৃপ্তি অনুভব করা অন্তত আমার কাছে অসম্ভব মনে হয়।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: শতভাগ সত্য।
১৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০৭
আলামিন১০৪ বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষীরা এই ব্লগে জঘন্য ভাষায় আক্রমণ করে, বস্তি শ্রেণী থেকে যে এরা উঠে এসেছে তা বেশ বুঝা যায়
০২ রা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১১
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: শতভাগ সত্য।
১৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: সোনাগাজী, মাহমুদুর রহমান ব্লগার হত্যার পারমিশন দেয়নি। বাংলা ব্লগের মাধ্যমে যে ভয়ানক ইসলাম বিদ্বেষী চক্রের অপতৎপরতা দেখা গিয়েছিল - মাহমুদুর রহমান তার পত্রিকার মাধ্যমে তাদের পাছার কাপড় সরিয়ে দিয়ে তাদেরকে একদম নগ্ন করে দিয়েছিল। তবে এতগুলো নগ্ন পাছা দেখে কে কবে কি করেছে - তার দায় মাহমুদুর রহমানের না।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ঠিক যেমন দা দিয়ে কাউকে খুন করা হলে সে দ্বায় যেমন কামারের উপর বর্তায় না। ভাল বলেছেন।
১৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সামু টিকে থাকুক।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৫
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: আমরা সবাই সেটাই চাই।
১৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮
করুণাধারা বলেছেন: আপনার লেখাটা ভালো লেগেছে।
১৭| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগার হত্যায় আপনার সাপোর্ট ছিলো?
০২ রা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৩
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: কে অভিজিৎ নাকি?
০২ রা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১০
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: স্রষ্টা আপনাকে অনেক কিছু দিয়েছেন,
চাকরাণী মেয়েটাকে কেন এগুলো দেননি?
এই পোস্ট টি সরিয়ে নিলেন যে? ফাইজলামো পাইছেন?
১৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
আরইউ বলেছেন:
ভালো টপিক। এ নিয়ে অনেক কথা বলা যায় তবে বড় দাগে বলতে গেলে —
ব্লগিং শব্দটাকে নাস্তিকতাবাদের সিনোনিমাস করতে সক্ষম হয়েছিল একটা পক্ষ। অনেক সাধারণ মানুষের ভাবতো ব্লগার==নাস্তিক। এই ভাবনা সৃষ্টির পেছনে অনেকটা দায়ী ছিল আসিফের মত কিছু চরমপন্থি ব্লগার। (নোট, চরমপন্থি ডানে হতে পারে, বামে হতে পারে, আস্তিক হতে পারে, নাস্তিক হতে পারে)। একটা গোষ্ঠির উস্কানিতে কয়েকজন ব্লগার নিহত হন। সরকার ব্লগের দিকে বিভিন্ন কারণে নজরদারি বৃদ্ধি করে। অনেক ব্লগার পুরো বিষয়টিতে কিছুটা ভয় পেয়ে যান। অনেকে অনিয়মিত হয়ে পরেন, বিকল্প মাধ্যম খুঁজে নেন এবং তারা পরে আর ফিরে আসেননি। এটা আসলে একধরণের বিবর্তন; সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট।
সামহোয়ারইন স্পেফিক হতে গেলে, অনেকের ব্লগিং-এর “নেশা” ছুটে গেছে; অনেকে ব্যক্তিআক্রমনের ভয়ে ব্লগে আসা বন্ধ করেছেন (উদাহরণঃ সামহোয়ারইনে সোনাগাজীর বুলিং-এর ভিক্টিম হননি এমন ব্লগার কমই আছেন); অনেকে মনে করেছেন মানসম্মত লেখা নেই। বিবর্তনের ধারায় এখন খুব কম ব্লগারই টিকে আছেন— আপতদৃষ্টে মনে হচ্ছে কোন মৌলিক পরিবর্তন না এলে ব্লগে সোনাগাজীর মত বুলি আর রাজীব নুরের মত কুম্ভিলকই শেষ পর্যম্ত টিকে থাকবে।
০২ রা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৯
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: বিবর্তনের ধারায় এখন খুব কম ব্লগারই টিকে আছেন— আপতদৃষ্টে মনে হচ্ছে কোন মৌলিক পরিবর্তন না এলে ব্লগে সোনাগাজীর মত বুলি আর রাজীব নুরের মত কুম্ভিলকই শেষ পর্যম্ত টিকে থাকবে।
একদম অপ্রিয় সত্য কথা বলেছেন। সোনাগাজী(চাঁদগাজীর বিবর্তিত রূপ) বুলিং-এর ভিক্টিম হননি এমন ব্লগার কমই আছেন। এই লোকটা যে নিজেকে কি মনে করে হেই ভাল জানে। উপরের মন্তব্যের অবস্থা দেখুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমাদের দেশে যারা ইসলাম বিদ্বেষী আছে, তাদের মন মানসিকতা জঘন্য। তাদের সেই জঘন্য মানসিকতার প্রকাশের একটা চমৎকার মাধ্যম হিসেবে ব্লগ জগতকে বেছে নিয়েছিল। শুরুর দিকে একটা ব্লগ ছিল নাগরিক ব্লগ। এই ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষী লেখকের অভাব ছিলনা। কিন্তু সেই ব্লগে কেউ ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে ডিফেন্ড করতে গেলে তাকে চতুর্মুখী গালাগালি আর হয়রানি এমনভাবে করা হত যে সেই ব্লগারের ব্লগ ছেড়ে দেওয়া ছাড়া উপায় থাকতো না। যারা রয়ে যেতেন, তাদেরকেও ব্যান করে দেয়া হত। সেই সময়ে মুসলিম যারা ব্লগিং করতেন, তাদের জন্য দারুন দুঃসময় গেছে। এমনকি শাহবাগের আন্দোলনকেও তারা ইসলাম বিদ্বেষের কাজে বেশ ভালো ভাবেই কাজে লাগায় - একবারো ভাবেনি যে ৮৭% মুসলিমের এই দেশে তাদের এই কর্মকান্ডে হিতে বিপরীত হতে পারে! হয়েছেও তাই।
ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে প্রমোট করার দুঃখ সইতে না পেরে নাগরিক ব্লগ, ইশটিশান, আমার ব্লগ, মুক্তমনা, ধর্মকারী - এইসব ব্লগগুলো ইতিমধ্যেই আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে। কেবল সামহোয়ার ইন টিকে আছে সব মত ও পথের অনুসারীদের প্রতি সহনশীল আচরণের কারণে। তবে ইদানিং কামাল১৮, অহরহ, অগ্নিবেশ, জ্যাক স্মিথ, নতুনরা যে ধরণের কমেন্ট লিখছে, তাতে মনে হচ্ছে পুরনো সেই অশুভ প্রেতাত্মারা আবার মাথাচাড়া দেবার চেষ্টা করছে।