![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনন্ত শুন্যতা ও একাকীত্বের মাঝে বেঁচে থাকা পথিক।
অদ্ভুত অন্ধকারে জালানার পাঁশে দাঁড়িয়ে সেই চুম্বন
দিনে দিনে তোমাতে হলাম সম্মোহন
একি ন্যানো মুহূর্তেও খুঁজে ফিরি
পায়েতে পা রেখে ঠোঁটেতে ঠোঁট রাখা সেই আলোড়ন।
সহজেই কোন মেয়ে হয় না সমর্পণ
তিলকে তাল করে, সময়কে অবগাহন
অনুভূতিকে মালা করে, গলায় পড়িয়ে
নিজেকে আত্মহনন
সময়ের সাথে হবেই হবে আপনের আপন।
এমনি করে, সবুজে ঢেউ তুলে
বাতাসকে করিয়েছি তার সঙ্গী
আকাশে দিয়েছি রঙ
মাটিতে ভালোবাসার ঢঙ
বাতাসের মত পিছু পিছু
সময়ের সাথেই হতে লাগলো কিছু কিছু
চুম্বনে চুম্বন।
রুমের ভিতর মায়াবী শরীর
জানালার বাইরে হাত সে নারীর
দাঁড়িয়ে আমি
হাতের তালু হতে কুনই অবধি
ঠোঁটের তুলিতে এঁকেছি
নারী দেবীকে পূজার প্রতিফলন।
অন্ধকারের সে রাতে
ভালোবাসার সমুদ্রে ভাসিয়ে
ঠোঁটেতে ঠোঁটের খেলায়
প্রকৃতি নেচে উঠে এ মায়ায়
দক্ষিণের শীতল হাওয়া
গাছের ঢালে পাখির কূজন
দুজনা তখন প্রেমেতে সুজনা সুজন
ঠোঁটে ঠোঁটের আঁকুনি
জিহ্বার আহবানে জিহ্বার
এগিয়ে যাওয়া, শক্ত দাঁতের
আলতো আঘাতে
একে অপরের বুকে মিশে যাওয়া
একটু উঁচিয়ে মনযোগী হওয়া
কাটে না এ ক্ষণ
সময়ের আলোড়ন
ত্রিশ মিনিট চুম্বনে চুম্বন।।
সুদীর্ঘ অর্ধ-যুগ আগের
চুম্বনের সে রাত
খুঁজতে খুঁজতেই পার কি
রাতের পর প্রভাত।
কবিতা- চুম্বনের সে রাত
রাত- ১২:৩০, ১২/৯/১৩
©somewhere in net ltd.