![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্মান্ধ নই কিন্ত নিজ ধর্মে প্রতি বিশ্বাস ও অন্য ধর্মকে শ্রদ্ধা করি
পোষ্য কোটা হচ্ছে ,,,,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছেলে-মেয়েদের গণহারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য কোটা । বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছেলে-মেয়েরা কোন প্রতিযোগিতা ছাড়াই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে থাকে । তার মানে যতজন পোষ্য ভর্তি পরীক্ষা দিবে ততজনই ভর্তি হবে । তাইলে ওদের জন্য ভর্তি পরীক্ষার দরকার কি ? ইন্টারমিডিয়েট পাস করলেই ভর্তি করাতে পারে ! সত্যিই এই অদ্ভুত নিয়মটি চলছে দেশের একমাএ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ।
আমার বন্ধু এবং বড় ভাইয়েরা বলে , পোষ্য কোটার প্রতি তোমার এত বিদ্বেষ কেন ? তুমি কি জান না যে , পোষ্যদের কে মেধা তালিকা পূরন হবার পর ভর্তি করা হয় । তাতে মেধাবীদের ভর্তি হওয়ার জন্য কোন প্রভাব পরে না । মেধাবীদের জন্য নাকি নির্দিষ্ট আসনের বেশী ভর্তি করা হয় না । আর কত কি..................
জবাবে বলি............ আমি শুধু পোষ্য কোটা না ,বন্দুক কোটা সহ সব ধরনের কোটা বিদ্বেষী । একমাএ পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী (উপজাতি) ছাড়া । ধরা যাক আমাদের department গুলিতে আসন ৬০ টি এর মধ্যে মেধায় ভর্তি করা হয় ৫২ জনকে , আর পোষ্য ৮ জন । তাহলে এই ৮ জন কি মেধা থেকে ভর্তি করা যেত না ? অযোগ্য পোষ্যদের খরচ তো এই রাষ্ট্রেরই বহন করতে হয় । কৃষক ,শ্রমিকদের ঘাম ঝরানো করের টাকায় কেন অযোগ্য পোষ্যরা পড়বে ?
এই সহজ প্রশ্নের উওর কি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানা আছে ? আমাদের শিক্ষকরাও এই অযোগ্য পোষ্য কোটা কঠোর ভাবে সমর্থন করে এবং তাঁদের ছেলে-মেয়েদের কে গণহারে ভর্তি করতেছে । তাঁরাই আমাদেরকে নীতি ও নৈতিকতা শিখায় ! আমাদের সোনার বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য কোটা পদ্বতিই যতেষ্ট । আর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে ধ্বংস করার জন্য পোষ্য কোটা ।
আমার মতে, যে বা যারা কোটা নিয়ে ভর্তি হয় তাদের সনদপএে যেন পোষ্য কোটায় ভর্তি হয়েছিল লেখা থাকে । কেননা, এই পোষ্যরা বিভাগে সবার পিছনে থাকেআর চাকরির সময় বলে আমি জাহাঙ্গীরনগরিয়ান । ৪৪ তম ব্যাচ এর সবাইকে বলব , পোষ্য কোটায় ৪৫তম ব্যাচে যারা ভর্তি হয়ে আসবে তাদের কে পোষ্য বলে ডাকার জন্য । এই বিষয়টি কি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের বিজ্ঞ কর্তাদের জানা আছে ? আমি স্বপ্ন দেখি এমন দিনের যে দিন ভর্তি , চাকরীসহ কোন ক্ষেএেই কোটা নামক অভীশপ্ত কীট থাকবে না সবক্ষেএে জায়গা হবে যোগ্যদের , মেধাবীদের ।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৩
আনামুল হক ইনাম বলেছেন: আমি, আপনি ,আমরা সবাই এক একটি দুঃখু মিয়া
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৬
হাসান ইমরান বলেছেন: শুধুমাত্র প্রতিবন্ধী কোটা ছাড়া আর কোন কোটাই আমি গ্রহণ যোগ্য মনে করিনা...
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
আনামুল হক ইনাম বলেছেন: শহর কেন্দ্রীক উপজাতি ছাড়া অন্য উপজাতিরা পড়াশুনার জন্য অনেক কম সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকে । আপনি উপজাতি এলাকায় গেলে দেখবেন একজন স্টুডেট কত কষ্ট করে পড়াশুনা করে ।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৮
বটপাকুড় বলেছেন: এই পোষ্য কোটা এখানে শেষ থাকে না । পরে দেখা যায়, বিভাগের পরীক্ষা গুলোতে এদের বাবা মা য়ের কারণে মেধার বিস্ফোরণ ঘটে । দেখা যায়, ইন্টার কিংবা এসএসসি খুবই সাধারণ মানের রেসাল্ট, কিন্তু ভার্সিটিতে শিক্ষক নিয়োগের সময় ঠিকই, অমুক সারের মেয়ে, তমুক ম্যাডামের ছেলে।
আমাদের দেশে আসলে উন্নতি হবে কোথায় থেকে বলেন? সবাই ফাকি বাজি করে, আগে েগুলো নিয়ে প্রচুর চিন্তা করতাম, এখন বাদ দিয়েছি। নিজের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হয়ে যান। দেখবেন আপনার উন্নতি কেউ ঠেকাতে পারবে না
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
আনামুল হক ইনাম বলেছেন: জানি লিখে কিছু হবে না,,,,, আমার বিশ্বাস একদিন এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে বিষ্ফোরন ঘটবে হোক তা ৫০ বছর পরে !
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
আলী বলেছেন: বন্দুক কোটা সহ সব ধরনের কোটা বিদ্বেষ????????
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
আনামুল হক ইনাম বলেছেন: বন্দুক কোট= ৩০% ,,,মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়ে,,,নাতি-নাতনিদের জন্য ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৬
জহির রাসেল বলেছেন: দেশের প্রায় সব খাতেরই দুঃর অবস্থা