নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Epshi007

ঈপ্সিতা চৌধুরী

I wanna know the wonders around me

ঈপ্সিতা চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষকরা শিক্ষকতা করতে আসছেন না কি শারীরিক নির্যাতন আর যৌন নির্যাতন করতে আসেন...?

১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

>প্রশ্নটা এখন অহরহ সামনে আসছে!!!! প্রায় প্রতিদিন-ই এমন নিউজ পত্রিকায় আসছে!!! একজন শিক্ষক হিসেবে নিজেই লজ্জিত হই বারবার!
>ঘটনা- বিয়ের লোভ ও প্রশ্নপত্র দেয়ার প্রলোভনে ছাত্রীর সাথে যৌন সম্পর্ক ! যবিপ্রবির খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৈয়দ মাহফুজুল আল হাসান এর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ প্রমান সহ করেছেন এক-ই বিভাগের এক ছাত্রী ! (খবর- আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন- ৩ পৃষ্ঠা )
>সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন শ্রীপুর- কুশ লিয়া স্কুল এন্ড কলেজের দু’ শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে রবিবার! অভিযোগ - শ্রেনী পরিচালনা করার সময় তারা ৭ম শ্রেনীর ৩৫ জন ছাত্রীকে যৌন হয়রানী করেন!! (খবর- আজকের ইত্তেফাক- ৭ পৃষ্ঠা )
> গত বুধবার চোখে কাজল দেয়ার অপরাধে মধ্যযুগীয় কায়দায় ৭ম শ্রেনীর এক ছাত্রীর উপর নির্যাতন করেছেন পিরোজপুর মঠবাড়িয়ার কে,এম,লতিফ, ইন্সটিউশন এর শিক্ষিকা আয়েশা আক্তার ! ( খবর- আজকের ইত্তেফাক- ৭ পৃষ্ঠা )
>> সত্যি- ই অবাক হতে হয়, লজ্জিত হই!একজন শিক্ষকের দায়িত্ব যেখানে ছাত্র/ ছাত্রীকে নৈতিকতা/ মানবিকতা/ সহনশীলতার শিক্ষা দেয়া সেখানে শিক্ষক নিজেই নৈতিকতা খুইয়ে বসে থাকছেন! একজন শিক্ষক যেখানে সহনশীল হয়ে ছাত্র/ ছাত্রীকে সব ধরনের শিক্ষা দিবেন, সেখানে তিনি নিজেই অসহনশীল হয়ে যাচ্ছেন!! একজন শিক্ষক যেখানে ছাত্র/ ছাত্রীর চরিত্রকে সুন্দর করে গড়ে তোলার পরমার্শ দিবেন, তাদের চরিত্র সংশোধন করবেন সেখানে শিক্ষকের চরিত্র নিয়েই প্রশ্ন উঠছে!!!! ছিঃ! ছিঃ!

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: এগুলো বিকৃত মানষিকতার অধিকারি। এরা আমাদের সভ্য সমাজের বাসিন্দা নয়। বকীগুলো না হয় বুঝলাম কিন্তু প্রশ্ন পাওয়ার ইচ্ছায় একজন কি ভাবে পারে নিজেকে সমর্পণ করতে ???



ভাল থাকুক ঈপ্সিতা চৌধুরী

১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: সরি ভাইয়া লেখায় মিস্টেক! বিয়ের লোভ ও প্রশ্নপত্র দেয়ার লোভ দেখিয়ে......। এডিট করে দিলাম! ভাল থাকবেন ভাইয়া!

২| ১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

আহলান বলেছেন: শিশু কিশোরদেরকে যৌন নির্যাতন সব ক্ষেত্রেই নিন্দনীয় ঘৃণিত ... আর প্রশ্ন পত্র ও বিয়ের লোভ দেখিয়ে নির্যাতন টা শুরুতে ঠিক নির্যাতন হিসাবে ধরা যায় না .... যদি চাহিদা মোতাবেক কাজ না করা হয়, ঠিক তখনই তা নির্যাতন বলে প্রকাশ করা হয় .... সবারই উচিৎ যার যার অবস্থান ধরে রাখা ....

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু সেক্ষেত্রে ছাত্রীও কিছুটা দোষী ...... কিন্তু যিনি প্রলোভন দেখান এবং কাজ শেষে সেখান থেকে সটকে পড়েন, তিনি আর ও বেশী দোষী ! কারন শুরুটা তিনি করেছিলেন, এরপর সটকে পড়েছেন দেখেই ছাত্রী তা ফাঁস করেছে ......

৩| ১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ৭ম শ্রেনীর একই সাথে ৩৫ জন ছাত্রীকে যৌন হয়রানীর ব্যাপারটা বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হলো না । অপরাধীর এত কাঁচা কাজ করে না ।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: পত্রিকায় প্রকাশিত! দুজন শিক্ষক ক্লাস চলাকালীন ৩৫ জন ছাত্রীর উপর যৌন নির্যাতন করেছেন!! বিশ্বাসযোগ্য একারনেই ধরে নিচ্ছি- কারন এটা অসম্ভব কিছু নয়! নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি- ৯৩ তে পাবনা মহিলা কলেজে পড়াকালীন কেমিস্ট্রির এক শিক্ষক এ ধরনের নির্যাতন করেছিলেন প্রায় ৪০/৪৫ ছাত্রীর উপর! সেটা ছিল- ক্লাসে এসেই মেয়েদের গায়ে/ পিঠে হাত দিয়ে তার কাছে প্রাইভেট পড়ার কথা/ এবং পড়া বোঝানোর সময় ও এক-ই কাজ করতেন এমনকি তার কাছে যারা পড়ত- সেখানেও তিনি মেয়েদের গায়ে/ পিঠে/ পায়ের উপরের অংশে হাত রাখতেন, সে সময় আমরাও অনেকদিন সহ্য করার পর তার বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যাই...! এটাও কিন্তু এক ধরনের যৌন নির্যাতন ! এ দুজন শিক্ষক ও নিশ্চয়ই এমন কিছু করেছেন, তা না হলে সব ছাত্রী কেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে? এবং অভিযোগ প্রমানিত বলেই তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে!

৪| ১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

আজকের বাকের ভাই বলেছেন: দেশে শিক্ষক দ্বারা ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে ঠিক, কিন্তু সব নির্যাতনের খবরই ঠিক নয়।

যেমন এক শিক্ষক এক সাথে ৩৭জন ছাত্রীকে যৈন নির্যাতন করতে পারে না। অনেক সময় শিক্ষক শাস্তি দিলেও তা যৌন নির্যাতন বলে চলে আসে। তবে অনেক শিক্ষক আছে যারা ছাত্রীদের সামনেই এমন টপিক বলেন যা মেয়েদের জন্য নির্যাতনই বলে।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: পত্রিকায় প্রকাশিত! দুজন শিক্ষক ক্লাস চলাকালীন ৩৫ জন ছাত্রীর উপর যৌন নির্যাতন করেছেন!! বিশ্বাসযোগ্য একারনেই ধরে নিচ্ছি- কারন এটা অসম্ভব কিছু নয়! নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি- ৯৩ তে পাবনা মহিলা কলেজে পড়াকালীন কেমিস্ট্রির এক শিক্ষক এ ধরনের নির্যাতন করেছিলেন প্রায় ৪০/৪৫ ছাত্রীর উপর! সেটা ছিল- ক্লাসে এসেই মেয়েদের গায়ে/ পিঠে হাত দিয়ে তার কাছে প্রাইভেট পড়ার কথা/ এবং পড়া বোঝানোর সময় ও এক-ই কাজ করতেন এমনকি তার কাছে যারা পড়ত- সেখানেও তিনি মেয়েদের গায়ে/ পিঠে/ পায়ের উপরের অংশে হাত রাখতেন, সে সময় আমরাও অনেকদিন সহ্য করার পর তার বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যাই...! এটাও কিন্তু এক ধরনের যৌন নির্যাতন ! এ দুজন শিক্ষক ও নিশ্চয়ই এমন কিছু করেছেন, তা না হলে সব ছাত্রী কেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে? এবং অভিযোগ প্রমানিত বলেই তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে!

৫| ১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অসুস্থ মানসিকতার শিকার এই সকল শিক্ষক কে মানসিক ডাক্তারের কাছে কাউনসেলিং করা উচিত। নিষ্পাপ অবুঝ শিশুদের মন জগতে আঘাত হানার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? নিন্দা জানাই এমন পাশবিক ঘটনার।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০১

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আসল সত্যিটা হল এদের অনেকের তেমন কোন শাস্তি হয় না

৬| ১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

সুমন কর বলেছেন: এরা বিকৃত মানষিকতার অধিকারি।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০১

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু- তা না হলে এমন কাজ করতে পারে না!

৭| ১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৪

আবু রায়হান রাকিব বলেছেন: নৈতিকতা তো সেইসব মুখোশধারী শয়তান শিক্ষকদেরই নেই! তাদের কাছে এর চেয়ে আর ভালো কি শিখবে নতুন প্রজন্ম? ফলাফল যা হওয়ার, তাই হচ্ছে.........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.