নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি ছিল অই পাখি তে ? শুধু নামে নামে “বোঝে না সে বোঝে না” সিরিয়ালের পাখির কারনেই ড্রেসটাও বিখ্যাত হয়ে যায় আর সেই সাথে যারা এই ড্রেস বানিয়ে নাম দিয়েছে তাদের ও গণমাধ্যমের প্রচারের কারনেই পাখি পাখি সরব ওঠে আর শেষে এই পাখির কারনে কত নিষ্পাপ আত্মহত্যা করে বসে!! আরে নীজের জীবনের থেকেও কি অই পাখি ড্রেস বড় ছিল রে গাধারা?
এবার শুরু হয়েছে কিরণমালা ! এবং মাত্র ৪ রোজাতেই কিরণমালার জন্য লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রীর আত্মহত্যার খবর পেপারে !!!!! এই টুকু একটা বাচ্চা মেয়ে মৃত্যু সম্পর্কে যার ভাল মত ধারনা থাকার কথা না সে কি না ঝোকে ঝোকে অই কিরণমালা ড্রেসের জন্য নিজের জীবনটাই নিজে নিয়ে নিল!!!!! (আজকের ইত্তেফাক- ৫ পৃষ্ঠায় দেখুন খবর!)
পরিবারের সকলের এখুনি সবাধান হওয়ার সময়, চেষ্টা করুন সব বাবা- মা যাতে এই ড্রেস নিয়ে আর কোন সন্তান বা যে কেউ যেন আত্মহত্যা করে না বসে! এবং গণমাধ্যমে কিরণমালা ড্রেসের গুন গান না গেয়ে যেন এই ড্রেস নিয়ে মাতামাতি না হয় সেই চেষ্টা করুন!
যে যেভাবে পারুন এখুনি এই সচেতনতা জাগিয়ে তুলুন।
২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আমি পেপারের লিঙ্ক দিতে পারবো না বিধায় - কত পৃষ্ঠায় নিউজটা আছে বলেছি ! আবারো বলছি- (আজকের ইত্তেফাক - ৫ পৃষ্ঠায় দেখুন)
২| ২২ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
লালপরী বলেছেন: সবাই সচেতন হোক
২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু সচেতনতা গড়ে উঠুক!
৩| ২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: হুজুগে বাঙ্গালীর কান্ডকারখানা ।
ভাল থাকুক ঈপ্সিতা চৌধুরী।
২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাইয়া হুজুগে বাঙালী !
৪| ২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫
কম্পমান বলেছেন: রামগঞ্জে ‘কিরণমালা’ জামা কিনতে না পেরে স্কুলছাত্রীর ‘আত্মহত্যা’
২২ জুন, ২০১৫ ইং
g রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) সংবাদদাতা
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ভোলাকট ইউনিয়নের নাগমুদ গ্রামের বড় মোল্লাবাড়ীতে রবিবার দুপুরে কিরণমালা জামা কিনতে না পেরে তাছলিমা আক্তার (১২) নামে এক স্কুলছাত্রী ঘরের আড়ার সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তাছলিমা আক্তার আবুল হোসেনের মেয়ে, সে নাগমুদ বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নিহতের বাবা জানান, সকালে তাছলিমা তার মায়ের কাছে ‘কিরণমালা জামা’ কিনতে এক হাজার টাকা দাবি করেছিল। তার মা ওই টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় তাছলিমা স্কুলে না গিয়ে দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ে। দুপুরে তাকে অনেক ডাকাডাকি করে সাড়া-শব্দ না পাওয়ায় দরজা ভেঙ্গে দেখেন তাছলিমা ঘরের আড়ার সাথে ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলে আছে।
পুলিশ লাশ থানায় নিয়ে আসে। রামগঞ্জ থানা ওসি (তদন্ত) সোলায়মান চৌধুরী জানান, লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/others/2015/06/22/56124.html
২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ !
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
কম্পমান বলেছেন: Please give the link of this news..............