নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
>হু এরকম একটা ডায়লগ প্রচলিত আছে! রোগের কারনে ডাক্তারের কাছে কোন লুকা-ছাপা করা যাবে না এটা সেই অর্থে ব্যবহৃত কিন্তু তাই বলে এই লজ্জা পাওয়া যাবে না মানেই নিজের ইজ্জত খুয়ানো নয়! ঘটনা- সৈয়দপুরের ! সৈয়দপুর হাসপাতালের আর এম ও দ্বারা এক রোগী শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন, ডাক্তার তাকে বিবস্ত্র করে পরীক্ষার নামে শ্লীলতাহানি করেছেন (খবর- ইত্তেফাক- ২ আগস্ট, ৭ পৃষ্ঠা ) !
> এখন আসি আসল প্রসঙ্গে- এরকম বহু ঘটনাই ঘটে নারী/ পুরুষ ডাক্তার ও নার্স/ ওটি বয় দের দ্বারা ! বেশির ভাগ মানুষ-ই সহ্য করে যায় উপায় নেই দেখে! অনেক মেয়েই যখন বাচ্চা হতে হাসপাতালে যায় আর যদি বাচ্চা নরমালে হয় সে সময় অনেক ডাক্তার এমন কি নার্স রা পেটিকোট তুলেই হাসা-হাসি করে, কারো গোপনাঙ্গ যদি পরিস্কার না থাকে সেক্ষেত্রে যাচ্ছে-তাই ভাবে গালাগালি করে, এবং হাসে! ( বেশ কয়েকজন পরিচিত মানুষের কাছ থেকে জানা) ! আল্ট্রা- সনো করতে গিয়ে অনেক মেয়েকেই নীচের অংশ ঢেকে দেয় না, মানে সালোয়ার / শাড়ি পরিহিত হলেও সেখানে ঢেকে দেয়ার নিয়ম আছে তোয়ালে বা চাদরে , ( বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে শোনা এবং নীজে ভুক্তভুগী) এছাড়াও মিসক্যারিজ/ ডিএমসি করতে গিয়ে আরো নানাবিধ কারনে মেয়েদের লজ্জিত হতে হয় পুরুষ/ মহিলা ডাক্তার/ নার্স ও ওটি বয়দের দ্বারা এমনকি একজন নারী ধর্ষিত হয়ে পরীক্ষার জন্য গেলেও যে কাহিনী ঘটে তা শুনে অবাক হতে হয় কিন্তু অই যে ডাক্তার / নার্স তাদের কাছে কিসের লজ্জা এই কারনেই ঘটনাগুলি অনেকেই চেপে যায় ... শুধু যেটা এর থেকেও বেশি বড় আকারে দেখা দেয় তা সামনে আসে! সেগুলাও এক ধরনের শ্লীলতাহানির ঘটনাই বটে!
>> কথা হল- পরীক্ষা - নিরীক্ষা হোক আর অন্য যেটাই হোক, রোগী যাতে লজ্জিত না হয় ততটা আবৃত রেখেই তো তাকে দেখা যায়? না কি একটা ছেলে/ মেয়ের শরীর দেখার সুযোগ পেয়েছেন বলেই তার সাথে যাচ্ছে-তাই করতে হবে... হু?
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: শুধু মর্মান্তিক না অত্যন্ত লজ্জার... বহু মেয়ে এসব ফেস করে!
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
নতুন বলেছেন: প্রফেসনালিসম শব্দটা তো এদের কাছে অচেনা।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: সেটাই
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
অপলক বলেছেন: বাংলাদেশে ডাক্তারদের কাছে, রুগি মাত্রই ভাগ্য তাড়িত জিম্মি পশু, যা খুশি তাই করা যায়। যে রুগি যত কাহিল, সে হল ততবড় টাকার খনি, যদি সামর্থ থাকে।
পেটের মধ্যে গজ ছাড়া পড়বে, বাচ্চা প্রসবে নাড়িভূড়ি ছিড়বে, বাচ্চার হাত পা ছিড়বে, কোন পর্যবেক্ষণ ছাড়াই ওসুধ দিবে। ভুল চিকিৎসায় রুগি মরলেও সাত খুন মাফ। ডিজিটাল দেশ। আহা.... ভাবতেই ভাল লাগে।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাই... ডিজিটাল বলে কথা...
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: @অপলকঃ সহমত!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ব্যাপারগুলো সত্যিই দুঃখজনক!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: শুধু দুঃখজনক না ভাই অত্যন্ত লজ্জার!
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:০৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সত্যিই লজ্জার ব্যাপার
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাই চরম লজ্জার!
৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৪৫
হুমায়ুন রাশেদ শোভন বলেছেন: বিশেষ করে বাচ্চা প্রসবকালীন ‘মা’য়ের অপমান কিছুতেই মেনে নিতে পারলাম না। ‘মা’ তো সার্বজনীন। নাকি তারা ‘মা’ ছাড়াই পৃথিবীতে এসেছেন। সব ‘মা’ এই কষ্টকর সময় টা অতিবাহিত না করলে পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যেত।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আসলে এগুলো মেনে নেয়া যায় না কিন্তু আমরা মেনে নেই...। এরকম বহু ঘটনা আছে ভাই যা প্রকাশিত হয় না কারন তখন জান বাঁচানো ফরজ হয়!
৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
কবে যে আমরা মানুষ হবো
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: জানি না ভাই!
৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: ডাক্তারদের অনেকেই আছে যারা রোগীদের দেখা মাত্রই ভাবতে থাকে এইতো পেলাম টাকা উৎপাদনের একটা ছোটখাট খনি। গত মাসে আমার এক আন্টির ডেলিভারির সময় হাসপাতালে যেতে হয়েছিল তখন দেখলাম যতগুলো মহিলার ডেলিভারি হয়েছে সবাইকে বলতেছে আপনার সন্তানের এই প্রবলেম এটা করতে হবে, আপনার সন্তানের ঐ সমস্যা ঐটা করতে হবে। কোন পাবলিকে দেখলাম না সম্পূর্ন সুস্থ বলে রায় দিতে। দুই একজনের সত্যি সত্যি সমস্যা থাকতেই পারে সে ভিন্ন বিষয়। তারপর পরিক্ষাটা আবার তাদের মনোনিত হাসপাতাল থেকেই করানো বাধ্যতামুলক !!!
আমি ভাবতেছিলাম..মানুষের এমন একটা সেন্সটিভ ইস্যুকে যারা এভাবে ব্যাবহার করতেছে, তাদের আর যাই হোক মানুষ বলা যায় না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অবশ্যই তারা মানুষের পর্যায়ে নেই!
১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিশ্বের নিকৃস্ট মানের ডাক্তার হল এদেশের ডাক্তার।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই! আর আমরা নিরুপায়!
১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
আরাফাত হোসেন অপু বলেছেন: সবচেয়ে বেশি বেয়াদব হচ্ছে ওটি বয়....আর সেবিকা গুলো.....একেক টা বদের হাড্ডি হয় এগুলো.....
০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ডাক্তাররাও কম যায় না ভাই! আর অই নার্স আর ওটি বয় যে নিজেদের কি ভাবে... ?
১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: < কথা হল- পরীক্ষা - নিরীক্ষা হোক আর অন্য যেটাই হোক, রোগী যাতে লজ্জিত না হয় ততটা আবৃত রেখেই তো তাকে দেখা যায়? না কি একটা ছেলে/ মেয়ের শরীর দেখার সুযোগ পেয়েছেন বলেই তার সাথে যাচ্ছে-তাই করতে হবে... হু?
হাজারবার সহমত।
ডাক্তার ওটিবয় নার্ষ তোরা মানুষ হ'! বিবেকবান মানুষ!
০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই! এরকম লজ্জার কাহিনী চাপাই থেকে যায়!
১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
জেন রসি বলেছেন: যেখানেই এমন হবে সেখানেই তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করতে হবে। অপরাধীকে সবার কাছে চিনিয়ে দিতে হবে যেন তাকে সবাই বর্জন করে।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু তাই করা উচিত! আমিও করেছিলাম যখন আল্ট্রা করতে গিয়ে তারা আমার নীচের অংশ ঢেকে দেয়নি! আমি লাফিয়ে চিল্লায়ে চাদর এনে ঢেকে নিয়েছিলাম!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
যোগী বলেছেন:
এগুলো খুবই মর্মান্তিক ব্যাপার। মানুষের অভদ্রতা যে এত নিচু মানের হতে পারে ভাবাই যায় না।