![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণমাধ্যম আমাদের দেশ বা বহিঃবৃশ্বে একটা দায়িত্ববান পেশা । নতুন নতুন টি.ভি চ্যানেল ও অনলাইনে নিউজ পোর্টালের আলোকে আমরা নতুন নতুন সাংবাদিক কর্মী ও ব্লগার পাচ্ছি । কিন্তু এই গণমাধ্যম কর্মীরা কতটা দক্ষ কতটা নিত্বি নৈতিকতা সম্বলিত সেটা নিয়ে আমার প্রস্ন ? সংবাদ সুধুমাত্র একটা পেশা নয়, এটিকে আমাদের শিল্প হিসাবে মূল্যায়ন করতে হবে । সুন্দর, রুচিশীল, নিষ্ঠাবান হওয়া বাঞ্ছনীয় । গণতান্ত্রিক দেশে মুক্ত স্বাধীনতার চর্চা হবে এটাই স্বাভাবিক । বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে গণমাধ্যম কর্মী আমাদের জনগণের আলোকবর্তিকা হিসাবে অগ্রনী ভুমিকা পালান করবে এটাই সবার জন্য কাম্য । বর্তমানে প্রতীয়মান যে গণমাধ্যম কর্মীরা নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছে না, বা জাতির কাণ্ডারি বা আলোকবর্তিকা হিসাবে কর্মে রত নয়, স্রতের দিকেই ধাবমান । নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন না করার অর্থ জনগনকে ধোঁকা দেওয়া । গণমাধ্যম কর্মীরা তার রুচিশীল লেখনি দ্বারা নোংরা সামাজকে সুশ্রী করতে পণ নেন । সবার কণ্ঠ যেথায় স্তব্ধ সেখেনেই সাংবাদিকতার শুরু, কিন্তু আমাদের সরকার সাংবাদিকদের পায়ে শিকল, হাতে কড়া, ও মুখে ও চোখেঁ কালো কাপড় পরাতে উদ্যত । সম্প্রচার নিতিমালার ফলে গনতন্ত্র ও জনগণকে জ্ঞানহিন বা পঙ্গু করতে চায় । এমাতাবস্থায় আমাদের করনিয় কি দেশাত্ববোধ থেকে আমাদের সিধান্ত নিতে হবে ।
সেদিন স্যামহোয়ার ব্লগে পড়লাম গণমাধ্যমে বিশেষ করে টি. ভি. চ্যানেলগুলি কেন মারামারি, হরতাল, নৈরাজ্যর সরাসরি সম্প্রচার করে, বহিঃ বৃশ্বে এই সমস্ত ছবিগুলি সরাসরি সমপ্রচার থেকে বিরত থাকে । তাতে নাকি তরুণ প্রজন্মের অধপতন ঘটতে পারে । আমার আজকের লেখাটার প্রতি মনোনিবেশ এই জায়গাটা থেকে ব্লগারের সাথে আমি কিছুটা একমত । আপনারা সবাই জানেন সরকারকে সংশোধন বা গনতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য বিরোধীদল নানা কর্মসুচি প্রদান করে থাকে যেটা আমাদের গনতন্ত্রিক অধিকার । সরকারকে বা গনতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে বিরোধীদলকে আন্দোলনের প্রয়োজন বিদ্যামান । প্রত্যেকেই প্রত্যেকের স্থান থেকে দেশের জন্য কিছু না কিছু করার চেস্ঠা করে । গণমাধ্যম কর্মীরা ও এর ব্যাতিক্রম নয় । গণতন্ত্র ও দেশকে রক্ষার্থে গণমাধ্যম কর্মীরা ও বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালন করে থাকে, তাদের লেখনি ও সরাসরি সম্প্রচার দ্বারা আর এখানেই তাদের পেশাদারিত্ব বজায় থাকে । গণমাধ্যম কর্মীরা দর্শকদের সর্বশেষ খবর জানাতে টি. ভি চ্যানেলগুলিতে সরাসরি কিছু কর্মসুচি হাতে নেয় দর্শকদের আপডেট রাখতে । আমার ব্লগার বন্ধু আরও লিখিছেন যদি গনমাধ্যম কর্মী না আসত তাহলে হরতাল গুলিতে তাহলে হরতাল কিভাবে পালান হত ? কারন রাজনৈতিক দলগুলির এসমস্ত কর্মসুচি গণমাধ্যমে প্রচার করাই মূল লক্ষ্য থাকে । যদিও বহিঃবিশ্বে এসমস্ত কর্মকান্ড প্রচার করা থেকে বিরত থাকে কিন্তু দেশ, কাল, জাতি ভেদে অনেক সমায় অনেক কিছু আবদার করে । একটি সুন্দর শাসন বাবস্থার জন্য জনগণ যখন চুপসে যায় বা জ্ঞানহীন হয়ে পড়ে তখন গণমাধ্যমের কর্মীরা জনগণকে জাগিয়ে তোলার জন্য ও গনতন্ত্রকে রাক্ষার জন্য নানা কর্মসূচি হাতে নেয় । এমাতাবস্থায় মনে হয় সরাসরি কর্মসূচী বা রিপোর্টং তেমন বিরূপ প্রভাব ফেলে না । বৃহত্তর স্বার্থের জন্য মাঝে মাঝে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বার্থ জালানঞ্জলি দিতে হয় । রাজনিতি যে বোঝে না তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড দেখা নিসপ্রয়জন । গনতন্ত্র বা দেশের স্বাধীনতা যদি চলে যায় তবে তরুণ প্রজন্মের জন্য আপনি কি রেখে যাচ্ছেন নিজেকে প্রশ্ন করুন ? তাই আমি বলতে চাই হরতাল, নৈরাজ্য আবশ্যেই আমাদের অর্থনীতির জন্য শুভকর নয় । আমাদের মনে রাখা দরকার গনতান্ত্রিক আন্দোলনের সর্বচ্চ কর্মসুচি হরতাল । জনগণ যখন দেশাত্ববোধ, নিতি নৈতিকতা ভুলে যায় তখন গণমাধ্যম কর্মীদের দ্বারা সারাসরি স্পস্বকাতর কিছু রিপোর্টং করে যদি জনগণের গাঁয়ে একটু জ্বালা ধারানো যায় সত্যর পথে পরিচালনা করার জন্য তবে দোষ কি তাতে ?
©somewhere in net ltd.