নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাত পোহাবার কত দেরী পাঞ্জেরী !

ফাহিম আবু

রাত পোহাবার কত দেরী পাঞ্জেরী !

ফাহিম আবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকার স্বীকৃত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং বিজয় !! ( ১ম পার্ট)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭


আজ তিন দিন হল তাজিংডংএর চুডা জয় করে থেকে এসেছি , এসেই এই তিন দিন শুধু ঘুমাইছি ,তারপর আজ লিখতে বসলাম বাংলাদেশের সবোর্চ্চ চুডা জয়ের অনুভুতি শেয়ার করতে এবং কিভাবে গিয়েছি তা তুলে ধরতে যাতে পরবর্তিতে যারা যাবে তারা যেন যাওয়ার পথের কিছুটা ধারনা পাই।

গতবছর, ঠিক এই দিনেই আমরা কেওক্রাডং গিয়েছিলাম, তাই মনে হচ্ছে তাজিংডং তিন হাত (তিন চূড়া) বাড়িয়ে ডাকছিল যেন এবার আমাকেও একবার দেখে যাও। পাহাড়, নদী, সাগর—এককথায় প্রকৃতি আমাদের চুম্বকের মতো টানে। তাই বারবার ফিরে যেতে চাই প্রকৃতির কোলে আর সবুজের মহাসমুদ্রে সাতার কাটতে আর প্রকৃতির সাথে লডাই করে টিকে থাকে মানুষদের সাথে একাত্ততা ঘোষনা করতে । তাই কেওক্রাডং থেকে ফিরে আসার পরই আমাদের মাথায় ঘুরছিল তাজিংডং আর সাকাহাফং যাওয়ার, তাই ঠিক করলাম, কোন এক শীতের সকালে যাত্রা করব, এই সিদ্ধান্ত নিয়েই দিন গুনতে লাগলাম।

যথারীতি, আমরা অফিসের ২০১৬ সালের ছুটির ক্যালেন্ডারের পাতায় চোখ বুলাচ্ছি যে টানা বন্ধ কখন পাওয়া যায় , যার সাথে এক বা দুইদিন ছুটি নিয়ে ট্যুরটা সফল করা যাবে । শেষপর্যন্ত খুজে পেলাম ২১ শে ফ্রেব্রুয়ারীর বন্ধের আগে শুক্র ও শনি বার আছে , তাই ঠিক করলাম ১৮ ই ফেব্রুয়ারীই যাত্রার তারিখ নির্ধারন করলাম । অনেক ব্লগ পডলাম আর Google Map এ গিয়ে মানচিত্র দেখে ঠিক করতে করলাম তাজিংডং ওঠার রোড প্লান এবং সিদ্ধান্ত নিলাম যে থানছি হয়ে তাজিংডংএ যাব।


১৮ ফেব্রুয়ারীর বিকাল ৪টায় অফিস থেকে সবাই বের হলাম বহদ্দার হাট বাস টার্মিনালের উদ্দ্যেশে। আমরা সবাই মিলিত হলাম টার্মিনালে।
আমরা হলাম হাছান মহিউদ্দিন, মিনহাজ, এহসান, শরিফ, নজরুল, মাসুদ, মাহফুজ, কলি, রিজবি, মনসুর এবং আমি মোট ১১ জন ।
ঐদিন ছিল বৃহস্পতিবার, তার উপর আবার পিকনিকের পিক সিজন, তাই অনেক চেষ্টার পরও বান্দরবনের সরাসরি বাস টিকেট ব্যাবস্থা করতে পারলাম না, তাই আমরা কেরানি হাটের একটি বাসে উঠে পডলাম, রাত ৯.০০ টায় পৌছলাম কেরানীর হাটে। ঐখানে নাস্তাপানি খেয়ে একটা হাইছ ভাডা করে বান্দরবেন পৌছলাম রাত তখন সাডে ১০ টা। অনেক ঘুরাঘুরির পরে রাতটা একটা হোটেল বিলকিছ নামে একটা হোটেল ঠিক করলাম। রুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে রাতের ডিনার করতে বের হলাম এবং গেলাম হোটেল তাজিংডংএ ।


খাওয়া শেষে আমরা পরেরদিন থানছি যাওয়ার জন্য একটা চাঁদের গাডী ভাডা করাল এবং কিছুক্ষন শঙ্খ নদীর তীরে হাঁটাহাঁটি করলাম সবাই মিলে। তারপর রুমে গিয়ে পরেরদিনের জন্য টুকিটাকি কেনাকাটা ও ট্যুরের পরিকল্পনা করে শুয়ে পডলাম ।

১৯শে ফেব্রুয়ারি; থানছির উদ্দেশ্যে যাত্রাঃ

পরেরদিন ভোর ৫ টায় ঘুম থেকে উঠলাম গাডীর ড্রাইভারের ফোনে , উনি বার বার তাগাদা দিতে লাগলেন, তাই সবাই ফ্রেস রেডি হলাম ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসম্পূর্ণ ভ্রমন কাহিনী।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

ফাহিম আবু বলেছেন: অফিসের বেস্ততার কারনে, এখনো ও লেখা শেষ করতে পারি নাই ! ধন্যবাদ ততক্ষন পর্যন্ত ধৈর্য ধরার জন্য !

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই বাকি লিখাটার জন্য ওয়েটিংয়ে রইলাম।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

ফাহিম আবু বলেছেন: অপেক্ষায় রাখার জন্য দুঃখিত ! অফিসের ও ব্যাক্তিগত বেস্ততার দরুণ একটু সময় লাগছে !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.